সময়ের দেশ অনলাইন পোর্টালের সম্পাদক ও প্রকাশক জাহিদ বকুল উপ ধারা কে ধারা উল্লেখ করিয়া সংবাদ প্রকাশিত করেছে, তা-ও আবার চাঁদা দাবি করে চাঁদা না পেয়ে ক্ষিপ্ত হয়ে
- আপডেট টাইম : ০৬:২১:০৭ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৩
- / ১৭৪ ৫০০০.০ বার পাঠক
সময়ের কন্ঠ পত্রিকার সম্পাদকের পর্যবেক্ষণ :- দৈনিক সময়ের দেশ নামক অনলাইন পোর্টাল এ প্রকাশিত সংবাদটির শিরোনাম চোখে পড়ে তাই মনোযোগ দিয়ে কয়েকবার পড়েছি, শিরোনামে বানান ভুল, এবং ভিতরে ও অসংখ্য বানান ভুল মিশ্রিত ভাষার ব্যবহার করা হয়েছে, যাইহোক মুল কথায় আসা যাক, সড়ক ভবনের সার্ভেয়ার জাহিদ ও এল এ অফিসের সার্ভেয়ার মনিরুল ইসলাম ইউ এন ও অফিসের অফিস সহকারী নয়ন,।
প্রাথম নোটিশ (৪) ধারা অনুযায়ী প্রদান করা হয়েছে, সড়ক ভবনের সার্ভেয়ার জাহিদ এর বাবার নামে স্থাপনা করার দালিলিক প্রমাণ আছে উল্লেখ করা হয়েছে, সার্ভেয়ার জাহিদ সওজের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার অধিনস্থ কর্মকর্তা /কর্মচারী । অপরদিকে
সার্ভেয়ার মনিরুল ইসলাম জেলা প্রশাসক গাজীপুর এর অধিনস্থ কর্মকর্তা / কর্মচারী তার অপকর্ম ও অন্যায়ের দ্বায়ভার ডিসি গাজীপুর এর উপর বর্তায়। এল এ শাখার বিধিমতে সার্ভেয়ার মনিরুল ইসলাম এর, অন্যায় অপকর্ম, ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগকারী / ভুক্তভোগী কেউ আছে কিনা উল্লেখ করা হয়নি (৪) ধারা নোটিশ প্রদানের সময় কারো নিকট টাকা চেয়েছে কিনা উল্লেখ করা হয়নি এমনকি ভুক্তভোগী বা কোন অভিযোগকারী ইতিমধ্যে এই সংবাদ প্রকাশিত হওয়ার পুর্বে সার্ভেয়ার মনিরুল ইসলাম এর অনিয়ম ও অপকর্ম, দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য জেলা প্রশাসক গাজীপুর বরাবর লিখিত কোন অভিযোগ দায়ের করেছে কিনা উল্লেখ করা হয়নি
যদি কোন অভিযোগকারী / ভুক্তভোগী না থাকে তাহলে সার্ভেয়ার মনিরুল ইসলাম ফোনে যে, বক্তব্য দিয়েছেন ইহাই মর্মকথা বিচার্য বিষয়, এখানে তার দায় এড়ানোর কথা ঠিক তখক্ষন পর্যন্ত লেখা যায় না, যতক্ষণ পর্যন্ত তার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ অর্থাৎ এল, এ ও, এডিসি রেভিনিউ, ডিসি গাজীপুর এর সাক্ষাৎকার না নেওয়া পর্যন্ত,।
সাংবাদিকতার পেশায় কখনও এইরকম দায়সারাভাবে সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে মনে পড়ে না। গাজীপুর এল এ শাখার
সার্ভেয়ার মনিরুল “যথাযথ” কর্তৃপক্ষের আদেশ মোতাবেক তার উপর অর্পিত দায়িত্ব পালনের বিধিমতে স্থাবর সম্পত্তি অধিগ্রহণ ও হুকুম দখল সর্বশেষ সংশোধিত আইনের ২০১৭ এর বিধি অনুযায়ী, এল এ শাখার সার্ভেয়ার মনিরুল ইসলাম তার দায়িত্ব পালনকালে কত ধারায়
অনিয়ম করেছে এবং অনিয়মের ধরন ও উল্লেখ করা হয়নি অনলাইন পোর্টাল এ প্রকাশিত সংবাদে। দ্বিতীয়ত মনিরুল এর নামে কোথাও কোন স্থাপনা নির্মাণ করা হয়েছে কিনা উল্লেখ করা হয়নি কেন ?
অথবা মনিরুল এর কোন আত্বীয় স্বজনের নামে স্থাপনা করা হয়েছে কিনা উল্লেখ করা হয়নি কেন ? স্থাবর সম্পত্তি অধিগ্রহণ ও হুকুম দখল সর্বশেষ সংশোধিত আইন ২০১৭ অনুযায়ী প্রথম ধাপ
(৪) ধারায় নোটিশ পেয়েছেন এমন কোন ব্যক্তির নিকট ঘুষ/ টাকা চেয়েছেন কিনা উল্লেখ করা হয়নি কেন ? প্রকাশিত সংবাদে
দালালদের প্রতিনিধি
স্থানীয় রিয়াজ উদ্দিন মেম্বারের বরাত দিয়ে উল্লেখ করা হয়েছে। স্থানীয় মেম্বার রিয়াজ উদ্দিন বলেছেন সার্ভেয়ার জাহিদ ও এল এ শাখার সার্ভেয়ার মনিরুল ইসলাম এবং নয়নের সাথে মিলে ৫/৬ টা স্থাপনার কাজ করেছে।
প্রকাশিত সংবাদের পরিপ্রেক্ষিতে সময়ের কন্ঠ পত্রিকার সম্পাদক, পুনরায় টোক ইউনিয়নের মেম্বার রিয়াজ উদ্দিনের বক্তব্যের সত্যতা নিশ্চিত হওয়ার জন্য মেম্বার রিয়াজ উদ্দিন কে ফোন দিলে রিয়াজ উদ্দিন জানান তিনি এল এ অফিসের সার্ভেয়ার মনিরুল ইসলাম কে কখনো দেখেন নাই এবং চিনেন না, তিনি এই ধরনের বক্তব্য কোথাও দেন নাই। নিশ্চিত হয়ে সময়ের কন্ঠ পত্রিকার সম্পাদক জনস্বার্থে এই সংবাদটি প্রকাশিত করা অতিব জরুরী তাই সমাজের নাগরিকদের সচেতন করতে যে, মিথ্যা বানোয়াট কাল্পনিক অস্তিত্বহীন তথ্য উল্লেখ করিয়া সংবাদ প্রকাশিত করা সামাজিক অপরাধের সমতুল্য। সময়ের কন্ঠ পএিকা চোখ রাখুন