ঢাকা ০৬:০০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::

ময়মনসিংহের তারাকান্দা উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীর দৌড়ে এগিয়ে আছেন প্রতিমন্ত্রীর এপিএস হাবিবুর রহমান

আগামী ১২ জুন হতে যাচ্ছে ময়মনসিংহের তারাকান্দা উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। মাঠে আওয়ামী লীগের একাধিক প্রার্থী এখন চষে বেড়াচ্ছেন। দলীয় মনোনয়ন পেতে যে যার মতো নানাভাবে চেষ্টা-তদবির চালাচ্ছেন। তবে মনোনয়ন পাওয়ার দৌড়ে সামনে এগিয়ে রয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণাবিষয়ক সম্পাদক মো: হাবিবুর রহমান। যিনি গত দশ বছর ধরে গৃহায়ন ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদের সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন। বিভিন্ন দিক বিচার-বিশ্লেষণ করে অনেকে বলছেন, এপিএস হাবিবের মনোনয়ন পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি।প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদের এপিএস মো: হাবিবুর রহমান নির্বাচনের মাঠে নেমে ভোটারদের মধ্যে বিশেষ আগ্রহ সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছেন।

এর প্রধান কারণ হলো প্রতিমন্ত্রীর এপিএস থাকার সুবাধে তিনি এলাকায় দল-মত নির্বিশেষ ব্যাপক উন্নয়ন কাজের সঙ্গে নিজেকে সম্পৃক্ত করার সুযোগ পেয়েছেন। তার মাধ্যমে এলাকায় রাস্তাঘাট, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, মসজিদ, মন্দির নির্মাণ ও সংস্কারে ব্যাপক কাজ হয়েছে। এছাড়া নানা শ্রেণি-পেশার মানুষের বিভিন্ন সমস্যায় পাশে দাঁড়ানোসহ মানবিক সহায়তা দিয়েছেন। এভাবে সাধারণ মানুষের সঙ্গে তার ব্যক্তিগত সুসম্পর্ক গড়ে ওঠে। এছাড়া ব্যক্তি মানুষ হিসেবেও এলাকায় তার ব্যাপক সুনাম রয়েছে। এজন্য তিনি প্রার্থী হলে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হওয়ার সম্ভাবনাও বেশি।

উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হওয়ার কারণ জানতে চাইলে হাবিবুর রহমান বলেন, ছাত্র জীবন থেকে ফুলপুর-তারাকান্দা উপজেলার ৫ বারের সংসদ সদস্য ও একবারের উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, ও সাবেক সভাপতি, পাট মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি বীর মুক্তিযোদ্ধা ও ভাষা সৈনিক এম. শামসুল হক মহোদয়ের সাথে থেকে তারাকান্দা উপজেলা ছাত্রলীগের বিভিন্ন কর্মকান্ডে সক্রিয়া অংশগ্রহণের মাধ্যমে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয়তা শুরু করেন তিনি রাজনীতি পড়াশোনা দুটোতেই কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এল.এল.বি,রয়্যাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ থেকে এম. এ পাশ করে কর্মজীবন শুরু করেন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে।

পরবর্তীতে মহান নেতা এম. শামছুল হক মহোদয়ের নির্দেশনায় সকল প্রকার রাজনৈতিক কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ করে জনমানুষের সাথে সংশ্লিষ্টতায় দায়িত্ব পালন করেছেন- তারাকান্দা উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ সহ-সভাপতি (সাবেক), সাবেক আহ্বায়ক পূর্বধলা ডিগ্রী কলেজ শাখা ছাত্রলীগ করেছে।

সাবেক সদস্য ফুলপুর উপজেলা ছাত্রলীগ সদস্য, ময়মনসিংহ জেলা বঙ্গবন্ধু সৈনিক লীগসহ
তারাকান্দা উপজেলায় অবস্থিত বিভিন্ন মসজিদ, মন্দির, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপন ও পরিচালনায় স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ বিদ্যমান থেকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সোনার বাংলা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নে প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদের সঙ্গে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি। দলীয় মনোনয়ন পেলে বিজয়ী হয়ে তারাকান্দাকে আধুনিক উপজেলা হিসেবে গড়ে তুলব।

প্রসঙ্গত,ফুলপুর উপজেলার ২০ ইউনিয়ন থেকে ১০ ইউনিয়ন নিয়ে ২০১৩ সালের ৭ জানুয়ারি তারাকান্দাকে ময়মনসিংহের ১২তম উপজেলা পরিষদ গঠন করা হয়। বর্তমানে এ উপজেলার মোট ভোটার সংখ্যা ৩ লাখ ১৭ হাজার ৯৮৪ জন। চেয়ারম্যনকে প্রশ্ন করলে যে উপজেলার কিছু কুচক্র মহল আপনাকে নিয়ে বাজে মন্তব্য করেন এ ব্যাপারে আপনার মন্তব্য কি চেয়ারম্যান বলেন রাজনৈতিকভাবে হেও করবার জন্য এসব করছে। এতে আমি হতাশ না।

আরো খবর.......

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

জামালপুরে হাত পাখা শিল্পের প্রসার

ময়মনসিংহের তারাকান্দা উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীর দৌড়ে এগিয়ে আছেন প্রতিমন্ত্রীর এপিএস হাবিবুর রহমান

আপডেট টাইম : ০২:২৮:৪১ অপরাহ্ণ, বুধবার, ১২ এপ্রিল ২০২৩

আগামী ১২ জুন হতে যাচ্ছে ময়মনসিংহের তারাকান্দা উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। মাঠে আওয়ামী লীগের একাধিক প্রার্থী এখন চষে বেড়াচ্ছেন। দলীয় মনোনয়ন পেতে যে যার মতো নানাভাবে চেষ্টা-তদবির চালাচ্ছেন। তবে মনোনয়ন পাওয়ার দৌড়ে সামনে এগিয়ে রয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণাবিষয়ক সম্পাদক মো: হাবিবুর রহমান। যিনি গত দশ বছর ধরে গৃহায়ন ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদের সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন। বিভিন্ন দিক বিচার-বিশ্লেষণ করে অনেকে বলছেন, এপিএস হাবিবের মনোনয়ন পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি।প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদের এপিএস মো: হাবিবুর রহমান নির্বাচনের মাঠে নেমে ভোটারদের মধ্যে বিশেষ আগ্রহ সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছেন।

এর প্রধান কারণ হলো প্রতিমন্ত্রীর এপিএস থাকার সুবাধে তিনি এলাকায় দল-মত নির্বিশেষ ব্যাপক উন্নয়ন কাজের সঙ্গে নিজেকে সম্পৃক্ত করার সুযোগ পেয়েছেন। তার মাধ্যমে এলাকায় রাস্তাঘাট, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, মসজিদ, মন্দির নির্মাণ ও সংস্কারে ব্যাপক কাজ হয়েছে। এছাড়া নানা শ্রেণি-পেশার মানুষের বিভিন্ন সমস্যায় পাশে দাঁড়ানোসহ মানবিক সহায়তা দিয়েছেন। এভাবে সাধারণ মানুষের সঙ্গে তার ব্যক্তিগত সুসম্পর্ক গড়ে ওঠে। এছাড়া ব্যক্তি মানুষ হিসেবেও এলাকায় তার ব্যাপক সুনাম রয়েছে। এজন্য তিনি প্রার্থী হলে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হওয়ার সম্ভাবনাও বেশি।

উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হওয়ার কারণ জানতে চাইলে হাবিবুর রহমান বলেন, ছাত্র জীবন থেকে ফুলপুর-তারাকান্দা উপজেলার ৫ বারের সংসদ সদস্য ও একবারের উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, ও সাবেক সভাপতি, পাট মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি বীর মুক্তিযোদ্ধা ও ভাষা সৈনিক এম. শামসুল হক মহোদয়ের সাথে থেকে তারাকান্দা উপজেলা ছাত্রলীগের বিভিন্ন কর্মকান্ডে সক্রিয়া অংশগ্রহণের মাধ্যমে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয়তা শুরু করেন তিনি রাজনীতি পড়াশোনা দুটোতেই কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এল.এল.বি,রয়্যাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ থেকে এম. এ পাশ করে কর্মজীবন শুরু করেন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে।

পরবর্তীতে মহান নেতা এম. শামছুল হক মহোদয়ের নির্দেশনায় সকল প্রকার রাজনৈতিক কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ করে জনমানুষের সাথে সংশ্লিষ্টতায় দায়িত্ব পালন করেছেন- তারাকান্দা উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ সহ-সভাপতি (সাবেক), সাবেক আহ্বায়ক পূর্বধলা ডিগ্রী কলেজ শাখা ছাত্রলীগ করেছে।

সাবেক সদস্য ফুলপুর উপজেলা ছাত্রলীগ সদস্য, ময়মনসিংহ জেলা বঙ্গবন্ধু সৈনিক লীগসহ
তারাকান্দা উপজেলায় অবস্থিত বিভিন্ন মসজিদ, মন্দির, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপন ও পরিচালনায় স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ বিদ্যমান থেকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সোনার বাংলা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নে প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদের সঙ্গে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি। দলীয় মনোনয়ন পেলে বিজয়ী হয়ে তারাকান্দাকে আধুনিক উপজেলা হিসেবে গড়ে তুলব।

প্রসঙ্গত,ফুলপুর উপজেলার ২০ ইউনিয়ন থেকে ১০ ইউনিয়ন নিয়ে ২০১৩ সালের ৭ জানুয়ারি তারাকান্দাকে ময়মনসিংহের ১২তম উপজেলা পরিষদ গঠন করা হয়। বর্তমানে এ উপজেলার মোট ভোটার সংখ্যা ৩ লাখ ১৭ হাজার ৯৮৪ জন। চেয়ারম্যনকে প্রশ্ন করলে যে উপজেলার কিছু কুচক্র মহল আপনাকে নিয়ে বাজে মন্তব্য করেন এ ব্যাপারে আপনার মন্তব্য কি চেয়ারম্যান বলেন রাজনৈতিকভাবে হেও করবার জন্য এসব করছে। এতে আমি হতাশ না।