ঢাকা ০৮:৩২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
গাজীপুরবাসীর জন্য চরম “সৌভাগ্য’ বর্তমান ডিসি এডিসি রেভিনিউ চৌকস ও মেধাবী দুই কর্মকর্তার চিন্তা,চেতনায় কর্মে, সর্বোপরিভাবে সততাকে প্রাধাণ্য দিয়েই দায়িত্ব পালন করছেন জামালপুরে ভোজ্য তেল সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রনে কিশোরগঞ্জে নিখোঁজের পর ছাত্রলীগ নেতার গলিত মরদেহ উদ্ধার চাঁপাইনবাবগঞ্জে বৃষ্টির জন্য চোখের পানিতে বুক ভাসিয়ে ইসতিসকার নামাজ আদায় মঠবাড়ীয়া তীব্র তাপদাহের হাত থেকে বাঁচতে বৃষ্টির জন্য বিশেষ। প্রার্থনা ময়মনসিংহে আন্তর্জাতিক শব্দদূষণ দিবস উদযাপিত উজিরপুরে সাব রেজিষ্টার মোঃ ইমরান খান এর বিদায় উপলক্ষে সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত রায়পুরে আলোচনায় চেয়ারম্যান প্রার্থী অধ্যক্ষ মামুনুর রশিদ জামালপুরে বিনা খেসারি-১ এর চাষের উজ্জল সম্ভাবনা ব্যাংককের উদ্দেশে বাংলাদেশ ছেড়েছেন প্রধানমন্ত্রী

সাংবাদিককে হুমকি দেয়ায়’ হোয়াইট হাউজ কর্মীকে বরখাস্ত

  • সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ১১:১৮:৫৩ পূর্বাহ্ণ, শনিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২১
  • ৬৭৫ ০.০০০ বার পাঠক

আন্তর্জাতিক ডেস্ক থেকে।।

ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে প্রশ্ন করায় হোয়াইট হাউজের এক মুখপাত্র এক নারী সাংবাদিককে ‘ধ্বংস’ করে দেওয়ার হুমকি দেন। যার জেরে তাকে সাতদিনের জন্য বিনা বেতনে বরখাস্ত হতে হয়েছে।

বিবিসি জানায়, প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের উপ প্রেস সচিব টি জে ডকলো সম্প্রতি পলিটিকোর রিপোর্টার তারা পামেরিকে ওই হুমকি দেন। পামেরি আরেক সাংবাদিকের সঙ্গে ডকলোর সম্পর্কের গুঞ্জন নিয়ে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন তৈরির কাজ করছেন।

শুক্রবার হোয়াইট হাউজের প্রেসসচিব জানান, ওই ঘটনার পর ডকলো সাংবাদিক পামেরির কাছে ক্ষমা চেয়েছেন।

শুক্রবার এক টুইটে তিনি লেখেন, ‘‘ডকলো নিজেই প্রথমে স্বীকার করেছেন, তিনি প্রেসিডেন্টের বেঁধে দেওয়া আচরণবিধি অনুসরণ করতে পারেননি।”

এক সপ্তাহের জন্য বিনা বেতনে বরখাস্ত করা ছাড়াও কাজে ফেরার পর ডকলো আর কখনো পলিটিকোর রিপোর্টারদের সঙ্গে কাজ করতে পারবেন না বলেও জানান তিনি।

এ বিষয়ে ডকলো ব্যক্তিগতভাবে কোনো মন্তব্য করেননি বলে জানায় বিবিসি।

ডকলোর সঙ্গে এক্সিওস এর সাংবাদিক আলেক্সি ম্যাককমান্ডের সম্পর্কের গুঞ্জন নিয়ে কাজ করছেন পামেরি।

ভ্যানিটি ফেয়ার ম্যাগাজিনে ডকলো কাণ্ড নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ পায়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, পামেরিকে ফোন করে ডকলো বলেছেন, ‘‘আমি আপনাকে ধ্বংস করে দিব।” তিনি ফোনে আরো অবমাননাকর এবং উদভ্রান্ত কথা বলেছেন বলেও ওই প্রতিবেদনে দাবি করা হয়।

ডকলোকে সাময়িক বরখাস্ত করার হলেও অনেকে তাতে সন্তুষ্ট হতে পারেননি। তাদের মতে, প্রেসিডেন্ট বাইডেন এক্ষেত্রে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণে ব্যর্থ হয়েছেন।

ক্ষমতা গ্রহণের প্রথম দিনই প্রেসিডেন্ট বাইডেন দৃঢ়ভাবে তার কর্মীদের সতর্ক করে দিয়ে বলেছিলেন, হোয়াইট হাউজের কোনো কর্মী যদি সহকর্মীর সঙ্গে অসম্মানজনক আচরণ করেন তবে তাকে ‘সঙ্গে সঙ্গে চাকরিচ্যুত’ করা হবে।

বাইডেন বলেছিলেন, আমি একদমই মজা করছি না: যদি এমনকি আপনি আমার সঙ্গেও কাজ করেন এবং আমি শুনতে পাই, আপনি অন্য সহকর্মীর সঙ্গে অসম্মানজনক আচরণ করেছেন, তবে অন্য কারো সঙ্গে কথা বলুন। কারণ, আমি তখনই আপনাকে চাকরিচ্যুত করবো। আমি কোনো যদি, এবং, কিন্তু শুনবো না।

আরো খবর.......

জনপ্রিয় সংবাদ

গাজীপুরবাসীর জন্য চরম “সৌভাগ্য’ বর্তমান ডিসি এডিসি রেভিনিউ চৌকস ও মেধাবী দুই কর্মকর্তার চিন্তা,চেতনায় কর্মে, সর্বোপরিভাবে সততাকে প্রাধাণ্য দিয়েই দায়িত্ব পালন করছেন

সাংবাদিককে হুমকি দেয়ায়’ হোয়াইট হাউজ কর্মীকে বরখাস্ত

আপডেট টাইম : ১১:১৮:৫৩ পূর্বাহ্ণ, শনিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২১

আন্তর্জাতিক ডেস্ক থেকে।।

ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে প্রশ্ন করায় হোয়াইট হাউজের এক মুখপাত্র এক নারী সাংবাদিককে ‘ধ্বংস’ করে দেওয়ার হুমকি দেন। যার জেরে তাকে সাতদিনের জন্য বিনা বেতনে বরখাস্ত হতে হয়েছে।

বিবিসি জানায়, প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের উপ প্রেস সচিব টি জে ডকলো সম্প্রতি পলিটিকোর রিপোর্টার তারা পামেরিকে ওই হুমকি দেন। পামেরি আরেক সাংবাদিকের সঙ্গে ডকলোর সম্পর্কের গুঞ্জন নিয়ে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন তৈরির কাজ করছেন।

শুক্রবার হোয়াইট হাউজের প্রেসসচিব জানান, ওই ঘটনার পর ডকলো সাংবাদিক পামেরির কাছে ক্ষমা চেয়েছেন।

শুক্রবার এক টুইটে তিনি লেখেন, ‘‘ডকলো নিজেই প্রথমে স্বীকার করেছেন, তিনি প্রেসিডেন্টের বেঁধে দেওয়া আচরণবিধি অনুসরণ করতে পারেননি।”

এক সপ্তাহের জন্য বিনা বেতনে বরখাস্ত করা ছাড়াও কাজে ফেরার পর ডকলো আর কখনো পলিটিকোর রিপোর্টারদের সঙ্গে কাজ করতে পারবেন না বলেও জানান তিনি।

এ বিষয়ে ডকলো ব্যক্তিগতভাবে কোনো মন্তব্য করেননি বলে জানায় বিবিসি।

ডকলোর সঙ্গে এক্সিওস এর সাংবাদিক আলেক্সি ম্যাককমান্ডের সম্পর্কের গুঞ্জন নিয়ে কাজ করছেন পামেরি।

ভ্যানিটি ফেয়ার ম্যাগাজিনে ডকলো কাণ্ড নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ পায়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, পামেরিকে ফোন করে ডকলো বলেছেন, ‘‘আমি আপনাকে ধ্বংস করে দিব।” তিনি ফোনে আরো অবমাননাকর এবং উদভ্রান্ত কথা বলেছেন বলেও ওই প্রতিবেদনে দাবি করা হয়।

ডকলোকে সাময়িক বরখাস্ত করার হলেও অনেকে তাতে সন্তুষ্ট হতে পারেননি। তাদের মতে, প্রেসিডেন্ট বাইডেন এক্ষেত্রে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণে ব্যর্থ হয়েছেন।

ক্ষমতা গ্রহণের প্রথম দিনই প্রেসিডেন্ট বাইডেন দৃঢ়ভাবে তার কর্মীদের সতর্ক করে দিয়ে বলেছিলেন, হোয়াইট হাউজের কোনো কর্মী যদি সহকর্মীর সঙ্গে অসম্মানজনক আচরণ করেন তবে তাকে ‘সঙ্গে সঙ্গে চাকরিচ্যুত’ করা হবে।

বাইডেন বলেছিলেন, আমি একদমই মজা করছি না: যদি এমনকি আপনি আমার সঙ্গেও কাজ করেন এবং আমি শুনতে পাই, আপনি অন্য সহকর্মীর সঙ্গে অসম্মানজনক আচরণ করেছেন, তবে অন্য কারো সঙ্গে কথা বলুন। কারণ, আমি তখনই আপনাকে চাকরিচ্যুত করবো। আমি কোনো যদি, এবং, কিন্তু শুনবো না।