ঢাকা ০১:২৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৪ মে ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
কালুরঘাট সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন, নেই প্রধান উপদেষ্টার নাম আওয়ামী লীগসহ সংশ্লিষ্ট সংগঠনের সব অনলাইন প্ল্যাটফর্ম বন্ধে বিটিআরসিকে চিঠি ঢাবির ছাত্রদল নেতা হত্যার ঘটনায় উপাচার্য–প্রক্টরের পদত্যাগ দাবিতে বিক্ষোভ পাকিস্তানের আকাশ সীমায় নারীর হামলায় ভারত অধ্যাদেশ বাতিল চায় এনবিআরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা, ৩ দিনের কলম বিরতি লক্ষ্মীপুর আল মুঈন মাদ্রসা থেকে ছাত্রের মরাদেহ উদ্ধার মরহুম সিদ্দিকুর রহমান সাহেবের ২৫তম শাহাদাত বার্ষিকী পালিত রছুল্লাবাদ শহীদ জিয়া স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট-২০২৫ এর ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত পুশ ইন করা ৭৫ জন বাংলাদেশি মুসলিম এবং ৩ জন ভারতীয় মুসলিমকে উদ্ধার করেছে কোস্ট গার্ড ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না: ডিএনসিসি প্রশাসক

বরিশালের কৃষকের হাতে ন্যায্য মূল্য রাসায়নিক সার দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন মো: মুরাদুল হাসান, উপপরিচালক কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর খামারবাড়ি, বরিশাল

বরিশাল প্রতিনিধি,
  • আপডেট টাইম : ০১:৩৬:৫১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩ মার্চ ২০২৩
  • / ২৬৮ ১৫০০০.০ বার পাঠক

গত বৃহস্পতিবার মাধ্যমের তথ্যের ভিত্তিতে সারের কালোবাজারি রুখতে জোর কদমে ময়দানে নেমেছে কৃষি অধিদপ্তর। এ সময়ে বরিশালের ছয় মাইল সুমন এর দোকান মেসার্স আলবি ষ্টোর,এবং গরিয়ারপাড় আজিজ এর দোকানে, পৃথক ভাবে হানা দেয় কৃষি অধিদপ্তর। জানা যায় অনিয়মের কারণে দুটিতেই জরিমানা করা হয়।

এ সময়ে ৬ মাইল সুমনকে -৪৫,০০০ টাকা এবং গড়িয়ার পাড় আজিজকে-৫,০০০ হাজার টাকা জরিমানা করেন কৃষি অধিদপ্তর।২২ টাকা কেজির ইউরিয়া বিক্রি হচ্ছে ২৬ টাকা,এবং ১৫ টাকা দামের পটাশ সার বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকা,১৬ টাকা দামের ডিএপি সার বিক্রি হচ্ছে ২৮ টাকা দামে। তালিকা সূত্রে জানা যায় কালোবাজারি সুমনের ইউনিয়নের বিসিআইসি সারের লাইসেন্স না থাকা সত্ত্বেও স্থানীয় চেয়ারম্যান মেম্বারের প্রভাব খাটিয়ে অবাধেই চালিয়ে যাচ্ছে সারের অবৈধ ব্যবসা।স্থানীয় সূত্রে আরও জানা যায় বোরো মৌসুম কে কেন্দ্র করে বিপুল পরিমাণ সার মজুদ করে কালোবাজারি সুমন। এবং কৃষকে ন্যায্য মূল্যে সার প্রদান না করে নিয়মিতই প্রতারিত করে যাচ্ছে সুমন।ঘটনার সত্যতা জানতে সরেজমিনে অনুসন্ধানে দেখা যায় সুমনের নিজস্ব কোন বিসিআইসি লাইসেন্স নেই মেসার্স আলবি ষ্টোর নামে অন্য লাইসেন্স এর মাধ্যমে এবং ঐ ইউনিয়নের কৃষি উপ-সহকারীকে ম্যানেজের মাধ্যমেই তিনি এ ব্যবসা পরিচালনা করে থাকেন।দেখর যেনো কেউই নেই।

অতিরিক্ত দামের কারণে কৃষক হারাচ্ছে আগ্রহ ফলে মাঠের পর মাঠ থেকে যাচ্ছে অনাবাদি জমি। অন্যদিকে প্রধানমন্ত্রীর কথা অনুযায়ী পরিত্যক্ত জমি চাষ উপযোগী করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের প্রত্যেকটি ইউনিট।বৈশ্বিক মহামারি ও ইউক্রেন, রাশিয়া যুদ্ধের কারণে খাদ্য সংকটে পড়তে যাওয়া বাংলাদেশকে টেনে তোলার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে প্রত্যেকটি সরকারি কর্মকর্তা ও দেশের সাধারণ মানুষ। দেশের সাধারণ মানুষকে উজ্জীবিত করার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী নিজের বাসভবন কে ও করেছেন এক টুকরো কৃষি মাঠ।চাষ করেছেন বিভিন্ন প্রকার শাক,সবজি,বোর ধান সহ ইত্যাদি।

সারের কালোবাজারি রুখতে সরকারের কঠিন নির্দেশনা থাকা সত্ত্বেও রাসায়নিক সারের বাজার মনিটরিং করছে না অনেক জায়গায়।এ সুযুগই সুমন,আজিজের মতো দোকানীরা হ’য়ে উঠে বড়ো কালেবাজারি।

এ ব্যাপারে কৃষি উপপরিচালক বরিশাল মোঃ মুরাদ হাসান বলেন সরকার নির্ধারিত মূল্যে তালিকার বাহিরে যদি কোন ব্যক্তি অথবা কালোবাজারি সারের দাম কৃত্রিমভাবে বৃদ্ধি করে বিক্রি করে অথবা লাইসেন্স বিহীন ও অন্য কোনো লাইসেন্সে যদি কেউ ব্যাবসা পরিচালনা করে থাকে তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ প্রক্রিয়ায় আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

বরিশালের কৃষকের হাতে ন্যায্য মূল্য রাসায়নিক সার দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন মো: মুরাদুল হাসান, উপপরিচালক কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর খামারবাড়ি, বরিশাল

আপডেট টাইম : ০১:৩৬:৫১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩ মার্চ ২০২৩

গত বৃহস্পতিবার মাধ্যমের তথ্যের ভিত্তিতে সারের কালোবাজারি রুখতে জোর কদমে ময়দানে নেমেছে কৃষি অধিদপ্তর। এ সময়ে বরিশালের ছয় মাইল সুমন এর দোকান মেসার্স আলবি ষ্টোর,এবং গরিয়ারপাড় আজিজ এর দোকানে, পৃথক ভাবে হানা দেয় কৃষি অধিদপ্তর। জানা যায় অনিয়মের কারণে দুটিতেই জরিমানা করা হয়।

এ সময়ে ৬ মাইল সুমনকে -৪৫,০০০ টাকা এবং গড়িয়ার পাড় আজিজকে-৫,০০০ হাজার টাকা জরিমানা করেন কৃষি অধিদপ্তর।২২ টাকা কেজির ইউরিয়া বিক্রি হচ্ছে ২৬ টাকা,এবং ১৫ টাকা দামের পটাশ সার বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকা,১৬ টাকা দামের ডিএপি সার বিক্রি হচ্ছে ২৮ টাকা দামে। তালিকা সূত্রে জানা যায় কালোবাজারি সুমনের ইউনিয়নের বিসিআইসি সারের লাইসেন্স না থাকা সত্ত্বেও স্থানীয় চেয়ারম্যান মেম্বারের প্রভাব খাটিয়ে অবাধেই চালিয়ে যাচ্ছে সারের অবৈধ ব্যবসা।স্থানীয় সূত্রে আরও জানা যায় বোরো মৌসুম কে কেন্দ্র করে বিপুল পরিমাণ সার মজুদ করে কালোবাজারি সুমন। এবং কৃষকে ন্যায্য মূল্যে সার প্রদান না করে নিয়মিতই প্রতারিত করে যাচ্ছে সুমন।ঘটনার সত্যতা জানতে সরেজমিনে অনুসন্ধানে দেখা যায় সুমনের নিজস্ব কোন বিসিআইসি লাইসেন্স নেই মেসার্স আলবি ষ্টোর নামে অন্য লাইসেন্স এর মাধ্যমে এবং ঐ ইউনিয়নের কৃষি উপ-সহকারীকে ম্যানেজের মাধ্যমেই তিনি এ ব্যবসা পরিচালনা করে থাকেন।দেখর যেনো কেউই নেই।

অতিরিক্ত দামের কারণে কৃষক হারাচ্ছে আগ্রহ ফলে মাঠের পর মাঠ থেকে যাচ্ছে অনাবাদি জমি। অন্যদিকে প্রধানমন্ত্রীর কথা অনুযায়ী পরিত্যক্ত জমি চাষ উপযোগী করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের প্রত্যেকটি ইউনিট।বৈশ্বিক মহামারি ও ইউক্রেন, রাশিয়া যুদ্ধের কারণে খাদ্য সংকটে পড়তে যাওয়া বাংলাদেশকে টেনে তোলার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে প্রত্যেকটি সরকারি কর্মকর্তা ও দেশের সাধারণ মানুষ। দেশের সাধারণ মানুষকে উজ্জীবিত করার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী নিজের বাসভবন কে ও করেছেন এক টুকরো কৃষি মাঠ।চাষ করেছেন বিভিন্ন প্রকার শাক,সবজি,বোর ধান সহ ইত্যাদি।

সারের কালোবাজারি রুখতে সরকারের কঠিন নির্দেশনা থাকা সত্ত্বেও রাসায়নিক সারের বাজার মনিটরিং করছে না অনেক জায়গায়।এ সুযুগই সুমন,আজিজের মতো দোকানীরা হ’য়ে উঠে বড়ো কালেবাজারি।

এ ব্যাপারে কৃষি উপপরিচালক বরিশাল মোঃ মুরাদ হাসান বলেন সরকার নির্ধারিত মূল্যে তালিকার বাহিরে যদি কোন ব্যক্তি অথবা কালোবাজারি সারের দাম কৃত্রিমভাবে বৃদ্ধি করে বিক্রি করে অথবা লাইসেন্স বিহীন ও অন্য কোনো লাইসেন্সে যদি কেউ ব্যাবসা পরিচালনা করে থাকে তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ প্রক্রিয়ায় আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে।