ঢাকা ০৩:৫৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩
সংবাদ শিরোনাম ::
How to get your perfect match on our sugar daddy gay dating web site Create lasting connections: join the interracial dating scene in dallas now HSV Singles Assessment February 2023: good or tricky relationship? – DatingScout Enjoying safe & secure bi curious dating experiences জলসুখায় চায়ের দোকানে সিনেমার, আড়ালে চলছে শিলং নামক খেলা ও মাদক, ইয়াবা মুর্তির মান্ডব ঘরে দেশীয় তৈরি মদ ব্যাবসা। নেই কোন প্রশাসনের তৎপরতা ফুলবাড়ী উপজেলার খাজাপুর নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের এডহক ম্যানেজিং কমিটি বাতিলের দাবিতে এলাকাবাসীর বিক্ষোভ ও মানববন্ধন আউশ ধানের চাষ বেশি হওযায় চাল আমদানির প্রয়োজন হবেনা: খাদ্যমন্ত্রী চট্টগ্রামে প্রথমবারের মত শুরু কলেরার টিকা কার্যক্রমের চতুর্থ দিনে উপস্থিতির সংখ্যা বেড়েই চলছে কাশিমপুর প্রেসক্লাবের ৭ সাংবাদিকের পদত্যাগ হোমনায় ইয়াবা ট্যাবলেট সহ একজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ

শেরপুরে গণহত্যার পরিবেশ থিয়েটারের ‘একাত্তরের বীরকন্যা’ নাটক মঞ্চায়ন

শেরপুরে গণহত্যার পরিবেশ থিয়েটারের ‘একাত্তরের বীরকন্যা’ নাটক মঞ্চায়ন

১৯৭১ সালে দেশের বিভিন্নস্থানে পাক হানাদার বাহিনীর জুলুম আর নৃশংস হত্যার স্মৃতি তুলে ধরে জেলায় জেলায় গণহত্যার পরিবেশ থিয়েটারের অংশ হিসেবে শেরপুরে মঞ্চস্থ হলো ‘একাত্তরের বীরকন্যা’। ২৯ জানুয়ারি রবিবার রাতে শহরের জিকে পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে ওই নাটকটি মঞ্চস্থ হয়।
নাটক শুরুর আগে সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক সাহেলা আক্তার। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) এর সভাপতিত্বে ওইসময় জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সাইয়েদ এজেড মোরশেদ আলী, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মেহনাজ ফেরদৌস, জেলা মুক্তিযোদ্ধা ইউনিটের সাবেক কমান্ডার নুরুল ইসলাম হিরো, জেলা কালচারাল অফিসার আব্দুল্লাহ আল মামুন, প্রেসক্লাব সভাপতি মো. শরিফুর রহমানসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।
জানা গেছে, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির উদ্যোগে, জেলা শিল্পকলা একাডেমির ব্যবস্থাপনায় এবং জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় মুজিব শতবর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে প্রতিটি জেলায় অনুষ্ঠিত হচ্ছে গণহত্যার পরিবেশ থিয়েটার। তারই ধারাবাহিকতায় শেরপুরের সোহাগপুর গণহত্যা, সূর্যদী গণহত্যা, কাটাখালি যুদ্ধের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয় একাত্তরের বীরকন্যা নাটকটি। ‘একাত্তরের বীরকন্যা’ নাটকটির দৃশ্যের প্রয়োজনে ব্যবহার করা হয়েছে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে পাক হানাদার বাহিনীর টর্চার সেল জি.কে পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় অঙ্গন। আলোকসজ্জা, গল্প উপস্থাপনের কৌশল ও ভিন্নতায় পুরো স্থানটিই যেন নাটকের অংশ হয়ে ওঠে।
নাটকটি রচনা করেছেন কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আল্ জাবির। নির্দেশনায় ছিলেন এসএম জুবায়ের। নাটকটিতে অভিনয় করেছেন কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা বিভাগের শিক্ষার্থীগণসহ শেরপুরের তিনশত শিক্ষার্থী ও অভিনয়শিল্পী। এছাড়া সহযোগিতায় ছিল ভলান্টিয়ার ফর বাংলাদেশ (ভিবিডি) শেরপুর জেলা, শেরপুর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, জিকে পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়, যুব রেড ক্রিসেন্ট শেরপুর, রোভার স্কাউট শেরপুর সরকারি কলেজ, স্কাউট ঝিনাইগাতী উপজেলা, ক্লিন আপ শেরপুর, সরকারি ভিক্টোরিয়া একাডেমি বিএনসিসি, পুলিশ লাইন্স একাডেমি, বিএনসিসি শেরপুর সরকারি কলেজ, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা ও পরিবেশনা বিদ্যা বিভাগ, শেরপুর নাট্য সম্প্রদায়, জেলা শিল্পকলা একাডেমি।

মোঃনাইমুর রহমান তালুকদার , শেরপুর জেলা প্রতিনিধিঃ

১৯৭১ সালে দেশের বিভিন্নস্থানে পাক হানাদার বাহিনীর জুলুম আর নৃশংস হত্যার স্মৃতি তুলে ধরে জেলায় জেলায় গণহত্যার পরিবেশ থিয়েটারের অংশ হিসেবে শেরপুরে মঞ্চস্থ হলো ‘একাত্তরের বীরকন্যা’। ২৯ জানুয়ারি রবিবার রাতে শহরের জিকে পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে ওই নাটকটি মঞ্চস্থ হয়।
নাটক শুরুর আগে সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক সাহেলা আক্তার। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) এর সভাপতিত্বে ওইসময় জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সাইয়েদ এজেড মোরশেদ আলী, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মেহনাজ ফেরদৌস, জেলা মুক্তিযোদ্ধা ইউনিটের সাবেক কমান্ডার নুরুল ইসলাম হিরো, জেলা কালচারাল অফিসার আব্দুল্লাহ আল মামুন, প্রেসক্লাব সভাপতি মো. শরিফুর রহমানসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।
জানা গেছে, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির উদ্যোগে, জেলা শিল্পকলা একাডেমির ব্যবস্থাপনায় এবং জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় মুজিব শতবর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে প্রতিটি জেলায় অনুষ্ঠিত হচ্ছে গণহত্যার পরিবেশ থিয়েটার। তারই ধারাবাহিকতায় শেরপুরের সোহাগপুর গণহত্যা, সূর্যদী গণহত্যা, কাটাখালি যুদ্ধের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয় একাত্তরের বীরকন্যা নাটকটি। ‘একাত্তরের বীরকন্যা’ নাটকটির দৃশ্যের প্রয়োজনে ব্যবহার করা হয়েছে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে পাক হানাদার বাহিনীর টর্চার সেল জি.কে পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় অঙ্গন। আলোকসজ্জা, গল্প উপস্থাপনের কৌশল ও ভিন্নতায় পুরো স্থানটিই যেন নাটকের অংশ হয়ে ওঠে।
নাটকটি রচনা করেছেন কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আল্ জাবির। নির্দেশনায় ছিলেন এসএম জুবায়ের। নাটকটিতে অভিনয় করেছেন কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা বিভাগের শিক্ষার্থীগণসহ শেরপুরের তিনশত শিক্ষার্থী ও অভিনয়শিল্পী। এছাড়া সহযোগিতায় ছিল ভলান্টিয়ার ফর বাংলাদেশ (ভিবিডি) শেরপুর জেলা, শেরপুর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, জিকে পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়, যুব রেড ক্রিসেন্ট শেরপুর, রোভার স্কাউট শেরপুর সরকারি কলেজ, স্কাউট ঝিনাইগাতী উপজেলা, ক্লিন আপ শেরপুর, সরকারি ভিক্টোরিয়া একাডেমি বিএনসিসি, পুলিশ লাইন্স একাডেমি, বিএনসিসি শেরপুর সরকারি কলেজ, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা ও পরিবেশনা বিদ্যা বিভাগ, শেরপুর নাট্য সম্প্রদায়, জেলা শিল্পকলা একাডেমি।

আরো খবর.......
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

How to get your perfect match on our sugar daddy gay dating web site

শেরপুরে গণহত্যার পরিবেশ থিয়েটারের ‘একাত্তরের বীরকন্যা’ নাটক মঞ্চায়ন

আপডেট টাইম : ১১:৩৪:৪৬ পূর্বাহ্ণ, সোমবার, ৩০ জানুয়ারি ২০২৩

শেরপুরে গণহত্যার পরিবেশ থিয়েটারের ‘একাত্তরের বীরকন্যা’ নাটক মঞ্চায়ন

১৯৭১ সালে দেশের বিভিন্নস্থানে পাক হানাদার বাহিনীর জুলুম আর নৃশংস হত্যার স্মৃতি তুলে ধরে জেলায় জেলায় গণহত্যার পরিবেশ থিয়েটারের অংশ হিসেবে শেরপুরে মঞ্চস্থ হলো ‘একাত্তরের বীরকন্যা’। ২৯ জানুয়ারি রবিবার রাতে শহরের জিকে পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে ওই নাটকটি মঞ্চস্থ হয়।
নাটক শুরুর আগে সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক সাহেলা আক্তার। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) এর সভাপতিত্বে ওইসময় জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সাইয়েদ এজেড মোরশেদ আলী, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মেহনাজ ফেরদৌস, জেলা মুক্তিযোদ্ধা ইউনিটের সাবেক কমান্ডার নুরুল ইসলাম হিরো, জেলা কালচারাল অফিসার আব্দুল্লাহ আল মামুন, প্রেসক্লাব সভাপতি মো. শরিফুর রহমানসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।
জানা গেছে, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির উদ্যোগে, জেলা শিল্পকলা একাডেমির ব্যবস্থাপনায় এবং জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় মুজিব শতবর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে প্রতিটি জেলায় অনুষ্ঠিত হচ্ছে গণহত্যার পরিবেশ থিয়েটার। তারই ধারাবাহিকতায় শেরপুরের সোহাগপুর গণহত্যা, সূর্যদী গণহত্যা, কাটাখালি যুদ্ধের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয় একাত্তরের বীরকন্যা নাটকটি। ‘একাত্তরের বীরকন্যা’ নাটকটির দৃশ্যের প্রয়োজনে ব্যবহার করা হয়েছে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে পাক হানাদার বাহিনীর টর্চার সেল জি.কে পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় অঙ্গন। আলোকসজ্জা, গল্প উপস্থাপনের কৌশল ও ভিন্নতায় পুরো স্থানটিই যেন নাটকের অংশ হয়ে ওঠে।
নাটকটি রচনা করেছেন কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আল্ জাবির। নির্দেশনায় ছিলেন এসএম জুবায়ের। নাটকটিতে অভিনয় করেছেন কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা বিভাগের শিক্ষার্থীগণসহ শেরপুরের তিনশত শিক্ষার্থী ও অভিনয়শিল্পী। এছাড়া সহযোগিতায় ছিল ভলান্টিয়ার ফর বাংলাদেশ (ভিবিডি) শেরপুর জেলা, শেরপুর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, জিকে পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়, যুব রেড ক্রিসেন্ট শেরপুর, রোভার স্কাউট শেরপুর সরকারি কলেজ, স্কাউট ঝিনাইগাতী উপজেলা, ক্লিন আপ শেরপুর, সরকারি ভিক্টোরিয়া একাডেমি বিএনসিসি, পুলিশ লাইন্স একাডেমি, বিএনসিসি শেরপুর সরকারি কলেজ, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা ও পরিবেশনা বিদ্যা বিভাগ, শেরপুর নাট্য সম্প্রদায়, জেলা শিল্পকলা একাডেমি।

মোঃনাইমুর রহমান তালুকদার , শেরপুর জেলা প্রতিনিধিঃ

১৯৭১ সালে দেশের বিভিন্নস্থানে পাক হানাদার বাহিনীর জুলুম আর নৃশংস হত্যার স্মৃতি তুলে ধরে জেলায় জেলায় গণহত্যার পরিবেশ থিয়েটারের অংশ হিসেবে শেরপুরে মঞ্চস্থ হলো ‘একাত্তরের বীরকন্যা’। ২৯ জানুয়ারি রবিবার রাতে শহরের জিকে পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে ওই নাটকটি মঞ্চস্থ হয়।
নাটক শুরুর আগে সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক সাহেলা আক্তার। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) এর সভাপতিত্বে ওইসময় জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সাইয়েদ এজেড মোরশেদ আলী, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মেহনাজ ফেরদৌস, জেলা মুক্তিযোদ্ধা ইউনিটের সাবেক কমান্ডার নুরুল ইসলাম হিরো, জেলা কালচারাল অফিসার আব্দুল্লাহ আল মামুন, প্রেসক্লাব সভাপতি মো. শরিফুর রহমানসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।
জানা গেছে, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির উদ্যোগে, জেলা শিল্পকলা একাডেমির ব্যবস্থাপনায় এবং জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় মুজিব শতবর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে প্রতিটি জেলায় অনুষ্ঠিত হচ্ছে গণহত্যার পরিবেশ থিয়েটার। তারই ধারাবাহিকতায় শেরপুরের সোহাগপুর গণহত্যা, সূর্যদী গণহত্যা, কাটাখালি যুদ্ধের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয় একাত্তরের বীরকন্যা নাটকটি। ‘একাত্তরের বীরকন্যা’ নাটকটির দৃশ্যের প্রয়োজনে ব্যবহার করা হয়েছে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে পাক হানাদার বাহিনীর টর্চার সেল জি.কে পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় অঙ্গন। আলোকসজ্জা, গল্প উপস্থাপনের কৌশল ও ভিন্নতায় পুরো স্থানটিই যেন নাটকের অংশ হয়ে ওঠে।
নাটকটি রচনা করেছেন কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আল্ জাবির। নির্দেশনায় ছিলেন এসএম জুবায়ের। নাটকটিতে অভিনয় করেছেন কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা বিভাগের শিক্ষার্থীগণসহ শেরপুরের তিনশত শিক্ষার্থী ও অভিনয়শিল্পী। এছাড়া সহযোগিতায় ছিল ভলান্টিয়ার ফর বাংলাদেশ (ভিবিডি) শেরপুর জেলা, শেরপুর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, জিকে পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়, যুব রেড ক্রিসেন্ট শেরপুর, রোভার স্কাউট শেরপুর সরকারি কলেজ, স্কাউট ঝিনাইগাতী উপজেলা, ক্লিন আপ শেরপুর, সরকারি ভিক্টোরিয়া একাডেমি বিএনসিসি, পুলিশ লাইন্স একাডেমি, বিএনসিসি শেরপুর সরকারি কলেজ, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা ও পরিবেশনা বিদ্যা বিভাগ, শেরপুর নাট্য সম্প্রদায়, জেলা শিল্পকলা একাডেমি।