ঢাকা ০৭:৩৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৪ মে ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
আজমিরীগঞ্জে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্রকরে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে নারী পুরুষসহ ৪০ জন আহত, বাড়ি-ঘর ও দোকানপাট ভাঙচুর ও লোটপাট। সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে এই প্রথমবারের মতো আজ নিজ জেলা চট্টগ্রামে আসলেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস কোনাবাড়ী ফ্লাইওভার ব্রিজের মাথায় বাসের ধাক্কায় নারী শ্রমিক নিহত কর্নেল সোফিয়াকে ‘জঙ্গিদের বোন’ বলে বিতর্কের মুখে বিজেপি মন্ত্রী কালুরঘাট সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন, নেই প্রধান উপদেষ্টার নাম আওয়ামী লীগসহ সংশ্লিষ্ট সংগঠনের সব অনলাইন প্ল্যাটফর্ম বন্ধে বিটিআরসিকে চিঠি ঢাবির ছাত্রদল নেতা হত্যার ঘটনায় উপাচার্য–প্রক্টরের পদত্যাগ দাবিতে বিক্ষোভ পাকিস্তানের আকাশ সীমায় নারীর হামলায় ভারত অধ্যাদেশ বাতিল চায় এনবিআরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা, ৩ দিনের কলম বিরতি লক্ষ্মীপুর আল মুঈন মাদ্রসা থেকে ছাত্রের মরাদেহ উদ্ধার

ভালুকা আবেদন আলী সেক ও তার ছেলেদের জমির জাল কাগজের অনুসন্ধান চলছ

ময়মনসিংহ (ভালুকা) প্রতিনিধি -
  • আপডেট টাইম : ০৬:০০:২৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ জানুয়ারী ২০২৩
  • / ৫০৩ ১৫০০০.০ বার পাঠক
ময়মনসিংহ ভালুকা উপজেলাধীন আকালিয়ায় আগত ত্রিশাল উপজেলার নারায়নপুর গ্রামের আবেদ আলীর পুত্র নুরে আলম সিদ্দিকীও তার ভাই জয়নাল আবেদীন গং। নুবে আলম সিদ্দিকী পিতা আবেদ আলী সেক,তার  পিতা মৃত ছমে সেক এর  নামে জমির জাল কাগজের ফটো কপি পাওয়ার গেছে। এই  কাগজে উল্লেখ,আবেদ আলী সেক পিতা মৃত ছমে সেক সাংনারায়নপুর ত্রিশাল -হাঃসাং আকালিয়াপাড়া ধামশুর ভালুকা ঠিকানা।যার খতিয়ান ১৭-২১, দাগ নং ১২০৭,জমির পরি.৫ একর ৩০ শতাংশ। তথ্য অনুসন্ধান কারী জানান১৭সিএস খতিয়ান-দাগ  ১২০৭ মোট জমি ৩১ একর ১৫ শতাংশ  কৃষ্ণ গোবিন্দ গুপ্তরায় পিতা কালি নারায়নগুপ্ত রায়ের নাম লিপিবদ্ধ রয়েছে । এ দাগ খতিয়ানে আবেদ আলী পিতা ছমে সেক নামের কাগজের অস্তিত্ব নেই। নুরে আলম সিদ্দিক গং সুকৌশলে জাল  কাগজ সৃষ্টি করে আরেক একটি জাল জরিপ পর্চা করেন ১৯৪২ ডিপি। এই সব ভুয়া কাগজে দেখায়ে অন্যের জমি বিক্রয় করছেন অবাধে। এই জমি বিক্রয় কারী ১। নুরে আলম সিদ্দিকী ২। ওয়াজেদ আলী ৩।  মোঃ জয়নাল আবেদীন। বিক্রিত জমির সাবেক ১২০৭ দাগ- হাল ১০৪৪১-১০৪৪২- ১০৪৪৩-১০৪৪৪ মৌজা ধামশুর ভালুকা,ময়মনসিংহ। জালিয়াত চক্রের সদস্যদের নামে ধামশুর মৌজা সঠিক দলিল পর্চায় নেই । দাগে আবু সাঈদ ঢালী সহ কয়েটি আর,ও আর এবং ভূমিহীনবন্দোবস্তের কয়েকটি কাগজ রয়েছে ভূমি অফিসে লিপিবদ্ধ। তাহাতে নিশ্চিত প্রতিয়মান হচ্ছে নুরে আলম সিদ্দিকীর কাগজ গুলো জাল ও ভিত্তিহীন। এ ছাড়া দাগেে যাদের নামে আর ও আর-বা ভূমিহীন রয়েছে  তাদের নিকট থেকে নুরে আলম সিদ্দিকী গং  রেজিষ্ট্রি কোন দলিল করেনি। তবে ভুয়া কাগজ নাম ধারীদের বিরুদ্ধে মামলা হবে। কারণ হলো নাছির উদ্দিন কুমার আবু সাঈদ ঢালীর নিকট যে জমি খরিদ করছেন সে ভুমির চৌহদ্দি দিয়ে জালিয়াত চক্রের সদস্য জয়নাল আবেদীন গং জনৈক প্রভাবশালীর নিকট জমি বিক্রি দিচ্ছে।  যাদের কোন কাগজের  ভিত্তি  এই ১২০৭ দাগে নেই তারা কি ভাবে জমি বিক্রয় করতে সাহস পেলেন ? আবুল ঢালীর নিকট থেকে যে না দাবী দলিল করছেন জালিয়াত নুরে আলম সিদ্দিক গং এর ভিত্তি নেই। এই জন্য ভিত্তি নাই, যেখানে আবুল ঢালীর জমির সত্ব নিহীত নেই দাগে,সেই না দাবী দলিল মুল্যহীন ? সত্ত্বের আড়ালে জাল কাগজ সৃষ্টি কারী চক্র বিরুদ্ধেঅনুসন্ধান চলছে। অনুসন্ধান শেষ হওয়ার পর জালিয়াত আইনের ধারাও অন্যের জমি বিক্রি করার কারনে মামলা দেয়ার প্রস্ততি নিচ্ছেন।
আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

ভালুকা আবেদন আলী সেক ও তার ছেলেদের জমির জাল কাগজের অনুসন্ধান চলছ

আপডেট টাইম : ০৬:০০:২৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ জানুয়ারী ২০২৩
ময়মনসিংহ ভালুকা উপজেলাধীন আকালিয়ায় আগত ত্রিশাল উপজেলার নারায়নপুর গ্রামের আবেদ আলীর পুত্র নুরে আলম সিদ্দিকীও তার ভাই জয়নাল আবেদীন গং। নুবে আলম সিদ্দিকী পিতা আবেদ আলী সেক,তার  পিতা মৃত ছমে সেক এর  নামে জমির জাল কাগজের ফটো কপি পাওয়ার গেছে। এই  কাগজে উল্লেখ,আবেদ আলী সেক পিতা মৃত ছমে সেক সাংনারায়নপুর ত্রিশাল -হাঃসাং আকালিয়াপাড়া ধামশুর ভালুকা ঠিকানা।যার খতিয়ান ১৭-২১, দাগ নং ১২০৭,জমির পরি.৫ একর ৩০ শতাংশ। তথ্য অনুসন্ধান কারী জানান১৭সিএস খতিয়ান-দাগ  ১২০৭ মোট জমি ৩১ একর ১৫ শতাংশ  কৃষ্ণ গোবিন্দ গুপ্তরায় পিতা কালি নারায়নগুপ্ত রায়ের নাম লিপিবদ্ধ রয়েছে । এ দাগ খতিয়ানে আবেদ আলী পিতা ছমে সেক নামের কাগজের অস্তিত্ব নেই। নুরে আলম সিদ্দিক গং সুকৌশলে জাল  কাগজ সৃষ্টি করে আরেক একটি জাল জরিপ পর্চা করেন ১৯৪২ ডিপি। এই সব ভুয়া কাগজে দেখায়ে অন্যের জমি বিক্রয় করছেন অবাধে। এই জমি বিক্রয় কারী ১। নুরে আলম সিদ্দিকী ২। ওয়াজেদ আলী ৩।  মোঃ জয়নাল আবেদীন। বিক্রিত জমির সাবেক ১২০৭ দাগ- হাল ১০৪৪১-১০৪৪২- ১০৪৪৩-১০৪৪৪ মৌজা ধামশুর ভালুকা,ময়মনসিংহ। জালিয়াত চক্রের সদস্যদের নামে ধামশুর মৌজা সঠিক দলিল পর্চায় নেই । দাগে আবু সাঈদ ঢালী সহ কয়েটি আর,ও আর এবং ভূমিহীনবন্দোবস্তের কয়েকটি কাগজ রয়েছে ভূমি অফিসে লিপিবদ্ধ। তাহাতে নিশ্চিত প্রতিয়মান হচ্ছে নুরে আলম সিদ্দিকীর কাগজ গুলো জাল ও ভিত্তিহীন। এ ছাড়া দাগেে যাদের নামে আর ও আর-বা ভূমিহীন রয়েছে  তাদের নিকট থেকে নুরে আলম সিদ্দিকী গং  রেজিষ্ট্রি কোন দলিল করেনি। তবে ভুয়া কাগজ নাম ধারীদের বিরুদ্ধে মামলা হবে। কারণ হলো নাছির উদ্দিন কুমার আবু সাঈদ ঢালীর নিকট যে জমি খরিদ করছেন সে ভুমির চৌহদ্দি দিয়ে জালিয়াত চক্রের সদস্য জয়নাল আবেদীন গং জনৈক প্রভাবশালীর নিকট জমি বিক্রি দিচ্ছে।  যাদের কোন কাগজের  ভিত্তি  এই ১২০৭ দাগে নেই তারা কি ভাবে জমি বিক্রয় করতে সাহস পেলেন ? আবুল ঢালীর নিকট থেকে যে না দাবী দলিল করছেন জালিয়াত নুরে আলম সিদ্দিক গং এর ভিত্তি নেই। এই জন্য ভিত্তি নাই, যেখানে আবুল ঢালীর জমির সত্ব নিহীত নেই দাগে,সেই না দাবী দলিল মুল্যহীন ? সত্ত্বের আড়ালে জাল কাগজ সৃষ্টি কারী চক্র বিরুদ্ধেঅনুসন্ধান চলছে। অনুসন্ধান শেষ হওয়ার পর জালিয়াত আইনের ধারাও অন্যের জমি বিক্রি করার কারনে মামলা দেয়ার প্রস্ততি নিচ্ছেন।