অতএব, বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প কর্পোরেশনের একজন অবসরপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা কর্মচারী তথা দেশের একজন সাধারণ নাগরিক হিসাবে আপনার সমীপে আকুর আবেদন এই যে, উপরে উল্লেখীত বর্ণনার আলোকে খোরশেদ আলমের জাল/নিজের তৈরি স্কুল সাটিফিকেট দিয়ে অবৈধ ভাবে দৈনিক মজুরী ভিত্তিক অস্থায়ী চাকুরী নেন যা পরবর্তীতে স্থায়ী হন, প্রমোশন, বিশেষ বেতন বৃদ্ধি ও সিন্ডিকেট তৈরি করে দুনীতির মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করে কোটি কোটি টাকার মালিক হওয়া সহ যাবতীয় বিষয়গুলি নিরপেক্ষ কর্মকর্তাদের দ্বারা উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন তদন্ত কমিটি গঠন করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ এবং দুনীতির কারণে ধ্বংস প্রায় বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প কর্পোরেশন তথা দেশের চিনি শিল্প রক্ষার নিমিত্তে খোরশেদ আলম সিঃ ইলেকট্রিক্যাল ফোরম্যান সহ ৭-৮ জন দুনীতিবাজ কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সমন্বয়ে গঠিত সিন্ডিকেটের অপকর্ম ও অপতৎপরতা রোধকল্পে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের আদেশ দানে বাধিত করিবেন। অভিযোগের ব্যাপারে খোরশেদ আলমের বক্তব্য নেয়ার চেষ্টা করেও বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি। তবে অভিযোগের ব্যাপারে শিল্প সচিব জাকিয়া সুলতানার মোবাইলে ফোন করলে তিনি তদন্ত ছাড়া কোন মন্তব্য করতে রাজী হননি।