তথ্য সূত্রে জানা যায় কাশিমপুরে পাঁচশত টাকা না দেওয়ায় ধর্ষন মামলা
- আপডেট টাইম : ০১:৩৭:২৮ অপরাহ্ণ, বুধবার, ৫ অক্টোবর ২০২২
- / ৪৭৫ ৫০০০.০ বার পাঠক
গাজীপুর মহানগর কাশিমপুর থানায় গত ২৯ শে সেপ্টেম্বর ছালমা বয়েস ৩৫ নামের একটি নারী ৫ নং ওয়ার্ডে বসবাসরত হাবেল গং এর বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছেন যে হাবেল গং এর নিকটে পাঁচশ টাকা চুক্তিতে দেহ বিক্রয় করেছেন,তবে হাবেল গং তার চুক্তি অনুযায়ী টাকা না দেওয়ায়,হাবেল গং এর বিরুদ্ধে তার নারীত্ব হরন তথা ধর্ষন এর অভিযোগ তুলে কাশিমপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন,কাশিমপুর থানার চৌকশ পুলিশ অফিসার মোজাম্মেল হক বলেন আমি মামলার আয়ু মাত্র আমি এধরণের মামলা সম্পর্কে কিছুই জানিনা,মামলাটি তদন্ত পর্যবেক্ষন করে মামলা দায়ের হয়েছেন কিনা সে বিষয়ে দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার সম্পাদক বোরহান উদ্দিন হাওলাদার জসিম মুঠো ফোনে তদন্ত ওসি আল মামুন এর নিকট জানতে চাইলে তিনি তদন্ত পর্যবেক্ষন এর কথা না বলে তিনি বলেন মামলা রেকর্ড করেছেন,নবাগত ওসি রাফির নিকটে মুঠো ফোনে জানতে চাইলে তিনি বলেন মামলার বিষয়ে ওসি তদন্তের নিকট জানতে, অপরদিকে সময়ের কন্ঠ পত্রিকার সম্পাদক বোরহান হাওলাদার জসিম গোপন সুত্র অনুযায়ী জানতে পারেন যে ধর্ষনের দাবী করা এবং নিজেই স্বীকার করেন যে তাকে যে টাকা দেওয়ার কথা ছিলো হাবেল গং না দেওয়ায় তিনি থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন,এদিকে থানার দালাল ও কাশিমপুর থানা পুলিশে উক্ত অভিযোগ এর বিষয়ে ঘরোয়া ভাবে তিন লক্ষ টাকার বিনিময়ে সমাধান করার প্রচেষ্টা চালিয়ে ব্যার্থ হয়ে ধর্ষন হওয়া ওই নারীকে তিন দিন থানায় আটক রাখার পরে ডি এন এ টেষ্টে পাঠিয়েছেন।টাকার বিনিময়ে দেহ বিক্রি করা নারী করেন ধর্ষন মামলা,উক্ত বিষয়ে নাটকের পর নাটকের আবির্ভাব,যত দিন যাচ্ছে ততই রহস্যের উদঘাটন হচ্ছে, কাশিমপুর থানার বিভিন্ন জায়গায় এমন চরিত্রহীন নারীর রমরমা দেহব্যবসা চলমান এটা একাধিক পত্র পত্রিকায় প্রকাশ হয়েছেন,এ ধরনের অভিযোগ তুলে থানার দালাল ও অসাধু পুলিশ প্রশাসনের অবৈধ পন্থা অবলম্বন এর বিষয় নিয়ে,বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে নিজেকে নির্দোষ প্রমাণের ভিত্তিতে অভিযুক্ত হাবেল গং একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।সব মিলিয়ে সত্য উদ্ঘাটন করে সময়ের অনুসন্ধানে দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করবে,চোঁখ রাখুন দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার পাতায়।চলবে