ঢাকা ০১:০৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
পরিবহণসহ ৫ খাতে ৭০ শতাংশ বরাদ্দ ট্রাম্পের পরোক্ষ আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান পুতিনের মিথ্যা সংবাদের প্রতিবাদ লিগ্যাল নোটিশ করতে প্রস্তুতি বাগেরহাটের শরনখোলা উপজেলার রায়েন্দা ইউনিয়নের উত্তর আমড়াগাছি খালে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অভিযোগে অভিযান চালিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন বাংলাদেশ সিরিজের দল ঘোষণা আমিরাতের ঠাকুরগাঁওয়ে আ:লীগ অফিস দখল, ভূল সিদ্ধান্ত ছিলো// সংবাদ সম্মেলনে জুলাই যোদ্ধার আহবায়ক গাজা দখল করে ‘ফ্রিডম জোন’ বানাতে চান ট্রাম্প মধ্যরাতের অধ্যাদেশ’ বাতিলে সারাদেশে কলম বিরতি এনবিআরের একাধিক নেতাদের গণপদত্যাগ আগামী ১৫ ও ১৭ মে পর্যন্ত চলবে কর্মসূচি বিডিআর বিদ্রোহ: কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পেলেন ২৭ জন পালানো’র সময় বিমানবন্দর থেকে বহিষ্কৃত বিএনপি নেতা আটক

রাজধানী কদমতলী থানা পুলিশের সোর্স এর নিয়ন্ত্রণে মাদক ব্যবসা

মিরাজ খান নিজস্ব প্রতিনিধি
  • আপডেট টাইম : ০৯:২০:২৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩ অক্টোবর ২০২২
  • / ৩৮৫ ১৫০০০.০ বার পাঠক

রাজধানী কদমতলী থানা এলাকার সাধারণ মানুষের কাছে এক আতঙ্কের নাম আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সোর্স শাহজাহানের চাহিদা মেটানোর জন্য ফাসাতে পারে যে কাউকে এবং কদমতলী থানা এলাকার একসময়ের মাদকসম্রাট শাজাহান পূর্বে ওডিবি পুলিশের কাছে এক কেজি হিরোইন নিয়ে গ্রেফতার হন বর্তমানে তিনি মাদক ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করে মোহাম্মদ বাঘ, মেরাজনগর ,মেডিকেল রোড ,ধোলাইপাড় ডিপটির গলি ,মুরাদপুর জুরাইন মিষ্টির দোকান শনির ,আখড়া পলাশপুর ,২৪ ফুট জাপানি বাজার, বরইতলা বালুর মাঠ সহ কদমতলী থানা এলাকার প্রতিটা অলিগলি শাজাহান মাদক সাম্রাজ্য পরিচালনা করে আসছে।মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সূত্র জানায়, সোর্সদের জন্য যে অর্থ বরাদ্দ করা আছে। তা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর তাদের দিয়ে দেন। কিন্তু পুলিশের পক্ষ থেকে যে সোর্স মানি বরাদ্দ রয়েছে তা সোর্সদের কাছে পৌঁছানো হয় না। ফলে ওইসব সোর্সরা যেসব আলামত উদ্ধার বা জব্ধ করা হয় তার থেকে কিছু নিয়েই তারা আবার মাদক ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করে। এতে সোর্সরা বাধ্য হয়েই মাদক ব্যবসায় জড়িত হচ্ছে। পুলিশের সোর্সসহ ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসা যারা করেন, তাদের তথ্য আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা জানেন। কিন্তু তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারেন না। মাদক ব্যবসায়ী, তাদের গডফাদার ও পৃষ্ঠপোষকদের নাম, পিতার নাম, তাদের রাজনৈতিক দলীয় ও প্রশাসনিক পরিচয় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে রয়েছে। সারা দেশের মাদক ব্যবসায়ী ও তাদের পৃষ্ঠপোষক গডফাদারদের বিরুদ্ধে অভিযান চলমান। কদমতলী থানা এলাকার জাপানি বাজার এক স্কুল শিক্ষক মোঃ হারুন ও মুদি দোকানদার জসিম হাওলাদার সহ অনেকেই সাংবাদিকদের জানায় কদমতলী থানার বর্তমান কর্মরত এসআই আনিস সাহেব ও এস আই মুজিবুর স্যারের সাথে সোর্স শাহজাহান ডিউটি করে

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

রাজধানী কদমতলী থানা পুলিশের সোর্স এর নিয়ন্ত্রণে মাদক ব্যবসা

আপডেট টাইম : ০৯:২০:২৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩ অক্টোবর ২০২২

রাজধানী কদমতলী থানা এলাকার সাধারণ মানুষের কাছে এক আতঙ্কের নাম আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সোর্স শাহজাহানের চাহিদা মেটানোর জন্য ফাসাতে পারে যে কাউকে এবং কদমতলী থানা এলাকার একসময়ের মাদকসম্রাট শাজাহান পূর্বে ওডিবি পুলিশের কাছে এক কেজি হিরোইন নিয়ে গ্রেফতার হন বর্তমানে তিনি মাদক ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করে মোহাম্মদ বাঘ, মেরাজনগর ,মেডিকেল রোড ,ধোলাইপাড় ডিপটির গলি ,মুরাদপুর জুরাইন মিষ্টির দোকান শনির ,আখড়া পলাশপুর ,২৪ ফুট জাপানি বাজার, বরইতলা বালুর মাঠ সহ কদমতলী থানা এলাকার প্রতিটা অলিগলি শাজাহান মাদক সাম্রাজ্য পরিচালনা করে আসছে।মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সূত্র জানায়, সোর্সদের জন্য যে অর্থ বরাদ্দ করা আছে। তা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর তাদের দিয়ে দেন। কিন্তু পুলিশের পক্ষ থেকে যে সোর্স মানি বরাদ্দ রয়েছে তা সোর্সদের কাছে পৌঁছানো হয় না। ফলে ওইসব সোর্সরা যেসব আলামত উদ্ধার বা জব্ধ করা হয় তার থেকে কিছু নিয়েই তারা আবার মাদক ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করে। এতে সোর্সরা বাধ্য হয়েই মাদক ব্যবসায় জড়িত হচ্ছে। পুলিশের সোর্সসহ ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসা যারা করেন, তাদের তথ্য আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা জানেন। কিন্তু তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারেন না। মাদক ব্যবসায়ী, তাদের গডফাদার ও পৃষ্ঠপোষকদের নাম, পিতার নাম, তাদের রাজনৈতিক দলীয় ও প্রশাসনিক পরিচয় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে রয়েছে। সারা দেশের মাদক ব্যবসায়ী ও তাদের পৃষ্ঠপোষক গডফাদারদের বিরুদ্ধে অভিযান চলমান। কদমতলী থানা এলাকার জাপানি বাজার এক স্কুল শিক্ষক মোঃ হারুন ও মুদি দোকানদার জসিম হাওলাদার সহ অনেকেই সাংবাদিকদের জানায় কদমতলী থানার বর্তমান কর্মরত এসআই আনিস সাহেব ও এস আই মুজিবুর স্যারের সাথে সোর্স শাহজাহান ডিউটি করে