কাশিমপুরে হাবেল গং কে ধর্ষন মামলায় ফাঁসাতে তৎপর কুচক্রী মহল
- আপডেট টাইম : ০৪:০৭:২৭ অপরাহ্ণ, শনিবার, ১ অক্টোবর ২০২২
- / ৪০৪ ৫০০০.০ বার পাঠক
গাজীপুর মহানগর কাশিমপুর থানার সুরাবাড়ী মৌজায় ৫ নং ওয়ার্ডে বসবাসরত হাবেল গংদের ধর্ষণ মামলায় ফাঁসাতে একটি কুচক্রী মহল চমৎকার নাটকীয়তায় লিপ্ত, গত ২৯ শে সেপ্টেম্বর রাত্র ১০ টার সময় হাবেল গং একটি রিকশা গ্যারেজ এর মধ্যে থানার সোর্স ও দালালি,ছালমা বয়স আনুমানিক (৩৫ )নামের একটি মেয়েকে ধর্ষন করেছেন বলে জানান মেয়েটি, তবে হাবেল গং এর পরিবার বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন আমি সম্পূর্ণ নির্দোষ,আমার বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন,কাশিমপুর থানার বারেন্ডা মৌজায় আমাদের জমিজমা কে কেন্দ্র করে আমাদের বিরুদ্ধে একের পর এক মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন অভিযোগ দায়ের করে চলেছেন এবং মামলা হামলা করেই চলেছেন সন্ত্রাসী মাহবুব বাহিনী।ঠিক তেমনি গত ২৯ শে আগস্ট আমি ও আমাদের বিরুদ্ধে ধর্ষণ এর মত ন্যাক্কার জনক কথা উত্থাপন করে মামলা করার পায়তারা করছেন (এক) মাহাবুব, পিতা মৃত রফিকুল ইসলাম ( ২) মুকুল, পিতা মৃত, মোজামেল হক সিকদার, খানকা শরিফ, সুরাবাড়ী থানা কাশিমপুর (৩) মোঃ খাজা পিতা,মৃত আলী (৪) মোহাম্মদ জসিম ওরফে জসু পিতা,মৃত মহর উদ্দিন (৫) অদ্য মাদক সম্রাট ,ওয়াজদ্দির ছোট ভাই মানুল পিতা- ওছিমদ্দিন , গ্রাম- সুরাবাড়ী কাশিমপুর,গং তবে একাধিক গণমাধ্যমকর্মীরা বিষয়টি পর্যবেক্ষন করলে বেরিয়ে আসে চমৎকার তথ্য,কথায় বলে কেঁছো খুঁড়তে সাপের দেখা,ঠিক তেমনই এঘটনার পুনরাবৃত্তি,এলাকাবাসীর বক্তব্যে জানা যায় শামীমা সুলতানা মনি নামের একটি মেয়ে কাশিমপুর থানায় দালালী করেন,থানার দালাল বলে পরিচিত,এবং স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের কথায় সে ওঠা বসা করেন,এলাকার বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ কে মামলা হামলার ভয় দেখিয়ে,অভিযোগ অনুযোগে জর্জরিত করে ফায়দা লুটাই তার প্রধান লক্ষ,তার মিথ্যা বানোয়াট অভিযোগ গুলোও সাদরে গ্রহন করেন কাশিমপুর থানার পুলিশ কর্মকর্তারা,বিষয়টি চমৎকার ভাবে তৈরি করেছেন কুচক্রী মহলে,জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জেরে হাবেল গং কে ফাঁসাতে এমন মাস্টার প্লান করেছেন মর্মে জানা যায়,মেয়েটির ভাড়াটিয়া বাসা মালিক জাকির হোসেন বলেন তার চরিত্র ভালো না সে বিভিন্ন সময়ে মানুষ কে ব্লাক মেইল করে টাকা পয়সা উপার্জন করেন এমন তথ্য পাওয়ায় । আমি আমার বাসা থেকে তাকে না রাখার কথা বলে দিয়েছি, শামীমা মনি র ভাই মোমিন হোসেন বলেন আমার বোন কিছু করেনা কোনো কাজ করেনা বিঁধায় আমার সম্মানে লাগে আমি নিজে তাকে বলেছি কোনো কাজ কর থানার দালালী বাদ দে, কিন্তু সে থানার এস আই দের সাথে চলে এবং রাজনৈতিক নেতাদের সাথে চলে এবং এক শুভাকাঙ্ক্ষী সাংবাদিক আছে তাদের কথা মত চলে এগুলো আমার পছন্দ নয়,অপরদিকে সাজানো নাটকের বিষয়ে কাশিমপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বরাবর দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার সম্পাদক একাধিক বার ফোন করলেও তিনি রিসিভ করেন নি পরে ওসি তদন্তের নিকট বিষয়টি বললে কোনো প্রকার সুরহা হয়নি,তবে গোপন সুত্রে জানা যায় কাশিমপুর থানার পুলিশ কর্মকর্তারা বিষয়টি মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে সমাধান করতে না পেরে ডি এন এ টেষ্ট করিয়ে মামলা রেকর্ড করার পরিকল্পনা করছেন কাশিমপুর থানার অফিসার্স ইনচার্জকে এই ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি বলে তদন্ত চলমান এমনই হাজার হাজার আমজনতা প্রতিনিয়ত কোটিপ টাকা ওয়ালাদের বলি হয়ে মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন অভিযোগে মামলা অভিযুক্ত হচ্ছে,এবং দুশ্চরিত্র নারীরা এমনই অগনিত মিথ্যা মামলা করে ফায়দা লুটে চলেছে, এ সমস্থ চরিত্রহীন নারীর প্রধান শক্তি হচ্ছে অসাধু প্রশাসনের একটি সিন্ডিকেট,একই নারী বিভিন্ন মামলা করিয়ে চলেছেন থানাতে কে এই শামীমা মনি,তার খুঁটির জোর কোথায় কার ইশারায় চালিত সে,সম্পূর্ণ তথ্য উন্মোচন করতে সময়ের অনুসন্ধানে দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার একাধিক প্রতিনিধি সরজমিনে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে ঘটনাটির পেছনের ঘটনা নিয়ে প্রতিবেদন করবে ইনশাআল্লাহ,চোখ রাখুন দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার পাতায়।