ঢাকা ০৮:২১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
ইউনিফর্ম ও অস্ত্রধারী আরাকান আর্মি বাংলাদেশের সার্বভৌম সীমা লঙ্ঘন করার ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ : মিয়া গোলাম পরওয়ার চকলেটের লোভ দেখিয়ে কিন্ডার গার্টেনের শিশুদের মাদ্রাসায় উপস্থাপন// ঠাকুরগাঁওয়ে দুদকে ধরা ভুয়া মাদ্রাসা কান্ড পুরোনো চেহারায় ফিরবে আওয়ামী লীগ, তৈরি হচ্ছে মাস্টারপ্ল্যান বিএনপি সংস্কার প্রচেষ্টাকে সমর্থন করে: সালাহউদ্দিন খিলগাঁওয়ে গৃহবধূ ও তার পরিবারের উপর বর্বর হামলা: প্রাণনাশের হুমকি, স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকা লুট করেছেন। বাড়িয়ালা ময়না বেগম নেতৃত্বে  পাসপোর্টে ফিরল ‘এক্সসেপ্ট ইসরাইল’, যা বললেন সাবেক রাষ্ট্রদূত রোববার সারা দেশে মহাসমাবেশের ডাক কারিগরি শিক্ষার্থীদের আগামী জাতীয় নির্বাচন হবে দেশের ইতিহাসের সর্বোত্তম নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা কমিশনের অধিকাংশ প্রস্তাবে একমত এনসিপি, আমূল পরিবর্তনের আহ্বান কুমিল্লা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের  সাবেক চেয়ারম্যান জামাল নাসের সচিবের বিরুদ্ধে অনিয়মে জনবল নিয়োগ,জ্ঞাত আয় বহিভূত সম্পদ অর্জন,, বোর্ডে অনিয়ম নিয়ম বহিরভূত  অবৈধ উপায়ে ১২ জন ঠিকা ভিত্তিক কর্মচারী নিয়োগে বয়স জালিয়াতির অভিযোগ

হানিমুনে গিয়ে স্বামীকে মারধর করে প্রেমিকের সঙ্গে উধাও নববধ

মোঃ গিয়াস উদ্দিন, বরগুনা সদর প্রতিনিধিঃ
  • আপডেট টাইম : ১২:০৯:৪৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • / ১৭৮ ৫০০০.০ বার পাঠক

মনিরুল ইসলাম নামের এক পর্যটক পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে হানিমুনে এসে মারধরের শিকার হয়েছেন। যারা মারধর করেছে তাদের সঙ্গে পালিয়ে গেছেন তার স্ত্রী।

বুধবার (২১ সেপ্টেম্বর) সকালে কুয়াকাটা জোন পুলিশ পরিদর্শক হাসনাইন পারভেজ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে মঙ্গলবার (২০ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ১১টার দিকে কুয়াকাটা জিরোপয়েন্ট ফ্রাই মার্কেট সংলগ্ন স্থানে এ ঘটনা ঘটে। এ সংবাদ পেয়ে পুলিশ মনিরকে হেফাজতে নিলেও উদ্ধার করতে পারেনি ওই গৃহবধূকে। তবে সাবেক প্রেমিকের সঙ্গে পালিয়েছেন বলে অভিযোগ করেন মনির।

ভুক্তভোগী মনির বরগুনা জেলার আনোয়ার হোসেনের ছেলে মনিরুল ইসলাম। তিনি দীর্ঘদিন সিঙ্গাপুর ছিলেন।

ভুক্তভোগী জানান, পাঁচ দিন আগে পারিবারিকভাবে বিয়ে করি। মঙ্গলবার সকালে স্ত্রীর আবদার মেটাতে কুয়াকাটায় নিয়ে আসি। একই দিন সন্ধ্যায় কুয়াকাটায় এসে হোটেল তাজে অবস্থান করি। পরে সৈকতে ঘোরাঘুরির পরে রুমে আসি, কিন্তু আমার স্ত্রীর অনুরোধে আবার সৈকতে যাই।

তিনি আরও জানান, আমার অনিচ্ছাসত্ত্বেও সেদিকে গেলে হঠাৎ আমার ওপর ৪ থেকে ৫ জন লোক আক্রমণ করে। তখন আমি বাঁচার চেষ্টা করি ও আমার স্ত্রীকে আঁকড়ে ধরি। তবে আমাকে বাঁচানোর চেষ্টা না করে, সে তাদের সঙ্গে পালিয়ে যায়।

এ বিষয়ে কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট পুলিশের পরিদর্শক হাসনাইন পারভেজ জানান, মঙ্গলবার রাতে খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে মারধরের শিকার পর্যটককে উদ্ধার করা হয়েছে। ভুক্তভোগীর শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। আমাদের কয়েকটি টিম আশপাশে খোঁজাখুঁজি করে ভুক্তভোগীর স্ত্রীকে পায়নি। ভুক্তভোগীকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

হানিমুনে গিয়ে স্বামীকে মারধর করে প্রেমিকের সঙ্গে উধাও নববধ

আপডেট টাইম : ১২:০৯:৪৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২২

মনিরুল ইসলাম নামের এক পর্যটক পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে হানিমুনে এসে মারধরের শিকার হয়েছেন। যারা মারধর করেছে তাদের সঙ্গে পালিয়ে গেছেন তার স্ত্রী।

বুধবার (২১ সেপ্টেম্বর) সকালে কুয়াকাটা জোন পুলিশ পরিদর্শক হাসনাইন পারভেজ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে মঙ্গলবার (২০ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ১১টার দিকে কুয়াকাটা জিরোপয়েন্ট ফ্রাই মার্কেট সংলগ্ন স্থানে এ ঘটনা ঘটে। এ সংবাদ পেয়ে পুলিশ মনিরকে হেফাজতে নিলেও উদ্ধার করতে পারেনি ওই গৃহবধূকে। তবে সাবেক প্রেমিকের সঙ্গে পালিয়েছেন বলে অভিযোগ করেন মনির।

ভুক্তভোগী মনির বরগুনা জেলার আনোয়ার হোসেনের ছেলে মনিরুল ইসলাম। তিনি দীর্ঘদিন সিঙ্গাপুর ছিলেন।

ভুক্তভোগী জানান, পাঁচ দিন আগে পারিবারিকভাবে বিয়ে করি। মঙ্গলবার সকালে স্ত্রীর আবদার মেটাতে কুয়াকাটায় নিয়ে আসি। একই দিন সন্ধ্যায় কুয়াকাটায় এসে হোটেল তাজে অবস্থান করি। পরে সৈকতে ঘোরাঘুরির পরে রুমে আসি, কিন্তু আমার স্ত্রীর অনুরোধে আবার সৈকতে যাই।

তিনি আরও জানান, আমার অনিচ্ছাসত্ত্বেও সেদিকে গেলে হঠাৎ আমার ওপর ৪ থেকে ৫ জন লোক আক্রমণ করে। তখন আমি বাঁচার চেষ্টা করি ও আমার স্ত্রীকে আঁকড়ে ধরি। তবে আমাকে বাঁচানোর চেষ্টা না করে, সে তাদের সঙ্গে পালিয়ে যায়।

এ বিষয়ে কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট পুলিশের পরিদর্শক হাসনাইন পারভেজ জানান, মঙ্গলবার রাতে খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে মারধরের শিকার পর্যটককে উদ্ধার করা হয়েছে। ভুক্তভোগীর শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। আমাদের কয়েকটি টিম আশপাশে খোঁজাখুঁজি করে ভুক্তভোগীর স্ত্রীকে পায়নি। ভুক্তভোগীকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।