আজ সরকারি দলীয় বিক্ষোভ সমাবেস আর একে কেন্দ্র করে চলছে বিভিন্ন পয়েন্টে পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের চাঁদাবাজির অভিযোগ যাত্রীদের
- আপডেট টাইম : ০৩:২৬:১৮ অপরাহ্ণ, বুধবার, ১৭ আগস্ট ২০২২
- / ১৯২ ৫০০০.০ বার পাঠক
আজ ছিলো সরকারি দলীয় আওয়ামীলীগের বিক্ষোভ সমাবেস আর একে কেন্দ্র করে চলছে বিভিন্ন পয়েন্টে পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের চাঁদাবাজির মহোৎসব।
রাজধানী গুলিস্তান হানিফ ফ্লাইওভার থেকে জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত প্রায় ৫-৬ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য তিনটি পয়েন্টে যাত্রীবাহী প্রতিটি বাস ঘুরাতে পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের দায়িত্বরত সহকারী কমিশনার (এসি), টিআই ও সার্জেন্টগণ ২০০’শ টাকা করে নিচ্ছে।
সময় যাত্রীবাহী বাসের চালক বলেন, প্রতিদিনই ট্রাফিক পুলিশ ও সিটি কর্পোরেশনের লোকদের ম্যানেজ করে চলতে হয়। আজ বিক্ষোভ ছিলো বলে তারা টাকার পরিমান ২গুন করেছে। এছাড়া প্রতি টিপে ১০-২০ টাকা করে দিয়ে থাকি।
যাত্রীরা বলেন, এটা নতুন কিছু না। তাদের টাকা না দিলে তারা যানজট লাগিয়ে রাখবে ঘন্টার পর ঘন্টা। তারা শুধু শুধু যানজট লাগিয়ে রাখে টাকা আদায়ের জন্য ।
শ্রাবনের যাত্রীবাহী বাসের চালক বলেন, আমরা যদি টাকা না দেই তাহলে আমাদেরকে বাস চালাতে দিবে না । বিভিন্ন কাগজপত্র দেখার নামে হয়রানী করবে এবং গাড়ি আটকে মামলার ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় করবে ।
ব্যস্ততম এই সড়কে পরিবহন আটকিয়ে প্রকাশ্যে চাঁদা আদায় করছে তারা।যানজট নিরসনের পরিবর্তে ট্রাফিক ও সার্জেন্টদের চাঁদাবাজির কারণে তা আরো বৃদ্ধি পাচ্ছে বলে ভুক্তভোগীদের অভিযোগ।
বাসের আরেক ড্রাইভাররা বলেন, গাড়ির কাগজপত্র ঠিক থাকা সত্ত্বেও ট্রাফিক পুলিশ বাস আটকে রাখে চাঁদা নেয়ার জন্য তারপর বাধ্য হয়েই দিতে হয়। কি করার?
বাসের একাধিক যাত্রী বলেন, সকাল ৮টায় অফিসের জন্য রওনা হই। কখনো কখনো যাত্রাবাড়ি থেকে যানজট শুরু হয়, না হয় টিকাতুলি থেকে শুরূ হয়ে জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত লেগে থাকে। সকাল ১০টার অফিস সারে ১০টা বেজে যায়।
ডিএমপির বা ট্রাফিক পুলিশের টিআই বক্তব্য : নিজ দায়িত্বে বক্তব্য নিয়ে নিবেন