ঢাকা ০৫:৫৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
যেখানেই আইন লঙ্ঘন হবে পুলিশ তার বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থানিতে পিছু হটবেনা-ওসি কোতয়ালী টাঙ্গাইলে সমন্বয়ক পরিচয়ধারীদের পদ স্হগিত করলেন হাসনাত আবদুল্লাহ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে রিভিউ শুনানি রোববার পাকিস্তানের ‘জেএফ-১৭ থান্ডার’ যুদ্ধবিমানে আগ্রহ বাংলাদেশের পিডিবি সরকারি চাকরির আশ্বাস ১ লাখ ২২ হাজার টাকা হাতিয়ে নিলেন প্রতারক হানিফ টঙ্গী থানা মহিলা যুবলীগ সভাপতি নাসরিন এর দাপটে হচ্ছে হত্যা আর অন্যের জমি জবর দখল! নাসরিনকে গ্রেফতারের দাবি ভুক্তভোগীদের ফরজ বিধান পর্দা যেখানে নাই, সেখানে রহমত নাই -ছারছীনার পীর ছাহেব ভ্যাট ও শুল্ক কমানোর দাবিতে ঠাকুরগাঁওয়ে রেস্তোরা মালিক, শ্রমিকের মানববন্ধন টাঙ্গাইল সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সম্পাদকের বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষকে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করায় বিএনপির মহাসচিব বরাবর লিখিত অভিযোগ! ব্যাংক খাত ধ্বংসের শুরুটা হয় এসকে সুরের হাত দিয়ে

সরকারি নিষেধাজ্ঞাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে পরিবেশ ধ্বংস করে উৎপাদনে ব্যস্ত নারায়ণগঞ্জের চুন কারখানার মালিকরা (পর্ব-২)

এম.ডি.এন.মাইকেলঃ
  • আপডেট টাইম : ১০:৩৯:৪২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২ জুলাই ২০২২
  • / ২৩৩ ৫০০০.০ বার পাঠক

নারায়ণগঞ্জ জেলার সিদ্ধিরগঞ্জে সরকারি নিষেধাজ্ঞাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে নির্বিঘ্নে পরিবেশ ক্ষতিকারক চুন উৎপাদন করে যাচ্ছে ১৫টি কারখানার মালিকরা,এই নিয়ে গত ১১ই মে দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকায় প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার পরে টনক নড়ে জেলা প্রশাসনের,এই নিয়ে সিদ্ধিরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহি অফিসার মোঃ রিফাত ফেরদৌস এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন এ-ই সব অবৈধ চুন কারখানার বিরুদ্ধে অচিরেই আমরা জেলা প্রশাসন থেকে অভিযান চালাবো,এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকায় প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার পর অবৈধ চুন কারখানা কয়েকজন মালিক এ-ই প্রতিবেদককে বলেন আপনারা সংবাদ প্রকাশ করে আমাদের কিছুই করতে পারবেন না কারণ আমরা পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে শুরু করে প্রশাসনের উপর মহলে টাকা পয়সা দিয়ে ম্যানেজ চুন কারখানার উৎপাদন অব্যাহত রেখেছি. সরোজমিনে প্রতিটি কারখানায় গিয়ে দেখা যায় চুন কারখানার বিষাক্ত কালো ধোঁয়ার কারণে আবাসিক এলাকায় বসবাসকারীদের বিভিন্ন প্রকার সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়,চুন কারখানার আশেপাশে বসবাসকারীদের সাথে কথা বলে জানা যায় চুন কারখানার বিষাক্ত কালো ধোঁয়ায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে শিশু এবং বৃদ্ধরা স্থানীয়রা বিভিন্ন সময় চুন কারখানা অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার দাবিতে আন্দোলন করার করে পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে চুন কারখানা গুলোর পরিবেশ এর ছাড়পত্র বন্ধ করে দেয় এবং পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে চুন কারখানার মালিকদের নোটিশের মাধ্যমে কারখানা অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার জন্য নির্দেশ প্রদান করে,পরিবেশ অধিদপ্তরের নোটিশ পাওয়ার পরেও আজ দুই বছর যাবত একটি কারখানা ও অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার প্রয়োজন মনে করেননি চুন কারখানার মালিকরা. এইদিকে চুন কারখানার বিষাক্ত কালো ধোঁয়ার কারণে গাছগুলো মারা যাচ্ছে গাছগুলো মরে যাওয়ার কারণে আবাসিক এলাকায় বসবাসকারী মানুষের অক্সিজেন শূন্যতা দেখা দিচ্ছে.এই বিষয়ে পরিবেশ অধিদপ্তরের নারায়ণগঞ্জ শাখার সহ-কারী পরিচালক এস.কে মজাহিদ কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন অনেকদিন আগেই নারায়ণগঞ্জের চুন কারখানাগুলোর পরিবেশ ছাড়পত্র বাতিল করা হয়েছে এবং তা মালিকপক্ষকে বারবার নোটিশ করা হচ্ছে অন্যত্র চলে যাওয়ার জন্য এর বেশি তিনি আর কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি.এ-ই দিকে চুন কারখানার আশপাশে বসবাসকারী ভুক্তভোগী মানুষের প্রশ্ন রাষ্ট্রের চেয়েও ক্ষমতাশালী নাকি চুন কারখানার মালিকরা? অনুসন্ধান অব্যাহত বিস্তারিত আগামী পর্বে।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

সরকারি নিষেধাজ্ঞাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে পরিবেশ ধ্বংস করে উৎপাদনে ব্যস্ত নারায়ণগঞ্জের চুন কারখানার মালিকরা (পর্ব-২)

আপডেট টাইম : ১০:৩৯:৪২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২ জুলাই ২০২২

নারায়ণগঞ্জ জেলার সিদ্ধিরগঞ্জে সরকারি নিষেধাজ্ঞাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে নির্বিঘ্নে পরিবেশ ক্ষতিকারক চুন উৎপাদন করে যাচ্ছে ১৫টি কারখানার মালিকরা,এই নিয়ে গত ১১ই মে দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকায় প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার পরে টনক নড়ে জেলা প্রশাসনের,এই নিয়ে সিদ্ধিরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহি অফিসার মোঃ রিফাত ফেরদৌস এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন এ-ই সব অবৈধ চুন কারখানার বিরুদ্ধে অচিরেই আমরা জেলা প্রশাসন থেকে অভিযান চালাবো,এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকায় প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার পর অবৈধ চুন কারখানা কয়েকজন মালিক এ-ই প্রতিবেদককে বলেন আপনারা সংবাদ প্রকাশ করে আমাদের কিছুই করতে পারবেন না কারণ আমরা পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে শুরু করে প্রশাসনের উপর মহলে টাকা পয়সা দিয়ে ম্যানেজ চুন কারখানার উৎপাদন অব্যাহত রেখেছি. সরোজমিনে প্রতিটি কারখানায় গিয়ে দেখা যায় চুন কারখানার বিষাক্ত কালো ধোঁয়ার কারণে আবাসিক এলাকায় বসবাসকারীদের বিভিন্ন প্রকার সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়,চুন কারখানার আশেপাশে বসবাসকারীদের সাথে কথা বলে জানা যায় চুন কারখানার বিষাক্ত কালো ধোঁয়ায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে শিশু এবং বৃদ্ধরা স্থানীয়রা বিভিন্ন সময় চুন কারখানা অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার দাবিতে আন্দোলন করার করে পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে চুন কারখানা গুলোর পরিবেশ এর ছাড়পত্র বন্ধ করে দেয় এবং পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে চুন কারখানার মালিকদের নোটিশের মাধ্যমে কারখানা অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার জন্য নির্দেশ প্রদান করে,পরিবেশ অধিদপ্তরের নোটিশ পাওয়ার পরেও আজ দুই বছর যাবত একটি কারখানা ও অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার প্রয়োজন মনে করেননি চুন কারখানার মালিকরা. এইদিকে চুন কারখানার বিষাক্ত কালো ধোঁয়ার কারণে গাছগুলো মারা যাচ্ছে গাছগুলো মরে যাওয়ার কারণে আবাসিক এলাকায় বসবাসকারী মানুষের অক্সিজেন শূন্যতা দেখা দিচ্ছে.এই বিষয়ে পরিবেশ অধিদপ্তরের নারায়ণগঞ্জ শাখার সহ-কারী পরিচালক এস.কে মজাহিদ কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন অনেকদিন আগেই নারায়ণগঞ্জের চুন কারখানাগুলোর পরিবেশ ছাড়পত্র বাতিল করা হয়েছে এবং তা মালিকপক্ষকে বারবার নোটিশ করা হচ্ছে অন্যত্র চলে যাওয়ার জন্য এর বেশি তিনি আর কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি.এ-ই দিকে চুন কারখানার আশপাশে বসবাসকারী ভুক্তভোগী মানুষের প্রশ্ন রাষ্ট্রের চেয়েও ক্ষমতাশালী নাকি চুন কারখানার মালিকরা? অনুসন্ধান অব্যাহত বিস্তারিত আগামী পর্বে।