ঢাকা ০৭:২২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
রায়পুরে চিকিৎসকের বিচার দাবীতে মানববন্ধন বিরামপুরে এক পা ওয়ালা শিশু সহ জমজ শিশু জন্ম দিলো এক প্রসুতি মা সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে দুই চোরাকারবারি গ্রেফতার,ট্রাকসহ ২১ লক্ষ টাকার ভারতীয় চিনি জব্দ ভন্ড ও দুর্নীতিবাজদের আড্ডাখানা রাজধানী উন্নয়ন কতৃপক্ষ আজমিরীগঞ্জে আউট অব স্কুল চিল্ড্রেন এডুকেশন এর উদ্যেগে মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন ইবি ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রস্তুত, দ্রুত হতে পারে ঘোষণা হল-অনুষদ সম্মেলন ঈদের পর মোংলায় ছাত্রদলের উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত ইবি সাইন্স ক্লাবের সভাপতি নিরব, সম্পাদক জুনাইদ ইবিতে স্বাধীনতা দিবসে বিনামূল্যে উন্নতমানের খাবার পাচ্ছেন আবাসিক শিক্ষার্থীরা পঞ্চগড়ের সুগারমিল চালু হলে কর্মসংস্থান ফিরে পাবে শ্রমিকরা, সচল হবে জেলার অর্থনীতি

সরকারি নিষেধাজ্ঞাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে পরিবেশ ধ্বংস করে উৎপাদনে ব্যস্ত নারায়ণগঞ্জের চুন কারখানার মালিকরা (পর্ব-২)

  • এম.ডি.এন.মাইকেলঃ
  • আপডেট টাইম : ১০:৩৯:৪২ পূর্বাহ্ণ, শনিবার, ২ জুলাই ২০২২
  • ১৭৫ ০.০০০ বার পাঠক

নারায়ণগঞ্জ জেলার সিদ্ধিরগঞ্জে সরকারি নিষেধাজ্ঞাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে নির্বিঘ্নে পরিবেশ ক্ষতিকারক চুন উৎপাদন করে যাচ্ছে ১৫টি কারখানার মালিকরা,এই নিয়ে গত ১১ই মে দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকায় প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার পরে টনক নড়ে জেলা প্রশাসনের,এই নিয়ে সিদ্ধিরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহি অফিসার মোঃ রিফাত ফেরদৌস এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন এ-ই সব অবৈধ চুন কারখানার বিরুদ্ধে অচিরেই আমরা জেলা প্রশাসন থেকে অভিযান চালাবো,এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকায় প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার পর অবৈধ চুন কারখানা কয়েকজন মালিক এ-ই প্রতিবেদককে বলেন আপনারা সংবাদ প্রকাশ করে আমাদের কিছুই করতে পারবেন না কারণ আমরা পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে শুরু করে প্রশাসনের উপর মহলে টাকা পয়সা দিয়ে ম্যানেজ চুন কারখানার উৎপাদন অব্যাহত রেখেছি. সরোজমিনে প্রতিটি কারখানায় গিয়ে দেখা যায় চুন কারখানার বিষাক্ত কালো ধোঁয়ার কারণে আবাসিক এলাকায় বসবাসকারীদের বিভিন্ন প্রকার সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়,চুন কারখানার আশেপাশে বসবাসকারীদের সাথে কথা বলে জানা যায় চুন কারখানার বিষাক্ত কালো ধোঁয়ায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে শিশু এবং বৃদ্ধরা স্থানীয়রা বিভিন্ন সময় চুন কারখানা অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার দাবিতে আন্দোলন করার করে পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে চুন কারখানা গুলোর পরিবেশ এর ছাড়পত্র বন্ধ করে দেয় এবং পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে চুন কারখানার মালিকদের নোটিশের মাধ্যমে কারখানা অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার জন্য নির্দেশ প্রদান করে,পরিবেশ অধিদপ্তরের নোটিশ পাওয়ার পরেও আজ দুই বছর যাবত একটি কারখানা ও অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার প্রয়োজন মনে করেননি চুন কারখানার মালিকরা. এইদিকে চুন কারখানার বিষাক্ত কালো ধোঁয়ার কারণে গাছগুলো মারা যাচ্ছে গাছগুলো মরে যাওয়ার কারণে আবাসিক এলাকায় বসবাসকারী মানুষের অক্সিজেন শূন্যতা দেখা দিচ্ছে.এই বিষয়ে পরিবেশ অধিদপ্তরের নারায়ণগঞ্জ শাখার সহ-কারী পরিচালক এস.কে মজাহিদ কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন অনেকদিন আগেই নারায়ণগঞ্জের চুন কারখানাগুলোর পরিবেশ ছাড়পত্র বাতিল করা হয়েছে এবং তা মালিকপক্ষকে বারবার নোটিশ করা হচ্ছে অন্যত্র চলে যাওয়ার জন্য এর বেশি তিনি আর কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি.এ-ই দিকে চুন কারখানার আশপাশে বসবাসকারী ভুক্তভোগী মানুষের প্রশ্ন রাষ্ট্রের চেয়েও ক্ষমতাশালী নাকি চুন কারখানার মালিকরা? অনুসন্ধান অব্যাহত বিস্তারিত আগামী পর্বে।

আরো খবর.......

জনপ্রিয় সংবাদ

রায়পুরে চিকিৎসকের বিচার দাবীতে মানববন্ধন

সরকারি নিষেধাজ্ঞাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে পরিবেশ ধ্বংস করে উৎপাদনে ব্যস্ত নারায়ণগঞ্জের চুন কারখানার মালিকরা (পর্ব-২)

আপডেট টাইম : ১০:৩৯:৪২ পূর্বাহ্ণ, শনিবার, ২ জুলাই ২০২২

নারায়ণগঞ্জ জেলার সিদ্ধিরগঞ্জে সরকারি নিষেধাজ্ঞাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে নির্বিঘ্নে পরিবেশ ক্ষতিকারক চুন উৎপাদন করে যাচ্ছে ১৫টি কারখানার মালিকরা,এই নিয়ে গত ১১ই মে দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকায় প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার পরে টনক নড়ে জেলা প্রশাসনের,এই নিয়ে সিদ্ধিরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহি অফিসার মোঃ রিফাত ফেরদৌস এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন এ-ই সব অবৈধ চুন কারখানার বিরুদ্ধে অচিরেই আমরা জেলা প্রশাসন থেকে অভিযান চালাবো,এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকায় প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার পর অবৈধ চুন কারখানা কয়েকজন মালিক এ-ই প্রতিবেদককে বলেন আপনারা সংবাদ প্রকাশ করে আমাদের কিছুই করতে পারবেন না কারণ আমরা পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে শুরু করে প্রশাসনের উপর মহলে টাকা পয়সা দিয়ে ম্যানেজ চুন কারখানার উৎপাদন অব্যাহত রেখেছি. সরোজমিনে প্রতিটি কারখানায় গিয়ে দেখা যায় চুন কারখানার বিষাক্ত কালো ধোঁয়ার কারণে আবাসিক এলাকায় বসবাসকারীদের বিভিন্ন প্রকার সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়,চুন কারখানার আশেপাশে বসবাসকারীদের সাথে কথা বলে জানা যায় চুন কারখানার বিষাক্ত কালো ধোঁয়ায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে শিশু এবং বৃদ্ধরা স্থানীয়রা বিভিন্ন সময় চুন কারখানা অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার দাবিতে আন্দোলন করার করে পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে চুন কারখানা গুলোর পরিবেশ এর ছাড়পত্র বন্ধ করে দেয় এবং পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে চুন কারখানার মালিকদের নোটিশের মাধ্যমে কারখানা অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার জন্য নির্দেশ প্রদান করে,পরিবেশ অধিদপ্তরের নোটিশ পাওয়ার পরেও আজ দুই বছর যাবত একটি কারখানা ও অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার প্রয়োজন মনে করেননি চুন কারখানার মালিকরা. এইদিকে চুন কারখানার বিষাক্ত কালো ধোঁয়ার কারণে গাছগুলো মারা যাচ্ছে গাছগুলো মরে যাওয়ার কারণে আবাসিক এলাকায় বসবাসকারী মানুষের অক্সিজেন শূন্যতা দেখা দিচ্ছে.এই বিষয়ে পরিবেশ অধিদপ্তরের নারায়ণগঞ্জ শাখার সহ-কারী পরিচালক এস.কে মজাহিদ কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন অনেকদিন আগেই নারায়ণগঞ্জের চুন কারখানাগুলোর পরিবেশ ছাড়পত্র বাতিল করা হয়েছে এবং তা মালিকপক্ষকে বারবার নোটিশ করা হচ্ছে অন্যত্র চলে যাওয়ার জন্য এর বেশি তিনি আর কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি.এ-ই দিকে চুন কারখানার আশপাশে বসবাসকারী ভুক্তভোগী মানুষের প্রশ্ন রাষ্ট্রের চেয়েও ক্ষমতাশালী নাকি চুন কারখানার মালিকরা? অনুসন্ধান অব্যাহত বিস্তারিত আগামী পর্বে।