গাজীপুর জেলার বড়বাড়ি নামক এলাকায় দীর্ঘদিন থেকে সাধারণ মানুষের সাথে প্রতারণা করে আসছে টাঙ্গাইল পতিতাপল্লীর স্বর্ণা আক্তার কানন,ভুক্তভোগীদের অভিযোগ এর ভিত্তিতে দৈনিক সময়ের কন্ঠ অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে চাঞ্চল্যকর তথ্য,স্বর্ণা আক্তার কানন একসময় টাঙ্গাইল জেলার পতিতা পল্লীতে দেহ ব্যবসা করতেন পরবর্তীতে এক বিদেশির সাথে সম্পর্ক করে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন কিন্তু কিছুদিন যাওয়ার পরে সেই প্রবাসীর টাকা পয়সা আত্মসাৎ করে টাঙ্গাইল থেকে গাজীপুর বড়বাড়ি এলাকায় এসে বসবাস শুরু করে,গাজীপুর বড়বাড়ি এলাকায় বসবাস করার সুবাদে আরেক বহুরূপী নারায়ণগঞ্জের কুখ্যাত ডাকাত সর্দার জাহাঙ্গীর হোসেন পায়েলে,(পিতা মৃত দিল মোহাম্মদ) সাথে কথিত স্বামী স্ত্রী হিসেবে সংসার শুরু করার পরে দুইজনে মিলে কখনো সাংবাদিক কখনো ডিবি পুলিশের বড় কর্মকর্তা কখনো নারী ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে পরিচয় দিয়ে এলাকায় সাধারণ মানুষদের মাঝে আতঙ্ক সৃষ্টি করে টাকা-পয়সা হাতিয়ে নিচ্ছে,স্বর্ণা আক্তার কাননের কথিত স্বামী জাহাঙ্গীর হোসেন পায়েল এক সময় বাসের হেলফার ছিলেন পরবর্তীতে বিভিন্ন জায়গায় বাসাবাড়া নিয়ে দেহ ব্যবসার সাথে জড়িয়ে পড়ে,এরপর জড়িয়ে পড়েন ডাকাতির কাজে এবং নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ ডাকাতি করা অবস্থায় গ্রেপ্তার করে কিন্তু কিছুদিন জেল খাটার পরে বর্তমানে ফেরারি আসামি হয় গাজীপুর জেলার বড় বাড়িতে অবস্থান নেয়,জাহাঙ্গীর হোসেন পায়েল ও স্বর্ণা আক্তার কানন বর্তমানে গাজীপুর জেলার বড়বাড়ি এলাকার সাধারণ মানুষের কাছে এক আতঙ্কের নাম,ভুক্তভোগীদের একটাই দাবি এই স্বর্ণা আক্তার খানম ও জাহাঙ্গীর হোসেন পায়েলকে আইনের আওতায় নিয়ে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চান,(বিস্তারিত আগামী পর্বে)