আশুলিয়া থানা ইয়ারপুর ইউনিয়ন ১ ওয়ার্ডের জামগড়ায় ডিস লাইনের তার কাটা কে কেন্দ্র করে সুমন মীরের বিরুদ্ধে আশুলিয়া থানায় (সাধারণ ডায়েরি) জিডি,জয়নাল আবেদীন মিয়া বাদী হয়ে এ (সাধারণ ডায়েরি) জিডি করেন,ডায়েরি সূত্রে জানাযায় ডিশ লাইন ব্যবসায়ী জয়নাল আবেদীন মিয়া ও মোখলেছুর রহমানের বৈধ ডিশ লাইনের তার কেটে দিয়ে সুমন মীর অবৈধ ভাবে ডিস লাইন দিচ্ছে সুমন মীর।গত ০৮/০৬/২০২২ ইং জুন একদল সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে এই কর্মকান্ড চালায় সুমন মীর, এবিষয়ে জয়নাল আবেদীন মিয়া ও মোখলেছুর রহমান উভয় একযোগে বলেন,সন্ত্রাসী সুমন মীর ও তার বাহিনীদের হাত থেকে রক্ষার জন্য আশুলিয়া থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছি, এবিষয়ে ঘটনার সততা জানতে চাইলে জয়নাল আবেদীন মিয়া ও মোখলেছুর রহমান বলেন,আমি ১৫ বছর যাবত শান্তিপূর্ণ ভাবে ডিশ লাইনের ব্যবসা করে আসতেছি এই ব্যবসার মধ্যে কখনো কোন প্রকার মারামারি,হানাহানি হয় নাই,আমি ও আমরা গত ৭/৬/২০২২ ইং তারিখে কক্সবাজার বেড়াতে যাই ঠিক তখনই সুমন মীর হঠাৎ করে আমাদের এরিয়ার মধ্যে ডিশ লাইন দেয় এবং আমার কিছু গ্রাহকের ডিশ লাইন কেটে দেয়,এবিষয়টি আমি জানার পর কক্সবাজার থেকে এসে আশুলিয়া থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করি।আর এই সাধারণ ডায়েরির আয়ু ছিলেন এস আই সুব্রত ওনি বিষয়টি তদন্ত করে দেখেছে বিষয়টি সত্য,আর আজকের বিষয়টি হলো আমার ম্যানেজার আমাকে ফোন দিলে আমি আমার এরিয়াতে যাই এবং আমার ডিশ লাইন দেখার জন্য,তাৎক্ষনিক কুচক্রী মহলে আমার এই ভিডিও ফুটেজটাকে ইসু করে বলছে আমি নাকি তাদের ডিশ লাইন কেটেছি,এগুলো সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট ভিত্তিহীন এরা আমার সম্মান নষ্ট করার জন্য পায়তারা করছে আমি এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। এসময় মোখলেছুর রহমান বলেন,সুমন মীর শুধু ইন্টারনেটের ব্যবসা করে সে কখনই ডিশ লাইনের ব্যবসা করতো না।সে যদি ডিশ লাইনের ব্যবসা না করে তাহলে তার ডিশ লাইন কোথায় থেকে আসলো,এবং আমরা কোথায় থেকে তার লাইন কাটলাম এবিষয়ে ভুক্তভোগী জয়নাল আবেদীন মিয়া ও মোখলেছুর রহমান এলাকাবাসী ও প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করেন,সঠিক তদন্ত পর্যবেক্ষন এর মাধ্যমে প্রকৃত দোষী ব্যক্তিদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তি দিতে প্রশাসনের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেন এলাকাবাসী।