ঢাকা ০৯:৪৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
রায়পুরে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত সেভ দ্য রোডের ১৫ দিনব্যাপী সচেতনতা ক্যাম্পেইন সমাপ্ত জামালপুরে কৃষককূল লাউ চাষে স্বাবম্বিতা অর্জন করেছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে অস্ত্রাগারের ভিডিও সম্প্রচার এক পুলিশ সুপারকে বাধ্যতামূলক অবসর মাদক কারবার-মানি লন্ডারিংয়ে বদির দুই ভাইয়ের সংশ্লিষ্টতা মিলেছে ঠাকুরগাঁওয়ে চেতনা নাশক স্প্রে ব্যবহার করে চুরি এলাকায় আতঙ্ক পরিবারের সংবাদ সম্মেলন মামলা সুষ্ঠু তদন্তের দাবি কলেজ ছাত্রকে মাদক মামলায় ফাঁসানোর দাবি রাজধানী খিলগাঁও সৎ মায়ের হাতে গৃহবধূ খুন আত্মহত্যা বলে চালিয়ে দিচ্ছেন অভিযোগ করলেন নিজ ভাই বাবা নবাবগঞ্জে ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস পালিত বীর মুক্তিযোদ্ধা দিলীপ কুমার দে আর নেই

জাহাঙ্গীর আলম পায়েল কে পূনরায় বহিস্কার এবং সর্বোচ্চ হুশিয়ারী প্রধান

সংবাদ সংগ্রহ এবং সম্পাদকের নামে বাজে মন্তব্য করায় দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকা থেকে গত ১০-১১-২০২১ইং জাহাঙ্গীর আলম পায়েল কে বহিষ্কার করেন। নজরদারির উপর ভিত্তি করে সাধারণ ক্ষমায় তাকে পূনরায় দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকায় নিয়োগ দিয়ে কাজ করার সুযোগ দেওয়া হয়। অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে অজানা তথ্য! সময়ের কন্ঠ পত্রিকার নাম ব্যাবহার করে পোষাককারখানা, মেইল ফ্যাক্টরী, সমেইল,ইটভাটা সহ বিভিন্ন অসহায় মানুষের মামলা হামলার ঝামেলা এবং জমি সংক্রান্ত বিষয়ে নিউজ করার কথা বলে মানুষের কাছ থেকে টাকা নিয়ে পত্রিকা অফিসে কোনো নিউজ পাঠাতো না। এবং তার কোনো নিউজ কোনো দিন পাঠায়নি, এবং এক কলরেকর্ডে জাহাঙ্গীর আলম পায়েল এর স্ত্রী মোছাঃ স্বপ্না বেগম তার অতিতে ঘটে যাওয়া কিছু অজানা তথ্য তুলে ধরেন। মোছাঃ স্বপ্না বেগম বলেন, জাহাঙ্গীর আলম পায়েল বাজে চরিত্রের একটা মানুষ, তার সাথে সংসার করে বিভিন্ন অপকর্ম চোখ দিয়ে দেখেও প্রতিবাদ করতে পারিনি। অনেক অন্যায় অত্যাচার সয্য করতে হয়েছে, গাড়ি চালাতো তার পাশাপাশি মেয়েদের সাথে শারিরীক সম্পর্ক মাদক সেবন এবং এলাকার দাপটে বিভিন্ন লোকদের আটকিয়ে মুক্তিপন সহ বিভিন্ন অপকর্ম করতো। তার বিরুদ্ধে ভূয়া ডিবি পুলিশ পরিচয়ের ওয়ারেন্টের মামলাও রয়েছে। তার মধ্যে কোনো পরিবর্তন না দেখে আমি তার সংসার ছাড়তে বাধ্য হই। আমি তার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানাচ্ছি। দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার সকল প্রকার কার্যক্রম এবং সর্বোচ্চ হুশিয়ারী প্রধান করে দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকা এর প্রকাশক ও সম্পাদক বোরহান হাওলাদার জসিম বলেন,সাংবাদিকতা সহজ কথা নয়,যে কোনো লোকের জন্য এই মহান পেশা নয়, এই ধরণের অপকর্মে লিপ্ত থাকায় জাহাঙ্গীর আলম পায়েল কে বহিষ্কার করা হয়েছে। এবং তাকে যদি কোনো প্রকার অন্যায় কাজে দেখা যায় অবশ্যই আইনের আশ্রয় নিতে বাধ্য হবো। এবং তার যদি ওয়ারেন্ট থাকে তার জন্য আমি আইনের নজরদারির ব্যাবস্থা গ্রহন করবো এবং সেই সাথে প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

আরো খবর.......

জনপ্রিয় সংবাদ

রায়পুরে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

জাহাঙ্গীর আলম পায়েল কে পূনরায় বহিস্কার এবং সর্বোচ্চ হুশিয়ারী প্রধান

আপডেট টাইম : ০৬:০৪:২২ অপরাহ্ণ, শনিবার, ১৮ জুন ২০২২

সংবাদ সংগ্রহ এবং সম্পাদকের নামে বাজে মন্তব্য করায় দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকা থেকে গত ১০-১১-২০২১ইং জাহাঙ্গীর আলম পায়েল কে বহিষ্কার করেন। নজরদারির উপর ভিত্তি করে সাধারণ ক্ষমায় তাকে পূনরায় দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকায় নিয়োগ দিয়ে কাজ করার সুযোগ দেওয়া হয়। অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে অজানা তথ্য! সময়ের কন্ঠ পত্রিকার নাম ব্যাবহার করে পোষাককারখানা, মেইল ফ্যাক্টরী, সমেইল,ইটভাটা সহ বিভিন্ন অসহায় মানুষের মামলা হামলার ঝামেলা এবং জমি সংক্রান্ত বিষয়ে নিউজ করার কথা বলে মানুষের কাছ থেকে টাকা নিয়ে পত্রিকা অফিসে কোনো নিউজ পাঠাতো না। এবং তার কোনো নিউজ কোনো দিন পাঠায়নি, এবং এক কলরেকর্ডে জাহাঙ্গীর আলম পায়েল এর স্ত্রী মোছাঃ স্বপ্না বেগম তার অতিতে ঘটে যাওয়া কিছু অজানা তথ্য তুলে ধরেন। মোছাঃ স্বপ্না বেগম বলেন, জাহাঙ্গীর আলম পায়েল বাজে চরিত্রের একটা মানুষ, তার সাথে সংসার করে বিভিন্ন অপকর্ম চোখ দিয়ে দেখেও প্রতিবাদ করতে পারিনি। অনেক অন্যায় অত্যাচার সয্য করতে হয়েছে, গাড়ি চালাতো তার পাশাপাশি মেয়েদের সাথে শারিরীক সম্পর্ক মাদক সেবন এবং এলাকার দাপটে বিভিন্ন লোকদের আটকিয়ে মুক্তিপন সহ বিভিন্ন অপকর্ম করতো। তার বিরুদ্ধে ভূয়া ডিবি পুলিশ পরিচয়ের ওয়ারেন্টের মামলাও রয়েছে। তার মধ্যে কোনো পরিবর্তন না দেখে আমি তার সংসার ছাড়তে বাধ্য হই। আমি তার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানাচ্ছি। দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার সকল প্রকার কার্যক্রম এবং সর্বোচ্চ হুশিয়ারী প্রধান করে দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকা এর প্রকাশক ও সম্পাদক বোরহান হাওলাদার জসিম বলেন,সাংবাদিকতা সহজ কথা নয়,যে কোনো লোকের জন্য এই মহান পেশা নয়, এই ধরণের অপকর্মে লিপ্ত থাকায় জাহাঙ্গীর আলম পায়েল কে বহিষ্কার করা হয়েছে। এবং তাকে যদি কোনো প্রকার অন্যায় কাজে দেখা যায় অবশ্যই আইনের আশ্রয় নিতে বাধ্য হবো। এবং তার যদি ওয়ারেন্ট থাকে তার জন্য আমি আইনের নজরদারির ব্যাবস্থা গ্রহন করবো এবং সেই সাথে প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।