গাজীপুরে কাউন্সিলর সাইজ উদ্দিন মোল্লার ভূমিদস্যুতায় দিশেহারা এলাকাবাসী
- আপডেট টাইম : ০৭:২২:০৪ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ২ ফেব্রুয়ারি ২০২২
- / ৬০০ ৫০০০.০ বার পাঠক
নিজস্ব প্রতিবেদক।।
গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের ৩নং ওয়ার্ডের বারেন্ডা মৌজায়,অসহায় পরিবারের সহায় সম্পদ ভোগ দখল করে জাল দলিলের মাধ্যমে ক্রয় বিক্রয় করে কোটি কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন কাউন্সিলর সাইজ উদ্দিন মোল্লা।নিজের ভাই ইদ্রিস মোল্লাকে দাবার ঘুঁটি সাজিয়ে,ক্রয় ও বিক্রয়ের দলিলে তিনি নিজ ভাই ইদ্রিস মোল্লা কে শনাক্তকারী হিসেবে সম্প্রদান করান।
উক্ত সম্পদ এর উপরে তার কোন প্রকারের কাগজপত্র না থাকলেও তিনি জবর দখল করে চলেছেন বিশাল মার্কেট ও ভূমি গড়ে তুলেছেন নিজের অট্টালিকা,কাশেমপুর থানার ৩ নং ওয়ার্ডের রাজা তিনি,বিগত দিনে নির্বাচনকে কেন্দ্র করে গাজীপুর জেলা বারের সদস্য অ্যাডভোকেট আতিক (৩৭), ঠিকানা-বাড়ীঃ- ভবানিপুর ,কাশিমপুর কে মার্ডার করেছেন এই মর্মে তাহার নামে একটি মার্ডার মামলা হয়, টাকার বিনিময়ে মামলাটি ধামাচাপা দিয়ে বেরিয়ে এসেছেন। আসার পর থেকে ভূমি দখল, চাঁদাবাজি, ধর্ষণ, অগ্নি সংযোগ করে আসছেনএবং নিরীহ মানুষকে ভয়ভীতি দেখিয়ে তাদের অর্থ সম্পদ জমি-জমা সর্বস্ব লুটে নিচ্ছেন। শিবির ও বি এনপির এজেন্ডাদের লালন পালন করে চলছেন তিনি , জামাতের আমির এবং এজেন্ডা মাহবুবের সাথে সখ্যতা গড়ে তুলে বহু জমি জাল দলীলের মাধ্যমে নিজেদের বলে দাবী করেন,পাকিস্তানের দোসর সরকার পতনের ডাক দেওয়া মুকুল গং কে দাবার গুটি তৈরি করেছেন,গরীব অসহায়দের মার্কেট দখল করে একের পর এক ভাড়া ও চাঁদা তুলে নিয়ে যাচ্ছেন, কাউন্সিলর সাইজ উদ্দিন মোল্লা,ও তার ভ্রাতা ইদ্রিস মোল্লা,মুকুল গং এখান থেকে জোর করে মানুষের কাছ থেকে টাকা উত্তোলন করেন,যার নেই বিন্দুমাত্র সম্পদ বা কোন প্রকার কাগজপত্র, তবু তিনি চাঁদা তুলেছেন একের পর এক।সাইজ উদ্দিন মোল্লার ভ্রাতা ইদ্রিস মোল্লা পেশায় তিনি একজন দর্জির দোকানী ছিল,আজ তিনি কিভাবে হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক, কাশিমপুর থানা গাজীপুর জেলা জজ আদালত সহ বিভিন্ন জায়গায় এদের নামে মামলা আছে, এদের বিরুদ্ধে দুদক আইনের উপরে আস্থা রেখে অসহায় হাবিল পরিবার দুদকের কাছে একটি অভিযোগ দায়ের করেন,উক্ত অভিযোগের তদন্ত চলমান,কাউন্সিলর সাইজ উদ্দিন মোল্লা তিনি “দৈনিক সময়ের কন্ঠ” পত্রিকার সম্পাদককে মুঠোফোনে বলেন,আমার এইখানে কোন সম্পদ নাই এই সম্পদের উপরে আমার কোন লোভ লালসা নাই,আমি ওখানে যাব না,তার পরেও তিনি কিছুদিন পূর্বে উক্ত সম্পদ বিক্রয় করার জন্য কাশেমপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা/ওসি মাহবুবে খোদা বক্স এর নিকট ভুল তথ্য দিয়েছেন, এবং আমিন নিয়ে উক্ত সম্পদ মাপ জোক,জরিপ করতে গেলে, অসহায় জমির মালিকগন ও এলাকার জনগণ সম্মিলিত হয়ে,কাউন্সিলর সাইজ উদ্দিন মোল্লাকে ধাওয়া দিয়ে এলাকা ছাড়া করেন,সাইজ উদ্দিন মোল্লার পুত্র ধর্ষন মামলা নিয়ে পলাতক ছিলেন,বহু অপকর্মের হোতা এই সাইজ উদ্দিন মোল্লা,কাউন্সিলর সাইজ উদ্দিন মোল্লার সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ও বিভিন্ন অপকর্মের তথ্য “দৈনিক সময়ের কন্ঠ” পত্রিকায় তুলে ধরলে,সাইজ উদ্দিন মোল্লা পয়সার বিনিময়ে বর্তমান সমাজে হলুদ সাংবাদিকদের দিয়ে বিভিন্ন অযুহাতে প্রতিবাদ দেওয়ার প্রচেষ্টা করেন,জমির মালিকগন উক্ত জমি জাল দলিল মুলে মাহবুবুর রহমানের নামে ভোগ দখলের অভিযোগ তুলে একটি মামলা দায়ের করেন,এই সমস্ত সন্ত্রাসীদের দ্বারা আর কত নির্যাতিত নিষ্পেষিত হবে সমাজের অসহায় মানুষ,তাদের অপকর্মের চিত্র তুলে ধরলে বিভিন্ন ভাবে ভয়-ভীতি প্রদর্শন করেন,এবং বিভিন্ন মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে দিবেন বলে আস্ফালন করেন এই গঙরা, এদের বিরুদ্ধে সঠিক তদন্ত করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সুদৃষ্টি কামনা করেন এলাকাবাসী।