ঢাকা ০৭:২৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::

প্রিয় চকরাজাপুর ইউনিয়ন বাসী।

  • সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৮:১৬:০২ পূর্বাহ্ণ, সোমবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২১
  • ৩২৭ ০.০০০ বার পাঠক

সময়ের কন্ঠ রিপোর্টার আলমগীর।।
আশা করি একটু সময় নিয়ে পড়বেন। এখানে আমি গত ৫বছরে কি কি কাজ করেছি এবং সামনে আমি নির্বাচিত হলে কি কি কাজ করবো তার ইস্তেহার।
গত নির্বাচনে আপনারা সবাই আমার পাশে থেকে যে সহযোগিতা ও ভালোবাসা দেখিয়েছেন তাতে আমি আপনাদের কাছে চির ঋনি।
এই ঋন হয়তো আমার জীবন দিয়েও শোধ করা সম্ভব না। এবারও আপনারা যে ভাবে আমাকে সহযোগিতা ও ভালোবাসা দিয়ে যাচ্ছেন সত্যিই আমি আপনাদের প্রতি চিরকৃতজ্ঞ।আমার বাবা সারা জীবন চরের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করার জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করে গিয়েছেন এবং তিনি স্বপ্ন দেখতেন চকরাজাপুর ইউনিয়ন পরিষদ নামে একটি ইউনিয়ন পরিষদ গড়ার।
আমি অক্লান্ত পরিশ্রম করে আমাদের মাননীয় পরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আলহাজ্ব মোঃ শাহরিয়ার আলম ভাইয়ের সহযোগিতায় আমি আমার বাবার স্বপ্নে দেখা চকরাজাপুর ইউনিয়ন পরিষদ বাস্তবে রূপ দিয়েছি এবং আমার বাবার মত আপনাদের সুখে,দুঃখে পাশে থেকে,আপনাদের ভাগ্য পরিবর্তন করার জন্য আমি আমার সাধ্য মত চেষ্টা করে গিয়েছি।
চকরাজাপুর ইউনিয়নবাসীর আশা-প্রত্যাশা পূরণে আমি আমার সাধ্য মত চেষ্টা করে গিয়েছি জানি না কতটুকু পেরেছি।আমি তো মানুষ আমারও চলনে,বলনে,ভুল ভান্তি থাকবে সেটাই স্বাভাবিক তবে যদি কোথাও আমার ভুল ভান্তি হয়ে থাকে আপনারা আল্লাহর রস্তে আমাকে ক্ষমা করবেন।আমি বিগত বছরগুলোতে যা যা উন্নয়ন মূলক কাজ করেছি সেগুলো হলোঃ-
১। আমরা জীবনে কল্পনাও করি নাই আমাদের ইউনিয়নে পাকা রাস্তা হবে।
আল্লাহুর রহমতে আমরা পাকা রাস্তা পেয়েছি। এযাবৎ প্রথমে ১কি.মি. রাস্তা পাকা (হয়ে গেছে)
এরপর ১.৭কি.মি.(হয়ে গেছে এখন শুধু পিচ দেয়া বাকী)
১.৫কি.মি.(কাজ যেকোনো মুহুর্ততে শুরু হবে
.৫কি.মি(সলিং রাস্তা শেষ কাজ)
রজব মোল্লার মোড় থেকে শিমুলতলা পর্যন্ত ৩ কি.মি রাস্তার কাজের জন্য যা যা করার সবই করে রেখেছি এর জন্য কারো কাছেই যেতে হবে না এখন শুধু টেন্ডার হওয়া বাকী। যেকোনো মুহুর্ততে টেন্ডার হবে।
২। হালিম মাস্টারের ঘাট থেকে ব্রিজ সহ রাস্তা হওয়ার সব কাজ হয়ে গেছে।এটারও শুধু টেন্ডার হওয়া বাকী।এই রাস্তার কাজ সম্পন্ন হলে। উপজেলা সদরের সাথে আমাদের যোগাযোগ ব্যবস্থা খুবই সহজ হবে।
বৃষ্টি হলে আমাদের যে ভোগান্তি হতো সেটা আর থাকবে না ৩।করোনাকালীন সময়ে জীবনের ঝুকি নিয়ে নিজে সামনে থেকে এলাকাবাসী কে সেবা দিয়ে গেছি।সরকারী অনুদান এর বাইরেও নিজের ব্যক্তিগত টাকা পয়সা দিয়েও মানুষকে অর্থনৈতিক ভাবে সাহায্য করেছি এবং পাশে থেকেছে।
বন্যাকালীন সময়েও মানুষের পাশে যেয়ে দাঁড়িয়েছি।
৪।কার্ড-ভাতা অনুদান প্রাপ্য ব্যক্তিকে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে দিয়েছি এবং সুষ্ঠু বন্টন করেছি।৫।চৌমাদিয়া,আতারপাড়া,মানিকের চর,দিয়ার কাদিরপুর অঞ্চলের মানুষদের তাদের নিজ নিজ এলাকায় তাদের কার্ড–ভাতার অনুদান পৌঁছিয়ে দিয়েছি।
৬। চকরাজাপুর নদী রক্ষা বাঁধের জন্য আমাদের মাননীয় পরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আলহাজ্ব মোঃ শাহরিয়ার আলম ভাইকে বার বার বলেছি।
আমি এও বলেছি আমাদের ইউনিয়নের সকল উন্নয়ন মূলক কাজ বন্ধ করে, আমাদের চকরাজাপুর নদী রক্ষা বাঁধের ব্যবস্থা করুন।
আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহুর রহমতে চকরাজাপুর ইউনিয়ন পরিষদের লক্ষীনগর পর্যন্ত নদী রক্ষা বাঁধ নির্মাণ ও নদী ড্রেইনেজ হবে। টেন্ডারও হয়ে গেছে।
৮টা প্রতিষ্ঠান এই বাঁধ নির্মাণ কাজের টেন্ডার পেয়েছে।
পানিটা একটু কমলেই বাঁধের কাজ শুরু হয়ে যাবে।
আমরা আশা করছি জানুয়ারি মাস থেকেই কাজ শুরু হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।৭। আমরা চকরাজাপুর বাসী কখনো কল্পনাও করতে পারি নাই,আমাদের এই চকরাজাপুরে পল্লী বিদ্যুৎ এর সুবিধা পাবো।
আলহামদুলিল্লাহ।এখন আমাদের ঘরে ঘরে পল্লী বিদ্যুৎ এর আলো। ৮। চকরাজাপুর ইউনিয়ন পরিষদের বিভিন্ন জায়গা কাঁচা রাস্তা করেছি।৯। নাগরিক যত সেবা আছে ইউনিয়নবাসীকে সকল সেবাই পরিপূর্ণ ভাবে প্রদান করেছি🔷আমি যদি পুনরায় নির্বাচিত হয় তাহলে চকরাজাপুর ইউনিয়ন পরিষদে যা যা উন্নয়ন মূলক কাজ করবো সেগুলো হলোঃ১। চকরাজাপুর ইউনিয়ন পরিষদের দুইটি হাইস্কুল চকরাজাপুর ও পলাশী ফতেপুর এবং ইউনিয়নের সকল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার মান উন্নয়ন করার জন্য যা যা করার দরকার সব কিছুই করার চেষ্টা করবো,২। চকরাজাপুর ইউনিয়নের খেলাধুলা উন্নিত করার জন্য যা যা করার দরকার সব করবো।
৩। চকরাজাপুর ইউনিয়ন পরিষদের গুরুত্বপূর্ণ জায়গা গুলোতে লাইটিং এর ব্যবস্থা করবো।
৪। চকরাজাপুর ইউনিয়নে কিছু কিছু জায়গায় নেটওয়ার্ক এর অবস্থা খুবই খারাপ। পলাশী ফতেপুরে একটা নেটওয়ার্ক স্থাপন হয়েছে।
চকরাজাপুরে নদী ভাঙনের সম্ভাবনা ছিলো বিধায়। চকরাজাপুরে নেটওয়ার্ক স্থাপন হয়নি।
চকরাজাপুরে বাঁধ নির্মাণ হলে চকরাজাপুর বাজারে একটা মোবাইল নেটওয়ার্ক স্থাপন করার ব্যবস্থা করবো। এতে চকরাজাপুরে আর নেটওয়ার্ক এর সমস্যা থাকবে না।
৫। পূর্বের ন্যায় সামনেও সম্পর্ন্ন বিনামূল্যে কার্ড-ভাতার অনুদান প্রদান করবো।
৬। পরিশেষে চকরাজাপুর ইউনিয়নে যে সকল উন্নয়ন অসমাপ্ত আছে সেই সকল উন্নয়ন সমাপ্ত করবো।
আমাদের চকরাজাপুর ইউনিয়ন পরিষদকে একটি আধুনিক মডেল ইউনিয়ন হিসাবে গড়ে তুলবো।
চকরাজাপুর ইউনিয়ন বাসীর উদ্দেশ্যে কিছু কথাঃ।
যারা এখন বলতাছে চকরাজাপুর নদী রক্ষা বাঁধ নির্মাণ করবে তারা যখন রাজশাহী পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রকৌশলী ছিলো তখন কি করছে?
তখন তারা চাইলেই আমাদের বাঁধটা হয়ে যেতো।আপনাদের হাতে খুব অল্প সময় আছে, চকরাজাপুরের উন্নয়নের স্বার্থে,আপনাদের চকরাজাপুরের সুযোগ্য প্রতিনিধিকে বেছে নেওয়ার।
যে যতই ভয় দেখাক আপনারা কাউকেই ভয় পাবেন না। যে একটা ভোট বেশি পাবে, সেই চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবে।
আমাদের ইউনিয়নে অবাধ,সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে। ভয়ের কিছু নাই,আপনার ভোট আপনি দিবেন,যাকে খুশি তাকে দিবেন।
আপনাদের এ কয়দিনে অনেকেই অনেক কিছু বুঝাবে,ভয় দেখাবে, পথ ভুলিয়ে ফেলার চেষ্টা করবে, তারপরও আশা রাখি আগামী ২৬ তারিখে আপনারা সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে করবেন,কোনো ভুল করবেন না।আপনারা এখনই যে নৈরাজ্য দেখতে পাচ্ছেন তারা যদি একবার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয় তাহলে তারা কত নৈরাজ্য চালাবে একবার ভাবুন তো দেখি? তারা এখনই যে দাপট দেখাচ্ছে, আপনারা এখনই যে ভয়ে

আরো খবর.......

জনপ্রিয় সংবাদ

মোংলায় ডে বোট অপারেটর প্রশিক্ষণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত

প্রিয় চকরাজাপুর ইউনিয়ন বাসী।

আপডেট টাইম : ০৮:১৬:০২ পূর্বাহ্ণ, সোমবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২১

সময়ের কন্ঠ রিপোর্টার আলমগীর।।
আশা করি একটু সময় নিয়ে পড়বেন। এখানে আমি গত ৫বছরে কি কি কাজ করেছি এবং সামনে আমি নির্বাচিত হলে কি কি কাজ করবো তার ইস্তেহার।
গত নির্বাচনে আপনারা সবাই আমার পাশে থেকে যে সহযোগিতা ও ভালোবাসা দেখিয়েছেন তাতে আমি আপনাদের কাছে চির ঋনি।
এই ঋন হয়তো আমার জীবন দিয়েও শোধ করা সম্ভব না। এবারও আপনারা যে ভাবে আমাকে সহযোগিতা ও ভালোবাসা দিয়ে যাচ্ছেন সত্যিই আমি আপনাদের প্রতি চিরকৃতজ্ঞ।আমার বাবা সারা জীবন চরের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করার জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করে গিয়েছেন এবং তিনি স্বপ্ন দেখতেন চকরাজাপুর ইউনিয়ন পরিষদ নামে একটি ইউনিয়ন পরিষদ গড়ার।
আমি অক্লান্ত পরিশ্রম করে আমাদের মাননীয় পরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আলহাজ্ব মোঃ শাহরিয়ার আলম ভাইয়ের সহযোগিতায় আমি আমার বাবার স্বপ্নে দেখা চকরাজাপুর ইউনিয়ন পরিষদ বাস্তবে রূপ দিয়েছি এবং আমার বাবার মত আপনাদের সুখে,দুঃখে পাশে থেকে,আপনাদের ভাগ্য পরিবর্তন করার জন্য আমি আমার সাধ্য মত চেষ্টা করে গিয়েছি।
চকরাজাপুর ইউনিয়নবাসীর আশা-প্রত্যাশা পূরণে আমি আমার সাধ্য মত চেষ্টা করে গিয়েছি জানি না কতটুকু পেরেছি।আমি তো মানুষ আমারও চলনে,বলনে,ভুল ভান্তি থাকবে সেটাই স্বাভাবিক তবে যদি কোথাও আমার ভুল ভান্তি হয়ে থাকে আপনারা আল্লাহর রস্তে আমাকে ক্ষমা করবেন।আমি বিগত বছরগুলোতে যা যা উন্নয়ন মূলক কাজ করেছি সেগুলো হলোঃ-
১। আমরা জীবনে কল্পনাও করি নাই আমাদের ইউনিয়নে পাকা রাস্তা হবে।
আল্লাহুর রহমতে আমরা পাকা রাস্তা পেয়েছি। এযাবৎ প্রথমে ১কি.মি. রাস্তা পাকা (হয়ে গেছে)
এরপর ১.৭কি.মি.(হয়ে গেছে এখন শুধু পিচ দেয়া বাকী)
১.৫কি.মি.(কাজ যেকোনো মুহুর্ততে শুরু হবে
.৫কি.মি(সলিং রাস্তা শেষ কাজ)
রজব মোল্লার মোড় থেকে শিমুলতলা পর্যন্ত ৩ কি.মি রাস্তার কাজের জন্য যা যা করার সবই করে রেখেছি এর জন্য কারো কাছেই যেতে হবে না এখন শুধু টেন্ডার হওয়া বাকী। যেকোনো মুহুর্ততে টেন্ডার হবে।
২। হালিম মাস্টারের ঘাট থেকে ব্রিজ সহ রাস্তা হওয়ার সব কাজ হয়ে গেছে।এটারও শুধু টেন্ডার হওয়া বাকী।এই রাস্তার কাজ সম্পন্ন হলে। উপজেলা সদরের সাথে আমাদের যোগাযোগ ব্যবস্থা খুবই সহজ হবে।
বৃষ্টি হলে আমাদের যে ভোগান্তি হতো সেটা আর থাকবে না ৩।করোনাকালীন সময়ে জীবনের ঝুকি নিয়ে নিজে সামনে থেকে এলাকাবাসী কে সেবা দিয়ে গেছি।সরকারী অনুদান এর বাইরেও নিজের ব্যক্তিগত টাকা পয়সা দিয়েও মানুষকে অর্থনৈতিক ভাবে সাহায্য করেছি এবং পাশে থেকেছে।
বন্যাকালীন সময়েও মানুষের পাশে যেয়ে দাঁড়িয়েছি।
৪।কার্ড-ভাতা অনুদান প্রাপ্য ব্যক্তিকে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে দিয়েছি এবং সুষ্ঠু বন্টন করেছি।৫।চৌমাদিয়া,আতারপাড়া,মানিকের চর,দিয়ার কাদিরপুর অঞ্চলের মানুষদের তাদের নিজ নিজ এলাকায় তাদের কার্ড–ভাতার অনুদান পৌঁছিয়ে দিয়েছি।
৬। চকরাজাপুর নদী রক্ষা বাঁধের জন্য আমাদের মাননীয় পরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আলহাজ্ব মোঃ শাহরিয়ার আলম ভাইকে বার বার বলেছি।
আমি এও বলেছি আমাদের ইউনিয়নের সকল উন্নয়ন মূলক কাজ বন্ধ করে, আমাদের চকরাজাপুর নদী রক্ষা বাঁধের ব্যবস্থা করুন।
আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহুর রহমতে চকরাজাপুর ইউনিয়ন পরিষদের লক্ষীনগর পর্যন্ত নদী রক্ষা বাঁধ নির্মাণ ও নদী ড্রেইনেজ হবে। টেন্ডারও হয়ে গেছে।
৮টা প্রতিষ্ঠান এই বাঁধ নির্মাণ কাজের টেন্ডার পেয়েছে।
পানিটা একটু কমলেই বাঁধের কাজ শুরু হয়ে যাবে।
আমরা আশা করছি জানুয়ারি মাস থেকেই কাজ শুরু হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।৭। আমরা চকরাজাপুর বাসী কখনো কল্পনাও করতে পারি নাই,আমাদের এই চকরাজাপুরে পল্লী বিদ্যুৎ এর সুবিধা পাবো।
আলহামদুলিল্লাহ।এখন আমাদের ঘরে ঘরে পল্লী বিদ্যুৎ এর আলো। ৮। চকরাজাপুর ইউনিয়ন পরিষদের বিভিন্ন জায়গা কাঁচা রাস্তা করেছি।৯। নাগরিক যত সেবা আছে ইউনিয়নবাসীকে সকল সেবাই পরিপূর্ণ ভাবে প্রদান করেছি🔷আমি যদি পুনরায় নির্বাচিত হয় তাহলে চকরাজাপুর ইউনিয়ন পরিষদে যা যা উন্নয়ন মূলক কাজ করবো সেগুলো হলোঃ১। চকরাজাপুর ইউনিয়ন পরিষদের দুইটি হাইস্কুল চকরাজাপুর ও পলাশী ফতেপুর এবং ইউনিয়নের সকল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার মান উন্নয়ন করার জন্য যা যা করার দরকার সব কিছুই করার চেষ্টা করবো,২। চকরাজাপুর ইউনিয়নের খেলাধুলা উন্নিত করার জন্য যা যা করার দরকার সব করবো।
৩। চকরাজাপুর ইউনিয়ন পরিষদের গুরুত্বপূর্ণ জায়গা গুলোতে লাইটিং এর ব্যবস্থা করবো।
৪। চকরাজাপুর ইউনিয়নে কিছু কিছু জায়গায় নেটওয়ার্ক এর অবস্থা খুবই খারাপ। পলাশী ফতেপুরে একটা নেটওয়ার্ক স্থাপন হয়েছে।
চকরাজাপুরে নদী ভাঙনের সম্ভাবনা ছিলো বিধায়। চকরাজাপুরে নেটওয়ার্ক স্থাপন হয়নি।
চকরাজাপুরে বাঁধ নির্মাণ হলে চকরাজাপুর বাজারে একটা মোবাইল নেটওয়ার্ক স্থাপন করার ব্যবস্থা করবো। এতে চকরাজাপুরে আর নেটওয়ার্ক এর সমস্যা থাকবে না।
৫। পূর্বের ন্যায় সামনেও সম্পর্ন্ন বিনামূল্যে কার্ড-ভাতার অনুদান প্রদান করবো।
৬। পরিশেষে চকরাজাপুর ইউনিয়নে যে সকল উন্নয়ন অসমাপ্ত আছে সেই সকল উন্নয়ন সমাপ্ত করবো।
আমাদের চকরাজাপুর ইউনিয়ন পরিষদকে একটি আধুনিক মডেল ইউনিয়ন হিসাবে গড়ে তুলবো।
চকরাজাপুর ইউনিয়ন বাসীর উদ্দেশ্যে কিছু কথাঃ।
যারা এখন বলতাছে চকরাজাপুর নদী রক্ষা বাঁধ নির্মাণ করবে তারা যখন রাজশাহী পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রকৌশলী ছিলো তখন কি করছে?
তখন তারা চাইলেই আমাদের বাঁধটা হয়ে যেতো।আপনাদের হাতে খুব অল্প সময় আছে, চকরাজাপুরের উন্নয়নের স্বার্থে,আপনাদের চকরাজাপুরের সুযোগ্য প্রতিনিধিকে বেছে নেওয়ার।
যে যতই ভয় দেখাক আপনারা কাউকেই ভয় পাবেন না। যে একটা ভোট বেশি পাবে, সেই চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবে।
আমাদের ইউনিয়নে অবাধ,সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে। ভয়ের কিছু নাই,আপনার ভোট আপনি দিবেন,যাকে খুশি তাকে দিবেন।
আপনাদের এ কয়দিনে অনেকেই অনেক কিছু বুঝাবে,ভয় দেখাবে, পথ ভুলিয়ে ফেলার চেষ্টা করবে, তারপরও আশা রাখি আগামী ২৬ তারিখে আপনারা সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে করবেন,কোনো ভুল করবেন না।আপনারা এখনই যে নৈরাজ্য দেখতে পাচ্ছেন তারা যদি একবার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয় তাহলে তারা কত নৈরাজ্য চালাবে একবার ভাবুন তো দেখি? তারা এখনই যে দাপট দেখাচ্ছে, আপনারা এখনই যে ভয়ে