ঢাকা ০৩:১২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
বাঘায় সৎ ভাইয়ের হাতে হত্যা হলো সাদেক আলী সোহরাওয়ার্দী উদ্যানকে নিরাপদ জায়গায় রূপান্তরের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে: আসিফ মাহমুদ ঠাকুরগাঁওয়ে কার্যক্রম নিষিদ্ধ সংগঠন আওয়ামীলীগের পার্টি অফিস দখল আজমিরীগঞ্জে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্রকরে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে নারী পুরুষসহ ৪০ জন আহত, বাড়ি-ঘর ও দোকানপাট ভাঙচুর ও লোটপাট। সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে এই প্রথমবারের মতো আজ নিজ জেলা চট্টগ্রামে আসলেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস কোনাবাড়ী ফ্লাইওভার ব্রিজের মাথায় বাসের ধাক্কায় নারী শ্রমিক নিহত কর্নেল সোফিয়াকে ‘জঙ্গিদের বোন’ বলে বিতর্কের মুখে বিজেপি মন্ত্রী কালুরঘাট সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন, নেই প্রধান উপদেষ্টার নাম আওয়ামী লীগসহ সংশ্লিষ্ট সংগঠনের সব অনলাইন প্ল্যাটফর্ম বন্ধে বিটিআরসিকে চিঠি ঢাবির ছাত্রদল নেতা হত্যার ঘটনায় উপাচার্য–প্রক্টরের পদত্যাগ দাবিতে বিক্ষোভ

আশুলিয়ার নবিনগর সৃতিসৌধ এর ফুটপাত সহ পুরা নবিনগর জুড়ে চলছে রমরমা চাঁদাবাজি

নিজস্ব সংবাদদাতা:
  • আপডেট টাইম : ১১:৩৯:১০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২২ নভেম্বর ২০২১
  • / ৪৮৩ ১৫০০০.০ বার পাঠক

মোঃ আকরাম হোসেন বিশেষ প্রতিনিধি।।

আশুলিয়া থানার ফুটপাত এর বহু জায়গা জুড়ে চাঁদাবাজদের দখলে,ফুটপাতে অবৈধ স্থাপনা দোকান বসিয়ে মহাসড়কে জ্যামজট ও বাঁধাগ্রস্থ করে নিজেদের সার্থ হাসিল করে চাঁদা আদায় করছেন দৈনন্দিন লক্ষ লক্ষ টাকা।চাঁদাবাজদের সাথে সক্রিয় হয়ে দুরদৃষ্টি দিয়ে মোটা টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন রাজনৈতিক নেতা,অসাধু প্রশাসনের একাংশ। গণমাধ্যম কর্মীরা যেনেও না জানার ভান করে বোবার মত চেয়ে দেখছেন,কোনো সংবাদকর্মী সত্য ঘটনা উদঘাটন করে বস্তুুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করলে,পুরুস্কার হিসাবে পেতে থাকেন প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতার হুমকি,অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ পরিচালনা করতে একদিন পূর্বে জানিয়ে দিলে দোকান পশারী গুলো সরিয়ে নোওয়া হয়,অবৈধ উচ্ছেদ পরিচালনা কালে ভেঙ্গে গুড়িয়ে দেওয়া হয় হতদরিদ্রর চা বিক্রয়ের দোকান,অসহায় মোমেনার পিঠাপুলির চৌকি,পাগলের সুয়ে থাকার আশ্রায়স্থল,কিন্তুু বহাল তবিয়তে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে রাঘব বোয়ালের বিশাল সম্রাজীর স্থাপনা।সকালে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ পরিচালনা করে যাওয়ার পরপরই,একই স্থানে একই দিনে বিকালে কুচক্রী মহলেরা হেবিওয়েট নেতার ছত্রছায়ায় ও চাঁদাবাজদের সহযোগীতায় অবৈধতা ভাবে দোকান সহ বিভিন্ন আয়োজন লিপ্ত,বেশ কিছুদিন পূর্বে র্যাব ফোর এর কম্পানি কমান্ডার এ সকল চাঁদাবাজদের আটক করে জেলহাজতে প্রেরন করলেও কোনো অদৃশ্য শক্তির বলে বলিয়ান হয়ে এবং অসাধু রাজনৈতিক নেতার ততবীর তত্ববধায়নে, জেল থেকে বের হয়ে পুনরায় আাবারো চাঁদাবাজির মহা উৎসবে মেতেছেন, প্রত্যেক চৌকি প্রতি ও হাত অনুযায়ী ২ শ থেকে ৫ শ টাকা আদায় করেন চাঁদাবাজেরা।প্রশাসনে পারেনা এমন কিছু নাই,অতচ আশুলিয়া থানার একেবারে সামনে ফুটপাতের দৃশ্য দেখলে,ধারনাটা পাল্টে যাবে,থানার কর্মরত অফিসারদের ব্যাবহারিক গাড়িগুলো সরাসরি থানার দিকে নিতে খুবই কষ্ট সাধ্য,তবুও তারা নিরব ভূমিকায়,যে সমস্থ জায়গায় এধরনের রমরমা চাঁদাবাজি চলছে,তার সামান্য নমুনা,নবীনগর,পল্লীবিদ্যুৎ,ডিইপিজেট নতুন রপ্তানি,পুরাতন রপ্তানি,বলিভদ্র,শ্রীপুর বাজার,চক্রবর্তী,জিরানী বাজার সহ বিভিন্ন অন্চলে গোপনে ও প্রকাশ্যে চলছে এই অবৈধ বাণিজ্যিক ব্যবসা।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

আশুলিয়ার নবিনগর সৃতিসৌধ এর ফুটপাত সহ পুরা নবিনগর জুড়ে চলছে রমরমা চাঁদাবাজি

আপডেট টাইম : ১১:৩৯:১০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২২ নভেম্বর ২০২১

মোঃ আকরাম হোসেন বিশেষ প্রতিনিধি।।

আশুলিয়া থানার ফুটপাত এর বহু জায়গা জুড়ে চাঁদাবাজদের দখলে,ফুটপাতে অবৈধ স্থাপনা দোকান বসিয়ে মহাসড়কে জ্যামজট ও বাঁধাগ্রস্থ করে নিজেদের সার্থ হাসিল করে চাঁদা আদায় করছেন দৈনন্দিন লক্ষ লক্ষ টাকা।চাঁদাবাজদের সাথে সক্রিয় হয়ে দুরদৃষ্টি দিয়ে মোটা টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন রাজনৈতিক নেতা,অসাধু প্রশাসনের একাংশ। গণমাধ্যম কর্মীরা যেনেও না জানার ভান করে বোবার মত চেয়ে দেখছেন,কোনো সংবাদকর্মী সত্য ঘটনা উদঘাটন করে বস্তুুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করলে,পুরুস্কার হিসাবে পেতে থাকেন প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতার হুমকি,অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ পরিচালনা করতে একদিন পূর্বে জানিয়ে দিলে দোকান পশারী গুলো সরিয়ে নোওয়া হয়,অবৈধ উচ্ছেদ পরিচালনা কালে ভেঙ্গে গুড়িয়ে দেওয়া হয় হতদরিদ্রর চা বিক্রয়ের দোকান,অসহায় মোমেনার পিঠাপুলির চৌকি,পাগলের সুয়ে থাকার আশ্রায়স্থল,কিন্তুু বহাল তবিয়তে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে রাঘব বোয়ালের বিশাল সম্রাজীর স্থাপনা।সকালে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ পরিচালনা করে যাওয়ার পরপরই,একই স্থানে একই দিনে বিকালে কুচক্রী মহলেরা হেবিওয়েট নেতার ছত্রছায়ায় ও চাঁদাবাজদের সহযোগীতায় অবৈধতা ভাবে দোকান সহ বিভিন্ন আয়োজন লিপ্ত,বেশ কিছুদিন পূর্বে র্যাব ফোর এর কম্পানি কমান্ডার এ সকল চাঁদাবাজদের আটক করে জেলহাজতে প্রেরন করলেও কোনো অদৃশ্য শক্তির বলে বলিয়ান হয়ে এবং অসাধু রাজনৈতিক নেতার ততবীর তত্ববধায়নে, জেল থেকে বের হয়ে পুনরায় আাবারো চাঁদাবাজির মহা উৎসবে মেতেছেন, প্রত্যেক চৌকি প্রতি ও হাত অনুযায়ী ২ শ থেকে ৫ শ টাকা আদায় করেন চাঁদাবাজেরা।প্রশাসনে পারেনা এমন কিছু নাই,অতচ আশুলিয়া থানার একেবারে সামনে ফুটপাতের দৃশ্য দেখলে,ধারনাটা পাল্টে যাবে,থানার কর্মরত অফিসারদের ব্যাবহারিক গাড়িগুলো সরাসরি থানার দিকে নিতে খুবই কষ্ট সাধ্য,তবুও তারা নিরব ভূমিকায়,যে সমস্থ জায়গায় এধরনের রমরমা চাঁদাবাজি চলছে,তার সামান্য নমুনা,নবীনগর,পল্লীবিদ্যুৎ,ডিইপিজেট নতুন রপ্তানি,পুরাতন রপ্তানি,বলিভদ্র,শ্রীপুর বাজার,চক্রবর্তী,জিরানী বাজার সহ বিভিন্ন অন্চলে গোপনে ও প্রকাশ্যে চলছে এই অবৈধ বাণিজ্যিক ব্যবসা।