ঢাকা ০৪:৪৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ মে ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
জামালপুরে পাট চাষে হারানো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ নতুন পরিবেশবান্ধব আসবাবপত্র তৈরি হচ্ছে পরিত্যক্ত সুপারির খোলসে পার্বতীপুরে সেচ মৌসুম গভীর নলকূপের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন, বিপাকে কৃষকরা মোংলায় ফ্যামিলি সাইকেল র‍্যালি নরসিংদীতে বজ্রপাতের পৃথক ঘটনায় মা-ছেলেসহ ৪ জনের মৃত্যু জামালপুরে ধানের বাজার মধ্যস্বত্বভোগীরদের দখলে রানীশংকৈলে জিপিএ—৫ পাওয়া ৪ শিক্ষার্থীর স্বপ্ন পূরণের বাধা অর্থিক সংকট কালিয়াকৈরে এক নারী মাদক ব্যবসায়ী হেরোইনসহ গ্রেফতার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উৎযাপন উপলক্ষে সমাবেশ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে হারানো টাকা মালিকের হাতে ফেরত দিয়ে দিষ্টান্ত স্হাপন করলো পুলিশ

আশুলিয়ার নবিনগর সৃতিসৌধ এর ফুটপাত সহ পুরা নবিনগর জুড়ে চলছে রমরমা চাঁদাবাজি

মোঃ আকরাম হোসেন বিশেষ প্রতিনিধি।।

আশুলিয়া থানার ফুটপাত এর বহু জায়গা জুড়ে চাঁদাবাজদের দখলে,ফুটপাতে অবৈধ স্থাপনা দোকান বসিয়ে মহাসড়কে জ্যামজট ও বাঁধাগ্রস্থ করে নিজেদের সার্থ হাসিল করে চাঁদা আদায় করছেন দৈনন্দিন লক্ষ লক্ষ টাকা।চাঁদাবাজদের সাথে সক্রিয় হয়ে দুরদৃষ্টি দিয়ে মোটা টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন রাজনৈতিক নেতা,অসাধু প্রশাসনের একাংশ। গণমাধ্যম কর্মীরা যেনেও না জানার ভান করে বোবার মত চেয়ে দেখছেন,কোনো সংবাদকর্মী সত্য ঘটনা উদঘাটন করে বস্তুুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করলে,পুরুস্কার হিসাবে পেতে থাকেন প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতার হুমকি,অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ পরিচালনা করতে একদিন পূর্বে জানিয়ে দিলে দোকান পশারী গুলো সরিয়ে নোওয়া হয়,অবৈধ উচ্ছেদ পরিচালনা কালে ভেঙ্গে গুড়িয়ে দেওয়া হয় হতদরিদ্রর চা বিক্রয়ের দোকান,অসহায় মোমেনার পিঠাপুলির চৌকি,পাগলের সুয়ে থাকার আশ্রায়স্থল,কিন্তুু বহাল তবিয়তে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে রাঘব বোয়ালের বিশাল সম্রাজীর স্থাপনা।সকালে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ পরিচালনা করে যাওয়ার পরপরই,একই স্থানে একই দিনে বিকালে কুচক্রী মহলেরা হেবিওয়েট নেতার ছত্রছায়ায় ও চাঁদাবাজদের সহযোগীতায় অবৈধতা ভাবে দোকান সহ বিভিন্ন আয়োজন লিপ্ত,বেশ কিছুদিন পূর্বে র্যাব ফোর এর কম্পানি কমান্ডার এ সকল চাঁদাবাজদের আটক করে জেলহাজতে প্রেরন করলেও কোনো অদৃশ্য শক্তির বলে বলিয়ান হয়ে এবং অসাধু রাজনৈতিক নেতার ততবীর তত্ববধায়নে, জেল থেকে বের হয়ে পুনরায় আাবারো চাঁদাবাজির মহা উৎসবে মেতেছেন, প্রত্যেক চৌকি প্রতি ও হাত অনুযায়ী ২ শ থেকে ৫ শ টাকা আদায় করেন চাঁদাবাজেরা।প্রশাসনে পারেনা এমন কিছু নাই,অতচ আশুলিয়া থানার একেবারে সামনে ফুটপাতের দৃশ্য দেখলে,ধারনাটা পাল্টে যাবে,থানার কর্মরত অফিসারদের ব্যাবহারিক গাড়িগুলো সরাসরি থানার দিকে নিতে খুবই কষ্ট সাধ্য,তবুও তারা নিরব ভূমিকায়,যে সমস্থ জায়গায় এধরনের রমরমা চাঁদাবাজি চলছে,তার সামান্য নমুনা,নবীনগর,পল্লীবিদ্যুৎ,ডিইপিজেট নতুন রপ্তানি,পুরাতন রপ্তানি,বলিভদ্র,শ্রীপুর বাজার,চক্রবর্তী,জিরানী বাজার সহ বিভিন্ন অন্চলে গোপনে ও প্রকাশ্যে চলছে এই অবৈধ বাণিজ্যিক ব্যবসা।

আরো খবর.......

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

জামালপুরে পাট চাষে হারানো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ

আশুলিয়ার নবিনগর সৃতিসৌধ এর ফুটপাত সহ পুরা নবিনগর জুড়ে চলছে রমরমা চাঁদাবাজি

আপডেট টাইম : ১১:৩৯:১০ পূর্বাহ্ণ, সোমবার, ২২ নভেম্বর ২০২১

মোঃ আকরাম হোসেন বিশেষ প্রতিনিধি।।

আশুলিয়া থানার ফুটপাত এর বহু জায়গা জুড়ে চাঁদাবাজদের দখলে,ফুটপাতে অবৈধ স্থাপনা দোকান বসিয়ে মহাসড়কে জ্যামজট ও বাঁধাগ্রস্থ করে নিজেদের সার্থ হাসিল করে চাঁদা আদায় করছেন দৈনন্দিন লক্ষ লক্ষ টাকা।চাঁদাবাজদের সাথে সক্রিয় হয়ে দুরদৃষ্টি দিয়ে মোটা টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন রাজনৈতিক নেতা,অসাধু প্রশাসনের একাংশ। গণমাধ্যম কর্মীরা যেনেও না জানার ভান করে বোবার মত চেয়ে দেখছেন,কোনো সংবাদকর্মী সত্য ঘটনা উদঘাটন করে বস্তুুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করলে,পুরুস্কার হিসাবে পেতে থাকেন প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতার হুমকি,অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ পরিচালনা করতে একদিন পূর্বে জানিয়ে দিলে দোকান পশারী গুলো সরিয়ে নোওয়া হয়,অবৈধ উচ্ছেদ পরিচালনা কালে ভেঙ্গে গুড়িয়ে দেওয়া হয় হতদরিদ্রর চা বিক্রয়ের দোকান,অসহায় মোমেনার পিঠাপুলির চৌকি,পাগলের সুয়ে থাকার আশ্রায়স্থল,কিন্তুু বহাল তবিয়তে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে রাঘব বোয়ালের বিশাল সম্রাজীর স্থাপনা।সকালে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ পরিচালনা করে যাওয়ার পরপরই,একই স্থানে একই দিনে বিকালে কুচক্রী মহলেরা হেবিওয়েট নেতার ছত্রছায়ায় ও চাঁদাবাজদের সহযোগীতায় অবৈধতা ভাবে দোকান সহ বিভিন্ন আয়োজন লিপ্ত,বেশ কিছুদিন পূর্বে র্যাব ফোর এর কম্পানি কমান্ডার এ সকল চাঁদাবাজদের আটক করে জেলহাজতে প্রেরন করলেও কোনো অদৃশ্য শক্তির বলে বলিয়ান হয়ে এবং অসাধু রাজনৈতিক নেতার ততবীর তত্ববধায়নে, জেল থেকে বের হয়ে পুনরায় আাবারো চাঁদাবাজির মহা উৎসবে মেতেছেন, প্রত্যেক চৌকি প্রতি ও হাত অনুযায়ী ২ শ থেকে ৫ শ টাকা আদায় করেন চাঁদাবাজেরা।প্রশাসনে পারেনা এমন কিছু নাই,অতচ আশুলিয়া থানার একেবারে সামনে ফুটপাতের দৃশ্য দেখলে,ধারনাটা পাল্টে যাবে,থানার কর্মরত অফিসারদের ব্যাবহারিক গাড়িগুলো সরাসরি থানার দিকে নিতে খুবই কষ্ট সাধ্য,তবুও তারা নিরব ভূমিকায়,যে সমস্থ জায়গায় এধরনের রমরমা চাঁদাবাজি চলছে,তার সামান্য নমুনা,নবীনগর,পল্লীবিদ্যুৎ,ডিইপিজেট নতুন রপ্তানি,পুরাতন রপ্তানি,বলিভদ্র,শ্রীপুর বাজার,চক্রবর্তী,জিরানী বাজার সহ বিভিন্ন অন্চলে গোপনে ও প্রকাশ্যে চলছে এই অবৈধ বাণিজ্যিক ব্যবসা।