ঢাকা ১১:১২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
যুবদল নেতাকে পিটিয়ে আহত করেছে স্বেচ্ছাসেবকদলের নেতা বরগুনার, পাথরঘাটায় সাবেক ইউপি সদস্যকে হুমকি ও মারধর চার প্রদেশে দেশ ভাগ করার কথা ভাবছে সংস্কার কমিশন যুদ্ধবিরতি এখনই কার্যকর হচ্ছে না, জানালেন নেতানিয়াহু সাকিব আল হাসানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি লক্ষ্মীপুরের ঐতিহ্যবাহী ক্রীড়া সংগঠন, ইলেভেন ষ্টার ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সংঘের ২০২৫ সালের নতুন কমিটি গঠন যেখানেই আইন লঙ্ঘন হবে পুলিশ তার বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থানিতে পিছু হটবেনা-ওসি কোতয়ালী টাঙ্গাইলে সমন্বয়ক পরিচয়ধারীদের পদ স্হগিত করলেন হাসনাত আবদুল্লাহ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে রিভিউ শুনানি রোববার পাকিস্তানের ‘জেএফ-১৭ থান্ডার’ যুদ্ধবিমানে আগ্রহ বাংলাদেশের

আশুলিয়ার নবিনগর সৃতিসৌধ এর ফুটপাত সহ পুরা নবিনগর জুড়ে চলছে রমরমা চাঁদাবাজি

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ১১:৩৯:১০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২২ নভেম্বর ২০২১
  • / ৪৩২ ৫০০০.০ বার পাঠক

মোঃ আকরাম হোসেন বিশেষ প্রতিনিধি।।

আশুলিয়া থানার ফুটপাত এর বহু জায়গা জুড়ে চাঁদাবাজদের দখলে,ফুটপাতে অবৈধ স্থাপনা দোকান বসিয়ে মহাসড়কে জ্যামজট ও বাঁধাগ্রস্থ করে নিজেদের সার্থ হাসিল করে চাঁদা আদায় করছেন দৈনন্দিন লক্ষ লক্ষ টাকা।চাঁদাবাজদের সাথে সক্রিয় হয়ে দুরদৃষ্টি দিয়ে মোটা টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন রাজনৈতিক নেতা,অসাধু প্রশাসনের একাংশ। গণমাধ্যম কর্মীরা যেনেও না জানার ভান করে বোবার মত চেয়ে দেখছেন,কোনো সংবাদকর্মী সত্য ঘটনা উদঘাটন করে বস্তুুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করলে,পুরুস্কার হিসাবে পেতে থাকেন প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতার হুমকি,অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ পরিচালনা করতে একদিন পূর্বে জানিয়ে দিলে দোকান পশারী গুলো সরিয়ে নোওয়া হয়,অবৈধ উচ্ছেদ পরিচালনা কালে ভেঙ্গে গুড়িয়ে দেওয়া হয় হতদরিদ্রর চা বিক্রয়ের দোকান,অসহায় মোমেনার পিঠাপুলির চৌকি,পাগলের সুয়ে থাকার আশ্রায়স্থল,কিন্তুু বহাল তবিয়তে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে রাঘব বোয়ালের বিশাল সম্রাজীর স্থাপনা।সকালে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ পরিচালনা করে যাওয়ার পরপরই,একই স্থানে একই দিনে বিকালে কুচক্রী মহলেরা হেবিওয়েট নেতার ছত্রছায়ায় ও চাঁদাবাজদের সহযোগীতায় অবৈধতা ভাবে দোকান সহ বিভিন্ন আয়োজন লিপ্ত,বেশ কিছুদিন পূর্বে র্যাব ফোর এর কম্পানি কমান্ডার এ সকল চাঁদাবাজদের আটক করে জেলহাজতে প্রেরন করলেও কোনো অদৃশ্য শক্তির বলে বলিয়ান হয়ে এবং অসাধু রাজনৈতিক নেতার ততবীর তত্ববধায়নে, জেল থেকে বের হয়ে পুনরায় আাবারো চাঁদাবাজির মহা উৎসবে মেতেছেন, প্রত্যেক চৌকি প্রতি ও হাত অনুযায়ী ২ শ থেকে ৫ শ টাকা আদায় করেন চাঁদাবাজেরা।প্রশাসনে পারেনা এমন কিছু নাই,অতচ আশুলিয়া থানার একেবারে সামনে ফুটপাতের দৃশ্য দেখলে,ধারনাটা পাল্টে যাবে,থানার কর্মরত অফিসারদের ব্যাবহারিক গাড়িগুলো সরাসরি থানার দিকে নিতে খুবই কষ্ট সাধ্য,তবুও তারা নিরব ভূমিকায়,যে সমস্থ জায়গায় এধরনের রমরমা চাঁদাবাজি চলছে,তার সামান্য নমুনা,নবীনগর,পল্লীবিদ্যুৎ,ডিইপিজেট নতুন রপ্তানি,পুরাতন রপ্তানি,বলিভদ্র,শ্রীপুর বাজার,চক্রবর্তী,জিরানী বাজার সহ বিভিন্ন অন্চলে গোপনে ও প্রকাশ্যে চলছে এই অবৈধ বাণিজ্যিক ব্যবসা।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

আশুলিয়ার নবিনগর সৃতিসৌধ এর ফুটপাত সহ পুরা নবিনগর জুড়ে চলছে রমরমা চাঁদাবাজি

আপডেট টাইম : ১১:৩৯:১০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২২ নভেম্বর ২০২১

মোঃ আকরাম হোসেন বিশেষ প্রতিনিধি।।

আশুলিয়া থানার ফুটপাত এর বহু জায়গা জুড়ে চাঁদাবাজদের দখলে,ফুটপাতে অবৈধ স্থাপনা দোকান বসিয়ে মহাসড়কে জ্যামজট ও বাঁধাগ্রস্থ করে নিজেদের সার্থ হাসিল করে চাঁদা আদায় করছেন দৈনন্দিন লক্ষ লক্ষ টাকা।চাঁদাবাজদের সাথে সক্রিয় হয়ে দুরদৃষ্টি দিয়ে মোটা টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন রাজনৈতিক নেতা,অসাধু প্রশাসনের একাংশ। গণমাধ্যম কর্মীরা যেনেও না জানার ভান করে বোবার মত চেয়ে দেখছেন,কোনো সংবাদকর্মী সত্য ঘটনা উদঘাটন করে বস্তুুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করলে,পুরুস্কার হিসাবে পেতে থাকেন প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতার হুমকি,অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ পরিচালনা করতে একদিন পূর্বে জানিয়ে দিলে দোকান পশারী গুলো সরিয়ে নোওয়া হয়,অবৈধ উচ্ছেদ পরিচালনা কালে ভেঙ্গে গুড়িয়ে দেওয়া হয় হতদরিদ্রর চা বিক্রয়ের দোকান,অসহায় মোমেনার পিঠাপুলির চৌকি,পাগলের সুয়ে থাকার আশ্রায়স্থল,কিন্তুু বহাল তবিয়তে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে রাঘব বোয়ালের বিশাল সম্রাজীর স্থাপনা।সকালে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ পরিচালনা করে যাওয়ার পরপরই,একই স্থানে একই দিনে বিকালে কুচক্রী মহলেরা হেবিওয়েট নেতার ছত্রছায়ায় ও চাঁদাবাজদের সহযোগীতায় অবৈধতা ভাবে দোকান সহ বিভিন্ন আয়োজন লিপ্ত,বেশ কিছুদিন পূর্বে র্যাব ফোর এর কম্পানি কমান্ডার এ সকল চাঁদাবাজদের আটক করে জেলহাজতে প্রেরন করলেও কোনো অদৃশ্য শক্তির বলে বলিয়ান হয়ে এবং অসাধু রাজনৈতিক নেতার ততবীর তত্ববধায়নে, জেল থেকে বের হয়ে পুনরায় আাবারো চাঁদাবাজির মহা উৎসবে মেতেছেন, প্রত্যেক চৌকি প্রতি ও হাত অনুযায়ী ২ শ থেকে ৫ শ টাকা আদায় করেন চাঁদাবাজেরা।প্রশাসনে পারেনা এমন কিছু নাই,অতচ আশুলিয়া থানার একেবারে সামনে ফুটপাতের দৃশ্য দেখলে,ধারনাটা পাল্টে যাবে,থানার কর্মরত অফিসারদের ব্যাবহারিক গাড়িগুলো সরাসরি থানার দিকে নিতে খুবই কষ্ট সাধ্য,তবুও তারা নিরব ভূমিকায়,যে সমস্থ জায়গায় এধরনের রমরমা চাঁদাবাজি চলছে,তার সামান্য নমুনা,নবীনগর,পল্লীবিদ্যুৎ,ডিইপিজেট নতুন রপ্তানি,পুরাতন রপ্তানি,বলিভদ্র,শ্রীপুর বাজার,চক্রবর্তী,জিরানী বাজার সহ বিভিন্ন অন্চলে গোপনে ও প্রকাশ্যে চলছে এই অবৈধ বাণিজ্যিক ব্যবসা।