ঢাকা ১২:১৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১০ মার্চ ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
ভাঙ্গুড়ায় মোড়ক জাত করে নিম্নমানের ঘি বাজারে সয়লাব ঐতিহ্যবাহী কালিয়াকৈর প্রেস ক্লাবের উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল ২০২৫ অনুষ্ঠিত ঠাকুরগাঁওয়ে শিক্ষার্থীকে ধর্ষনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ, অভিযুক্ত ধর্ষককে গণ ধোলাই পবিত্র মাহে রমজানে নগরজুড়ে বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশ এর ডমিনেশন পেট্রোলিং ও আইনশৃঙ্খলা তদারকি গাজীপুরের কাশিমপুর থেকে হেরোইনহ মোহাম্মদ আলী নামের এক মাদক কারবারিকে গ্রেফতার করেছে কাশিমপুর থানা পুলিশ বিএমপি গোয়েন্দা শাখার অভিযানে ৫০০ গ্রাম গাঁজা সহ আটক ০২ জন। সংকট উত্তরণে পাকিস্তানকে ২ বিলিয়ন ডলার ঋণ দিল চীন মাগুরার সেই শিশুর সব ছবি অপসারণ করতে হাইকোর্টের নির্দেশ নাগরিকদের পাকিস্তান ভ্রমণে সতর্ক করলো যুক্তরাষ্ট্র হাইমচরে আগুনে পুড়ল দোকান অক্ষত অবস্থায় পাওয়া গেলো আল- কুরআন

বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতার আবেদন নিয়ে আবারো অসহায় মানুষের সঙ্গে চাতুরী।

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৫:২২:৩০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২১
  • / ১৯১ ৫০০০.০ বার পাঠক

মোঃ জাহাঙ্গীর আলম,

জেলা প্রতিনিধি দিনাজপুর।।

গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা কতৃক ঘোষণাকৃত বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা শতভাগ করার লক্ষে অনলাইনের মাধ্যমে তালিকা প্রনয়নের জন্য নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। যেখানে কোনো ব্যক্তি বা কোনো নির্বাচিত প্রতিনিধির কিছু করনিয় বা একতিয়ার নেই। যাহা পর্যায়ক্রমে অনলাইনের মাধ্যমেই তালিকা প্রনয়ন হয়ে আসবে। দেশের কিছু অসাধু সরকারি কর্মকর্তা /কর্মচারী এবং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্য /সদস্যাদের অনিয়ম এবং দূর্নীতির কারনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এই ব্যবস্থা চালু করেছেন।
সেখানে দিনাজপুর জেলার ফুলবাড়ি উপজেলার ৬নং দৌলতপুর ইউনিয়নে শুরু হয়েছে নতুন অপকৌশল। বয়স পরিপূর্ণ ব্যক্তি বয়স্ক ভাতা এবং বিধবা ভাতা পাওয়ার জন্য সমস্ত ইউনিয়ন থেকে যারা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করেছেন তাদেরকে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পার্শ্ববর্তী খয়েরবাড়ি ইউনিয়নের খয়েরবাড়ি বাজারে দৌলতপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের ব্যক্তিগত একটি অফিসে ডেকে পাঠান। সেখানে সকল আবেদনকারীদের অনলাইনের আবেদনের ফটোকপির উপর চেয়ারম্যান সাহেব স্বাক্ষরপুর্বক লিখে দেন একাউন্ট খোল। এবং আবেদনকারিদেরকে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে ইউনিয়ন ই তথ্যসেবা কেন্দ্রে,সেখানে তথ্য সেবা কেন্দ্রের উদ্দোক্তা ২০০ টাকার বিনিময়ে প্রদান করছেন একটি গ্রামিন ফোনের সিম। এবং কিছু কিছু ব্যক্তিদেরকে এই কার্ড পাইয়ে দেওয়ার কথা বলে আগামী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে তাকে আবারো ভোট দেওয়ার জন্য বলা হচ্ছে। এটা কতটুকু বৈধ এবং নিয়মনিতির মধ্যে পড়ে তা কারো বোধগম্য নয়। কি কারনে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান স্ব-ইউনিয়ন পরিসদ কার্যালয় বাদ দিয়ে অন্য ইউনিয়নের বাজারের ব্যক্তিগত অফিসে খামাখা ইউনিয়নের গরিব অসহায় মানুষদেরকে যাতায়াত বাবদ অর্থ খরচ ও হয়রানি করাচ্ছেন তা সাধারণ মানুষের জানার কৌতুহল।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতার আবেদন নিয়ে আবারো অসহায় মানুষের সঙ্গে চাতুরী।

আপডেট টাইম : ০৫:২২:৩০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২১

মোঃ জাহাঙ্গীর আলম,

জেলা প্রতিনিধি দিনাজপুর।।

গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা কতৃক ঘোষণাকৃত বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা শতভাগ করার লক্ষে অনলাইনের মাধ্যমে তালিকা প্রনয়নের জন্য নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। যেখানে কোনো ব্যক্তি বা কোনো নির্বাচিত প্রতিনিধির কিছু করনিয় বা একতিয়ার নেই। যাহা পর্যায়ক্রমে অনলাইনের মাধ্যমেই তালিকা প্রনয়ন হয়ে আসবে। দেশের কিছু অসাধু সরকারি কর্মকর্তা /কর্মচারী এবং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্য /সদস্যাদের অনিয়ম এবং দূর্নীতির কারনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এই ব্যবস্থা চালু করেছেন।
সেখানে দিনাজপুর জেলার ফুলবাড়ি উপজেলার ৬নং দৌলতপুর ইউনিয়নে শুরু হয়েছে নতুন অপকৌশল। বয়স পরিপূর্ণ ব্যক্তি বয়স্ক ভাতা এবং বিধবা ভাতা পাওয়ার জন্য সমস্ত ইউনিয়ন থেকে যারা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করেছেন তাদেরকে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পার্শ্ববর্তী খয়েরবাড়ি ইউনিয়নের খয়েরবাড়ি বাজারে দৌলতপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের ব্যক্তিগত একটি অফিসে ডেকে পাঠান। সেখানে সকল আবেদনকারীদের অনলাইনের আবেদনের ফটোকপির উপর চেয়ারম্যান সাহেব স্বাক্ষরপুর্বক লিখে দেন একাউন্ট খোল। এবং আবেদনকারিদেরকে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে ইউনিয়ন ই তথ্যসেবা কেন্দ্রে,সেখানে তথ্য সেবা কেন্দ্রের উদ্দোক্তা ২০০ টাকার বিনিময়ে প্রদান করছেন একটি গ্রামিন ফোনের সিম। এবং কিছু কিছু ব্যক্তিদেরকে এই কার্ড পাইয়ে দেওয়ার কথা বলে আগামী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে তাকে আবারো ভোট দেওয়ার জন্য বলা হচ্ছে। এটা কতটুকু বৈধ এবং নিয়মনিতির মধ্যে পড়ে তা কারো বোধগম্য নয়। কি কারনে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান স্ব-ইউনিয়ন পরিসদ কার্যালয় বাদ দিয়ে অন্য ইউনিয়নের বাজারের ব্যক্তিগত অফিসে খামাখা ইউনিয়নের গরিব অসহায় মানুষদেরকে যাতায়াত বাবদ অর্থ খরচ ও হয়রানি করাচ্ছেন তা সাধারণ মানুষের জানার কৌতুহল।