ঢাকা ১১:২৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
অধ্যাদেশ বাতিল চায় এনবিআরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা, ৩ দিনের কলম বিরতি লক্ষ্মীপুর আল মুঈন মাদ্রসা থেকে ছাত্রের মরাদেহ উদ্ধার মরহুম সিদ্দিকুর রহমান সাহেবের ২৫তম শাহাদাত বার্ষিকী পালিত রছুল্লাবাদ শহীদ জিয়া স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট-২০২৫ এর ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত পুশ ইন করা ৭৫ জন বাংলাদেশি মুসলিম এবং ৩ জন ভারতীয় মুসলিমকে উদ্ধার করেছে কোস্ট গার্ড ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না: ডিএনসিসি প্রশাসক টাঙ্গাইলে আওয়ামী লীগের দোসরদের দিয়ে বিএনপির কমিটি গঠনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ, কুশপুত্তলিকা দাহ নিবন্ধন ফিরে পেতে জামায়াতের আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মূলতবি মেক্সিকোতে নির্বাচনি প্রচারণার সময় মেয়র প্রার্থীকে গুলি করে হত্যা আন্দালিব রহমান পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা

বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতার আবেদন নিয়ে আবারো অসহায় মানুষের সঙ্গে চাতুরী।

নিজস্ব সংবাদদাতা:
  • আপডেট টাইম : ০৫:২২:৩০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২১
  • / ২১৬ ১৫০০০.০ বার পাঠক

মোঃ জাহাঙ্গীর আলম,

জেলা প্রতিনিধি দিনাজপুর।।

গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা কতৃক ঘোষণাকৃত বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা শতভাগ করার লক্ষে অনলাইনের মাধ্যমে তালিকা প্রনয়নের জন্য নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। যেখানে কোনো ব্যক্তি বা কোনো নির্বাচিত প্রতিনিধির কিছু করনিয় বা একতিয়ার নেই। যাহা পর্যায়ক্রমে অনলাইনের মাধ্যমেই তালিকা প্রনয়ন হয়ে আসবে। দেশের কিছু অসাধু সরকারি কর্মকর্তা /কর্মচারী এবং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্য /সদস্যাদের অনিয়ম এবং দূর্নীতির কারনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এই ব্যবস্থা চালু করেছেন।
সেখানে দিনাজপুর জেলার ফুলবাড়ি উপজেলার ৬নং দৌলতপুর ইউনিয়নে শুরু হয়েছে নতুন অপকৌশল। বয়স পরিপূর্ণ ব্যক্তি বয়স্ক ভাতা এবং বিধবা ভাতা পাওয়ার জন্য সমস্ত ইউনিয়ন থেকে যারা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করেছেন তাদেরকে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পার্শ্ববর্তী খয়েরবাড়ি ইউনিয়নের খয়েরবাড়ি বাজারে দৌলতপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের ব্যক্তিগত একটি অফিসে ডেকে পাঠান। সেখানে সকল আবেদনকারীদের অনলাইনের আবেদনের ফটোকপির উপর চেয়ারম্যান সাহেব স্বাক্ষরপুর্বক লিখে দেন একাউন্ট খোল। এবং আবেদনকারিদেরকে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে ইউনিয়ন ই তথ্যসেবা কেন্দ্রে,সেখানে তথ্য সেবা কেন্দ্রের উদ্দোক্তা ২০০ টাকার বিনিময়ে প্রদান করছেন একটি গ্রামিন ফোনের সিম। এবং কিছু কিছু ব্যক্তিদেরকে এই কার্ড পাইয়ে দেওয়ার কথা বলে আগামী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে তাকে আবারো ভোট দেওয়ার জন্য বলা হচ্ছে। এটা কতটুকু বৈধ এবং নিয়মনিতির মধ্যে পড়ে তা কারো বোধগম্য নয়। কি কারনে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান স্ব-ইউনিয়ন পরিসদ কার্যালয় বাদ দিয়ে অন্য ইউনিয়নের বাজারের ব্যক্তিগত অফিসে খামাখা ইউনিয়নের গরিব অসহায় মানুষদেরকে যাতায়াত বাবদ অর্থ খরচ ও হয়রানি করাচ্ছেন তা সাধারণ মানুষের জানার কৌতুহল।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতার আবেদন নিয়ে আবারো অসহায় মানুষের সঙ্গে চাতুরী।

আপডেট টাইম : ০৫:২২:৩০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২১

মোঃ জাহাঙ্গীর আলম,

জেলা প্রতিনিধি দিনাজপুর।।

গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা কতৃক ঘোষণাকৃত বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা শতভাগ করার লক্ষে অনলাইনের মাধ্যমে তালিকা প্রনয়নের জন্য নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। যেখানে কোনো ব্যক্তি বা কোনো নির্বাচিত প্রতিনিধির কিছু করনিয় বা একতিয়ার নেই। যাহা পর্যায়ক্রমে অনলাইনের মাধ্যমেই তালিকা প্রনয়ন হয়ে আসবে। দেশের কিছু অসাধু সরকারি কর্মকর্তা /কর্মচারী এবং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্য /সদস্যাদের অনিয়ম এবং দূর্নীতির কারনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এই ব্যবস্থা চালু করেছেন।
সেখানে দিনাজপুর জেলার ফুলবাড়ি উপজেলার ৬নং দৌলতপুর ইউনিয়নে শুরু হয়েছে নতুন অপকৌশল। বয়স পরিপূর্ণ ব্যক্তি বয়স্ক ভাতা এবং বিধবা ভাতা পাওয়ার জন্য সমস্ত ইউনিয়ন থেকে যারা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করেছেন তাদেরকে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পার্শ্ববর্তী খয়েরবাড়ি ইউনিয়নের খয়েরবাড়ি বাজারে দৌলতপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের ব্যক্তিগত একটি অফিসে ডেকে পাঠান। সেখানে সকল আবেদনকারীদের অনলাইনের আবেদনের ফটোকপির উপর চেয়ারম্যান সাহেব স্বাক্ষরপুর্বক লিখে দেন একাউন্ট খোল। এবং আবেদনকারিদেরকে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে ইউনিয়ন ই তথ্যসেবা কেন্দ্রে,সেখানে তথ্য সেবা কেন্দ্রের উদ্দোক্তা ২০০ টাকার বিনিময়ে প্রদান করছেন একটি গ্রামিন ফোনের সিম। এবং কিছু কিছু ব্যক্তিদেরকে এই কার্ড পাইয়ে দেওয়ার কথা বলে আগামী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে তাকে আবারো ভোট দেওয়ার জন্য বলা হচ্ছে। এটা কতটুকু বৈধ এবং নিয়মনিতির মধ্যে পড়ে তা কারো বোধগম্য নয়। কি কারনে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান স্ব-ইউনিয়ন পরিসদ কার্যালয় বাদ দিয়ে অন্য ইউনিয়নের বাজারের ব্যক্তিগত অফিসে খামাখা ইউনিয়নের গরিব অসহায় মানুষদেরকে যাতায়াত বাবদ অর্থ খরচ ও হয়রানি করাচ্ছেন তা সাধারণ মানুষের জানার কৌতুহল।