ঢাকা ১১:১৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
লক্ষ্মীপুরের ঐতিহ্যবাহী ক্রীড়া সংগঠন, ইলেভেন ষ্টার ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সংঘের ২০২৫ সালের নতুন কমিটি গঠন যেখানেই আইন লঙ্ঘন হবে পুলিশ তার বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থানিতে পিছু হটবেনা-ওসি কোতয়ালী টাঙ্গাইলে সমন্বয়ক পরিচয়ধারীদের পদ স্হগিত করলেন হাসনাত আবদুল্লাহ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে রিভিউ শুনানি রোববার পাকিস্তানের ‘জেএফ-১৭ থান্ডার’ যুদ্ধবিমানে আগ্রহ বাংলাদেশের পিডিবি সরকারি চাকরির আশ্বাস ১ লাখ ২২ হাজার টাকা হাতিয়ে নিলেন প্রতারক হানিফ টঙ্গী থানা মহিলা যুবলীগ সভাপতি নাসরিন এর দাপটে হচ্ছে হত্যা আর অন্যের জমি জবর দখল! নাসরিনকে গ্রেফতারের দাবি ভুক্তভোগীদের ফরজ বিধান পর্দা যেখানে নাই, সেখানে রহমত নাই -ছারছীনার পীর ছাহেব ভ্যাট ও শুল্ক কমানোর দাবিতে ঠাকুরগাঁওয়ে রেস্তোরা মালিক, শ্রমিকের মানববন্ধন টাঙ্গাইল সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সম্পাদকের বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষকে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করায় বিএনপির মহাসচিব বরাবর লিখিত অভিযোগ!

প্রেমের ফাঁদে ফেলে ১১ লাখ টাকা আত্মসাৎ, প্রতারক গ্রেফতার

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৪:০৪:৩৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২০
  • / ৩৩১ ৫০০০.০ বার পাঠক

রাজশাহী জেলা প্রতিনিধি।।

রাজশাহীর পবা থানা পুলিশের অভিযানে ইমো একাউন্টের মেসেজিংয়ের মাধ্যমে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে অর্থ হাতিয়ে নেওয়া এক প্রতারককে গ্রেফতার করা হয়েছে। সাইফুল খান শামীম ওরফে জুম্মন খান (৪০) নামের এই অভিযুক্ত ব্যক্তি মাদারীপুর জেলার কালকিনি উপজেলার খাসেরহাটের বজরুসার গ্রামের আজিজুল খাঁন ওরফে আজগর খানের ছেলে। জুম্মন বর্তমানে রাজধানীর মুগদা থানার মুগদাপাড়া ১ নম্বর গলিতে বসবাস করেন। রবিবার গভীর রাতে জুম্মনকে ঢাকার মতিঝিল এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়।পবা থানার ওসি গোলাম মোস্তফা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।   

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, প্রতারক জুম্মন নিজেকে আমেরিকা প্রবাসী বলে দাবি করেন। কিন্তু বাংলাদেশে স্থায়ীভাবে বসবাসে আগ্রহ প্রকাশ করে পবা থানার এক নারীর সঙ্গে ইমো একাউন্টের মেসেজিংয়ের মাধ্যমে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলেন। এরপর জুম্মন ওই নারীকে ইসলামী শরিয়াহ মোতাবেক গত জুন মাসে বিয়ে করেন।প্রেমের সম্পর্ক থাকাকালীন ও বিয়ে পরবর্তী সময়ে আসামী জুম্মন ওই নারীর কাছ থেকে ব্যবসায়িক সমস্যার কথা বলে বিভিন্ন সময়ে ১১ লাখ ৩৯ হাজার ৫০০ টাকা হাতিয়ে নেয়।
ওই নারী জুম্মনের প্রতারণা বুঝতে পেরে পবা থানায় লিখিত অভিযোগ করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে পবা থানায় একটি নিয়মিত মামলা দায়ের হয়। মামলাটি দায়েরের পর পরই আরএমপি পুলিশ কমিশনার আবু কালাম সিদ্দিকের নির্দেশে পবা থানার একটি টিম এসআই শরিফুল ইসলামের নেতৃত্বে আসামিকে মতিঝিল এলাকা থেকে গ্রেফতার করে।
পবা থানার ওসি গোলাম মোস্তফা বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আসামি তার নাম-ঠিকানা এবং ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার বিষয় স্বীকার করেছেন। সোমবার বিকালে তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

প্রেমের ফাঁদে ফেলে ১১ লাখ টাকা আত্মসাৎ, প্রতারক গ্রেফতার

আপডেট টাইম : ০৪:০৪:৩৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২০

রাজশাহী জেলা প্রতিনিধি।।

রাজশাহীর পবা থানা পুলিশের অভিযানে ইমো একাউন্টের মেসেজিংয়ের মাধ্যমে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে অর্থ হাতিয়ে নেওয়া এক প্রতারককে গ্রেফতার করা হয়েছে। সাইফুল খান শামীম ওরফে জুম্মন খান (৪০) নামের এই অভিযুক্ত ব্যক্তি মাদারীপুর জেলার কালকিনি উপজেলার খাসেরহাটের বজরুসার গ্রামের আজিজুল খাঁন ওরফে আজগর খানের ছেলে। জুম্মন বর্তমানে রাজধানীর মুগদা থানার মুগদাপাড়া ১ নম্বর গলিতে বসবাস করেন। রবিবার গভীর রাতে জুম্মনকে ঢাকার মতিঝিল এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়।পবা থানার ওসি গোলাম মোস্তফা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।   

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, প্রতারক জুম্মন নিজেকে আমেরিকা প্রবাসী বলে দাবি করেন। কিন্তু বাংলাদেশে স্থায়ীভাবে বসবাসে আগ্রহ প্রকাশ করে পবা থানার এক নারীর সঙ্গে ইমো একাউন্টের মেসেজিংয়ের মাধ্যমে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলেন। এরপর জুম্মন ওই নারীকে ইসলামী শরিয়াহ মোতাবেক গত জুন মাসে বিয়ে করেন।প্রেমের সম্পর্ক থাকাকালীন ও বিয়ে পরবর্তী সময়ে আসামী জুম্মন ওই নারীর কাছ থেকে ব্যবসায়িক সমস্যার কথা বলে বিভিন্ন সময়ে ১১ লাখ ৩৯ হাজার ৫০০ টাকা হাতিয়ে নেয়।
ওই নারী জুম্মনের প্রতারণা বুঝতে পেরে পবা থানায় লিখিত অভিযোগ করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে পবা থানায় একটি নিয়মিত মামলা দায়ের হয়। মামলাটি দায়েরের পর পরই আরএমপি পুলিশ কমিশনার আবু কালাম সিদ্দিকের নির্দেশে পবা থানার একটি টিম এসআই শরিফুল ইসলামের নেতৃত্বে আসামিকে মতিঝিল এলাকা থেকে গ্রেফতার করে।
পবা থানার ওসি গোলাম মোস্তফা বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আসামি তার নাম-ঠিকানা এবং ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার বিষয় স্বীকার করেছেন। সোমবার বিকালে তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।