ঢাকা ০১:০২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
সাবেক আইজিপিসহ ১০৩ পুলিশ কর্মকর্তার বিপিএম-পিপিএম পদক প্রত্যাহার এবার বিপ্লব কুমার সরকার ও মেহেদি হাসান বরখাস্ত ছাত্রীনিবাস থেকে ঢাবি ছাত্রীর মরদেহ উদ্ধার আজমিরীগঞ্জে সিএনজি স্ট্যান্ড দখল নিয় সংঘর্ষ। আহত অর্ধ শতাধিক টঙ্গীতে ডেভিল হান্ট এর অভিযানে আ.লীগের নেত্রী ও তার পাঁচ সহযোগীকে ১৭৫১ পিস ফেনসিডিলসহ গ্রেফতার পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া পৌর শহরের উপজেলা পরিষদ সংলগ্ন মদিনা প্যালেস নামের একটি ভবনের ৫ টি ফ্লাটে দুর্ধর্ষ চুরি সংগঠিত হয়েছে নান্দাইল প্রেসক্লাবের ১৭তম দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন সমাপ্ত সভাপতি এনামুল হক, সাধারণ সম্পাদক রঞ্জু দুপুরে ক্রিকেটের দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর মহারণ, পাকিস্তানের বাঁচা–মরার ম্যাচ পাকিস্তান-বাংলাদেশ সরাসরি বাণিজ্য পুনরায় শুরু, ১৯৭১ সালের পর প্রথম খালেদা জিয়ার খালাসের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ ও দুদকের আবেদনের শুনানি ২ মার্চ

“নামিদামি ব্যানারের পরিচয় দিয়ে পরচর্চা করে বড় হওয়া যায় না। বড় সাংবাদিক হতে হলে যোগ্যতার প্রয়োজন হয়।”

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৪:৫৩:০৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ জুলাই ২০২১
  • / ২৯৮ ৫০০০.০ বার পাঠক

মোঃ শহিদুল ইসলাম ( শহিদ)

বিভাগীয় ব্যুরো চিফঃ

কেউ যদি কোন সংবাদপত্রের পরিচয় দিয়ে প্রশ্নের সম্মুখীন হন তবে প্রশ্ন কর্তাদের উচিত সংশ্লিষ্ট মিডিয়ার

সম্পাদক অথবা ব্যুরোচীফ বরাবরে ওই ব্যক্তির মিডিয়া সংশ্লিষ্ট পরিচয় জানতে চাওয়া। আশেপাশের যারা বিভিন্ন ব্যানার এ কাজ করেন তারা তো আর সাংবাদিকের লাইসেন্স প্রদান করেন না। তারা ওই অপরিচিত মিডিয়াকর্মী কে চিনতে হবে এমন বাধ্যতামূলক কোন বিষয় নয়। তাদের মধ্যে কিছু কিছু লোকজনের অতি উৎসাহী ভাব দেখে মনে হয়

সাংবাদিকের লাইসেন্স যেন তারাই প্রদান করে থাকেন। স্বাভাবিকভাবেই এখানে প্রশ্নের সৃষ্টি হয়। কারো পরিচয় না জেনে তার সম্পর্কে মন্তব্য জুড়ে দেয়া সেটাও এক ধরনের অপরাধ। এসব কারণে প্রকৃত সাংবাদিকতা আজ লুণ্ঠিত। কিছু কিছু ক্ষেত্রে কারোর কারোর আচরণে মনে হয় এটা যেন তাদের  পৈত্রিক সম্পত্তি। মৌরসী সূত্রে প্রাপ্ত। এটা

তাদের বাপ দাদার জমিদারি। অন্য কেউ এ মর্যাদায় আসীন হতে পারবেন না। এসব অনাকাঙ্ক্ষিত বিষয় গুলো থেকে বের হওয়া অত্যন্ত জরুরী। একজন সাংবাদিকের আচরণে কথিত শব্দটি বের হওয়া উচিত নয় সহজে। কারণ যাকে কথিত শব্দ দিয়ে উল্লেখ করা হচ্ছে সেটি মূলত ডিএফপি তালিকা ভুক্ত সরকারী রেজিস্টার্ড একটি পত্রিকা।

স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন জাগে সে নিজে কিভাবে নিজেকে সংবাদিক পরিচয় দেয়? যার মধ্যে নূন্যতম আইনের প্রতি শ্রদ্ধা থাকেনা? দশজন মিলে জুটি বেধে গেলেই সাংবাদিক হওয়া যায় না। বেশ কিছু মিডিয়ার মাঠ কর্মীদের মধ্যে এমন কিছু ভাব পরিলক্ষিত হয়। আশা করব সংশ্লিষ্ট মিডিয়ার দায়িত্বশীলরা তাদের মাঠকর্মীদের ভাষাগত আচরণগত শিক্ষাগত

যোগ্যতা সম্পন্ন কর্মীদের মাঠ পর্যায়ে কাজ করার সুযোগ দিবেন। যেন তাদের আচরণে অন্য কোন মিডিয়ার কর্মীদের নিয়ে ট্রল করার সুযোগ না থাকে। কারন আপনাদের সাথে কিছু কিছু মিডিয়ার সাথে তফাৎ হচ্ছে অল্প প্রচার এবং অধিক প্রচার। তাছাড়া আপনাদেরকে ডাবল রেজিস্ট্রেশন দেয়া হয়নি। কাজেই একটি সময় গিয়ে অন্যান্য  তালিকাভুক্ত

পত্রিকাগুলো ব্যাপক প্রচার সৃষ্টি হতে পারে ধীরে ধীরে। তাই সতর্কতার সহিত অন্যদের সম্পর্কে মন্তব্য করা উচিত ও বাধ্যতামূলক।

কারণ এতে আপনার অর্জিত শিক্ষার পরিচয় আপনি নিজেই দিয়ে দিচ্ছেন। ডিজিটাল এর জগতে এসব “বজ্র আঁটুনি ফসকা গোরা” এখন আর পাবলিক খায় না সেদি্যকে লক্ষ্য রেখে কথাবার্তা বলা উচিত। এসব

কথা বার্তার মাধ্যমে নিজের “অকাল কুষ্মাণ্ডতার” বহিঃপ্রকাশ ছাড়া আর কিছু বোঝা যায় না।

কোনো-না-কোনো মফস্বল সাংবাদিক নগরে আসতে পারেন তার প্রয়োজনীয় কাজের উদ্দেশ্যে। তাই বলে নগরের সব সাংবাদিক তাকে চিনতে হবে এমনটা বাধ্যতামূলক নয়। তাই যে কোন ব্যক্তির বিষয়ে প্রকৃত তথ্য নিয়ে মন্তব্য করার সময়

উল্লেখিত রেজিস্ট্রেশন যুক্ত পত্রিকার ব্যাপারে পত্রিকার নাম নেওয়ার সময় সম্মানের সহিত নেওয়া উচিত। চিন্তা করা উচিৎ ওই পত্রিকার সম্পর্কে পুরোপুরি না জেনে “কথিত” শব্দটি ব্যবহারে তার নিজের অযোগ্যতার পরিচয়টা বেরিয়ে আসছে কিনা। আশা রাখি ভবিষ্যতে এসব বিষয়ে মন্তব্য করার পূর্বে সবাই আরও সতর্ক হবেন।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

“নামিদামি ব্যানারের পরিচয় দিয়ে পরচর্চা করে বড় হওয়া যায় না। বড় সাংবাদিক হতে হলে যোগ্যতার প্রয়োজন হয়।”

আপডেট টাইম : ০৪:৫৩:০৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ জুলাই ২০২১

মোঃ শহিদুল ইসলাম ( শহিদ)

বিভাগীয় ব্যুরো চিফঃ

কেউ যদি কোন সংবাদপত্রের পরিচয় দিয়ে প্রশ্নের সম্মুখীন হন তবে প্রশ্ন কর্তাদের উচিত সংশ্লিষ্ট মিডিয়ার

সম্পাদক অথবা ব্যুরোচীফ বরাবরে ওই ব্যক্তির মিডিয়া সংশ্লিষ্ট পরিচয় জানতে চাওয়া। আশেপাশের যারা বিভিন্ন ব্যানার এ কাজ করেন তারা তো আর সাংবাদিকের লাইসেন্স প্রদান করেন না। তারা ওই অপরিচিত মিডিয়াকর্মী কে চিনতে হবে এমন বাধ্যতামূলক কোন বিষয় নয়। তাদের মধ্যে কিছু কিছু লোকজনের অতি উৎসাহী ভাব দেখে মনে হয়

সাংবাদিকের লাইসেন্স যেন তারাই প্রদান করে থাকেন। স্বাভাবিকভাবেই এখানে প্রশ্নের সৃষ্টি হয়। কারো পরিচয় না জেনে তার সম্পর্কে মন্তব্য জুড়ে দেয়া সেটাও এক ধরনের অপরাধ। এসব কারণে প্রকৃত সাংবাদিকতা আজ লুণ্ঠিত। কিছু কিছু ক্ষেত্রে কারোর কারোর আচরণে মনে হয় এটা যেন তাদের  পৈত্রিক সম্পত্তি। মৌরসী সূত্রে প্রাপ্ত। এটা

তাদের বাপ দাদার জমিদারি। অন্য কেউ এ মর্যাদায় আসীন হতে পারবেন না। এসব অনাকাঙ্ক্ষিত বিষয় গুলো থেকে বের হওয়া অত্যন্ত জরুরী। একজন সাংবাদিকের আচরণে কথিত শব্দটি বের হওয়া উচিত নয় সহজে। কারণ যাকে কথিত শব্দ দিয়ে উল্লেখ করা হচ্ছে সেটি মূলত ডিএফপি তালিকা ভুক্ত সরকারী রেজিস্টার্ড একটি পত্রিকা।

স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন জাগে সে নিজে কিভাবে নিজেকে সংবাদিক পরিচয় দেয়? যার মধ্যে নূন্যতম আইনের প্রতি শ্রদ্ধা থাকেনা? দশজন মিলে জুটি বেধে গেলেই সাংবাদিক হওয়া যায় না। বেশ কিছু মিডিয়ার মাঠ কর্মীদের মধ্যে এমন কিছু ভাব পরিলক্ষিত হয়। আশা করব সংশ্লিষ্ট মিডিয়ার দায়িত্বশীলরা তাদের মাঠকর্মীদের ভাষাগত আচরণগত শিক্ষাগত

যোগ্যতা সম্পন্ন কর্মীদের মাঠ পর্যায়ে কাজ করার সুযোগ দিবেন। যেন তাদের আচরণে অন্য কোন মিডিয়ার কর্মীদের নিয়ে ট্রল করার সুযোগ না থাকে। কারন আপনাদের সাথে কিছু কিছু মিডিয়ার সাথে তফাৎ হচ্ছে অল্প প্রচার এবং অধিক প্রচার। তাছাড়া আপনাদেরকে ডাবল রেজিস্ট্রেশন দেয়া হয়নি। কাজেই একটি সময় গিয়ে অন্যান্য  তালিকাভুক্ত

পত্রিকাগুলো ব্যাপক প্রচার সৃষ্টি হতে পারে ধীরে ধীরে। তাই সতর্কতার সহিত অন্যদের সম্পর্কে মন্তব্য করা উচিত ও বাধ্যতামূলক।

কারণ এতে আপনার অর্জিত শিক্ষার পরিচয় আপনি নিজেই দিয়ে দিচ্ছেন। ডিজিটাল এর জগতে এসব “বজ্র আঁটুনি ফসকা গোরা” এখন আর পাবলিক খায় না সেদি্যকে লক্ষ্য রেখে কথাবার্তা বলা উচিত। এসব

কথা বার্তার মাধ্যমে নিজের “অকাল কুষ্মাণ্ডতার” বহিঃপ্রকাশ ছাড়া আর কিছু বোঝা যায় না।

কোনো-না-কোনো মফস্বল সাংবাদিক নগরে আসতে পারেন তার প্রয়োজনীয় কাজের উদ্দেশ্যে। তাই বলে নগরের সব সাংবাদিক তাকে চিনতে হবে এমনটা বাধ্যতামূলক নয়। তাই যে কোন ব্যক্তির বিষয়ে প্রকৃত তথ্য নিয়ে মন্তব্য করার সময়

উল্লেখিত রেজিস্ট্রেশন যুক্ত পত্রিকার ব্যাপারে পত্রিকার নাম নেওয়ার সময় সম্মানের সহিত নেওয়া উচিত। চিন্তা করা উচিৎ ওই পত্রিকার সম্পর্কে পুরোপুরি না জেনে “কথিত” শব্দটি ব্যবহারে তার নিজের অযোগ্যতার পরিচয়টা বেরিয়ে আসছে কিনা। আশা রাখি ভবিষ্যতে এসব বিষয়ে মন্তব্য করার পূর্বে সবাই আরও সতর্ক হবেন।