ঢাকা ১২:৩১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৫ মে ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
ব্রাহ্মণবাড়িয়া ছেলের কবরের বেড়া দিতে গিয়ে মারা গেলেন বাবা বিশ্ব মুক্ত সাংবাদিক দিবস জামালপুরে আমের ফলন কমার আশংকা আজমিরীগঞ্জে জনৈক এক নারীকে ইভটিজিং, মোবাইল কোর্টের জেল ও জরিমানা ইবিতে ‘বি’ ইউনিটের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন: মুরাদ কবির সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকের হেলপার গুরুতর আহত কুরআনে যাদেরকে আল্লাহর ওলি বলা হয়েছে। দুধরচকী। পাকুন্দিয়া উপজেলার পাটুয়াবাঙ্গা দর্গাবাজারে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হাজী মো: মকবুল হোসেনের পথসভা ও গণসংযোগ জামালপুরে হাত পাখা শিল্পের প্রসার

চাঁদপুরে প্রধানমন্ত্রীর উপহার পেয়েছে দুই হাজার পরিবার

চাঁদপুর রিপোর্টার॥

টানা দুইবার লকডাউনে চাঁদপুরে কর্মহীন হয়ে পড়া মানুষের মাঝে প্রধানমন্ত্রীর উপহার ৫ কেজি করে চাল (ত্রাণ) বিতরণ অব্যাহত রয়েছে। এ পর্যন্ত দুই হাজার পরিবারকে এই খাদ্য সহায়তা দেয়া হয়েছে।

আজ শনিবার সকালে চাঁদপুর স্টেডিয়ামে চতুর্থ দফায় বিভিন্ন পেশার লোকদের হাতে ত্রাণ তুলেদেন জেলা প্রশাসক (ডিসি) অঞ্জনা খান মজলিশ।

কর্মহীন হয়ে পড়া লোকদের উদ্দেশ্যে জেলা প্রমাসক বলেন, সরকার আপনাদের প্রতি খবুই সহানুভুতিশীল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সব সময় আপনাদের কথা চিন্তা করেন। সরকার বার বার লকডাউন দিচ্ছেন এবং আবার তুলে নিচ্ছেন। এর কারণ হচ্ছে বিষয়টি আমাদের স্বাস্থ্য ও জীবনের সাথে জড়িত। সরকারী নিদের্শনা মানতে গিয়ে আপনাদের কিছুটা কষ্ট হচ্ছে, তাও আমরা বুঝতে পারছি। কিন্তু আমাদের জীবনের কথাটাও চিন্তা করতে হবে।

জেলা প্রশাসক বলেন, চতুর্থ দফাসহ এ পর্যন্ত জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রায় দুই হাজার পরিবারকে ত্রাণ সহায়তা দিয়েছি। আমাদের এ ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। যতক্ষণ পর্যন্ত আপনাদের সমস্যা আছে, আমরা আপনাদের পাশে আছি। আমরা চাইনা আপনারা কেউ অনাহারে ও কষ্টে থাকেন।

অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন চাঁদপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোহাম্মদ আবদুল্লাহ আল মাহমুদ জামান। উপস্থিত ছিলেন চাঁদপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শানজিদা শাহনাজ, জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মো. মেহেদী হাসান মানিক, কাজী মো. মেশকাতুল ইসলাম, এআরএম জাহিদ হাসান প্রমূখ।

ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রমে সার্বিক সহযোগিতা করেন জেলা প্রশাসক কর্তৃক গঠিত স্বেচ্ছাসেবক টিমের সদস্যবৃন্দ।

যাদেরকে ত্রান দেয়া হয়েছে তারা হলেন, হটলানই নম্বরে আবেদনকারী ৫৫জন, নরসুন্দরকর্মী ৫০জন, পত্রিকার স্টাফ ৪০জন, দুস্থ কমিউনিটি পুলিশ ৬৭জন, সিএনজি চালক ৬০জন, হোটেল স্টাফ ৫০জন, বিভিন্ন বিপনী বিতানের স্টাফ ৫২জন, বাস পরিবহন শ্রমিক ৫০জন ও অন্যান্য অসহায় ৪৫ পরিবারসহ মোট ৪৭৫ পরিবার।

আরো খবর.......

আপলোডকারীর তথ্য

ব্রাহ্মণবাড়িয়া ছেলের কবরের বেড়া দিতে গিয়ে মারা গেলেন বাবা

চাঁদপুরে প্রধানমন্ত্রীর উপহার পেয়েছে দুই হাজার পরিবার

আপডেট টাইম : ০৮:০৪:২৭ পূর্বাহ্ণ, শনিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২১

চাঁদপুর রিপোর্টার॥

টানা দুইবার লকডাউনে চাঁদপুরে কর্মহীন হয়ে পড়া মানুষের মাঝে প্রধানমন্ত্রীর উপহার ৫ কেজি করে চাল (ত্রাণ) বিতরণ অব্যাহত রয়েছে। এ পর্যন্ত দুই হাজার পরিবারকে এই খাদ্য সহায়তা দেয়া হয়েছে।

আজ শনিবার সকালে চাঁদপুর স্টেডিয়ামে চতুর্থ দফায় বিভিন্ন পেশার লোকদের হাতে ত্রাণ তুলেদেন জেলা প্রশাসক (ডিসি) অঞ্জনা খান মজলিশ।

কর্মহীন হয়ে পড়া লোকদের উদ্দেশ্যে জেলা প্রমাসক বলেন, সরকার আপনাদের প্রতি খবুই সহানুভুতিশীল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সব সময় আপনাদের কথা চিন্তা করেন। সরকার বার বার লকডাউন দিচ্ছেন এবং আবার তুলে নিচ্ছেন। এর কারণ হচ্ছে বিষয়টি আমাদের স্বাস্থ্য ও জীবনের সাথে জড়িত। সরকারী নিদের্শনা মানতে গিয়ে আপনাদের কিছুটা কষ্ট হচ্ছে, তাও আমরা বুঝতে পারছি। কিন্তু আমাদের জীবনের কথাটাও চিন্তা করতে হবে।

জেলা প্রশাসক বলেন, চতুর্থ দফাসহ এ পর্যন্ত জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রায় দুই হাজার পরিবারকে ত্রাণ সহায়তা দিয়েছি। আমাদের এ ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। যতক্ষণ পর্যন্ত আপনাদের সমস্যা আছে, আমরা আপনাদের পাশে আছি। আমরা চাইনা আপনারা কেউ অনাহারে ও কষ্টে থাকেন।

অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন চাঁদপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোহাম্মদ আবদুল্লাহ আল মাহমুদ জামান। উপস্থিত ছিলেন চাঁদপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শানজিদা শাহনাজ, জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মো. মেহেদী হাসান মানিক, কাজী মো. মেশকাতুল ইসলাম, এআরএম জাহিদ হাসান প্রমূখ।

ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রমে সার্বিক সহযোগিতা করেন জেলা প্রশাসক কর্তৃক গঠিত স্বেচ্ছাসেবক টিমের সদস্যবৃন্দ।

যাদেরকে ত্রান দেয়া হয়েছে তারা হলেন, হটলানই নম্বরে আবেদনকারী ৫৫জন, নরসুন্দরকর্মী ৫০জন, পত্রিকার স্টাফ ৪০জন, দুস্থ কমিউনিটি পুলিশ ৬৭জন, সিএনজি চালক ৬০জন, হোটেল স্টাফ ৫০জন, বিভিন্ন বিপনী বিতানের স্টাফ ৫২জন, বাস পরিবহন শ্রমিক ৫০জন ও অন্যান্য অসহায় ৪৫ পরিবারসহ মোট ৪৭৫ পরিবার।