ঢাকা ০২:৩৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
গাজীপুরে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত রায়পুর সাব-রেজিস্ট্রার অফিসের দুর্নীতিত অতিষ্ঠ জনসাধারণ সমাবেশে গিয়ে টাকা না পেয়ে বাড়ি ঘেরাও, ৫ প্রতারক আটক অভিনব সিন্ডিকেট: সয়াবিন তেলের সঙ্গে চাল-ডাল কেনা বাধ্যতামূলক! সব ছাত্রসংগঠনের সমন্বয়ে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত ডেপুটি রেজিস্ট্রার হয়েও নার্সিং ইনস্টিটিউট ব্যবসা নিলুফার ইয়াসমিনের অভিযোগ তদন্তে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে তলব পুলিশ প্রশাসনের নীতিগত পরিবর্তন হলেও এসআই মিজানের অসাধু নীতির পরিবর্তন হয়নি ঠাকুরগাঁওয়ে নারীদের ভূমি অধিকার ও কৃষি ভূমি সংষ্কার বিষয়ক সমাবেশ কালিয়াকৈরে ধর্ষণের অভিযোগে বাড়ির মালিক গ্রেফতার পীরগঞ্জ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দুর্নীতির অভিযোগে বরখাস্ত

টাংগাইল জেলা গোপালপুর উপজেলার চন্দ গ্রামের শাজাহান আলী মেয়ে কামরুনাহার সিমা আত্তার

স্টাফ রিপোর্টার মোঃ জাহিদ হাসান
  • আপডেট টাইম : ১১:১১:৪৯ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪
  • / ১৩৮ ৫০০০.০ বার পাঠক

তার অপকর্মের যেন শেষ নেই। সরজমিন অনুসন্ধানে জানা যায়, সিমা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে নার্সের চাকরির আড়ালে বিভিন্ন ব্যক্তির সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের সম্পৃক্ত থাকার তথ্য পাওয়া গেছে। ইতিমধ্যে তার একটি ভিডিও সোশাল মিডিয়ায় ভাইরালও হয়েছে। তার এই একরে পর এক অপকর্ম দেখার যেন কেউ নেই।

অনুসন্ধানে পাওয়া তথ্যানুযায়ী, সিমা ভালোবেসে বিয়ে করেন কুমিল্লার ছেলে নবি নেওয়াজকে। সিমা-নেয়াজের সংসার জীবন ভালো চলছিল তাহাদের। কিন্তু নেয়াজ যখন ভালোবাসার মানুষকে নিয়ে ভালো থাকার সিমার জন্য টাকার বিনিময়ে নার্সিং পেশায় সরকারি চাকুরী ব্যবস্থা করে দেন তখন থেকেই সিমা-নেয়াজের সংসারে বিচ্ছেদের শুরু। বেশিদিন ঠিকানায় ভালোবাসার সংসার।

এ ব্যাপারে নবী নেয়াজ বলেন, আমি ভালোবেসে সীমাকে বিয়ে করেছুলাম। কিন্তু অনেক চেষ্টা করার পরও সংসার টিকাতে পারিনি। আমি বিবাহ বিচ্ছেদের পরেও সিমাকে বিভিন্নভাবে অনেক টাকা দিয়েছি যা দিয়ে সিমা স্বর্ণের গহনাসহ ঘরের ফার্নিচার কিনেছে এবং কক্সবাজারসহ বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে গিয়েছে।

নেয়াজ আরো বলেন, সিমা বিবাহ বিচ্ছেদের পারে আমাকে মিথ্যা মামলার আসামি করে মামলা করেছে এবং মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।

নেয়াজ বলেন, সিমা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে নার্সের চাকরির আড়ালে বিভিন্ন ব্যক্তির সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের সম্পৃক্ত থাকার কথা আমি জানার পরে সিমার সাথে আমার বিবাহ বিচ্ছেদ হয় এবং আমাকে বিভিন্নভাবে ব্ল্যাকমেইল করে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেয়।

তিনি আরও বলেন, গত ৮ মে আমার কাছ থেকে গহনার কথা বলে দুই লক্ষ টাকা নেয়। এরপর থেকে সিমার কোন খোঁজ নেই।

এই ব্যাপারে সিমার মামা ইউপি সদস্য আজগরের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করেলে তিনি বলেন, সিমা আমার ভাগ্নি লাগে, আমি এ ব্যাপারে অনেকটাই জানি সীমা ও ওর পরিবারের অতিরিক্ত লোভের কারণেই এমনটি ঘটেছে বলে আমার মত। চারিত্রিক দিক থেকেও সিমা কতটা ভালো না। আমি চাই এটার ন্যায় বিচার হোক, আমি সব সময় মেয়ের পক্ষেই থাকবো।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

টাংগাইল জেলা গোপালপুর উপজেলার চন্দ গ্রামের শাজাহান আলী মেয়ে কামরুনাহার সিমা আত্তার

আপডেট টাইম : ১১:১১:৪৯ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪

তার অপকর্মের যেন শেষ নেই। সরজমিন অনুসন্ধানে জানা যায়, সিমা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে নার্সের চাকরির আড়ালে বিভিন্ন ব্যক্তির সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের সম্পৃক্ত থাকার তথ্য পাওয়া গেছে। ইতিমধ্যে তার একটি ভিডিও সোশাল মিডিয়ায় ভাইরালও হয়েছে। তার এই একরে পর এক অপকর্ম দেখার যেন কেউ নেই।

অনুসন্ধানে পাওয়া তথ্যানুযায়ী, সিমা ভালোবেসে বিয়ে করেন কুমিল্লার ছেলে নবি নেওয়াজকে। সিমা-নেয়াজের সংসার জীবন ভালো চলছিল তাহাদের। কিন্তু নেয়াজ যখন ভালোবাসার মানুষকে নিয়ে ভালো থাকার সিমার জন্য টাকার বিনিময়ে নার্সিং পেশায় সরকারি চাকুরী ব্যবস্থা করে দেন তখন থেকেই সিমা-নেয়াজের সংসারে বিচ্ছেদের শুরু। বেশিদিন ঠিকানায় ভালোবাসার সংসার।

এ ব্যাপারে নবী নেয়াজ বলেন, আমি ভালোবেসে সীমাকে বিয়ে করেছুলাম। কিন্তু অনেক চেষ্টা করার পরও সংসার টিকাতে পারিনি। আমি বিবাহ বিচ্ছেদের পরেও সিমাকে বিভিন্নভাবে অনেক টাকা দিয়েছি যা দিয়ে সিমা স্বর্ণের গহনাসহ ঘরের ফার্নিচার কিনেছে এবং কক্সবাজারসহ বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে গিয়েছে।

নেয়াজ আরো বলেন, সিমা বিবাহ বিচ্ছেদের পারে আমাকে মিথ্যা মামলার আসামি করে মামলা করেছে এবং মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।

নেয়াজ বলেন, সিমা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে নার্সের চাকরির আড়ালে বিভিন্ন ব্যক্তির সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের সম্পৃক্ত থাকার কথা আমি জানার পরে সিমার সাথে আমার বিবাহ বিচ্ছেদ হয় এবং আমাকে বিভিন্নভাবে ব্ল্যাকমেইল করে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেয়।

তিনি আরও বলেন, গত ৮ মে আমার কাছ থেকে গহনার কথা বলে দুই লক্ষ টাকা নেয়। এরপর থেকে সিমার কোন খোঁজ নেই।

এই ব্যাপারে সিমার মামা ইউপি সদস্য আজগরের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করেলে তিনি বলেন, সিমা আমার ভাগ্নি লাগে, আমি এ ব্যাপারে অনেকটাই জানি সীমা ও ওর পরিবারের অতিরিক্ত লোভের কারণেই এমনটি ঘটেছে বলে আমার মত। চারিত্রিক দিক থেকেও সিমা কতটা ভালো না। আমি চাই এটার ন্যায় বিচার হোক, আমি সব সময় মেয়ের পক্ষেই থাকবো।