ঢাকা ০২:৪০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৮ এপ্রিল ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহন না করলে বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় জাতিসংঘের পরিবর্তে নতুন সংঘ গঠিত হতে পারে। মো. নূরুল ইসলাম বুলবুল ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি নৃশংস গণহত্যা ও বর্বরোচিত হামলার প্রতিবাদে নান্দাইলে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে সাঈদী-মুজাহিদের কবর জিয়ারতের পথে নেতাকর্মীদের বহনকারী বাস দুর্ঘটনার কবলে, নিহত ৩ বাগেরহাটে বাণিজ্যিক ভবনে ভয়াবহ আগুন, এক নারীর মৃত্যু ইসরাইলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে মার্কিন দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভ ড. ইউনূসের বলিষ্ঠ পররাষ্ট্রনীতি : এব্যাপারে বিএনপির অবস্থান স্পষ্ট করতে হবে হরিরামপুরে তারুণ্যের উৎসব -২০২৫ বিজয়ীদের পুরস্কার বিতারন করা হয় ইপিজেড থানার দক্ষিণ হালিশহর উচ্চ বিদ্যালয়ে,এস এস সি-২০২৫ এর বিদায় সংবর্ধনা ও দোয়া মাহফিল সম্পন্ন টঙ্গীতে মারধর ও মাথায় অস্ত্র ঠেকিয়ে হত্যার হুমকি কথিত যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ শহিদ মিনারে ২ দফা দাবি নিয়ে ‘বিডিআর কল্যাণ পরিষদের’ অবস্থান

জামালপুর স্কোয়াশ চাষে লাভবান হচ্ছেন কৃষকরা

কাজী রফিকুল হাসান জামালপুরঃ
  • আপডেট টাইম : ০৮:৩১:৩৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • / ২০৫ ৫০০০.০ বার পাঠক

স্কোয়াশ চাষ সম্পর্কে জামালপুরের কৃষকরা তেমন অবগত ছিলো না। জেলা কৃষি বিভাগের সহযোগিতার কারনে স্কোয়াশ চাষ ব্যপক ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। ৭টি উপজেলায় স্কোয়াশ চাষ বৃদ্ধি পাওয়ায় অধিকাংশ কৃষকের ভাগ্য পরিবর্তন হয়েছে।
জানা যায়, সদর উপজেলার রায়েরচর, চর যথার্থপুর, শ্রীপুর ও সাহাবাজপুর এলাকায় ব্যপক স্কোয়াশ চাষ হয়েছে। ফলনও হয়েছে বাম্পার। কৃষি বিভাগ সুত্রে জানা গেছে, স্কোয়াশ চাষের জন্য কৃষি বিভাগ মাঠ পর্যায়ে কৃষকদের কে উন্নত জাতের বীজ সরবারহ করা হয়েছে মাটি গুনাগুন পরীক্ষা নিরীক্ষা করে জৈব সার প্রয়োগ বিধি কৃষকদের কে প্রশক্ষন দেয়া হয়েছে। ফলে স্কোয়াশ চাষ বৃদ্ধি পেয়েছে। কৃষি বিভাগ সূত্রে আরো জানা গেছে স্কোয়াশ মূলত উত্তর আমেরিকার সবজি। আমাদের দেশের মাটিতে স্কোয়াশ চাষ সম্ভব কি না ব্যপক পরীক্ষা নিরীক্ষা করার পর কৃষি বিভাগের অক্লান্ত প্রচেষ্টার কারনে স্কোয়াশ চাষে ব্যপক ফলন হয়েছে।
স্কোয়াশ চাষ এখন সদর উপজেলায় সীমাবদ্ধ নয়। কৃষি বিভাগ মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ, ইসলামপুর, দেওয়ানগঞ্জ, বকশীগঞ্জ ও সরিষাবাড়ী উপজেলার কৃষক পর্যায়ে ছড়িয়ে দিয়েছে। উপজেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে স্কোয়াশ চাষের ডাংধরা, বাট্রাজোড়, চিনাডুলি সহ আরো কয়েকটি এলাকা বেছে নিয়েছে। এ সব এলাকার মাটি স্কোয়াশ চাষের বেশ উপযোগী। কৃষকদের কে সার্বিক সহযোগিতা করায় কৃষকদের মধ্যে আগ্রহ সৃষ্টি হয়েছে। এতে এবার মৌসুমে বাম্পার ফলন পেয়েছে। মেলান্দহ এলাকার কৃষক ফজলু (৪০) এ প্রতিবেদক কে জনান, স্কোয়াশের বাম্পার ফলন হয়েছে। বাজারে এর চাহিদা ব্যপক। বাজারে নেয়া মাত্র ক্রেতাদের ভিড় লেগে যায়। দাম বেশি পাওয়ায় স্কোয়াশ এখন জনপ্রিয় সবজিতে পরিনত হয়েছে।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

জামালপুর স্কোয়াশ চাষে লাভবান হচ্ছেন কৃষকরা

আপডেট টাইম : ০৮:৩১:৩৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

স্কোয়াশ চাষ সম্পর্কে জামালপুরের কৃষকরা তেমন অবগত ছিলো না। জেলা কৃষি বিভাগের সহযোগিতার কারনে স্কোয়াশ চাষ ব্যপক ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। ৭টি উপজেলায় স্কোয়াশ চাষ বৃদ্ধি পাওয়ায় অধিকাংশ কৃষকের ভাগ্য পরিবর্তন হয়েছে।
জানা যায়, সদর উপজেলার রায়েরচর, চর যথার্থপুর, শ্রীপুর ও সাহাবাজপুর এলাকায় ব্যপক স্কোয়াশ চাষ হয়েছে। ফলনও হয়েছে বাম্পার। কৃষি বিভাগ সুত্রে জানা গেছে, স্কোয়াশ চাষের জন্য কৃষি বিভাগ মাঠ পর্যায়ে কৃষকদের কে উন্নত জাতের বীজ সরবারহ করা হয়েছে মাটি গুনাগুন পরীক্ষা নিরীক্ষা করে জৈব সার প্রয়োগ বিধি কৃষকদের কে প্রশক্ষন দেয়া হয়েছে। ফলে স্কোয়াশ চাষ বৃদ্ধি পেয়েছে। কৃষি বিভাগ সূত্রে আরো জানা গেছে স্কোয়াশ মূলত উত্তর আমেরিকার সবজি। আমাদের দেশের মাটিতে স্কোয়াশ চাষ সম্ভব কি না ব্যপক পরীক্ষা নিরীক্ষা করার পর কৃষি বিভাগের অক্লান্ত প্রচেষ্টার কারনে স্কোয়াশ চাষে ব্যপক ফলন হয়েছে।
স্কোয়াশ চাষ এখন সদর উপজেলায় সীমাবদ্ধ নয়। কৃষি বিভাগ মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ, ইসলামপুর, দেওয়ানগঞ্জ, বকশীগঞ্জ ও সরিষাবাড়ী উপজেলার কৃষক পর্যায়ে ছড়িয়ে দিয়েছে। উপজেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে স্কোয়াশ চাষের ডাংধরা, বাট্রাজোড়, চিনাডুলি সহ আরো কয়েকটি এলাকা বেছে নিয়েছে। এ সব এলাকার মাটি স্কোয়াশ চাষের বেশ উপযোগী। কৃষকদের কে সার্বিক সহযোগিতা করায় কৃষকদের মধ্যে আগ্রহ সৃষ্টি হয়েছে। এতে এবার মৌসুমে বাম্পার ফলন পেয়েছে। মেলান্দহ এলাকার কৃষক ফজলু (৪০) এ প্রতিবেদক কে জনান, স্কোয়াশের বাম্পার ফলন হয়েছে। বাজারে এর চাহিদা ব্যপক। বাজারে নেয়া মাত্র ক্রেতাদের ভিড় লেগে যায়। দাম বেশি পাওয়ায় স্কোয়াশ এখন জনপ্রিয় সবজিতে পরিনত হয়েছে।