ঢাকা ০৬:৩১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৪

বিরামপুরে ৭ বছরের শিশু ধর্ষনের চেষ্টা

রনজিত রায় দিনাজপুর দক্ষিণ জেলা প্রতিনিধি
  • আপডেট টাইম : ১০:৩৯:৪৯ পূর্বাহ্ণ, সোমবার, ২০ নভেম্বর ২০২৩
  • / ১৫৮ ৫০০০.০ বার পাঠক

দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলার শিমুলতলি গ্রামে ৭বছরের এক মাদ্রাসার শিশু শ্রেণীর ছাত্রী ধর্ষন চেষ্টার স্বীকার।

বিরামপুর থানায় শিশু ধর্ষন মামলার এজাহারে জানাযায় ১৯ নভেম্বর রবিবার উক্ত ধর্ষিত শিশু সকাল ১১টায় বিরামপুর নুরানী মাদ্রাসা হতে বাড়ি ফেরার সময় ঐ এলাকায় ধর্ষক ইনছার আলী শিশুটিকে ফুসলিয়ে গাছ থেকে কামরাঙ্গা নেমে দেওয়ার কথা বলে রাস্তার পার্শে নার্সারির ভিতর নিয়ে গিয়ে জোরপুর্বক ধর্ষন করার চেষ্টা চালায়। এতে শিশুটির গোপনাঙ্গ ফেটে রক্তাক্ত হয় । শিশুটির চিৎকারে রাস্তাদিয়ে হেটে যাওয়া জনৈক দুইব্যক্তি নার্সারির ভিতর গিয়ে এই অবস্থা দেখতে পান। ধর্ষক ইনছার আলী উক্ত দুই ব্যক্তিকে দেখে দৌড়ে পালিয়ে যায়। তখন পথচারী দুজন শিশুটিকে রক্তান্ত অবস্থায় উদ্ধার করে তার বাড়িতে নিয়ে যায়।
ধর্ষিত শিশুটির পরিবারের লোকজন শিশুটির মুখে ও উদ্ধারকারি ব্যক্তিদয়ের নিকট হতে ঘটনাটি শুনে শিশুটির মা ও বড় আব্বা তাৎক্ষণিকভাবে বিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে অবস্থা গুরুতর হওয়ায় জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে  দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেন।
পরিবার সূত্রে জানাযায় ধর্ষিত শিশুটি বিরামপুর মিফতাউল জান্নাত একাডেমীর নার্সারীর ছাত্রী।সে বিরামপুর পৌরসভার ৭ নং ওয়ার্ডের শিমুলতলী মির্জাপুর গ্রামের সেকেন্দার আলীর মেয়ে।
আরো যানা যায়,ধর্ষক ইনছার আলী পেশায় কাঠমিস্ত্রি, সে দিনাজপুর জেলার নবাবগঞ্জ উপজেলার ছোট মাগুরা (শালখুড়িয়া) গ্রামের মৃত ইয়াদ আলীর ছেলে।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে নবাবগঞ্জ উপজেলার পঁচা করনজী গ্রামহতে ধর্ষককে আটক করে বিরামপুর থানার এসআই নিহার রঞ্জনের নেতৃত্বে একদল পুলিশ । শিশু ধর্ষণের বিষয়ে বিরামপুর থানার অফিসার ইনচার্জ সুব্রত কুমার সরকার বলেন, শিশু ধর্ষনে থানায় মামলা রেকর্ড করা হয়েছে, মামলা নং ১৫(১১)২৩। উক্ত শিশু ধর্ষনের আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে এবং আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

বিরামপুরে ৭ বছরের শিশু ধর্ষনের চেষ্টা

আপডেট টাইম : ১০:৩৯:৪৯ পূর্বাহ্ণ, সোমবার, ২০ নভেম্বর ২০২৩

দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলার শিমুলতলি গ্রামে ৭বছরের এক মাদ্রাসার শিশু শ্রেণীর ছাত্রী ধর্ষন চেষ্টার স্বীকার।

বিরামপুর থানায় শিশু ধর্ষন মামলার এজাহারে জানাযায় ১৯ নভেম্বর রবিবার উক্ত ধর্ষিত শিশু সকাল ১১টায় বিরামপুর নুরানী মাদ্রাসা হতে বাড়ি ফেরার সময় ঐ এলাকায় ধর্ষক ইনছার আলী শিশুটিকে ফুসলিয়ে গাছ থেকে কামরাঙ্গা নেমে দেওয়ার কথা বলে রাস্তার পার্শে নার্সারির ভিতর নিয়ে গিয়ে জোরপুর্বক ধর্ষন করার চেষ্টা চালায়। এতে শিশুটির গোপনাঙ্গ ফেটে রক্তাক্ত হয় । শিশুটির চিৎকারে রাস্তাদিয়ে হেটে যাওয়া জনৈক দুইব্যক্তি নার্সারির ভিতর গিয়ে এই অবস্থা দেখতে পান। ধর্ষক ইনছার আলী উক্ত দুই ব্যক্তিকে দেখে দৌড়ে পালিয়ে যায়। তখন পথচারী দুজন শিশুটিকে রক্তান্ত অবস্থায় উদ্ধার করে তার বাড়িতে নিয়ে যায়।
ধর্ষিত শিশুটির পরিবারের লোকজন শিশুটির মুখে ও উদ্ধারকারি ব্যক্তিদয়ের নিকট হতে ঘটনাটি শুনে শিশুটির মা ও বড় আব্বা তাৎক্ষণিকভাবে বিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে অবস্থা গুরুতর হওয়ায় জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে  দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেন।
পরিবার সূত্রে জানাযায় ধর্ষিত শিশুটি বিরামপুর মিফতাউল জান্নাত একাডেমীর নার্সারীর ছাত্রী।সে বিরামপুর পৌরসভার ৭ নং ওয়ার্ডের শিমুলতলী মির্জাপুর গ্রামের সেকেন্দার আলীর মেয়ে।
আরো যানা যায়,ধর্ষক ইনছার আলী পেশায় কাঠমিস্ত্রি, সে দিনাজপুর জেলার নবাবগঞ্জ উপজেলার ছোট মাগুরা (শালখুড়িয়া) গ্রামের মৃত ইয়াদ আলীর ছেলে।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে নবাবগঞ্জ উপজেলার পঁচা করনজী গ্রামহতে ধর্ষককে আটক করে বিরামপুর থানার এসআই নিহার রঞ্জনের নেতৃত্বে একদল পুলিশ । শিশু ধর্ষণের বিষয়ে বিরামপুর থানার অফিসার ইনচার্জ সুব্রত কুমার সরকার বলেন, শিশু ধর্ষনে থানায় মামলা রেকর্ড করা হয়েছে, মামলা নং ১৫(১১)২৩। উক্ত শিশু ধর্ষনের আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে এবং আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।।