ঢাকা ০১:৪৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
যেখানেই আইন লঙ্ঘন হবে পুলিশ তার বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থানিতে পিছু হটবেনা-ওসি কোতয়ালী টাঙ্গাইলে সমন্বয়ক পরিচয়ধারীদের পদ স্হগিত করলেন হাসনাত আবদুল্লাহ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে রিভিউ শুনানি রোববার পাকিস্তানের ‘জেএফ-১৭ থান্ডার’ যুদ্ধবিমানে আগ্রহ বাংলাদেশের পিডিবি সরকারি চাকরির আশ্বাস ১ লাখ ২২ হাজার টাকা হাতিয়ে নিলেন প্রতারক হানিফ টঙ্গী থানা মহিলা যুবলীগ সভাপতি নাসরিন এর দাপটে হচ্ছে হত্যা আর অন্যের জমি জবর দখল! নাসরিনকে গ্রেফতারের দাবি ভুক্তভোগীদের ফরজ বিধান পর্দা যেখানে নাই, সেখানে রহমত নাই -ছারছীনার পীর ছাহেব ভ্যাট ও শুল্ক কমানোর দাবিতে ঠাকুরগাঁওয়ে রেস্তোরা মালিক, শ্রমিকের মানববন্ধন টাঙ্গাইল সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সম্পাদকের বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষকে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করায় বিএনপির মহাসচিব বরাবর লিখিত অভিযোগ! ব্যাংক খাত ধ্বংসের শুরুটা হয় এসকে সুরের হাত দিয়ে

আশুলিয়া থানা আ.লীগের নেত্রী নার্গিস বিয়ে ব্যবসায় সফল,একাধিক ব্যক্তি তার ফাঁদে

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৭:৪২:২০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • / ২৩৯ ৫০০০.০ বার পাঠক

সাভার, আশুলিয়ার আলোচিত নারী নার্গিস আক্তার সোহানার (৪০) প্রতারণার শিকার একাধিক ব্যক্তি।তার প্রতারণার কৌশল প্রথমে সমাজের বিত্তবান ব্যক্তিদের টার্গেট করে মোবাইল নাম্বার সংগ্রহ করা।তারপরও সেই নাম্বারে ইচ্ছেকৃত ভাবে ফ্লেক্সিলোড দিয়ে টাকা পাঠিয়ে কথা বলার সূচনা তৈরী করা।এরপর পরিকল্পনা অনুযায়ী কৌশলে প্রেম পিরিতির নামে মিথ্যা নাটক সাজিয়ে তাদের (ব্যক্তিদের) কবজা করা।

কিন্তু এখানেই শেষ নয়, টাকা ভুলবশত গিয়েছে বলে টাকা ফেরত চাওয়া।অপর প্রান্ত থেকে নির্দিষ্ট ব্যক্তি তার নাম্বারে টাকা ফেরত দিয়ে দিলে তাকে আবারও কল দিয়ে ধন্যবাদ জানানো ইত্যাদি।এরপর থেকে তার কাঙ্ক্ষিত ব্যক্তির মুঠোফোনে কল দিয়ে মিষ্টি মিষ্টি ভাষায় রসালো কথা বলে খোঁজখবর রাখা শুরু করেন।আর এখান থেকেই আস্তে আস্তে হিমালয় গলতে থাকে মুঠোফোনের অপর প্রান্তে থাকা ব্যক্তির। এক পা দু’পা করে তাদের সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ হতে শুরু করে তাদের এই সম্পর্ক রূপ নেয় কঠিন প্রেম ভালোবাসায় যা লাইলী,-মজনু, সিঁড়ি -ফরহাদ কেও হার মানায়।

কিছুদিন এভাবে ডুবে ডুবে জল খাওয়ার পর তার টার্গেটকৃত কাঙ্ক্ষিত ব্যক্তিকে তার নিদিষ্ট বেড রুম আসার ও রাত কাটানোর নিমন্ত্রণ জানায়।তার ডাকে সাড়া দিয়ে উক্ত স্থানে গেলেই শুরু হয় প্রতারণার দ্বিতীয় সূচনা গোপনে ছবি, ভিডিও এসব ধারণ করেন নেন তিনি। কিছুদিন অতিবাহিত হয়ে যাওয়ার পর ছবি, ভিডিও এসব দিয়ে শুরু করে ব্ল্যাকমেইল।এগুলো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দিবে এ ভয় দেখিয়ে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেন।টাকা প্রথমে কয়েক দফা হাতিয়ে নেওয়ার পর আবারও শুরু করে ব্ল্যাকমেইল তাকে বিয়ে করতে হবে।

কিছুদিন এভাবে টানাপোড়া চলার পর এক পর্যায়ে টার্গটকৃত ভুক্তভোগী ব্যক্তি তাকে বিয়ে করতে বাধ্য হয়। আর তখনই তার ব্যক্তিগত কাজী ও উকিলদের দিয়ে মোটা অংকের দেনমোহর বেঁধে বিয়ের পিরিতে বসেন নার্গিস।ভুক্তভোগী ব্যক্তি/ব্যক্তিরা পারিবারিক কথা চিন্তা করে সমাজের কথা চিন্তা করে তার কথামতো উঠবস শুরু করে।একের পর এক মোটা অংকের টাকার জন্য ভুক্তভোগীকে চাপ দেওয়া হয় আর তার চাহিদা মতো টাকা না দিতে পারলেই স্ত্রীর দাবি নিয়ে ভুক্তভোগীর বাড়িতে যাওয়ার হুমকি দেন।এভাবে চাপ দিয়ে টাকা হাতিয়ে নেওয়া শেষ হলে শেষ পরিকল্পনা অনুযায়ী ভুক্তভোগীর বাড়িতে যেয়ে ওঠে স্ত্রীর দাবি নিয়ে আর তখনই শুরু হয় লঙ্কা কান্ড।

নার্গিসের প্রতারণার শিকার একজন ভুক্তভোগী বলেন, তাকে স্ত্রী স্বীকৃতি দিলে সে তার পরিকল্পনা অনুযায়ী সংসার না করার জন্য ব্যাপক বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে।আর তার নানা চাহিদা পূরণ করতে হবে পুলিশ প্রশাসন দিয়ে হয়রানি শুরু করে।নয়তো তার দেনমোহরের সমদয় টাকা পরিশোধ করে ডিভোর্স দিতে হবে।ওই ভুক্তভোগী আরও বলেন পান থেকে চুনে গেলেই থানা পুলিশ নিয়ে তাদের পরিবারের লোকজনদের ওপর পুলিশ প্রশাসন দিয়ে নির্যাতন চালাইতে থাকে।

সে ক্ষমতাশীন দলের আশুলিয়া থানা আওয়ামিলীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা হওয়ায় রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক ভাবে তার হাত অনেক লম্বা বলেও জানিয়েছেন একাধিক ভুক্তভোগী।সে নিজেকে বাংলাদেশ আওয়ামিলীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুর কাদের এর ঘনিষ্ঠজন দাবি করে প্রশাসনসহ রাজনৈতিক অঙ্গনে নিজ দলের নেতাকর্মীদের ও বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ভাবে ভয়ভীতি প্রদর্শন ও হয়রানি করেন।

সে রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় থেকে নানা অপকর্ম করে বেড়ায় বলে দাবি করেছে তার নিজ দলের নেতাকর্মীরা।তার মূলক ব্যবসা সমাজের বিত্তবান ব্যক্তিদের টার্গেট করে প্রেম পিরিতি শুরু করে প্রতারণার মাধ্যমে বিয়ে করে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেওয়া এবং দেনমোহরের ষোলআনা টাকা বুঝিয়ে নিয়ে ছিটকে পরা।

অনুসন্ধানে তার সাতজন স্বামীর সন্ধান পাওয়া গিয়েছে এই সাতজন তার প্রতারণার শিকার বলে জানিয়েছেন।
নার্গিস এর শিকার (১) লোকমান – কবিরপুর, (২) জাহাঙ্গীর – রাজাসন (৩) মিজান – ধামরাই (৪)সৌরভ – পাথালিয়া (৫) কামরুল – মির্জানগর (৬) আজীম – জাহাঙ্গীর নগর।

সম্প্রতিক গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈর উপজেলার (৭) আলাল উদ্দিন মেম্বারকে ও তার ফাঁদে ফেলানোর খবর ছড়িয়ে পড়েছে সর্বত্র।তার অসহ্য অত্যাচার ও নির্যাতনে দিশেহারা হয়ে পড়েছে অসহায় পরিবারটি।

প্রতারক নার্গিসের বিষয় নিয়ে আশুলিয়া থানা আ.লীগের কয়েকজন নেতাকর্মীর সাথে মুঠোফোনে কথা বলা হলে (নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক) তারা বলেন,রাজনৈতিক ছত্রছাঁয়ায় থেকে সমাজের বিত্তবান ব্যক্তিদের তার প্রতারণার ফাঁদে ফেলিয়ে টাকা পয়সা হাতিয়ে নেওয়ায় তার একমাত্র ব্যবসা।তার বিরুদ্ধে সাভার, আশুলিয়া, ধামরাই সহ বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা ও অভিযোগ রয়েছে।

এ বিষয় নিয়ে নার্গিসের সাথে মুঠোফোনে কথা বলা হলে তিনি বলেন,আমার ১ হাজার বিয়ে হোক তাতে কি?যে আমাকে বিয়ে করে সে তো আমার সবকিছু যেনে শুনেই বিয়ে করে।আর আমি তো শরিয়ত মেনে বিয়ে করি কোন পাপ কাজ করিনা।সেই সাথে তিনি আশুলিয়া থানা আওয়ামিলীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা বলে ও জানান।এ পর্যন্ত তার কতটা বিয়ে হয়েছে এই বিষয়ে সে মুখ খুলতে রাজিনা।তিনি বর্তমানে তার ০৭ নং স্বামীর বাড়ী কালিয়াকৈরে রয়েছেন বলেন জানান।

বিঃদ্রঃ পর্ব-০১

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

আশুলিয়া থানা আ.লীগের নেত্রী নার্গিস বিয়ে ব্যবসায় সফল,একাধিক ব্যক্তি তার ফাঁদে

আপডেট টাইম : ০৭:৪২:২০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩

সাভার, আশুলিয়ার আলোচিত নারী নার্গিস আক্তার সোহানার (৪০) প্রতারণার শিকার একাধিক ব্যক্তি।তার প্রতারণার কৌশল প্রথমে সমাজের বিত্তবান ব্যক্তিদের টার্গেট করে মোবাইল নাম্বার সংগ্রহ করা।তারপরও সেই নাম্বারে ইচ্ছেকৃত ভাবে ফ্লেক্সিলোড দিয়ে টাকা পাঠিয়ে কথা বলার সূচনা তৈরী করা।এরপর পরিকল্পনা অনুযায়ী কৌশলে প্রেম পিরিতির নামে মিথ্যা নাটক সাজিয়ে তাদের (ব্যক্তিদের) কবজা করা।

কিন্তু এখানেই শেষ নয়, টাকা ভুলবশত গিয়েছে বলে টাকা ফেরত চাওয়া।অপর প্রান্ত থেকে নির্দিষ্ট ব্যক্তি তার নাম্বারে টাকা ফেরত দিয়ে দিলে তাকে আবারও কল দিয়ে ধন্যবাদ জানানো ইত্যাদি।এরপর থেকে তার কাঙ্ক্ষিত ব্যক্তির মুঠোফোনে কল দিয়ে মিষ্টি মিষ্টি ভাষায় রসালো কথা বলে খোঁজখবর রাখা শুরু করেন।আর এখান থেকেই আস্তে আস্তে হিমালয় গলতে থাকে মুঠোফোনের অপর প্রান্তে থাকা ব্যক্তির। এক পা দু’পা করে তাদের সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ হতে শুরু করে তাদের এই সম্পর্ক রূপ নেয় কঠিন প্রেম ভালোবাসায় যা লাইলী,-মজনু, সিঁড়ি -ফরহাদ কেও হার মানায়।

কিছুদিন এভাবে ডুবে ডুবে জল খাওয়ার পর তার টার্গেটকৃত কাঙ্ক্ষিত ব্যক্তিকে তার নিদিষ্ট বেড রুম আসার ও রাত কাটানোর নিমন্ত্রণ জানায়।তার ডাকে সাড়া দিয়ে উক্ত স্থানে গেলেই শুরু হয় প্রতারণার দ্বিতীয় সূচনা গোপনে ছবি, ভিডিও এসব ধারণ করেন নেন তিনি। কিছুদিন অতিবাহিত হয়ে যাওয়ার পর ছবি, ভিডিও এসব দিয়ে শুরু করে ব্ল্যাকমেইল।এগুলো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দিবে এ ভয় দেখিয়ে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেন।টাকা প্রথমে কয়েক দফা হাতিয়ে নেওয়ার পর আবারও শুরু করে ব্ল্যাকমেইল তাকে বিয়ে করতে হবে।

কিছুদিন এভাবে টানাপোড়া চলার পর এক পর্যায়ে টার্গটকৃত ভুক্তভোগী ব্যক্তি তাকে বিয়ে করতে বাধ্য হয়। আর তখনই তার ব্যক্তিগত কাজী ও উকিলদের দিয়ে মোটা অংকের দেনমোহর বেঁধে বিয়ের পিরিতে বসেন নার্গিস।ভুক্তভোগী ব্যক্তি/ব্যক্তিরা পারিবারিক কথা চিন্তা করে সমাজের কথা চিন্তা করে তার কথামতো উঠবস শুরু করে।একের পর এক মোটা অংকের টাকার জন্য ভুক্তভোগীকে চাপ দেওয়া হয় আর তার চাহিদা মতো টাকা না দিতে পারলেই স্ত্রীর দাবি নিয়ে ভুক্তভোগীর বাড়িতে যাওয়ার হুমকি দেন।এভাবে চাপ দিয়ে টাকা হাতিয়ে নেওয়া শেষ হলে শেষ পরিকল্পনা অনুযায়ী ভুক্তভোগীর বাড়িতে যেয়ে ওঠে স্ত্রীর দাবি নিয়ে আর তখনই শুরু হয় লঙ্কা কান্ড।

নার্গিসের প্রতারণার শিকার একজন ভুক্তভোগী বলেন, তাকে স্ত্রী স্বীকৃতি দিলে সে তার পরিকল্পনা অনুযায়ী সংসার না করার জন্য ব্যাপক বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে।আর তার নানা চাহিদা পূরণ করতে হবে পুলিশ প্রশাসন দিয়ে হয়রানি শুরু করে।নয়তো তার দেনমোহরের সমদয় টাকা পরিশোধ করে ডিভোর্স দিতে হবে।ওই ভুক্তভোগী আরও বলেন পান থেকে চুনে গেলেই থানা পুলিশ নিয়ে তাদের পরিবারের লোকজনদের ওপর পুলিশ প্রশাসন দিয়ে নির্যাতন চালাইতে থাকে।

সে ক্ষমতাশীন দলের আশুলিয়া থানা আওয়ামিলীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা হওয়ায় রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক ভাবে তার হাত অনেক লম্বা বলেও জানিয়েছেন একাধিক ভুক্তভোগী।সে নিজেকে বাংলাদেশ আওয়ামিলীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুর কাদের এর ঘনিষ্ঠজন দাবি করে প্রশাসনসহ রাজনৈতিক অঙ্গনে নিজ দলের নেতাকর্মীদের ও বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ভাবে ভয়ভীতি প্রদর্শন ও হয়রানি করেন।

সে রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় থেকে নানা অপকর্ম করে বেড়ায় বলে দাবি করেছে তার নিজ দলের নেতাকর্মীরা।তার মূলক ব্যবসা সমাজের বিত্তবান ব্যক্তিদের টার্গেট করে প্রেম পিরিতি শুরু করে প্রতারণার মাধ্যমে বিয়ে করে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেওয়া এবং দেনমোহরের ষোলআনা টাকা বুঝিয়ে নিয়ে ছিটকে পরা।

অনুসন্ধানে তার সাতজন স্বামীর সন্ধান পাওয়া গিয়েছে এই সাতজন তার প্রতারণার শিকার বলে জানিয়েছেন।
নার্গিস এর শিকার (১) লোকমান – কবিরপুর, (২) জাহাঙ্গীর – রাজাসন (৩) মিজান – ধামরাই (৪)সৌরভ – পাথালিয়া (৫) কামরুল – মির্জানগর (৬) আজীম – জাহাঙ্গীর নগর।

সম্প্রতিক গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈর উপজেলার (৭) আলাল উদ্দিন মেম্বারকে ও তার ফাঁদে ফেলানোর খবর ছড়িয়ে পড়েছে সর্বত্র।তার অসহ্য অত্যাচার ও নির্যাতনে দিশেহারা হয়ে পড়েছে অসহায় পরিবারটি।

প্রতারক নার্গিসের বিষয় নিয়ে আশুলিয়া থানা আ.লীগের কয়েকজন নেতাকর্মীর সাথে মুঠোফোনে কথা বলা হলে (নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক) তারা বলেন,রাজনৈতিক ছত্রছাঁয়ায় থেকে সমাজের বিত্তবান ব্যক্তিদের তার প্রতারণার ফাঁদে ফেলিয়ে টাকা পয়সা হাতিয়ে নেওয়ায় তার একমাত্র ব্যবসা।তার বিরুদ্ধে সাভার, আশুলিয়া, ধামরাই সহ বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা ও অভিযোগ রয়েছে।

এ বিষয় নিয়ে নার্গিসের সাথে মুঠোফোনে কথা বলা হলে তিনি বলেন,আমার ১ হাজার বিয়ে হোক তাতে কি?যে আমাকে বিয়ে করে সে তো আমার সবকিছু যেনে শুনেই বিয়ে করে।আর আমি তো শরিয়ত মেনে বিয়ে করি কোন পাপ কাজ করিনা।সেই সাথে তিনি আশুলিয়া থানা আওয়ামিলীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা বলে ও জানান।এ পর্যন্ত তার কতটা বিয়ে হয়েছে এই বিষয়ে সে মুখ খুলতে রাজিনা।তিনি বর্তমানে তার ০৭ নং স্বামীর বাড়ী কালিয়াকৈরে রয়েছেন বলেন জানান।

বিঃদ্রঃ পর্ব-০১