ঢাকা ০৮:২৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ জায়নবাদী শাসন ব্যবস্থা কার্যত ধ্বংস হয়ে গেছে: বিজয়ের ঘোষণা দিলেন খামেনি রিভিউ নিয়ে এবার সফল তাইজুল, বাংলাদেশ পেল ব্রেক থ্রু সাবেক তিন ইসির বিরুদ্ধে মামলায় যুক্ত হলো রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগ খামেনির অনুপস্থিতি ঘিরে জল্পনা, উদ্বিগ্ন ইরানিরা আউয়ালের সঙ্গে নুরুল হুদার ফের ১০ দিনের রিমান্ড চাইল পুলিশ ঘোড়াশালে ভাই ভাই হোটেল ও বেকারিকে জরিমানা জমি দখলের অভিযোগ বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে, এলাকাবাসীর মানবন্ধন জুতার মালা পরানোয় মায়াকান্না করছেন, গুমের জন্য তো সহানুভূতি শুনলাম না: ব্যারিস্টার ফুয়াদ যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ইরান, জাতিসংঘে অভিযোগ দায়েরের প্রস্তুতি

বানারীপাড়ার লঞ্চ ব্যবসায়ী হায়দারের বিরুদ্ধে আপন ভাগ্নি ধর্ষনে মামলা করলেন

সরকার জামাল নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট টাইম : ০৯:৫৩:১০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • / ৩০১ ৪৪৯০.০০০ বার পাঠক

বরিশাল জেলার বানারীপাড়া থানাধীন বিশারকান্দি ইউনিয়নের লঞ্চ ব্যবসায়ী কামরুনাহার ট্রেডার্স এর মালিক হায়দারের হাত থেকে আপন ভাগ্নীও রেহাই পেল না । হায়দারের ভাগ্নি রুনা আক্তার সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মীদের কাছে আইনি সহযোগিতা সহ বিচারের দাবিতে একটি লিখিত ও ভিডিও সাক্ষাৎকারের মাধ্যমে এ অভিযোগ করেন, যে আমার আপন মামা হায়দার আমার বাসায় প্রায় সময়ই আসতো হঠাৎ একদিন রাত্র বেশি হওয়াতে বলে যে আমি আজ যাব না। তখন আমার স্বামী ছিল না আমার বাসায়।আমি আমার আপন মামা বলে নির্দ্বিধায় তাঁর জন্য ভালো-মন্দ খাবারের আয়োজন করি। মামা আসার সময় মিষ্টি নিয়ে আসে ঐ মিষ্টি তাকে খেতে দিলে মামা বলে যে আমার ডায়াবেটিস আমি খাব না তুই খা আমি সকালে আমার ছেলেকে নিয়ে খেতে চাইলে মামা বলে আমার সামনে না খেলে আমি তোর রান্না করা কিছুই খাবো না। মামার অনুরোধে মিষ্টি খেলে কিছুক্ষণ পরেই। আমি অসুস্থ বোধ করি মামাকে বলি মামা আমার শরীরটা খারাপ লাগতেছে আপনি খাবার খেয়ে পাশের রুমে যেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। আমি ঘুমিয়ে গেলে লম্পট হায়দার আমার শরীরের কাপড় চোপড় খুলে আমাকে সর্বনাশ করে তারপর হঠাৎ করে আমার ঘুম ভাঙলে দেখি যে আমার শরীরের সমস্ত কাপড়-চোপড় এবং লম্পট আমার মামা হায়দারের শরীরের কাপড়চোপড় খোলা তা দেখে মামাকে বলি যে মামা কি করলেন এবং ডাক চিৎকার করতে গেলে। মামা আমাকে বলে আমি তোর সকল ভিডিও করে রেখেছি। এ বলে আমাকে হুমকি প্রদান করেন। তারপর একাধিকবার আমাকে ফোন দিয়ে বলে তার সাথে বন্ধুর মত করে কথা বলার জন্য লম্পট মামা হায়দার । লম্পট হায়দার বলেন যে তুই এইসব বিষয়ে যদি কাউকে বলিস তোর এই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছেড়ে দেব। তার ভয়ে আমি তার মতো করে কথা বলতে থাকি। হঠাৎ আমার স্বামী আমাকে সন্দেহ করে আমার মোবাইল অটো রেকর্ড চালু করে রাখে। আমার স্বামী। মামার আর আমার কথা বলার রেকর্ড আমার স্বামীর সহ সবাই জেনে যায়। শুরু হয় আমার স্বামীর সাথে আমার ঝগড়া তারপর আমি সকল ঘটনা ভেঙ্গে বলি। আমার স্বামী আর আমি। মামার ছেলে ও মামার ভায়রা ভাইয়ের কাছে বিচার চাই লম্পট মামা হায়দারের। কিন্তু তারা লম্পট হায়দারের বিচার না করে। উল্টো আমার আর আমার স্বামীর ৩০০ টাকার একটি স্ট্যাম্পে মিমাংসা পত্র করেন।সূত্রে জানা যায় যে, লম্পট হায়দার তার ভাগ্নিকেই শুধু ধর্ষন করে নাই । ২০০১ সালে, অনিকা মাল পিতা অতুল মাল, বাদী হয়ে একটি ধর্ষন মামলা করে, ঐ মামলায় দীর্ঘ দিন জেল খেটে বাহির হয়।তারপরে ২০০৭ সালে লম্পট হায়দারের ফুফাতো বোন বিউটি বাদী হয়ে আরেকটি ধর্ষন মামলা করেন । ঐ মামলায় আবারও জেল খাটেন ।রেহাই পাননি আরেকটি অসহায় মেয়ে সুখী আক্তার। রেহাই পাননি তার থেকে ঐ এলাকার অনেক মেয়েরাই ।এ বিষয়ে পিরোজপুর কোর্টে পৃথক দুটি মামলা করেনবানারীপাড়ার লঞ্চ ব্যবসায়ী হায়দারের বিরুদ্ধে আপন ভাগ্নি ধর্ষনে মামলা করলেন ——- সরকার জামাল :- বরিশাল জেলার বানারীপাড়া থানাধীন বিশারকান্দি ইউনিয়নের লঞ্চ ব্যবসায়ী কামরুনাহার ট্রেডার্স এর মালিক হায়দারের হাত থেকে আপন ভাগ্নীও রেহাই পেল না । হায়দারের ভাগ্নি রুনা আক্তার সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মীদের কাছে আইনি সহযোগিতা সহ বিচারের দাবিতে একটি লিখিত ও ভিডিও সাক্ষাৎকারের মাধ্যমে এ অভিযোগ করেন, যে আমার আপন মামা হায়দার আমার বাসায় প্রায় সময়ই আসতো হঠাৎ একদিন রাত্র বেশি হওয়াতে বলে যে আমি আজ যাব না। তখন আমার স্বামী ছিল না আমার বাসায়।আমি আমার আপন মামা বলে নির্দ্বিধায় তাঁর জন্য ভালো-মন্দ খাবারের আয়োজন করি। মামা আসার সময় মিষ্টি নিয়ে আসে ঐ মিষ্টি তাকে খেতে দিলে মামা বলে যে আমার ডায়াবেটিস আমি খাব না তুই খা আমি সকালে আমার ছেলেকে নিয়ে খেতে চাইলে মামা বলে আমার সামনে না খেলে আমি তোর রান্না করা কিছুই খাবো না। মামার অনুরোধে মিষ্টি খেলে কিছুক্ষণ পরেই। আমি অসুস্থ বোধ করি মামাকে বলি মামা আমার শরীরটা খারাপ লাগতেছে আপনি খাবার খেয়ে পাশের রুমে যেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। আমি ঘুমিয়ে গেলে লম্পট হায়দার আমার শরীরের কাপড় চোপড় খুলে আমাকে সর্বনাশ করে তারপর হঠাৎ করে আমার ঘুম ভাঙলে দেখি যে আমার শরীরের সমস্ত কাপড়-চোপড় এবং লম্পট আমার মামা হায়দারের শরীরের কাপড়চোপড় খোলা তা দেখে মামাকে বলি যে মামা কি করলেন এবং ডাক চিৎকার করতে গেলে। মামা আমাকে বলে আমি তোর সকল ভিডিও করে রেখেছি। এ বলে আমাকে হুমকি প্রদান করেন। তারপর একাধিকবার আমাকে ফোন দিয়ে বলে তার সাথে বন্ধুর মত করে কথা বলার জন্য লম্পট মামা হায়দার । লম্পট হায়দার বলেন যে তুই এইসব বিষয়ে যদি কাউকে বলিস তোর এই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছেড়ে দেব। তার ভয়ে আমি তার মতো করে কথা বলতে থাকি। হঠাৎ আমার স্বামী আমাকে সন্দেহ করে আমার মোবাইল অটো রেকর্ড চালু করে রাখে। আমার স্বামী। মামার আর আমার কথা বলার রেকর্ড আমার স্বামীর সহ সবাই জেনে যায়। শুরু হয় আমার স্বামীর সাথে আমার ঝগড়া তারপর আমি সকল ঘটনা ভেঙ্গে বলি। আমার স্বামী আর আমি। মামার ছেলে ও মামার ভায়রা ভাইয়ের কাছে বিচার চাই লম্পট মামা হায়দারের। কিন্তু তারা লম্পট হায়দারের বিচার না করে। উল্টো আমার আর আমার স্বামীর ৩০০ টাকার একটি স্ট্যাম্পে মিমাংসা পত্র করেন।সূত্রে জানা যায় যে, লম্পট হায়দার তার ভাগ্নিকেই শুধু ধর্ষন করে নাই । ২০০১ সালে, অনিকা মাল পিতা অতুল মাল, বাদী হয়ে একটি ধর্ষন মামলা করে, ঐ মামলায় দীর্ঘ দিন জেল খেটে বাহির হয়।তারপরে ২০০৭ সালে লম্পট হায়দারের ফুফাতো বোন বিউটি বাদী হয়ে আরেকটি ধর্ষন মামলা করেন । ঐ মামলায় আবারও জেল খাটেন ।রেহাই পাননি আরেকটি অসহায় মেয়ে সুখী আক্তার। রেহাই পাননি তার থেকে ঐ এলাকার অনেক মেয়েরাই ।এ বিষয়ে পিরোজপুর কোর্টে পৃথক দুটি মামলা করেন।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

বানারীপাড়ার লঞ্চ ব্যবসায়ী হায়দারের বিরুদ্ধে আপন ভাগ্নি ধর্ষনে মামলা করলেন

আপডেট টাইম : ০৯:৫৩:১০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৩

বরিশাল জেলার বানারীপাড়া থানাধীন বিশারকান্দি ইউনিয়নের লঞ্চ ব্যবসায়ী কামরুনাহার ট্রেডার্স এর মালিক হায়দারের হাত থেকে আপন ভাগ্নীও রেহাই পেল না । হায়দারের ভাগ্নি রুনা আক্তার সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মীদের কাছে আইনি সহযোগিতা সহ বিচারের দাবিতে একটি লিখিত ও ভিডিও সাক্ষাৎকারের মাধ্যমে এ অভিযোগ করেন, যে আমার আপন মামা হায়দার আমার বাসায় প্রায় সময়ই আসতো হঠাৎ একদিন রাত্র বেশি হওয়াতে বলে যে আমি আজ যাব না। তখন আমার স্বামী ছিল না আমার বাসায়।আমি আমার আপন মামা বলে নির্দ্বিধায় তাঁর জন্য ভালো-মন্দ খাবারের আয়োজন করি। মামা আসার সময় মিষ্টি নিয়ে আসে ঐ মিষ্টি তাকে খেতে দিলে মামা বলে যে আমার ডায়াবেটিস আমি খাব না তুই খা আমি সকালে আমার ছেলেকে নিয়ে খেতে চাইলে মামা বলে আমার সামনে না খেলে আমি তোর রান্না করা কিছুই খাবো না। মামার অনুরোধে মিষ্টি খেলে কিছুক্ষণ পরেই। আমি অসুস্থ বোধ করি মামাকে বলি মামা আমার শরীরটা খারাপ লাগতেছে আপনি খাবার খেয়ে পাশের রুমে যেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। আমি ঘুমিয়ে গেলে লম্পট হায়দার আমার শরীরের কাপড় চোপড় খুলে আমাকে সর্বনাশ করে তারপর হঠাৎ করে আমার ঘুম ভাঙলে দেখি যে আমার শরীরের সমস্ত কাপড়-চোপড় এবং লম্পট আমার মামা হায়দারের শরীরের কাপড়চোপড় খোলা তা দেখে মামাকে বলি যে মামা কি করলেন এবং ডাক চিৎকার করতে গেলে। মামা আমাকে বলে আমি তোর সকল ভিডিও করে রেখেছি। এ বলে আমাকে হুমকি প্রদান করেন। তারপর একাধিকবার আমাকে ফোন দিয়ে বলে তার সাথে বন্ধুর মত করে কথা বলার জন্য লম্পট মামা হায়দার । লম্পট হায়দার বলেন যে তুই এইসব বিষয়ে যদি কাউকে বলিস তোর এই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছেড়ে দেব। তার ভয়ে আমি তার মতো করে কথা বলতে থাকি। হঠাৎ আমার স্বামী আমাকে সন্দেহ করে আমার মোবাইল অটো রেকর্ড চালু করে রাখে। আমার স্বামী। মামার আর আমার কথা বলার রেকর্ড আমার স্বামীর সহ সবাই জেনে যায়। শুরু হয় আমার স্বামীর সাথে আমার ঝগড়া তারপর আমি সকল ঘটনা ভেঙ্গে বলি। আমার স্বামী আর আমি। মামার ছেলে ও মামার ভায়রা ভাইয়ের কাছে বিচার চাই লম্পট মামা হায়দারের। কিন্তু তারা লম্পট হায়দারের বিচার না করে। উল্টো আমার আর আমার স্বামীর ৩০০ টাকার একটি স্ট্যাম্পে মিমাংসা পত্র করেন।সূত্রে জানা যায় যে, লম্পট হায়দার তার ভাগ্নিকেই শুধু ধর্ষন করে নাই । ২০০১ সালে, অনিকা মাল পিতা অতুল মাল, বাদী হয়ে একটি ধর্ষন মামলা করে, ঐ মামলায় দীর্ঘ দিন জেল খেটে বাহির হয়।তারপরে ২০০৭ সালে লম্পট হায়দারের ফুফাতো বোন বিউটি বাদী হয়ে আরেকটি ধর্ষন মামলা করেন । ঐ মামলায় আবারও জেল খাটেন ।রেহাই পাননি আরেকটি অসহায় মেয়ে সুখী আক্তার। রেহাই পাননি তার থেকে ঐ এলাকার অনেক মেয়েরাই ।এ বিষয়ে পিরোজপুর কোর্টে পৃথক দুটি মামলা করেনবানারীপাড়ার লঞ্চ ব্যবসায়ী হায়দারের বিরুদ্ধে আপন ভাগ্নি ধর্ষনে মামলা করলেন ——- সরকার জামাল :- বরিশাল জেলার বানারীপাড়া থানাধীন বিশারকান্দি ইউনিয়নের লঞ্চ ব্যবসায়ী কামরুনাহার ট্রেডার্স এর মালিক হায়দারের হাত থেকে আপন ভাগ্নীও রেহাই পেল না । হায়দারের ভাগ্নি রুনা আক্তার সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মীদের কাছে আইনি সহযোগিতা সহ বিচারের দাবিতে একটি লিখিত ও ভিডিও সাক্ষাৎকারের মাধ্যমে এ অভিযোগ করেন, যে আমার আপন মামা হায়দার আমার বাসায় প্রায় সময়ই আসতো হঠাৎ একদিন রাত্র বেশি হওয়াতে বলে যে আমি আজ যাব না। তখন আমার স্বামী ছিল না আমার বাসায়।আমি আমার আপন মামা বলে নির্দ্বিধায় তাঁর জন্য ভালো-মন্দ খাবারের আয়োজন করি। মামা আসার সময় মিষ্টি নিয়ে আসে ঐ মিষ্টি তাকে খেতে দিলে মামা বলে যে আমার ডায়াবেটিস আমি খাব না তুই খা আমি সকালে আমার ছেলেকে নিয়ে খেতে চাইলে মামা বলে আমার সামনে না খেলে আমি তোর রান্না করা কিছুই খাবো না। মামার অনুরোধে মিষ্টি খেলে কিছুক্ষণ পরেই। আমি অসুস্থ বোধ করি মামাকে বলি মামা আমার শরীরটা খারাপ লাগতেছে আপনি খাবার খেয়ে পাশের রুমে যেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। আমি ঘুমিয়ে গেলে লম্পট হায়দার আমার শরীরের কাপড় চোপড় খুলে আমাকে সর্বনাশ করে তারপর হঠাৎ করে আমার ঘুম ভাঙলে দেখি যে আমার শরীরের সমস্ত কাপড়-চোপড় এবং লম্পট আমার মামা হায়দারের শরীরের কাপড়চোপড় খোলা তা দেখে মামাকে বলি যে মামা কি করলেন এবং ডাক চিৎকার করতে গেলে। মামা আমাকে বলে আমি তোর সকল ভিডিও করে রেখেছি। এ বলে আমাকে হুমকি প্রদান করেন। তারপর একাধিকবার আমাকে ফোন দিয়ে বলে তার সাথে বন্ধুর মত করে কথা বলার জন্য লম্পট মামা হায়দার । লম্পট হায়দার বলেন যে তুই এইসব বিষয়ে যদি কাউকে বলিস তোর এই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছেড়ে দেব। তার ভয়ে আমি তার মতো করে কথা বলতে থাকি। হঠাৎ আমার স্বামী আমাকে সন্দেহ করে আমার মোবাইল অটো রেকর্ড চালু করে রাখে। আমার স্বামী। মামার আর আমার কথা বলার রেকর্ড আমার স্বামীর সহ সবাই জেনে যায়। শুরু হয় আমার স্বামীর সাথে আমার ঝগড়া তারপর আমি সকল ঘটনা ভেঙ্গে বলি। আমার স্বামী আর আমি। মামার ছেলে ও মামার ভায়রা ভাইয়ের কাছে বিচার চাই লম্পট মামা হায়দারের। কিন্তু তারা লম্পট হায়দারের বিচার না করে। উল্টো আমার আর আমার স্বামীর ৩০০ টাকার একটি স্ট্যাম্পে মিমাংসা পত্র করেন।সূত্রে জানা যায় যে, লম্পট হায়দার তার ভাগ্নিকেই শুধু ধর্ষন করে নাই । ২০০১ সালে, অনিকা মাল পিতা অতুল মাল, বাদী হয়ে একটি ধর্ষন মামলা করে, ঐ মামলায় দীর্ঘ দিন জেল খেটে বাহির হয়।তারপরে ২০০৭ সালে লম্পট হায়দারের ফুফাতো বোন বিউটি বাদী হয়ে আরেকটি ধর্ষন মামলা করেন । ঐ মামলায় আবারও জেল খাটেন ।রেহাই পাননি আরেকটি অসহায় মেয়ে সুখী আক্তার। রেহাই পাননি তার থেকে ঐ এলাকার অনেক মেয়েরাই ।এ বিষয়ে পিরোজপুর কোর্টে পৃথক দুটি মামলা করেন।