ঢাকা ১২:৫০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
মধ্যরাতে রাবি ক্যাম্পাসে বহিরাগত শিক্ষার্থীর রহস্যজনক মৃত্যু এখনো ঊর্ধ্বমুখী তেল-চালের দাম, অস্থির মসলার বাজার ট্রাম্প ২.০: বাংলাদেশ ইস্যুতে ভারতের ‘নাক গলানো’ কী কমবে? ভৈরবে ট্রেন থেকে ছিনতাইকারী তিন নারী গ্রেপ্তার গাজীপুরের শ্রীপুরে বিপ্লব হত্যা মামলার আসামী প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে, অসহায় পুলিশ প্রশাসন জেনেও নীরব স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি আর ফ্যাসিবাদী সহযোগীর মিলনে গণতন্ত্র পরিপুষ্ট হবেনা ।।ঠাকুরগাঁওয়ে শামসুজ্জামান দুদু জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি’র মোংলা উপজেলার ২নং বুড়িডাঙ্গা ইউনিয়নের ওর্য়াড কমিটির নির্বাচন সম্পন্ন টাঙ্গাইলে আলহাজ্ব মোজাম্মেল হককে ও জাতীয় পার্টির কার্যক্রমকে কঠোর হস্তে দমন করবে বিএনপি-জামায়াত নেতারা, আওয়ামী-জাপা দালাল সাংবাদিকদের চিহ্নিত করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেব রোজার আগে পণ্যের দাম নিয়ে যে বার্তা দিলেন হাসনাত আবদুল্লাহ মুসলিমপ্রধান দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ফের নিষেধাজ্ঞা?

অপ-সাংবাদিকতা ও প্রতারক চক্রের মুল হোতা রেজাউল করিম ওরফে আধার সরকার এর অন্যতম সহযোগী ” আকাশ কে, ইতিমধ্যে ঢাকার ডিবি পুলিশ গ্রেফতার করেছে

নিজস্ব প্রতিনিধি
  • আপডেট টাইম : ০৫:৩১:০৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩ মার্চ ২০২৩
  • / ৩১০ ৫০০০.০ বার পাঠক

(এই প্রতারক  অনলাইন পটালী থেকে বিরত থাকুন)

কালীগঞ্জ পৌরসভার বালিগাও এলাকার, রেজাউল করিম ওরফে আধার সরকার নামে চিহ্নিত এক চাঁদাবাজ,, কর্তৃক পরিচালিত গাজীপুর কন্ঠ অনলাইন পোর্টালটি সম্পুর্ন অবৈধ ও বে-আইনী। গাজীপুরের নিরীহ মানুষদের কে বোকা বানিয়ে দেদারসে অপ-সাংবাদিকতা কে পুজি করে। চাঁদাবাজী করছো, সাংবাদিক সমাজের নৈতিক দায়িত্ব চাঁদাবাজকে বয়কট করা উচিৎ এখুনই উপযুক্ত সময়। ২০১২ এর অনলাইন গণমাধ্যম পরিচালনা নীতিমালা অনুযায়ী — গাজীপুর কন্ঠ অনলাইন পোর্টালটি সম্পুর্ন অবৈধভাবে পরিচালিত ও প্রকাশিত করছে , বার্তা ও বানিজ্যিক কার্যালয় এর ঠিকানা উল্লেখ নেই। এর প্রকাশক ও সম্পাদক ভুয়া

কালীগঞ্জের বালিগাও এলাকার রেজাউল করিম ওরফে আধার সরকার,
গাজীপুর কন্ঠঃ অনলাইন পোর্টাল সম্পাদক ও প্রকাশ, সঞ্জয় দাস। কোথাও ঠিকানা এবং বার্তা কার্যালয়ের ঠিকানা ও উল্লেখ নেই। অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা -২০১২ অনুযায়ী পরিচালিত ও প্রকাশিত হচ্ছে না।
যে নম্বর দেওয়া আছে ঐ নম্বর ব্যবহারকারীর নাম ও ঠিকানা হচ্ছে গাজীপুর জেলার কালীগঞ্জ পৌরসভার বালিগাও এলাকার পিতামাতার অবাধ্য সন্তান রেজাউল করিম ওরফে আধার সরকার সে এক ভয়ংকর রকমের সাংবাদিক।
“”””ভিক্ষার টাকায় কিনে নেয়া হয় আপনার সাংবাদিকতা!
লিখতে জানে না, পড়তে পারে না, পরিচয় দেয়ার মতো শিক্ষাগত যোগ্যতাটুকুও অর্জন করতে পারেনি অথচ সম্পাদক হয়েছে, সাংবাদিক হয়েছে… তাদের নামধাম পরিচয় জানতে চাইলেন তথ্যমন্ত্রী। বললেন, তিনি নিজে তাদের বিরদ্ধে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেবেন।

আপনার জানামতে এমন সাংবাদিক, সম্পাদক কী আছেন? তাহলে আর দেরি কেন? এখনই তাদের নাম ধাম পরিচয় লিখে আমার ইনবক্সে পাঠান। আগামি রোববরাই তাদের তালিকা পৌঁছে দেয়া হবে সম্মানীত তথ্যমন্ত্রীর দপ্তরে।

গণমাধ্যম জগতকে তুচ্ছ বানিয়ে এসব গন্ডমূর্খরা দিনের পর দিন সমাজের বিরাট একটি অংশে আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করে চলছে, সাংবাদিকতাকে অমর্যাদার পেশায় পরিনত করছে। তাদের প্রতি পেশাদার সাংবাদিক হিসেবে আপনি কোনভাবেই আর আবেগ দেখাবেন না, কোনভাবেই স্বজনপ্রীতি করবেন না। মনে রাখবেন, তারা বড়জোর আপনাকে ৫/১০ হাজার টাকার চাকর মনে করে, তারা ভাবে নিজের ‘সাংবাদিক হওয়ার যোগ্যতা ‘ না থাকুক, নামিদামি ১০ জন সাংবাদিক আমার হুকুমের চাকর। অতএব, গোটা সাংবাদিকতার জগতটাই আমার কেনা গোলাম।

আপনার মেধাকে ভিক্ষার টাকায় কিনে নেয়া মূর্খ সাংবাদিক/ সম্পাদক উচু মর্যাদায় আসীন হয়ে আপনার সাংবাদিকতাকেই তুচ্ছ তাচ্ছিল্য বানিয়ে দিচ্ছে ; সেটাও আপনি অবলীলায় মেনে নিবেন? কেন? নিজের দুই বেলা খাবারটুকু নিশ্চিত করতে গিয়ে মর্যাদার পেশাটাকেও ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঠেলে দিতে একটুও কী খারাপ লাগে না?
সুতরাং পেশাটির মর্যাদা রক্ষায় এখনই বদলে যান, প্রয়োজনে কঠোর পরিশ্রমের ভিন্ন কোনো পেশায় গিয়ে জীবিকা নিশ্চিত করুন। তবুও ভালবাসার সাংবাদিকতাকে খাটো হতে দিয়েন না প্লীজ।

বিণয়ের সঙ্গে জানিয়ে রাখছি, আমার জানামতে ন্তত ১৬ জন সম্পাদক রয়েছেন যারা নিজেরা পাঠ করতে জানেন না, লিখতে পারা অনেক দূরের কথা। তারা শুধু টাকার বদৌলতে সম্পাদক বনে গেছেন, তারাই পেশাদার সাংবাদিকদের গোলাম বানিয়ে নিজের আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করেন।

আসুন, আপনি, আমি, আমরা এই বিত্তবানদের কবল থেকে নিজেদের গুটিয়ে আনি, সাংবাদিকতাকে বাঁচাই। কথিত মূর্খদের সম্পাদকদের পবিত্র পেশা থেকে বিতাড়নের ব্যবস্থা করি। সাংবাদিকতার মর্যাদা রক্ষা করি, সম্পাদক নামক প্রতিষ্ঠানকে স্বসম্মানে প্রতিষ্ঠিত করি।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

অপ-সাংবাদিকতা ও প্রতারক চক্রের মুল হোতা রেজাউল করিম ওরফে আধার সরকার এর অন্যতম সহযোগী ” আকাশ কে, ইতিমধ্যে ঢাকার ডিবি পুলিশ গ্রেফতার করেছে

আপডেট টাইম : ০৫:৩১:০৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩ মার্চ ২০২৩

(এই প্রতারক  অনলাইন পটালী থেকে বিরত থাকুন)

কালীগঞ্জ পৌরসভার বালিগাও এলাকার, রেজাউল করিম ওরফে আধার সরকার নামে চিহ্নিত এক চাঁদাবাজ,, কর্তৃক পরিচালিত গাজীপুর কন্ঠ অনলাইন পোর্টালটি সম্পুর্ন অবৈধ ও বে-আইনী। গাজীপুরের নিরীহ মানুষদের কে বোকা বানিয়ে দেদারসে অপ-সাংবাদিকতা কে পুজি করে। চাঁদাবাজী করছো, সাংবাদিক সমাজের নৈতিক দায়িত্ব চাঁদাবাজকে বয়কট করা উচিৎ এখুনই উপযুক্ত সময়। ২০১২ এর অনলাইন গণমাধ্যম পরিচালনা নীতিমালা অনুযায়ী — গাজীপুর কন্ঠ অনলাইন পোর্টালটি সম্পুর্ন অবৈধভাবে পরিচালিত ও প্রকাশিত করছে , বার্তা ও বানিজ্যিক কার্যালয় এর ঠিকানা উল্লেখ নেই। এর প্রকাশক ও সম্পাদক ভুয়া

কালীগঞ্জের বালিগাও এলাকার রেজাউল করিম ওরফে আধার সরকার,
গাজীপুর কন্ঠঃ অনলাইন পোর্টাল সম্পাদক ও প্রকাশ, সঞ্জয় দাস। কোথাও ঠিকানা এবং বার্তা কার্যালয়ের ঠিকানা ও উল্লেখ নেই। অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা -২০১২ অনুযায়ী পরিচালিত ও প্রকাশিত হচ্ছে না।
যে নম্বর দেওয়া আছে ঐ নম্বর ব্যবহারকারীর নাম ও ঠিকানা হচ্ছে গাজীপুর জেলার কালীগঞ্জ পৌরসভার বালিগাও এলাকার পিতামাতার অবাধ্য সন্তান রেজাউল করিম ওরফে আধার সরকার সে এক ভয়ংকর রকমের সাংবাদিক।
“”””ভিক্ষার টাকায় কিনে নেয়া হয় আপনার সাংবাদিকতা!
লিখতে জানে না, পড়তে পারে না, পরিচয় দেয়ার মতো শিক্ষাগত যোগ্যতাটুকুও অর্জন করতে পারেনি অথচ সম্পাদক হয়েছে, সাংবাদিক হয়েছে… তাদের নামধাম পরিচয় জানতে চাইলেন তথ্যমন্ত্রী। বললেন, তিনি নিজে তাদের বিরদ্ধে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেবেন।

আপনার জানামতে এমন সাংবাদিক, সম্পাদক কী আছেন? তাহলে আর দেরি কেন? এখনই তাদের নাম ধাম পরিচয় লিখে আমার ইনবক্সে পাঠান। আগামি রোববরাই তাদের তালিকা পৌঁছে দেয়া হবে সম্মানীত তথ্যমন্ত্রীর দপ্তরে।

গণমাধ্যম জগতকে তুচ্ছ বানিয়ে এসব গন্ডমূর্খরা দিনের পর দিন সমাজের বিরাট একটি অংশে আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করে চলছে, সাংবাদিকতাকে অমর্যাদার পেশায় পরিনত করছে। তাদের প্রতি পেশাদার সাংবাদিক হিসেবে আপনি কোনভাবেই আর আবেগ দেখাবেন না, কোনভাবেই স্বজনপ্রীতি করবেন না। মনে রাখবেন, তারা বড়জোর আপনাকে ৫/১০ হাজার টাকার চাকর মনে করে, তারা ভাবে নিজের ‘সাংবাদিক হওয়ার যোগ্যতা ‘ না থাকুক, নামিদামি ১০ জন সাংবাদিক আমার হুকুমের চাকর। অতএব, গোটা সাংবাদিকতার জগতটাই আমার কেনা গোলাম।

আপনার মেধাকে ভিক্ষার টাকায় কিনে নেয়া মূর্খ সাংবাদিক/ সম্পাদক উচু মর্যাদায় আসীন হয়ে আপনার সাংবাদিকতাকেই তুচ্ছ তাচ্ছিল্য বানিয়ে দিচ্ছে ; সেটাও আপনি অবলীলায় মেনে নিবেন? কেন? নিজের দুই বেলা খাবারটুকু নিশ্চিত করতে গিয়ে মর্যাদার পেশাটাকেও ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঠেলে দিতে একটুও কী খারাপ লাগে না?
সুতরাং পেশাটির মর্যাদা রক্ষায় এখনই বদলে যান, প্রয়োজনে কঠোর পরিশ্রমের ভিন্ন কোনো পেশায় গিয়ে জীবিকা নিশ্চিত করুন। তবুও ভালবাসার সাংবাদিকতাকে খাটো হতে দিয়েন না প্লীজ।

বিণয়ের সঙ্গে জানিয়ে রাখছি, আমার জানামতে ন্তত ১৬ জন সম্পাদক রয়েছেন যারা নিজেরা পাঠ করতে জানেন না, লিখতে পারা অনেক দূরের কথা। তারা শুধু টাকার বদৌলতে সম্পাদক বনে গেছেন, তারাই পেশাদার সাংবাদিকদের গোলাম বানিয়ে নিজের আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করেন।

আসুন, আপনি, আমি, আমরা এই বিত্তবানদের কবল থেকে নিজেদের গুটিয়ে আনি, সাংবাদিকতাকে বাঁচাই। কথিত মূর্খদের সম্পাদকদের পবিত্র পেশা থেকে বিতাড়নের ব্যবস্থা করি। সাংবাদিকতার মর্যাদা রক্ষা করি, সম্পাদক নামক প্রতিষ্ঠানকে স্বসম্মানে প্রতিষ্ঠিত করি।