ঢাকা ০৭:১০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ মে ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
ইইউবিতে ‘ল’ এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ল্যাব) এর কমিটি গঠন। সভাপতি-শ্রাবণ সম্পাদক-সৌরভ যে সময় দোয়া করলে কবুল হয়। হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী বিশ্ব মা দিবস ইবিতে ইয়ুথ এন্ডিং হাঙ্গারের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ঠাকুরগাঁও রুহিয়ার বসত ঘর পুড়ে ছাই জামালপুরে জৈব সার প্রয়োগে উচ্ছের চাষ এখন জনপ্রিয়,কৃষককূল স্বাবলম্বি গাজীপুরে পুলিশের সোর্স পরিচয়ে মাদক সম্রাজ্ঞী বৃষ্টি আক্তারের যত অপকর্ম রুহিয়ায় ভোট বর্জনে বিএনপি’র লিফলেট বিতরণ জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি নির্বাচিত হলেন রায়পুর থানার অফিসার ইনচার্জ আজমিরীগঞ্জে রুপান্তরের হুইসেল ব্লোয়ার অন্তর্ভুক্তিকরন সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে সাড়ে ৫মাস পর হিলি বন্দরে পেঁয়াজ আমদানি শুরু

বরিশালের কৃষকের হাতে ন্যায্য মূল্য রাসায়নিক সার দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন মো: মুরাদুল হাসান, উপপরিচালক কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর খামারবাড়ি, বরিশাল

গত বৃহস্পতিবার মাধ্যমের তথ্যের ভিত্তিতে সারের কালোবাজারি রুখতে জোর কদমে ময়দানে নেমেছে কৃষি অধিদপ্তর। এ সময়ে বরিশালের ছয় মাইল সুমন এর দোকান মেসার্স আলবি ষ্টোর,এবং গরিয়ারপাড় আজিজ এর দোকানে, পৃথক ভাবে হানা দেয় কৃষি অধিদপ্তর। জানা যায় অনিয়মের কারণে দুটিতেই জরিমানা করা হয়।

এ সময়ে ৬ মাইল সুমনকে -৪৫,০০০ টাকা এবং গড়িয়ার পাড় আজিজকে-৫,০০০ হাজার টাকা জরিমানা করেন কৃষি অধিদপ্তর।২২ টাকা কেজির ইউরিয়া বিক্রি হচ্ছে ২৬ টাকা,এবং ১৫ টাকা দামের পটাশ সার বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকা,১৬ টাকা দামের ডিএপি সার বিক্রি হচ্ছে ২৮ টাকা দামে। তালিকা সূত্রে জানা যায় কালোবাজারি সুমনের ইউনিয়নের বিসিআইসি সারের লাইসেন্স না থাকা সত্ত্বেও স্থানীয় চেয়ারম্যান মেম্বারের প্রভাব খাটিয়ে অবাধেই চালিয়ে যাচ্ছে সারের অবৈধ ব্যবসা।স্থানীয় সূত্রে আরও জানা যায় বোরো মৌসুম কে কেন্দ্র করে বিপুল পরিমাণ সার মজুদ করে কালোবাজারি সুমন। এবং কৃষকে ন্যায্য মূল্যে সার প্রদান না করে নিয়মিতই প্রতারিত করে যাচ্ছে সুমন।ঘটনার সত্যতা জানতে সরেজমিনে অনুসন্ধানে দেখা যায় সুমনের নিজস্ব কোন বিসিআইসি লাইসেন্স নেই মেসার্স আলবি ষ্টোর নামে অন্য লাইসেন্স এর মাধ্যমে এবং ঐ ইউনিয়নের কৃষি উপ-সহকারীকে ম্যানেজের মাধ্যমেই তিনি এ ব্যবসা পরিচালনা করে থাকেন।দেখর যেনো কেউই নেই।

অতিরিক্ত দামের কারণে কৃষক হারাচ্ছে আগ্রহ ফলে মাঠের পর মাঠ থেকে যাচ্ছে অনাবাদি জমি। অন্যদিকে প্রধানমন্ত্রীর কথা অনুযায়ী পরিত্যক্ত জমি চাষ উপযোগী করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের প্রত্যেকটি ইউনিট।বৈশ্বিক মহামারি ও ইউক্রেন, রাশিয়া যুদ্ধের কারণে খাদ্য সংকটে পড়তে যাওয়া বাংলাদেশকে টেনে তোলার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে প্রত্যেকটি সরকারি কর্মকর্তা ও দেশের সাধারণ মানুষ। দেশের সাধারণ মানুষকে উজ্জীবিত করার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী নিজের বাসভবন কে ও করেছেন এক টুকরো কৃষি মাঠ।চাষ করেছেন বিভিন্ন প্রকার শাক,সবজি,বোর ধান সহ ইত্যাদি।

সারের কালোবাজারি রুখতে সরকারের কঠিন নির্দেশনা থাকা সত্ত্বেও রাসায়নিক সারের বাজার মনিটরিং করছে না অনেক জায়গায়।এ সুযুগই সুমন,আজিজের মতো দোকানীরা হ’য়ে উঠে বড়ো কালেবাজারি।

এ ব্যাপারে কৃষি উপপরিচালক বরিশাল মোঃ মুরাদ হাসান বলেন সরকার নির্ধারিত মূল্যে তালিকার বাহিরে যদি কোন ব্যক্তি অথবা কালোবাজারি সারের দাম কৃত্রিমভাবে বৃদ্ধি করে বিক্রি করে অথবা লাইসেন্স বিহীন ও অন্য কোনো লাইসেন্সে যদি কেউ ব্যাবসা পরিচালনা করে থাকে তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ প্রক্রিয়ায় আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে।

আরো খবর.......

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ইইউবিতে ‘ল’ এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ল্যাব) এর কমিটি গঠন। সভাপতি-শ্রাবণ সম্পাদক-সৌরভ

বরিশালের কৃষকের হাতে ন্যায্য মূল্য রাসায়নিক সার দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন মো: মুরাদুল হাসান, উপপরিচালক কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর খামারবাড়ি, বরিশাল

আপডেট টাইম : ০১:৩৬:৫১ অপরাহ্ণ, শুক্রবার, ৩ মার্চ ২০২৩

গত বৃহস্পতিবার মাধ্যমের তথ্যের ভিত্তিতে সারের কালোবাজারি রুখতে জোর কদমে ময়দানে নেমেছে কৃষি অধিদপ্তর। এ সময়ে বরিশালের ছয় মাইল সুমন এর দোকান মেসার্স আলবি ষ্টোর,এবং গরিয়ারপাড় আজিজ এর দোকানে, পৃথক ভাবে হানা দেয় কৃষি অধিদপ্তর। জানা যায় অনিয়মের কারণে দুটিতেই জরিমানা করা হয়।

এ সময়ে ৬ মাইল সুমনকে -৪৫,০০০ টাকা এবং গড়িয়ার পাড় আজিজকে-৫,০০০ হাজার টাকা জরিমানা করেন কৃষি অধিদপ্তর।২২ টাকা কেজির ইউরিয়া বিক্রি হচ্ছে ২৬ টাকা,এবং ১৫ টাকা দামের পটাশ সার বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকা,১৬ টাকা দামের ডিএপি সার বিক্রি হচ্ছে ২৮ টাকা দামে। তালিকা সূত্রে জানা যায় কালোবাজারি সুমনের ইউনিয়নের বিসিআইসি সারের লাইসেন্স না থাকা সত্ত্বেও স্থানীয় চেয়ারম্যান মেম্বারের প্রভাব খাটিয়ে অবাধেই চালিয়ে যাচ্ছে সারের অবৈধ ব্যবসা।স্থানীয় সূত্রে আরও জানা যায় বোরো মৌসুম কে কেন্দ্র করে বিপুল পরিমাণ সার মজুদ করে কালোবাজারি সুমন। এবং কৃষকে ন্যায্য মূল্যে সার প্রদান না করে নিয়মিতই প্রতারিত করে যাচ্ছে সুমন।ঘটনার সত্যতা জানতে সরেজমিনে অনুসন্ধানে দেখা যায় সুমনের নিজস্ব কোন বিসিআইসি লাইসেন্স নেই মেসার্স আলবি ষ্টোর নামে অন্য লাইসেন্স এর মাধ্যমে এবং ঐ ইউনিয়নের কৃষি উপ-সহকারীকে ম্যানেজের মাধ্যমেই তিনি এ ব্যবসা পরিচালনা করে থাকেন।দেখর যেনো কেউই নেই।

অতিরিক্ত দামের কারণে কৃষক হারাচ্ছে আগ্রহ ফলে মাঠের পর মাঠ থেকে যাচ্ছে অনাবাদি জমি। অন্যদিকে প্রধানমন্ত্রীর কথা অনুযায়ী পরিত্যক্ত জমি চাষ উপযোগী করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের প্রত্যেকটি ইউনিট।বৈশ্বিক মহামারি ও ইউক্রেন, রাশিয়া যুদ্ধের কারণে খাদ্য সংকটে পড়তে যাওয়া বাংলাদেশকে টেনে তোলার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে প্রত্যেকটি সরকারি কর্মকর্তা ও দেশের সাধারণ মানুষ। দেশের সাধারণ মানুষকে উজ্জীবিত করার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী নিজের বাসভবন কে ও করেছেন এক টুকরো কৃষি মাঠ।চাষ করেছেন বিভিন্ন প্রকার শাক,সবজি,বোর ধান সহ ইত্যাদি।

সারের কালোবাজারি রুখতে সরকারের কঠিন নির্দেশনা থাকা সত্ত্বেও রাসায়নিক সারের বাজার মনিটরিং করছে না অনেক জায়গায়।এ সুযুগই সুমন,আজিজের মতো দোকানীরা হ’য়ে উঠে বড়ো কালেবাজারি।

এ ব্যাপারে কৃষি উপপরিচালক বরিশাল মোঃ মুরাদ হাসান বলেন সরকার নির্ধারিত মূল্যে তালিকার বাহিরে যদি কোন ব্যক্তি অথবা কালোবাজারি সারের দাম কৃত্রিমভাবে বৃদ্ধি করে বিক্রি করে অথবা লাইসেন্স বিহীন ও অন্য কোনো লাইসেন্সে যদি কেউ ব্যাবসা পরিচালনা করে থাকে তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ প্রক্রিয়ায় আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে।