এছাড়াও বিসিআইসি’র যত ঝামেলার জায়গা এবং মামলা-মোকদ্দমার যত স্থাবর সম্পত্তি রয়েছে তা দেখাশুনার দায়িত্ব ঐ উপ-ব্যবস্থাপক কর্মকর্তার বিধায় তিনি লোকজনদের নিকট থেকে বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে উৎকোচ গ্রহণসহ নানা ধরণের দুর্নীতিতে জড়িয়ে রয়েছে।একই জায়গায় তিনি প্রায় ১৫ বছর যাবৎ রয়েছেন এবং তার হাত না’কি অনেক লম্বা বা তার অনেক ক্ষমতার দাপট রয়েছে। তার নামে বিসিআইসি কলেজের পেছনে দু’টি ফ্ল্যাট রয়েছে। তার ছেলের নামে মিরপুর রোডে ফ্ল্যাট রয়েছে ৩টি এবং তার পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের নামে ও আত্মীয়-স্বজনদের নামে-বেনামে বহু সম্পত্তি, ব্যাংক ব্যালেন্সসহ বহু জায়গা-জমি রয়েছে। অথচ সে একজন সাধারণ টি-বয় দিয়ে চাকরি শুরু করেন। যা তদন্ত স্বাপেক্ষে বের হয়ে আসবে।
এছাড়া ঐ কর্মকর্তা মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী সাহেব শিল্প মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী থাকাকালীন তার স্বাক্ষর জাল-জালিয়াতি করে টাকা উঠিয়ে নিয়েছে। পরবর্তীতে ধরা খাওয়ার পর বিসিআইসি এর নেতাদের হস্তক্ষেপে সমস্যার সমাধান ঘটে। যা অফিসে প্রমাণ রয়েছে।
এছাড়া তিনি তদন্ত সাপেক্ষে নুরুল ইসলামের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবী জানিয়েছেন। অভিযোগের ব্যাপারে নরুল ইসলামের মতামত নিতে তার মোবাইলে ফোন করলে তিনি ফোন ধরেননি। পরবর্তীতে পরিচয় দিয়ে এসএমএস করে আরো কয়েকবার ফোন করলেও তিনি ফোন ধরেননি। তবে শিল্প সচিব জাকিয়া সুলতানার সাথে কথা বললে তিনি বলেন তদন্ত ছাড়া আমি কোন বক্তব্য দিতে পারি না।দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকায় চোখ রাখুন