ঢাকা ০২:৪৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
বাগেরহাটের রামপালে আ.লীগ নেতা ইউপি চেয়ারম্যান চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেফতার আদালতে প্রেরণ পাকুন্দিয়া উপজেলা জাঙ্গালিয়া ইউনিয়নে ঐতিহাসিক বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বিশাল জনসভা দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে হাজীদের পুনর্মিলনী ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত জেলা গোয়েন্দা শাখা, কুমিল্লা কর্তৃক ১টি বিদেশী পিস্তল এবং গুলি সহ একজন আসামী গ্রেফতার হয়েছে মোংলা বন্দরকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নত করা হবে : নৌপরিবহন উপদেষ্টা মঠবাড়িয়া বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের প্রস্তুতি সভা টঙ্গী পূর্ব থানার ওসি কায়সার আহমেদের কৌশলি ভূমিকায় বদলে যাচ্ছে আইন শৃঙ্খলার পরিস্থিতি ৪ মামলায় খালাস পেলেন ‘শিশুবক্তা’ মাদানী বন্ধু’ ট্রাম্পকে হোয়াইট হাউজ জয়ের অভিনন্দন জানালেন মোদি আজমিরীগঞ্জে অবৈধ ভাবে  পাচার হওয়া ৫০ বস্তা সার জব্দ,

কাশিমপুরে দোকানের জামানত টাকা আত্মসাতের অভিযোগ

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৮:৫৮:০৫ পূর্বাহ্ণ, শুক্রবার, ১ এপ্রিল ২০২২
  • / ২৩১ ৫০০০.০ বার পাঠক

নিজস্ব প্রতিনিধি।।

গাজীপুর মহানগর কাশিমপুর থানাধীন ১ নং ওয়ার্ড কৃষক লীগের সভাপতি আবুল কাশেম মোল্লা (৪৫) এর নামে দোকানের জামানত টাকা ফেরত না দিয়ে তালবাহানা ও আত্মসাৎ করতে পারে এই মর্মে ইমরান নামের এক ব্যাক্তি কাশিমপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাহবুবে খোদার নিকট একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেয়েছেন।অভিযোগ সুত্রে অভিযোগকারী ইমরান হোসেন লিখেছেন বিগত ১০/০৩/২০২১ইং তারিখে মোঃ আবুল কাশেম মোল্লার একটি টিনসেট মার্কেটে একটি রুম ভাড়া নিয়ে আরমান টেইলার্স নামের একটি কাপড় সেলাইয়ের টেইলারিং প্রতিষ্ঠা করেন,উল্লেখ্য দোকানের ভাড়া বাবদ প্রতি মাসে (১৫০০) পনের শত টাকা পরিশোধ করতে হবে এই মর্মে একটি ১০০ টাকার এবং ৫০ টাকার সর্বমোট ১৫০ টাকার নন জুডিসিয়াল স্ট্যাম্পে ডিড চুক্তুপত্র প্রদান করেন,কিছু সংখ্যক সাক্ষীগণ ও মার্কেট মালিক দাঁতা মোঃ আবুল কাশেম মোল্লা নিজে স্বাক্ষর করে জামানতের টাকা গ্রহন করেন। স্ট্যাম্পে স্পষ্ট লেখা আছেন যে উক্ত দোকানটি ছেড়ে দিতে হলে ৩ মাস আগে গ্রহিতা কে অবগত করতে হবে। কিন্তুু মার্কেট মালিক মার্কেট মেরামত করবে বলে গ্রহিতা ইমরান কে উচ্ছেদ করার চেষ্টায় লিপ্ত হয়ে অন্যত্রে মোটা অংকের টাকা পেয়ে ইমরান এর দোকান টি তাকে দিয়ে দিয়েছেন, অসহায় ইমরান তার জামানতের টাকা ফেরত চাইলে গত ২০/০৩/ ২০২২ ই তারিখে দক্ষিণ পানিশাইল মোল্লাপাড়ার দাঁতা কাশেম মোল্লা বিভিন্ন টালবাহানা মৃলক কথাবার্তা বলতে থাকে এবং মারমুখী আচরণ করেন,হতদরিদ্র ইমরান কোন উপায় না পেয়ে আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে কাশিমপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।উক্ত বিষয়ে গণমাধ্যমকর্মীরা কাশেম মোল্লার সাথে মুঠো ফোনে একাধিক বার যোগাযোগ করলে তিনি ফোনটি রিসিভ করে কথা বলেন না,একই ভাবে টালবাহানা করতে থাকে,গরীব অসহায়ের অভিযোগ টি চুড়ান্ত তদন্ত পর্যবেক্ষন করে কাশেম মোল্লাকে আইনের আওতায় এনে জামানত টাকা উদ্ধার পূর্বক দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তি দিতে প্রশাসনের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেন এলাকাবাসী ও সুধী সমাজ।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

কাশিমপুরে দোকানের জামানত টাকা আত্মসাতের অভিযোগ

আপডেট টাইম : ০৮:৫৮:০৫ পূর্বাহ্ণ, শুক্রবার, ১ এপ্রিল ২০২২

নিজস্ব প্রতিনিধি।।

গাজীপুর মহানগর কাশিমপুর থানাধীন ১ নং ওয়ার্ড কৃষক লীগের সভাপতি আবুল কাশেম মোল্লা (৪৫) এর নামে দোকানের জামানত টাকা ফেরত না দিয়ে তালবাহানা ও আত্মসাৎ করতে পারে এই মর্মে ইমরান নামের এক ব্যাক্তি কাশিমপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাহবুবে খোদার নিকট একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেয়েছেন।অভিযোগ সুত্রে অভিযোগকারী ইমরান হোসেন লিখেছেন বিগত ১০/০৩/২০২১ইং তারিখে মোঃ আবুল কাশেম মোল্লার একটি টিনসেট মার্কেটে একটি রুম ভাড়া নিয়ে আরমান টেইলার্স নামের একটি কাপড় সেলাইয়ের টেইলারিং প্রতিষ্ঠা করেন,উল্লেখ্য দোকানের ভাড়া বাবদ প্রতি মাসে (১৫০০) পনের শত টাকা পরিশোধ করতে হবে এই মর্মে একটি ১০০ টাকার এবং ৫০ টাকার সর্বমোট ১৫০ টাকার নন জুডিসিয়াল স্ট্যাম্পে ডিড চুক্তুপত্র প্রদান করেন,কিছু সংখ্যক সাক্ষীগণ ও মার্কেট মালিক দাঁতা মোঃ আবুল কাশেম মোল্লা নিজে স্বাক্ষর করে জামানতের টাকা গ্রহন করেন। স্ট্যাম্পে স্পষ্ট লেখা আছেন যে উক্ত দোকানটি ছেড়ে দিতে হলে ৩ মাস আগে গ্রহিতা কে অবগত করতে হবে। কিন্তুু মার্কেট মালিক মার্কেট মেরামত করবে বলে গ্রহিতা ইমরান কে উচ্ছেদ করার চেষ্টায় লিপ্ত হয়ে অন্যত্রে মোটা অংকের টাকা পেয়ে ইমরান এর দোকান টি তাকে দিয়ে দিয়েছেন, অসহায় ইমরান তার জামানতের টাকা ফেরত চাইলে গত ২০/০৩/ ২০২২ ই তারিখে দক্ষিণ পানিশাইল মোল্লাপাড়ার দাঁতা কাশেম মোল্লা বিভিন্ন টালবাহানা মৃলক কথাবার্তা বলতে থাকে এবং মারমুখী আচরণ করেন,হতদরিদ্র ইমরান কোন উপায় না পেয়ে আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে কাশিমপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।উক্ত বিষয়ে গণমাধ্যমকর্মীরা কাশেম মোল্লার সাথে মুঠো ফোনে একাধিক বার যোগাযোগ করলে তিনি ফোনটি রিসিভ করে কথা বলেন না,একই ভাবে টালবাহানা করতে থাকে,গরীব অসহায়ের অভিযোগ টি চুড়ান্ত তদন্ত পর্যবেক্ষন করে কাশেম মোল্লাকে আইনের আওতায় এনে জামানত টাকা উদ্ধার পূর্বক দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তি দিতে প্রশাসনের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেন এলাকাবাসী ও সুধী সমাজ।