বিশেষ প্রতিনিধি।।

গাজিপুর মহানগর ২ নং ওয়ার্ডের ডালাসিটি এলাকায় নুরুল মওলা মোল্লার,সারাবো মৌজার (২৭১/৫৫৪) নং দাগের ভূমিতে কেয়ারটেকারের দায়দায়িত্বে নিয়োযিত মোঃ হাফিজ উদ্দিন,আনুমানিক তিনি ২৫ বছর নিষ্ঠার সাথে তার দায়িত্ব পালন করে আসছেন,একই এলাকার ২ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর দখলরাজ মোন্তা উক্ত সম্পদ দখল করতে ও বিভিন্ন অযুহাতে চাঁদা দাবী করেন, গত ০৮/১২/২০২১ তাং দুপুর১২ টায় বিতর্কিত কাউন্সিলর মোন্তা ও তার পোশাগুন্ডা বাহিনী নিয়ে,দেশীয় অস্ত্র সস্ত্রে সজ্জিত হয়ে,বাশের লাঠি লোহার রড রামদা চাপাতি সহ(১)ইমরান পিতা অজ্ঞাত(২) সোহেল পিতা অজ্ঞাত(৩)দেলোয়ার হোসেন পিতা অজ্ঞাত(৪)সাজ্জাত হোসেন পিতা দেলোয়ার হোসেন(৫) ্দেলোয়ার পিতা অজ্ঞাত(৬) এমদাদুল পিতা অজ্ঞাত(৭) লিটন পিতা অজ্ঞাত(৮) মোস্তফা পিতা অজ্ঞাত(৯) ইউসুফ বেপারী পিতা অজ্ঞাত(১০) আব্দুর রহমান পিতা অজ্ঞাত(১১) শাহিন পিতা অজ্ঞাতত।অজ্ঞাত নামা আরো ১৫ থেকে ২০ জন সন্ত্রাসবাহিনী,মুখে কালো কাপড় পরে, কারো মাথায় হেলমেট পরে,নুরুল মওলার কেয়ারটেকার হাফিজ উদ্দিন এর পরিবারকে মার্ডার করার পরিকল্পনা নিয়ে,অনাধিকার প্রবেশ করে তার পুত্র মনৃজুর বাবুকে এলোপাথাড়ি মেরে রক্তাক্ত জখম করেন,তাদের আত্ব চিৎকারে এলাকাবাসী ছুটে এসে রক্তাক্ত জখম হওয়া মন্জুর বাবু ও হাফিজ এর পরিবার কে উদ্ধার করেন,ততখনে কাউন্সিলর মোন্তা বাহিনী উক্ত ভূমির প্লটে ব্যবহৃত ৩ কয়েল সার্ভিস তার,পানির পাম্প, রড সিমেন্ট সহ দুই লক্ষ টাকার সরন্জাম ও লেবার মিস্ত্রী ও মালামাল কেনা বাবদ আরো ২ লক্ষ টাকা লুট করেন।উক্ত বিষয়ে ভুক্তভোগী হাফিজ উদ্দিন বলেন,আমার ছেলেটা এখন মৃত্যু সজ্জায় আইসিউতে আছে,আমার ছেলে নিজেকে বাঁচানোর জন্য কাউন্সিলর মোন্তার পায়ে ধরে বলছিলো,আঙ্কেল আপনি আমাকে বাঁচান, কাউন্সিলর মোন্তা ভিন্নপথ অবলম্বন করে হুকুম দেন আমার ছেলেকে মেরে ফেলতে,আমার ছেলেকে এমন মার মেরেছে,সে এখন মৃত্যুর সাথে পান্জা লড়ে আইসিউতে আছেন।আমি বিচার চাই গাজিপুরের সাবেক বিতর্কিত মেয়র জাহাঙ্গীর এর উত্তরসুরী বি এন পির দালাল কাউন্সিলর মোন্তার বিচার চাই।