ঢাকা ০৪:০৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৪ মে ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
আজমিরীগঞ্জে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্রকরে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে নারী পুরুষসহ ৪০ জন আহত, বাড়ি-ঘর ও দোকানপাট ভাঙচুর ও লোটপাট। সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে এই প্রথমবারের মতো আজ নিজ জেলা চট্টগ্রামে আসলেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস কোনাবাড়ী ফ্লাইওভার ব্রিজের মাথায় বাসের ধাক্কায় নারী শ্রমিক নিহত কর্নেল সোফিয়াকে ‘জঙ্গিদের বোন’ বলে বিতর্কের মুখে বিজেপি মন্ত্রী কালুরঘাট সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন, নেই প্রধান উপদেষ্টার নাম আওয়ামী লীগসহ সংশ্লিষ্ট সংগঠনের সব অনলাইন প্ল্যাটফর্ম বন্ধে বিটিআরসিকে চিঠি ঢাবির ছাত্রদল নেতা হত্যার ঘটনায় উপাচার্য–প্রক্টরের পদত্যাগ দাবিতে বিক্ষোভ পাকিস্তানের আকাশ সীমায় নারীর হামলায় ভারত অধ্যাদেশ বাতিল চায় এনবিআরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা, ৩ দিনের কলম বিরতি লক্ষ্মীপুর আল মুঈন মাদ্রসা থেকে ছাত্রের মরাদেহ উদ্ধার

নেত্রকোনার নাগড়া এলাকায়, বসতঘর থেকে পিতা ও পুত্রের মরদেহ উদ্ধার!

নিজস্ব সংবাদদাতা:
  • আপডেট টাইম : ০৫:১৫:৩৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ নভেম্বর ২০২১
  • / ২৫৯ ১৫০০০.০ বার পাঠক

নাটোর নিজস্ব প্রতিনিধি শাহাবুল আলম।।

নেত্রকোনা পৌর শহরের নাগড়া এলাকার একটি বসতঘর থেকে বাবা আবদুল কাইয়ুম (৩২) ও দুই বছরের ছেলে আহনাব শাকিলের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ নভেম্বর) সকালে শহরের নাগড়া এলাকার মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার সড়কের রুহুল আমীনের বাসা থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
মৃত আবদুল কাইয়ুম কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার খামার গ্রামের আক্কাস সরদারের ছেলে। তিনি নেত্রকোনায় নাগড়া ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরে চাকুরি করতেন। ঐ এলাকায় বাসা ভাড়া নিয়ে স্ত্রী সন্তান নিয়ে থাকতেন তিনি
নেত্রকোনা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফখরুজ্জামান জুয়েল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
নিহতের স্ত্রীর বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, পৌর সভার নাগড়া এলাকায় রুহুল আমীনের বাসার চতুর্থ তলায় প্রায় সাত বছর ধরে ভাড়া থাকতেন। প্রতিদিনের ন্যায় বুধবার রাতের খাবার খেয়ে তারা ঘুমিয়ে পড়েন। ভোর ৫টার দিকে পাশের রুমে স্বামী ও সন্তানের ঝুলন্ত লাশ দেখতে পান তার স্ত্রী।
পরে তিনি স্বামী ও সন্তানের মরদেহ নিচে নামিয়ে রাখেন। পরে সকালে বাসার দরজা খুলে বিষয়টি এলাকাবাসীকে জানান। খবর পেয়ে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো।
মৃত্যুর কারণ জানতে পারেনি পুলিশ এবং কাউকে আটক করা হয়নি। তদন্তের পর আসল রহস্য জানা যাবে বলেও জানায় পুলিশ।
তিনি চিন্তা করতেছিলেন উনাকে জেলখানায় নিয়ে যাওয়া হবে কী না, যেখানে উনার বাচ্চা মৃত, এটার চাইতে জেল হাজতে থাকার ভয় উনাকে ভাবাচ্ছিল, এবং তিনি আরও জানান তাদের মধ্যে কোন রকম ঝগড়া হয়নি, এবং তার সাথে কারো ঝামেলা ও নেই কথা হলো এত বড় একটা ঘটনা হলো আর উনি কোন সমস্যাই দেখালেন না, কারো দোষ ও দিলেন না। এই বিষয় টা নিয়ে সঠিক তদন্ত করা হোক এবং সেই মহিলাকে জিজ্ঞাসা বাদ করা হোক।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

নেত্রকোনার নাগড়া এলাকায়, বসতঘর থেকে পিতা ও পুত্রের মরদেহ উদ্ধার!

আপডেট টাইম : ০৫:১৫:৩৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ নভেম্বর ২০২১

নাটোর নিজস্ব প্রতিনিধি শাহাবুল আলম।।

নেত্রকোনা পৌর শহরের নাগড়া এলাকার একটি বসতঘর থেকে বাবা আবদুল কাইয়ুম (৩২) ও দুই বছরের ছেলে আহনাব শাকিলের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ নভেম্বর) সকালে শহরের নাগড়া এলাকার মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার সড়কের রুহুল আমীনের বাসা থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
মৃত আবদুল কাইয়ুম কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার খামার গ্রামের আক্কাস সরদারের ছেলে। তিনি নেত্রকোনায় নাগড়া ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরে চাকুরি করতেন। ঐ এলাকায় বাসা ভাড়া নিয়ে স্ত্রী সন্তান নিয়ে থাকতেন তিনি
নেত্রকোনা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফখরুজ্জামান জুয়েল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
নিহতের স্ত্রীর বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, পৌর সভার নাগড়া এলাকায় রুহুল আমীনের বাসার চতুর্থ তলায় প্রায় সাত বছর ধরে ভাড়া থাকতেন। প্রতিদিনের ন্যায় বুধবার রাতের খাবার খেয়ে তারা ঘুমিয়ে পড়েন। ভোর ৫টার দিকে পাশের রুমে স্বামী ও সন্তানের ঝুলন্ত লাশ দেখতে পান তার স্ত্রী।
পরে তিনি স্বামী ও সন্তানের মরদেহ নিচে নামিয়ে রাখেন। পরে সকালে বাসার দরজা খুলে বিষয়টি এলাকাবাসীকে জানান। খবর পেয়ে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো।
মৃত্যুর কারণ জানতে পারেনি পুলিশ এবং কাউকে আটক করা হয়নি। তদন্তের পর আসল রহস্য জানা যাবে বলেও জানায় পুলিশ।
তিনি চিন্তা করতেছিলেন উনাকে জেলখানায় নিয়ে যাওয়া হবে কী না, যেখানে উনার বাচ্চা মৃত, এটার চাইতে জেল হাজতে থাকার ভয় উনাকে ভাবাচ্ছিল, এবং তিনি আরও জানান তাদের মধ্যে কোন রকম ঝগড়া হয়নি, এবং তার সাথে কারো ঝামেলা ও নেই কথা হলো এত বড় একটা ঘটনা হলো আর উনি কোন সমস্যাই দেখালেন না, কারো দোষ ও দিলেন না। এই বিষয় টা নিয়ে সঠিক তদন্ত করা হোক এবং সেই মহিলাকে জিজ্ঞাসা বাদ করা হোক।