ঢাকা ০৩:৫২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পের মাধ্যমে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা পেলো ৫ শতাধিক রোগী ফুলবাড়িতে সাদ পন্থীদের কার্যক্রম বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত ভাঙ্গুড়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে অবৈধ মোটরসাইকেল জব্দ ও  জরিমানা টঙ্গীতে আলোচিত ফরিদ হত্যা মামলার মূল আসামী গ্রেফতার কুকুরের মরদেহই প্রমাণ করে সচিবালয়ের আগুন একটি ষড়যন্ত্র/ খুনি হাসিনার পোষ্য আমলারা আজো সচিবালয়ে বসে কাজ করছে।।ঠাকুরগাঁওয়ে সারজিস আলম গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার নিরাপত্তায় সতর্ক আছে সেনাবাহিনী আমাদের সব শেষ হয়ে গেছে: উপদেষ্টা আসিফ বাংলাদেশের চেহারা বদলাতে হলে শ্রমিকদের অধিকার নিচ্ছিত করতে হবে।: লক্ষ্মীপুরে অধ্যাপক মুজিবুর রহমান শেখ হাসিনা ও তার দোসরদের নথি চাওয়ার পর সচিবালয়ে আগুন ৬ ঘণ্টা পর আগুন নিয়ন্ত্রণে খুলে দেওয়া হয়েছে সচিবালয়ের একটি গেট

নেত্রকোনার নাগড়া এলাকায়, বসতঘর থেকে পিতা ও পুত্রের মরদেহ উদ্ধার!

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৫:১৫:৩৫ পূর্বাহ্ণ, শুক্রবার, ১৯ নভেম্বর ২০২১
  • / ২৩০ ৫০০০.০ বার পাঠক

নাটোর নিজস্ব প্রতিনিধি শাহাবুল আলম।।

নেত্রকোনা পৌর শহরের নাগড়া এলাকার একটি বসতঘর থেকে বাবা আবদুল কাইয়ুম (৩২) ও দুই বছরের ছেলে আহনাব শাকিলের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ নভেম্বর) সকালে শহরের নাগড়া এলাকার মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার সড়কের রুহুল আমীনের বাসা থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
মৃত আবদুল কাইয়ুম কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার খামার গ্রামের আক্কাস সরদারের ছেলে। তিনি নেত্রকোনায় নাগড়া ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরে চাকুরি করতেন। ঐ এলাকায় বাসা ভাড়া নিয়ে স্ত্রী সন্তান নিয়ে থাকতেন তিনি
নেত্রকোনা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফখরুজ্জামান জুয়েল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
নিহতের স্ত্রীর বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, পৌর সভার নাগড়া এলাকায় রুহুল আমীনের বাসার চতুর্থ তলায় প্রায় সাত বছর ধরে ভাড়া থাকতেন। প্রতিদিনের ন্যায় বুধবার রাতের খাবার খেয়ে তারা ঘুমিয়ে পড়েন। ভোর ৫টার দিকে পাশের রুমে স্বামী ও সন্তানের ঝুলন্ত লাশ দেখতে পান তার স্ত্রী।
পরে তিনি স্বামী ও সন্তানের মরদেহ নিচে নামিয়ে রাখেন। পরে সকালে বাসার দরজা খুলে বিষয়টি এলাকাবাসীকে জানান। খবর পেয়ে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো।
মৃত্যুর কারণ জানতে পারেনি পুলিশ এবং কাউকে আটক করা হয়নি। তদন্তের পর আসল রহস্য জানা যাবে বলেও জানায় পুলিশ।
তিনি চিন্তা করতেছিলেন উনাকে জেলখানায় নিয়ে যাওয়া হবে কী না, যেখানে উনার বাচ্চা মৃত, এটার চাইতে জেল হাজতে থাকার ভয় উনাকে ভাবাচ্ছিল, এবং তিনি আরও জানান তাদের মধ্যে কোন রকম ঝগড়া হয়নি, এবং তার সাথে কারো ঝামেলা ও নেই কথা হলো এত বড় একটা ঘটনা হলো আর উনি কোন সমস্যাই দেখালেন না, কারো দোষ ও দিলেন না। এই বিষয় টা নিয়ে সঠিক তদন্ত করা হোক এবং সেই মহিলাকে জিজ্ঞাসা বাদ করা হোক।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

নেত্রকোনার নাগড়া এলাকায়, বসতঘর থেকে পিতা ও পুত্রের মরদেহ উদ্ধার!

আপডেট টাইম : ০৫:১৫:৩৫ পূর্বাহ্ণ, শুক্রবার, ১৯ নভেম্বর ২০২১

নাটোর নিজস্ব প্রতিনিধি শাহাবুল আলম।।

নেত্রকোনা পৌর শহরের নাগড়া এলাকার একটি বসতঘর থেকে বাবা আবদুল কাইয়ুম (৩২) ও দুই বছরের ছেলে আহনাব শাকিলের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ নভেম্বর) সকালে শহরের নাগড়া এলাকার মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার সড়কের রুহুল আমীনের বাসা থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
মৃত আবদুল কাইয়ুম কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার খামার গ্রামের আক্কাস সরদারের ছেলে। তিনি নেত্রকোনায় নাগড়া ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরে চাকুরি করতেন। ঐ এলাকায় বাসা ভাড়া নিয়ে স্ত্রী সন্তান নিয়ে থাকতেন তিনি
নেত্রকোনা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফখরুজ্জামান জুয়েল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
নিহতের স্ত্রীর বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, পৌর সভার নাগড়া এলাকায় রুহুল আমীনের বাসার চতুর্থ তলায় প্রায় সাত বছর ধরে ভাড়া থাকতেন। প্রতিদিনের ন্যায় বুধবার রাতের খাবার খেয়ে তারা ঘুমিয়ে পড়েন। ভোর ৫টার দিকে পাশের রুমে স্বামী ও সন্তানের ঝুলন্ত লাশ দেখতে পান তার স্ত্রী।
পরে তিনি স্বামী ও সন্তানের মরদেহ নিচে নামিয়ে রাখেন। পরে সকালে বাসার দরজা খুলে বিষয়টি এলাকাবাসীকে জানান। খবর পেয়ে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো।
মৃত্যুর কারণ জানতে পারেনি পুলিশ এবং কাউকে আটক করা হয়নি। তদন্তের পর আসল রহস্য জানা যাবে বলেও জানায় পুলিশ।
তিনি চিন্তা করতেছিলেন উনাকে জেলখানায় নিয়ে যাওয়া হবে কী না, যেখানে উনার বাচ্চা মৃত, এটার চাইতে জেল হাজতে থাকার ভয় উনাকে ভাবাচ্ছিল, এবং তিনি আরও জানান তাদের মধ্যে কোন রকম ঝগড়া হয়নি, এবং তার সাথে কারো ঝামেলা ও নেই কথা হলো এত বড় একটা ঘটনা হলো আর উনি কোন সমস্যাই দেখালেন না, কারো দোষ ও দিলেন না। এই বিষয় টা নিয়ে সঠিক তদন্ত করা হোক এবং সেই মহিলাকে জিজ্ঞাসা বাদ করা হোক।