ঢাকা ০২:২১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
ফুলবাড়ী থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে ২ জন ওয়ারেন্ট ভুক্ত আসামীকে আটক করেন ঠাকুরগাঁওয়ে বিনামূল্যে অপারেশন ও চক্ষুসেবা পেলেন আড়াইশ রোগী ফার্মেসি ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন এর কিশোরগঞ্জ জেলা নবনির্বাচিত কমিটির সংবর্ধনা ট্রাম্প ও তার প্রশাসনকে কীভাবে সামলাবেন প্রশ্নে যা বললেন ড. ইউনূস আগামীতে সরকারের মেয়াদ ৪ বছর হতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা মহাখালীতে সড়ক ও রেলপথ অবরোধ শিক্ষার্থীদের রাজধানীর মহাখালীতে সড়ক ও রেলপথ অবরোধ করে রেখেছেন সরকারি তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা খালেদা জিয়াকে সুখবর দিলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা পরাজিত শক্তির ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করতে সবাই ঐক্যবদ্ধ থাকুন: ড. ইউনূস পীরগঞ্জ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মফিজুল হকের ব্যাপক অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগেও নেই প্রতিকার নেতানিয়াহুর বাসভবনে বোমা হামলা

বাংলাদেশ ইচ্ছা করলেই পারে: প্রধানমন্ত্রী

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ১০:২৩:৪২ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২৬ অক্টোবর ২০২১
  • / ২০৮ ৫০০০.০ বার পাঠক

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট।।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমাদের রপ্তানিপণ্যের সংখ্য আরও বাড়ানো প্রয়োজন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন ধরনের চাহিদা থাকে; আর বাংলাদেশ এমন একটি দেশ…, আমরা ইচ্ছা করলে পারি। সব কিছুই করতে পারি। এই আত্মবিশ্বাস আমার আছে— যেটি জাতির পিতা বলে গেছেন।

তিনি বলেন, নতুন নতুন পণ্য আরও কী আমরা উৎপাদন করতে পারি এবং আমরা রপ্তানি করতে পারি, সেটিও গবেষণা করে বের করতে হবে।

শেখ হাসিনা বলেন, কোন কোন দেশে কী কী পণ্যের চাহিদা রয়েছে, সেটি অনুধাবন করে সেই পণ্য আমরা বাংলাদেশে উৎপাদন করতে পারি কিনা, সেটি আমাদের বিবেচনা করতে হবে।

মঙ্গলবার সকালে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ‘বাংলাদেশ বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্মেলন-২০২১’-এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে যুক্ত হয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

সাত দিনব্যাপী এ সম্মেলনে দেশের সম্ভাবনাময় ৯টি খাতকে দেশি-বিদেশি উদ্যোক্তা ও বিনিয়োগকারীদের সামনে অগ্রাধিকার দিয়ে তুলে ধরার সিদ্ধান্তকে ‘অত্যন্ত সময়োপযোগী’ হিসেবে বর্ণনা করেন প্রধানমন্ত্রী।

খাতগুলো হলো অবকাঠামো, তথ্যপ্রযুক্তি, ফিনটেক (আর্থিক প্রযুক্তি), চামড়া, ওষুধ, স্বয়ংক্রিয় ও ক্ষুদ্র প্রকৌশল, কৃষিপণ্য ও খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ, পাট-বস্ত্র শিল্প, অতিচাহিদাসম্পন্ন ভোগ্যপণ্য ও ক্ষুদ্র ব্যবসা।

শেখ হাসিনা আশা প্রকাশ করে বলেন, বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট সামিট’-এর মাধ্যমে বিশ্ববাজারে বাংলাদেশি পণ্যের নতুন দুয়ার উন্মোচন হবে, রপ্তানি বৃদ্ধি পাবে এবং কাঙ্ক্ষিত বিনিয়োগ আকর্ষণে বাংলাদেশ সক্ষম হবে।

তিনি আরও বলেন, আমরা বিশ্বাস করি এই সম্মেলনের মাধ্যমে বাণিজ্য ও বিনিয়োগের জন্য দেশি-বিদেশি শিল্প উদ্যোক্তা, ব্যবসায়ী ও বিনিয়োগকারী বাংলাদেশে এসব খাতের সম্ভাবনা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলনকেন্দ্রে এ অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আবদুল মোমেন, বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, বাণিজ্য সচিব তপন কান্তি ঘোষ, এফবিসিসিআই সভাপতি জসিম উদ্দিন, ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই) সভাপতি রিজওয়ান রাহমানসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

বাংলাদেশ ইচ্ছা করলেই পারে: প্রধানমন্ত্রী

আপডেট টাইম : ১০:২৩:৪২ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২৬ অক্টোবর ২০২১

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট।।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমাদের রপ্তানিপণ্যের সংখ্য আরও বাড়ানো প্রয়োজন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন ধরনের চাহিদা থাকে; আর বাংলাদেশ এমন একটি দেশ…, আমরা ইচ্ছা করলে পারি। সব কিছুই করতে পারি। এই আত্মবিশ্বাস আমার আছে— যেটি জাতির পিতা বলে গেছেন।

তিনি বলেন, নতুন নতুন পণ্য আরও কী আমরা উৎপাদন করতে পারি এবং আমরা রপ্তানি করতে পারি, সেটিও গবেষণা করে বের করতে হবে।

শেখ হাসিনা বলেন, কোন কোন দেশে কী কী পণ্যের চাহিদা রয়েছে, সেটি অনুধাবন করে সেই পণ্য আমরা বাংলাদেশে উৎপাদন করতে পারি কিনা, সেটি আমাদের বিবেচনা করতে হবে।

মঙ্গলবার সকালে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ‘বাংলাদেশ বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্মেলন-২০২১’-এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে যুক্ত হয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

সাত দিনব্যাপী এ সম্মেলনে দেশের সম্ভাবনাময় ৯টি খাতকে দেশি-বিদেশি উদ্যোক্তা ও বিনিয়োগকারীদের সামনে অগ্রাধিকার দিয়ে তুলে ধরার সিদ্ধান্তকে ‘অত্যন্ত সময়োপযোগী’ হিসেবে বর্ণনা করেন প্রধানমন্ত্রী।

খাতগুলো হলো অবকাঠামো, তথ্যপ্রযুক্তি, ফিনটেক (আর্থিক প্রযুক্তি), চামড়া, ওষুধ, স্বয়ংক্রিয় ও ক্ষুদ্র প্রকৌশল, কৃষিপণ্য ও খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ, পাট-বস্ত্র শিল্প, অতিচাহিদাসম্পন্ন ভোগ্যপণ্য ও ক্ষুদ্র ব্যবসা।

শেখ হাসিনা আশা প্রকাশ করে বলেন, বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট সামিট’-এর মাধ্যমে বিশ্ববাজারে বাংলাদেশি পণ্যের নতুন দুয়ার উন্মোচন হবে, রপ্তানি বৃদ্ধি পাবে এবং কাঙ্ক্ষিত বিনিয়োগ আকর্ষণে বাংলাদেশ সক্ষম হবে।

তিনি আরও বলেন, আমরা বিশ্বাস করি এই সম্মেলনের মাধ্যমে বাণিজ্য ও বিনিয়োগের জন্য দেশি-বিদেশি শিল্প উদ্যোক্তা, ব্যবসায়ী ও বিনিয়োগকারী বাংলাদেশে এসব খাতের সম্ভাবনা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলনকেন্দ্রে এ অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আবদুল মোমেন, বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, বাণিজ্য সচিব তপন কান্তি ঘোষ, এফবিসিসিআই সভাপতি জসিম উদ্দিন, ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই) সভাপতি রিজওয়ান রাহমানসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।