ঢাকা ০৬:৪২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
ময়মনসিংহ-গাজীপুর আরপিসিএল এর জমি অধিগ্রহণে শত কোটি টাকা লোপাট হওয়ার পথে, নেপত্বে জালাল ও ফারুক মাষ্টার ১২ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়েছেন চাকরিপ্রত্যাশীরা এবার শাহবাগে সাবেক মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে রকেট হামলার পরদিন সহিংসতায় নিহত ৫ শেখ হাসিনা প্রসঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎকার ভালোভাবে নেয়নি ভারত আজমিরীগঞ্জে স্কুল শিক্ষকের বিরুদ্ধে জোড়পূর্বক গাছ কাটার অভিযোগ  নান্দাইলে সরকারী জায়গা দখল করে দোকানপাট নিমার্ণ করলেন আ’লীগ নেতা নিউরোসায়েন্স হাসপাতালে প্রধান উপদেষ্টা, খোঁজখবর নিলেন আহতদের রাষ্ট্র কখন সম্পদ বাজেয়াপ্ত করতে পারে প্রশ্ন গণভবনে তিন উপদেষ্টা, যা জানালেন তারা বিটিসিএল এর নাম ব্যবহার করে অবৈধ ভাবে ব্যবসা করছে

সোহেল রানাসহ ই-অরেঞ্জের ১০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৫:০৮:৫৪ অপরাহ্ণ, শনিবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২১
  • / ২১৪ ৫০০০.০ বার পাঠক

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট।।

গ্রাহকের টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ই-অরেঞ্জের পৃষ্ঠপোষক বনানী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সোহেল রানাসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।

শনিবার আদালতের গুলশান থানার সাধারণ নিবন্ধন শাখা থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

সোহেল রানা ছাড়া অপর আসামিরা হলেন- প্রতিষ্ঠানটির মালিক সোনিয়া মেহজাবিন, তার স্বামী মাসুকুর রহমান, চিফ অপারেটিং অফিসার (সিওও) আমান উল্লাহ, নাজনিন নাহার বিথি, কাওসার, কামরুল হাসান, আবদুল কাদের, নূরজাহান ইসলাম সোনিয়া ও রুবেল খান।

জানা গেছে, গতকাল (৩ সেপ্টেম্বর) গুলশান থানায় মামলাটি দায়ের হয়।  পরে মামলাটি আদালতে পৌঁছলে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিনুর রহমান এজাহারটি গ্রহণ করে তদন্ত করে আগামী ১০ অক্টোবর প্রতিবেদন দাখিলের দিন নির্ধারণ করেছেন।

ইসতিয়াক হোসেন টিটু নামের এক ভুক্তভোগী গত ৩১ আগস্ট ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোর্শেদ আল মামুন ভূঁইয়ার আদালতে সোহেল রানাসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে একটি মামলার আবেদন করেন। আদালত ইসতিয়াকের জবানবন্দি গ্রহণ করে গুলশান থানার ওসিকে এফআইআর হিসেবে গ্রহণ করার নির্দেশ দেন।

মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, আসামিরা ই-অরেঞ্জ নামক প্রতিষ্ঠানের মালিক, কর্মচারী ও সহযোগী। তারা ই-অরেঞ্জ প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের পণ্য সরবরাহ ও বিক্রি করেন। মামলার বাদী ও সাক্ষীরা প্রতিষ্ঠানটির কাছ থেকে পণ্য কেনার জন্য নগদ/বিকাশ/ক্রেডিট কার্ড/ডেবিট কার্ড/ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে বিভিন্ন সময় ও তারিখে অর্থ প্রদান করে। যার পরিমাণ ৭৬ লাখ ৪১ হাজার ১০২ টাকা টাকা। টাকা প্রদানের পর পণ্য না দিয়ে আসামিরা এই অর্থ আত্মসাৎ করেন বলে উল্লেখ করা হয়েছে মামলার এজাহারে।

এর আগে অগ্রিম অর্থ পরিশোধের পরও মাসের পর মাস পণ্য না পাওয়ায় গত ১৭ আগস্ট ই-অরেঞ্জের বিরুদ্ধে মামলা করেন প্রতারণার শিকার গ্রাহক মো. তাহেরুল ইসলাম। ওই সময় তার সঙ্গে প্রতারণার শিকার আরও ৩৭ জন উপস্থিত ছিলেন। গ্রাহকের ১ হাজার ১০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ওই মামলা হয়। আসামিরা হলেন ই-অরেঞ্জের মালিক সোনিয়া মেহজাবিন, তার স্বামী মাসুকুর রহমান, আমানউল­্যাহ, বিথী আক্তার, কাউসার আহমেদ এবং পুলিশের বনানী থানার পরিদর্শক সোহেল রানা।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

সোহেল রানাসহ ই-অরেঞ্জের ১০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

আপডেট টাইম : ০৫:০৮:৫৪ অপরাহ্ণ, শনিবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২১

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট।।

গ্রাহকের টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ই-অরেঞ্জের পৃষ্ঠপোষক বনানী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সোহেল রানাসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।

শনিবার আদালতের গুলশান থানার সাধারণ নিবন্ধন শাখা থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

সোহেল রানা ছাড়া অপর আসামিরা হলেন- প্রতিষ্ঠানটির মালিক সোনিয়া মেহজাবিন, তার স্বামী মাসুকুর রহমান, চিফ অপারেটিং অফিসার (সিওও) আমান উল্লাহ, নাজনিন নাহার বিথি, কাওসার, কামরুল হাসান, আবদুল কাদের, নূরজাহান ইসলাম সোনিয়া ও রুবেল খান।

জানা গেছে, গতকাল (৩ সেপ্টেম্বর) গুলশান থানায় মামলাটি দায়ের হয়।  পরে মামলাটি আদালতে পৌঁছলে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিনুর রহমান এজাহারটি গ্রহণ করে তদন্ত করে আগামী ১০ অক্টোবর প্রতিবেদন দাখিলের দিন নির্ধারণ করেছেন।

ইসতিয়াক হোসেন টিটু নামের এক ভুক্তভোগী গত ৩১ আগস্ট ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোর্শেদ আল মামুন ভূঁইয়ার আদালতে সোহেল রানাসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে একটি মামলার আবেদন করেন। আদালত ইসতিয়াকের জবানবন্দি গ্রহণ করে গুলশান থানার ওসিকে এফআইআর হিসেবে গ্রহণ করার নির্দেশ দেন।

মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, আসামিরা ই-অরেঞ্জ নামক প্রতিষ্ঠানের মালিক, কর্মচারী ও সহযোগী। তারা ই-অরেঞ্জ প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের পণ্য সরবরাহ ও বিক্রি করেন। মামলার বাদী ও সাক্ষীরা প্রতিষ্ঠানটির কাছ থেকে পণ্য কেনার জন্য নগদ/বিকাশ/ক্রেডিট কার্ড/ডেবিট কার্ড/ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে বিভিন্ন সময় ও তারিখে অর্থ প্রদান করে। যার পরিমাণ ৭৬ লাখ ৪১ হাজার ১০২ টাকা টাকা। টাকা প্রদানের পর পণ্য না দিয়ে আসামিরা এই অর্থ আত্মসাৎ করেন বলে উল্লেখ করা হয়েছে মামলার এজাহারে।

এর আগে অগ্রিম অর্থ পরিশোধের পরও মাসের পর মাস পণ্য না পাওয়ায় গত ১৭ আগস্ট ই-অরেঞ্জের বিরুদ্ধে মামলা করেন প্রতারণার শিকার গ্রাহক মো. তাহেরুল ইসলাম। ওই সময় তার সঙ্গে প্রতারণার শিকার আরও ৩৭ জন উপস্থিত ছিলেন। গ্রাহকের ১ হাজার ১০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ওই মামলা হয়। আসামিরা হলেন ই-অরেঞ্জের মালিক সোনিয়া মেহজাবিন, তার স্বামী মাসুকুর রহমান, আমানউল­্যাহ, বিথী আক্তার, কাউসার আহমেদ এবং পুলিশের বনানী থানার পরিদর্শক সোহেল রানা।