ঢাকা ০৬:১৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০১ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
নাসিরনগরে দলিল জালিয়াতি করে নামজারি করতে এসে একজন গ্রেফতার রায়পুরের টিকা নিয়ে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭ ছাত্রী ভৈরবে পৌর আওয়ামীলীগ কর্মী তপন গ্রেফতার রায়পুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু চট্টগ্রাম টেস্ট চরম বিব্রতকর পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ দল নুরের জনসভার জন্য পরীক্ষার সময়সূচি পরিবর্তন মিরপুরে বিক্ষোভরত গার্মেন্টসকর্মীদের সঙ্গে পুলিশ-সেনাবাহিনীর সংঘাত মসজিদ এবং মসজিদের ইমাম নিয়ে ষড়যন্ত্রকারীদের রুখে দিতে হবে : মাওলানা রুহুল আমিন সেই পুলিশ কর্মকর্তা শহিদুলকে আনা হয়েছে ট্রাইব্যুনালে নারীদের কথা যেন শুনতে না পারেন অন্য নারীরা’, আফগানিস্তানে নতুন নিষেধাজ্ঞা

মোংলায় কৃষিজমি ও উপকূলের জীবন-জীবিকা রক্ষার দাবিতে মানববন্ধন

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ১০:১৮:৩৫ পূর্বাহ্ণ, শনিবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২১
  • / ২৫১ ৫০০০.০ বার পাঠক

মোংলা থেকে মো: ওমর ফারুক : বন্দর কর্তৃক পশুর নদীর ড্রেজিংয়ের বালুর কবল থেকে চিলা ও বানিশান্তা ইউনিয়নের কৃষিজমি এবং উপকূলের জীবন-জীবিকা রক্ষার দাবিতে ৪ সেপ্টেম্বর শনিবার সকালে মোংলার চৌধুরীর মোড়ে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

” কৃষক বাঁচাও, উপকূল বাঁচাও, দেশ বাঁচাও” শ্লোগানে শনিবার সকাল সাড়ে ১১টায় অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন কৃষক নেতা চিলা কৃষিজমি রক্ষা সংগ্রাম কমিটির অন্যতম নেতা মোঃ আলম গাজী। মানববন্ধনে প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন বাংলাদেশ কৃষক সমিতির কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি প্রকৌশলী নিমাই গাঙ্গুলি। মানববন্ধন চলাকালে সমাবেশে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন কৃষক সমিতির কেন্দ্রীয় নেতা বটিয়াঘাটা উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান নিতাই গাইন, এস এ রশিদ, কৃষক সমিতির খুলনা জেলার নেতা এ্যাডঃ রুহুল আমীন, মোংলা উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ নূর আলম শেখ, বাগেরহাট জেলা নেতা ফররুখ হাসান জুয়েল, খান সেকেন্দার আলী, হুমায়ুন কবির, বানিশান্তা ইউনিয়ন কৃষিজমি রক্ষা সংগ্রাম কমিটির নেতা বিশ্বজিৎ মন্ডল, সত্যজিৎ গাইন, অশোক কুমার বৈদ্য, সঞ্জীব মন্ডল প্রমূখ। মানববন্ধনে বক্তারা বলেন কৃষিজমি নষ্ট এবং কৃষকদের জীবন-জীবিকা ধ্বংস করে কথিত উন্নয়ন কর্মকান্ড মেনে নেয়া হবে না। কৃষকদের নামমাত্র ক্ষতিপূরণের বিনিময়ে চিলা ও বানিশান্তা ইউনিয়নে বালু ফেলতে দেয়া হবে না। বক্তারা কৃষকদের মতামতের ভিত্তিতে এবং তাদের জীবন-জীবিকা রক্ষা করেই উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণের জন্য মোংলা বন্দরের প্রতি আহ্বান জানান। বক্তারা উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষের জীবন-জীবিকা রক্ষায় বাজেটে বিশেষ বরাদ্দ রাখার দাবী জানান। উল্লেখ্য বন্দরের পশুর চ্যানেলের ড্রেজিংয়ের জন্যে ১৫ শো একর জমির প্রয়োজন হবে। এর মধ্যে মোংলার চিলা ইউনিয়নে ৭শো একর এবং দাকোপের বানিশান্তা ইউনিয়নের ৩শো একর ব্যক্তি মালিকানাধীন কৃষিজমি। এসব জমির মালিকরা কোন ধরনের ক্ষতিপূরণ’র বিনিময়ে কৃষিজমিতে বালু ফেলতে দিতে চায় না।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

মোংলায় কৃষিজমি ও উপকূলের জীবন-জীবিকা রক্ষার দাবিতে মানববন্ধন

আপডেট টাইম : ১০:১৮:৩৫ পূর্বাহ্ণ, শনিবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২১

মোংলা থেকে মো: ওমর ফারুক : বন্দর কর্তৃক পশুর নদীর ড্রেজিংয়ের বালুর কবল থেকে চিলা ও বানিশান্তা ইউনিয়নের কৃষিজমি এবং উপকূলের জীবন-জীবিকা রক্ষার দাবিতে ৪ সেপ্টেম্বর শনিবার সকালে মোংলার চৌধুরীর মোড়ে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

” কৃষক বাঁচাও, উপকূল বাঁচাও, দেশ বাঁচাও” শ্লোগানে শনিবার সকাল সাড়ে ১১টায় অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন কৃষক নেতা চিলা কৃষিজমি রক্ষা সংগ্রাম কমিটির অন্যতম নেতা মোঃ আলম গাজী। মানববন্ধনে প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন বাংলাদেশ কৃষক সমিতির কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি প্রকৌশলী নিমাই গাঙ্গুলি। মানববন্ধন চলাকালে সমাবেশে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন কৃষক সমিতির কেন্দ্রীয় নেতা বটিয়াঘাটা উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান নিতাই গাইন, এস এ রশিদ, কৃষক সমিতির খুলনা জেলার নেতা এ্যাডঃ রুহুল আমীন, মোংলা উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ নূর আলম শেখ, বাগেরহাট জেলা নেতা ফররুখ হাসান জুয়েল, খান সেকেন্দার আলী, হুমায়ুন কবির, বানিশান্তা ইউনিয়ন কৃষিজমি রক্ষা সংগ্রাম কমিটির নেতা বিশ্বজিৎ মন্ডল, সত্যজিৎ গাইন, অশোক কুমার বৈদ্য, সঞ্জীব মন্ডল প্রমূখ। মানববন্ধনে বক্তারা বলেন কৃষিজমি নষ্ট এবং কৃষকদের জীবন-জীবিকা ধ্বংস করে কথিত উন্নয়ন কর্মকান্ড মেনে নেয়া হবে না। কৃষকদের নামমাত্র ক্ষতিপূরণের বিনিময়ে চিলা ও বানিশান্তা ইউনিয়নে বালু ফেলতে দেয়া হবে না। বক্তারা কৃষকদের মতামতের ভিত্তিতে এবং তাদের জীবন-জীবিকা রক্ষা করেই উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণের জন্য মোংলা বন্দরের প্রতি আহ্বান জানান। বক্তারা উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষের জীবন-জীবিকা রক্ষায় বাজেটে বিশেষ বরাদ্দ রাখার দাবী জানান। উল্লেখ্য বন্দরের পশুর চ্যানেলের ড্রেজিংয়ের জন্যে ১৫ শো একর জমির প্রয়োজন হবে। এর মধ্যে মোংলার চিলা ইউনিয়নে ৭শো একর এবং দাকোপের বানিশান্তা ইউনিয়নের ৩শো একর ব্যক্তি মালিকানাধীন কৃষিজমি। এসব জমির মালিকরা কোন ধরনের ক্ষতিপূরণ’র বিনিময়ে কৃষিজমিতে বালু ফেলতে দিতে চায় না।