বদলগাছীতে নিজের অর্থায়নে পথচারীদের জন্য টিউবওয়েল বসিয়ে দিলেন চেয়ারম্যান প্রার্থী শাপলা।
- আপডেট টাইম : ০২:৫০:৫৯ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২০ মে ২০২১
- / ২৬৩ ৫০০০.০ বার পাঠক
নওগাঁ জেলা থেকে এনামুল কবীর এনাম।।
নওগাঁ জেলার বদলগাছী উপজেলার ঐতিহাসিক পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান প্রার্থী শাপলা নিজের অর্থায়নে পথচারীদের জন্য টিউবওয়েল বসিয়ে দিলেন।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় ঐতিহাসিক পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার ইউনিয়নের সারাবাড়ি মৌজার তিন মাথা প্রেম তলীর মোড়ে গতকাল নিজের অর্থায়নে জামালগঞ্জ ও গোবর চাপা হাঁটে যাওয়া আসা সহ পথচারীদের এবং প্রেম প্রিয়াসীদের পিপাসা নিবারণের জন্য টিউবওয়েল বসিয়ে এলাকায় আলোরণ সৃষ্টি করেছেন।
স্থানীয় এলাকাবাসী জানান আমাদের পার্শে নিকটতম বর্তমান নির্বাচিত চেয়ারম্যান কে বারংবার অবগত করে ও পানি খেতে সুবিধা থেকে বঞ্চিত। এমন কি অনেক অনেক পথচারীরা পিপাসায় কাতর হয়ে পড়ে।
কতিপয় ব্যক্তি জানান আমরা চেয়ারম্যান প্রার্থী শাপলা কে অবগত করলে তিনি বিষয়টি বিবেকের আদালতে বিবেচনা করে নিজের অর্থায়নে পিপাসা মেটানোর সুব্যাবস্থা করেছেন।
এবিষয়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী শাপলার কাছে মোবাইল ফোনে কথা বললে তিনি বলেন আমি আমার নির্বাচনের জন্য টিউবওয়েল স্থাপন করি নাই।করেছি ছদগায়ে জারিয়ার সফলতা পথচারীদের হ্নদয় থেকে অর্জনের জন্য।
১৯৭১সনের পর থেকে এই উপজেলায় প্রথম চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় কাজে এগিয়ে সাধারণ মানুষের কল্যাণে কাজ করে আলোচনায় আসেন জনসাধারণের মুখে।
শাপলা আরও বলেন আমার বাবা আধাইপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, বর্তমানে তিনি উপজেলা চেয়ারম্যান। আমি ছাএ জীবন থেকে মনোভাবে সাধারণ মানুষের মধ্যে মিশে চলার চেষ্টা করি।
আমি এই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে তৃণমূল অসহায় দরিদ্র নারী পুরুষের কল্যাণে বিবেক বিবেচনায় স্বচেষ্ট থাকব।
বিভিন্ন চায়ের দোকানে বসে সরেজমিনে শোনা যায় প্রতিটি মানুষের চায়ের কাপে চেয়ারম্যান শাপলা ।
এলাকাবাসী জানায় মহিলা হিসেবে অহংকার অহমিকা বোধ নেই। বরং তিনি আওয়ামী লীগ বিএনপি ও জাতীয় পার্টি সহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের নেতাকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় করে তৃণমূল পর্যায়ে এগিয়ে যাচ্ছেন।
চেয়ারম্যান প্রার্থী শাপলা সাংবাদিকদের জানান আমি কোন দলের প্রার্থী হিসেবে সাধারণ মানুষের সেবা করার সুযোগ নিতে চাই না। কারণ আমার শশুর একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা, স্বামী একজন পুলিশ অফিসার । আমি আমার হ্নদয়ের বিবেকের কাছে দলীয় করন সেবা প্রদানের জন্য চেয়ারম্যান হতে চাই না। দলীয় মনভাবের বাহিরে বিবেক বিবেচনা করে তৃণমূল পর্যায়ে সেবা করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছি।