গাজিপুর মহানগর ২ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোন্তার গ্রেফতারের দাবীতে মহাসড়ক অবরোধ
- আপডেট টাইম : ০৮:১৫:৩৯ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ৬ মে ২০২১
- / ২৮৬ ৫০০০.০ বার পাঠক
বিশেষ প্রতিনিধি।।
গাজিপুর মহানগর ২ নং ওয়ার্ডে বিএনপি থেকে উঠে আসা কাউন্সিলর মমতাজ উদ্দিন মোনতা।এখন তিনি ভোল পাল্টিয়ে ভোলানাথ। গাজিপুর ২ নং ওয়ার্ড তেতুইবাড়ি এলাকায় অবস্থিত কে এ সি শিল্প কারখানায় গত ০৩/০৫/২০২১ ঝুট ব্যবসাকে কেন্দ্র করে বেপরোয়া চাঁদাবাজিতে মেতে উঠছেন কাউন্সিলর মোন্তা। তিনি মাত্রা অতিরিক্ত চাঁদা না পেয়ে নিজের পোষা সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে কারখানার শ্রমিকদের উপর চড়া হয়ে কারখানা ভাংচুর করেন।সাধারন শ্রমিকেরা ক্ষুদ্ধ হয়ে কাউন্সিলর মোনতাকে ও তার সহযোগী সন্ত্রাসী বাহিনীদের আটক করেন। এসময় সন্ত্রাসী বাহিনীরা কাউন্সিলর মোনতাকে ফেলে রেখে অগনিত শ্রমিকদের রক্তাক্ত জখম করে পলায়ন করেন।সন্ত্রাসী বাহিনীর ব্যবহারিত মটর বাইকগুলো এলোমেলো ফেলে রেখে জায়।তাৎক্ষনিক ঘটনা স্থলে প্রবেশ করেন ইন্ড্রাসট্রিয়াল পুলিশ ও কাশিমপুর থানা পুলিশ ও ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা।দির্ঘ দুই ঘন্টা সলাপরামর্শে, নিজেদের আঁখের গুছিয়ে নিয়ে। পুলিশের নজরদারীতে কাউন্সিলর মোন্তাকে নিয়ে ফিল্ম স্টাইলে চলে যায়, তবে যাওয়ার সময় কাশিমপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাহবুবে খোদার সামনে প্রকাশ্যে অত্র ফ্যাক্টরীর প্রডাকশন ম্যানেজার,রহিদুলের হাত পা ভেঙে দেওয়ার হুমকি প্রদান করেন কাউন্সিলর মোন্তা।প্রশাসন কথাটির বৃন্দমাত্র কর্নপাত করেননি। ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস, রাত পোহাতেই বিরোধী দলের মদদদাতা মোনতা ভিন্ন পথ অবলম্বন করেন।তিনি মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন কাহিনী দিয়ে চমকপ্রদ পথ অবলম্বন করেন।সমাজের বিক্রি হওয়া কিছু গণমাধ্যম দিয়ে প্রেসব্রিফিং করেন।এবং সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে কে এ সি শিল্প কারখানার প্রডাকশন ম্যানেজার। সহজ সরল ছেলে,কাশিমপুর থানা শেখ মনি যুব সংসদের সভাপতি। কাশিমপুর থানা যুবলীগের সাধারন সম্পাদক পদপ্রার্থী।রহিদুল ইসলাম কে নির্সংস ভাবে হাত পা ভেঙ্গে দিয়েছেন।বি এন পির এজেন্ড মোন্তা বাহিনীদ্বারা।বর্তমান সরকার ক্ষমতায় থাকতেও আওয়ামী লীগের নিবেদিত নেতাকর্মীরা, বিরোধী দলের নিকট থেকে লান্ছিত হচ্ছেন। কিছু আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী পয়সার কাছে বিক্রি হয়ে জামাত শিবির কে মাথায় নিয়ে ধেই ধেই করে ডান্স করছেন। তবে কারখানার শ্রমিকেরা থেমে নেই।তারা তাদের ভাইকে আঘাত করে হাত পা ভেঙে দেওয়ার দাবীতে নবীনগর চন্দ্রা মহাসড়কটি অবরোধ করেন, প্রায় দুই ঘন্টা অবরোধ করলে পুলিশ কাউন্সিলর মোন্তাকে অনতি বিলম্বে আটক করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে, মহাসড়ক চালু করেন।।শ্রমিকেরা উক্ত ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে কাউন্সিলর মোন্তার গ্রেফতার পূর্বক শাস্তির দাবীতে প্রশাসনের আশুহস্থক্ষেপ কামনা করেন।