ঢাকা ০৩:০১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
বাঘায় সৎ ভাইয়ের হাতে হত্যা হলো সাদেক আলী সোহরাওয়ার্দী উদ্যানকে নিরাপদ জায়গায় রূপান্তরের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে: আসিফ মাহমুদ ঠাকুরগাঁওয়ে কার্যক্রম নিষিদ্ধ সংগঠন আওয়ামীলীগের পার্টি অফিস দখল আজমিরীগঞ্জে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্রকরে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে নারী পুরুষসহ ৪০ জন আহত, বাড়ি-ঘর ও দোকানপাট ভাঙচুর ও লোটপাট। সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে এই প্রথমবারের মতো আজ নিজ জেলা চট্টগ্রামে আসলেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস কোনাবাড়ী ফ্লাইওভার ব্রিজের মাথায় বাসের ধাক্কায় নারী শ্রমিক নিহত কর্নেল সোফিয়াকে ‘জঙ্গিদের বোন’ বলে বিতর্কের মুখে বিজেপি মন্ত্রী কালুরঘাট সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন, নেই প্রধান উপদেষ্টার নাম আওয়ামী লীগসহ সংশ্লিষ্ট সংগঠনের সব অনলাইন প্ল্যাটফর্ম বন্ধে বিটিআরসিকে চিঠি ঢাবির ছাত্রদল নেতা হত্যার ঘটনায় উপাচার্য–প্রক্টরের পদত্যাগ দাবিতে বিক্ষোভ

মহাবীর মাওলা আলী (আঃ)

নিজস্ব সংবাদদাতা:
  • আপডেট টাইম : ০৮:২৮:২৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ মে ২০২১
  • / ৬১৫ ১৫০০০.০ বার পাঠক

মোঃ নাসির উদ্দিন স্টাফ রিপোর্টার।।

মাওলা আলী (আঃ) তিরাশিটা যুদ্ধের অপ্রতিদ্বন্ধী এক মহাবীর ছিলেন।

মাওলা আলী (আঃ) বদর যুদ্ধে পতাকা বহনকারী এবং উহুদের যুদ্ধে অসাধারন বীরত্ব প্রদর্শন করেন। প্রথম দুই খলিফা খয়বরের দুর্গ কামুস জয় করতে ব্যর্থ হয় কিন্তু মাওলা আলী (আঃ) দ্বারাই এই কামুস দুর্গ বিজিত হয়। উহুদ যুদ্ধে মাওলা আলী (আঃ) পূর্ন বীরত্ব প্রদর্শন করে রাসুল (আঃ) কে বিশেষভাবে সাহায্য করেন। (“লা ফাতা ইল্লা আলী লা সাইফা ইল্লা জুলফিকার”) অর্থাৎঃ আলী ব্যতীত বিজয় নেই, জুলফিকার ব্যতীত কোন তরবারী নেই। খন্দকের যুদ্ধে মাওলা আলী (আঃ) অসাধারন ক্ষমতা প্রদর্শন করেন। রাসুল (আঃ) বলেছেন (“লামু বারাযাতু আলী ইবনে আবি তালিবান ইয়াওমাল খানদ্বাক আফদ্বারু মিন আমালি উম্মাতি ইল্লা

ইয়াওমাল কিয়ামা”) অর্থাৎ রাসুল (আঃ) বলেছেনঃ খন্দকের যুদ্ধে আলী যেভাবে যুদ্ধ করেছেন তা কিয়ামত পর্যন্ত আমার সমস্ত উম্মতের আমল সমূহ হতে উত্তম। [ মাদারেজুন নবুয়তঃ ১৯০ পৃষ্ঠা। ]

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

মহাবীর মাওলা আলী (আঃ)

আপডেট টাইম : ০৮:২৮:২৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ মে ২০২১

মোঃ নাসির উদ্দিন স্টাফ রিপোর্টার।।

মাওলা আলী (আঃ) তিরাশিটা যুদ্ধের অপ্রতিদ্বন্ধী এক মহাবীর ছিলেন।

মাওলা আলী (আঃ) বদর যুদ্ধে পতাকা বহনকারী এবং উহুদের যুদ্ধে অসাধারন বীরত্ব প্রদর্শন করেন। প্রথম দুই খলিফা খয়বরের দুর্গ কামুস জয় করতে ব্যর্থ হয় কিন্তু মাওলা আলী (আঃ) দ্বারাই এই কামুস দুর্গ বিজিত হয়। উহুদ যুদ্ধে মাওলা আলী (আঃ) পূর্ন বীরত্ব প্রদর্শন করে রাসুল (আঃ) কে বিশেষভাবে সাহায্য করেন। (“লা ফাতা ইল্লা আলী লা সাইফা ইল্লা জুলফিকার”) অর্থাৎঃ আলী ব্যতীত বিজয় নেই, জুলফিকার ব্যতীত কোন তরবারী নেই। খন্দকের যুদ্ধে মাওলা আলী (আঃ) অসাধারন ক্ষমতা প্রদর্শন করেন। রাসুল (আঃ) বলেছেন (“লামু বারাযাতু আলী ইবনে আবি তালিবান ইয়াওমাল খানদ্বাক আফদ্বারু মিন আমালি উম্মাতি ইল্লা

ইয়াওমাল কিয়ামা”) অর্থাৎ রাসুল (আঃ) বলেছেনঃ খন্দকের যুদ্ধে আলী যেভাবে যুদ্ধ করেছেন তা কিয়ামত পর্যন্ত আমার সমস্ত উম্মতের আমল সমূহ হতে উত্তম। [ মাদারেজুন নবুয়তঃ ১৯০ পৃষ্ঠা। ]