ঢাকা ০৫:২১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
প্রতারক বাবু যেন কাশিমপুর থানার একচ্ছত্র অধিপতি ১০ সাংবাদিকের ব্যাংক হিসাব জব্দ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা, বাকিদের কথা ব্যক্তিগত সারাদেশে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে একটি মডেল উদ্ভাবন করেছেন কাজী আবেদ হোসেন নিখোঁজ সংবাদ  ঠাকুরগাঁওয়ে নাগরিক প্লাটফর্মের ত্রৈমাসিক সভা ও জেলা কমিটি পুনর্গঠন মানুষের তৈরি মতবাদ আল্লাহর আইনের সাথে চ্যালেঞ্জ করার শামিল – ড.শফিকুল ইসলাম মাসুদ সরকারি রাস্তা আওয়ামী লীগ নেতার দখলের চেষ্টা।এই বিষয়ে সময়ের কন্ঠস্বরে নিউজ প্রকাশের পর এসিল্যান্ডের নিষেধাজ্ঞা ফার্মেসী ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন (সমগ্র বাংলাদেশ) পাকুন্দিয়া উপজেলা শাখা কমিটির সকলকে সনদ প্রদান ও আলোচনা সভা ২৫২ বছরের ইতিহাসে চট্টগ্রামে এই প্রথম নারী ডিসি ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের পদায়ন ফরিদা খানম

মহাবীর মাওলা আলী (আঃ)

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৮:২৮:২৭ অপরাহ্ণ, সোমবার, ৩ মে ২০২১
  • / ৫৩৭ ৫০০০.০ বার পাঠক

মোঃ নাসির উদ্দিন স্টাফ রিপোর্টার।।

মাওলা আলী (আঃ) তিরাশিটা যুদ্ধের অপ্রতিদ্বন্ধী এক মহাবীর ছিলেন।

মাওলা আলী (আঃ) বদর যুদ্ধে পতাকা বহনকারী এবং উহুদের যুদ্ধে অসাধারন বীরত্ব প্রদর্শন করেন। প্রথম দুই খলিফা খয়বরের দুর্গ কামুস জয় করতে ব্যর্থ হয় কিন্তু মাওলা আলী (আঃ) দ্বারাই এই কামুস দুর্গ বিজিত হয়। উহুদ যুদ্ধে মাওলা আলী (আঃ) পূর্ন বীরত্ব প্রদর্শন করে রাসুল (আঃ) কে বিশেষভাবে সাহায্য করেন। (“লা ফাতা ইল্লা আলী লা সাইফা ইল্লা জুলফিকার”) অর্থাৎঃ আলী ব্যতীত বিজয় নেই, জুলফিকার ব্যতীত কোন তরবারী নেই। খন্দকের যুদ্ধে মাওলা আলী (আঃ) অসাধারন ক্ষমতা প্রদর্শন করেন। রাসুল (আঃ) বলেছেন (“লামু বারাযাতু আলী ইবনে আবি তালিবান ইয়াওমাল খানদ্বাক আফদ্বারু মিন আমালি উম্মাতি ইল্লা

ইয়াওমাল কিয়ামা”) অর্থাৎ রাসুল (আঃ) বলেছেনঃ খন্দকের যুদ্ধে আলী যেভাবে যুদ্ধ করেছেন তা কিয়ামত পর্যন্ত আমার সমস্ত উম্মতের আমল সমূহ হতে উত্তম। [ মাদারেজুন নবুয়তঃ ১৯০ পৃষ্ঠা। ]

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

মহাবীর মাওলা আলী (আঃ)

আপডেট টাইম : ০৮:২৮:২৭ অপরাহ্ণ, সোমবার, ৩ মে ২০২১

মোঃ নাসির উদ্দিন স্টাফ রিপোর্টার।।

মাওলা আলী (আঃ) তিরাশিটা যুদ্ধের অপ্রতিদ্বন্ধী এক মহাবীর ছিলেন।

মাওলা আলী (আঃ) বদর যুদ্ধে পতাকা বহনকারী এবং উহুদের যুদ্ধে অসাধারন বীরত্ব প্রদর্শন করেন। প্রথম দুই খলিফা খয়বরের দুর্গ কামুস জয় করতে ব্যর্থ হয় কিন্তু মাওলা আলী (আঃ) দ্বারাই এই কামুস দুর্গ বিজিত হয়। উহুদ যুদ্ধে মাওলা আলী (আঃ) পূর্ন বীরত্ব প্রদর্শন করে রাসুল (আঃ) কে বিশেষভাবে সাহায্য করেন। (“লা ফাতা ইল্লা আলী লা সাইফা ইল্লা জুলফিকার”) অর্থাৎঃ আলী ব্যতীত বিজয় নেই, জুলফিকার ব্যতীত কোন তরবারী নেই। খন্দকের যুদ্ধে মাওলা আলী (আঃ) অসাধারন ক্ষমতা প্রদর্শন করেন। রাসুল (আঃ) বলেছেন (“লামু বারাযাতু আলী ইবনে আবি তালিবান ইয়াওমাল খানদ্বাক আফদ্বারু মিন আমালি উম্মাতি ইল্লা

ইয়াওমাল কিয়ামা”) অর্থাৎ রাসুল (আঃ) বলেছেনঃ খন্দকের যুদ্ধে আলী যেভাবে যুদ্ধ করেছেন তা কিয়ামত পর্যন্ত আমার সমস্ত উম্মতের আমল সমূহ হতে উত্তম। [ মাদারেজুন নবুয়তঃ ১৯০ পৃষ্ঠা। ]