ঢাকা ০৩:১৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
রাণীশংকৈলে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা কোনাবাড়ি পল্লী বিদ্যুৎ পাওয়ার সাবস্টেশনে আগুন তামাক হচ্ছে মাদকের মূল লক্ষ্য -ডাঃ মোঃ নজরুল ইসলাম কিরাটন ইউনিয়নের পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম আমাদের মাঝে আর নেই শিবগঞ্জে সানামসজিদ স্থলবন্দরে হিট স্ট্রোকে ট্রাফিক পরিদর্শকের মৃত্যু গাজীপুরবাসীর জন্য চরম “সৌভাগ্য’ বর্তমান ডিসি এডিসি রেভিনিউ চৌকস ও মেধাবী দুই কর্মকর্তার চিন্তা,চেতনায় কর্মে, সর্বোপরিভাবে সততাকে প্রাধাণ্য দিয়েই দায়িত্ব পালন করছেন জামালপুরে ভোজ্য তেল সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রনে কিশোরগঞ্জে নিখোঁজের পর ছাত্রলীগ নেতার গলিত মরদেহ উদ্ধার চাঁপাইনবাবগঞ্জে বৃষ্টির জন্য চোখের পানিতে বুক ভাসিয়ে ইসতিসকার নামাজ আদায় মঠবাড়ীয়া তীব্র তাপদাহের হাত থেকে বাঁচতে বৃষ্টির জন্য বিশেষ। প্রার্থনা

মহাবীর মাওলা আলী (আঃ)

মোঃ নাসির উদ্দিন স্টাফ রিপোর্টার।।

মাওলা আলী (আঃ) তিরাশিটা যুদ্ধের অপ্রতিদ্বন্ধী এক মহাবীর ছিলেন।

মাওলা আলী (আঃ) বদর যুদ্ধে পতাকা বহনকারী এবং উহুদের যুদ্ধে অসাধারন বীরত্ব প্রদর্শন করেন। প্রথম দুই খলিফা খয়বরের দুর্গ কামুস জয় করতে ব্যর্থ হয় কিন্তু মাওলা আলী (আঃ) দ্বারাই এই কামুস দুর্গ বিজিত হয়। উহুদ যুদ্ধে মাওলা আলী (আঃ) পূর্ন বীরত্ব প্রদর্শন করে রাসুল (আঃ) কে বিশেষভাবে সাহায্য করেন। (“লা ফাতা ইল্লা আলী লা সাইফা ইল্লা জুলফিকার”) অর্থাৎঃ আলী ব্যতীত বিজয় নেই, জুলফিকার ব্যতীত কোন তরবারী নেই। খন্দকের যুদ্ধে মাওলা আলী (আঃ) অসাধারন ক্ষমতা প্রদর্শন করেন। রাসুল (আঃ) বলেছেন (“লামু বারাযাতু আলী ইবনে আবি তালিবান ইয়াওমাল খানদ্বাক আফদ্বারু মিন আমালি উম্মাতি ইল্লা

ইয়াওমাল কিয়ামা”) অর্থাৎ রাসুল (আঃ) বলেছেনঃ খন্দকের যুদ্ধে আলী যেভাবে যুদ্ধ করেছেন তা কিয়ামত পর্যন্ত আমার সমস্ত উম্মতের আমল সমূহ হতে উত্তম। [ মাদারেজুন নবুয়তঃ ১৯০ পৃষ্ঠা। ]

আরো খবর.......

জনপ্রিয় সংবাদ

রাণীশংকৈলে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা

মহাবীর মাওলা আলী (আঃ)

আপডেট টাইম : ০৮:২৮:২৭ অপরাহ্ণ, সোমবার, ৩ মে ২০২১

মোঃ নাসির উদ্দিন স্টাফ রিপোর্টার।।

মাওলা আলী (আঃ) তিরাশিটা যুদ্ধের অপ্রতিদ্বন্ধী এক মহাবীর ছিলেন।

মাওলা আলী (আঃ) বদর যুদ্ধে পতাকা বহনকারী এবং উহুদের যুদ্ধে অসাধারন বীরত্ব প্রদর্শন করেন। প্রথম দুই খলিফা খয়বরের দুর্গ কামুস জয় করতে ব্যর্থ হয় কিন্তু মাওলা আলী (আঃ) দ্বারাই এই কামুস দুর্গ বিজিত হয়। উহুদ যুদ্ধে মাওলা আলী (আঃ) পূর্ন বীরত্ব প্রদর্শন করে রাসুল (আঃ) কে বিশেষভাবে সাহায্য করেন। (“লা ফাতা ইল্লা আলী লা সাইফা ইল্লা জুলফিকার”) অর্থাৎঃ আলী ব্যতীত বিজয় নেই, জুলফিকার ব্যতীত কোন তরবারী নেই। খন্দকের যুদ্ধে মাওলা আলী (আঃ) অসাধারন ক্ষমতা প্রদর্শন করেন। রাসুল (আঃ) বলেছেন (“লামু বারাযাতু আলী ইবনে আবি তালিবান ইয়াওমাল খানদ্বাক আফদ্বারু মিন আমালি উম্মাতি ইল্লা

ইয়াওমাল কিয়ামা”) অর্থাৎ রাসুল (আঃ) বলেছেনঃ খন্দকের যুদ্ধে আলী যেভাবে যুদ্ধ করেছেন তা কিয়ামত পর্যন্ত আমার সমস্ত উম্মতের আমল সমূহ হতে উত্তম। [ মাদারেজুন নবুয়তঃ ১৯০ পৃষ্ঠা। ]