ঢাকা ০৭:৫০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
না.গঞ্জে বাবু-ফকিরের অপরাধ সাম্রাজ্যের পাহারায় বিএনপি নেতা সুমন রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পাহাড় ধসে ২ শিশু সন্তানসহ বাবার মৃত্যু কোনো মার্ডার পুলিশের গুলিতে হয়নি, কিলিং এজেন্ট ছিল: শেখ হাসিনা মঠবাড়িয়া উপজেলা বিএনপির আহবায়ক রুহুল আমিন দুলালের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন নবীকে নিয়ে ‘কটূক্তি’, থানার ভেতরই একজনকে হত্যা করল পুলিশ নির্বাচন ব্যবস্থা, দুদক ও সংবিধান সংস্কার নিয়ে যা বললেন কমিশন প্রধানরা বরগুনায় মামলা করে হুমকিতে বাদী” জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে সংবাদ সম্মেলন তানভীরের সঙ্গে শেখ হাসিনার ফোনালাপ ফাঁস ডিএমপির ডিবি অফিসার রাকিবের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের একাধিক অভিযোগ: সঠিক তদন্তের দাবি আগৈলঝাড়ায় ট্রাক ইজিবাইক সংঘর্ষে নিহত ২

আবারো ৭ দিনের রিমান্ডে হেফাজত নেতা মামুনুল হক

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৬:৩১:১০ পূর্বাহ্ণ, সোমবার, ২৬ এপ্রিল ২০২১
  • / ২৮৬ ৫০০০.০ বার পাঠক

আদালত রিপোর্টার।।

হেফাজতে ইসলামের বিলুপ্ত কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মহাসচিব ও ঢাকা মহানগরীর সাধারণ সম্পাদক মামুনুল হকের ফের ৭ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। হেফাজতের তাণ্ডবের ঘটনায় রাজধানীর মতিঝিল ও পল্টন থানার পৃথক দুই মামলায় তাঁর এ রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়।

আজ সোমবার (২৬ এপ্রিল) ঢাকা মহানগর হাকিম সাদবীর ইয়াসির আহসান চৌধুরি শুনানি শেষে এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন। মামুনল হকের আইনজীবী সৈয়দ জয়নাল আবেদীন মেজবাহ গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

২০১৩ সালের মতিঝিল থানার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক মনিরুজ্জামান হেফাজত নেতা মামুনুলকে গ্রেফতার দেখানোর আবেদনসহ ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন করে আদালতে হাজির করেন। অপরদিকে, চলতি বছরের ২৬ মার্চ বায়তুল মোকাররমের ঘটনায় পল্টন থানার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তা পরিদর্শক কামরুল ইসলাম আসামি মামুনুল হককে গ্রেফতার দেখানোর আবেদনসহ ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন করেন। এ সময় আসামিপক্ষের আইনজীবী সৈয়দ জয়নাল আবেদীন মেজবাহ রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিন আবেদন করেন। অপরদিকে রাষ্ট্রপক্ষে বিরোধিতা করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে বিচারক রিমান্ডের এ আদেশ দেন।

এর আগে ১৯ এপ্রিল মোহাম্মদপুর থানায় করা চুরি ও মারধরের মামলায় মামুনুল হকের ৭ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। ৭ দিনের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাকে আজ আদালতে হাজির করা হয়। ১৮ এপ্রিল রাজধানীর মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া মাদরাসা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল

সোনারগাঁওয়ের রয়েল রিসোর্ট কাণ্ড, একাধিক বিয়ে আর ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফরের বিরোধিতা করে হেফাজতের নৈরাজ্যসহ নানা কারণে আলোচনার কেন্দ্রে ছিলেন মাওলানা মামুনুল হক। নরেন্দ্র মোদির সফরের সময় ২৬

থেকে ২৮ মার্চ পর্যন্ত সহিংসতায় দেশে ১৭ জনের মৃত্যু হয়। এসব সহিংসতার ঘটনায় সারাদেশে প্রায় অর্ধশতাধিক মামলা হয়েছে। মামুনুলকে এসব ঘটনার মূল ইন্ধনদাতা হিসেবে মনে করছে পুলিশ।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

আবারো ৭ দিনের রিমান্ডে হেফাজত নেতা মামুনুল হক

আপডেট টাইম : ০৬:৩১:১০ পূর্বাহ্ণ, সোমবার, ২৬ এপ্রিল ২০২১

আদালত রিপোর্টার।।

হেফাজতে ইসলামের বিলুপ্ত কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মহাসচিব ও ঢাকা মহানগরীর সাধারণ সম্পাদক মামুনুল হকের ফের ৭ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। হেফাজতের তাণ্ডবের ঘটনায় রাজধানীর মতিঝিল ও পল্টন থানার পৃথক দুই মামলায় তাঁর এ রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়।

আজ সোমবার (২৬ এপ্রিল) ঢাকা মহানগর হাকিম সাদবীর ইয়াসির আহসান চৌধুরি শুনানি শেষে এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন। মামুনল হকের আইনজীবী সৈয়দ জয়নাল আবেদীন মেজবাহ গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

২০১৩ সালের মতিঝিল থানার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক মনিরুজ্জামান হেফাজত নেতা মামুনুলকে গ্রেফতার দেখানোর আবেদনসহ ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন করে আদালতে হাজির করেন। অপরদিকে, চলতি বছরের ২৬ মার্চ বায়তুল মোকাররমের ঘটনায় পল্টন থানার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তা পরিদর্শক কামরুল ইসলাম আসামি মামুনুল হককে গ্রেফতার দেখানোর আবেদনসহ ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন করেন। এ সময় আসামিপক্ষের আইনজীবী সৈয়দ জয়নাল আবেদীন মেজবাহ রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিন আবেদন করেন। অপরদিকে রাষ্ট্রপক্ষে বিরোধিতা করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে বিচারক রিমান্ডের এ আদেশ দেন।

এর আগে ১৯ এপ্রিল মোহাম্মদপুর থানায় করা চুরি ও মারধরের মামলায় মামুনুল হকের ৭ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। ৭ দিনের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাকে আজ আদালতে হাজির করা হয়। ১৮ এপ্রিল রাজধানীর মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া মাদরাসা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল

সোনারগাঁওয়ের রয়েল রিসোর্ট কাণ্ড, একাধিক বিয়ে আর ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফরের বিরোধিতা করে হেফাজতের নৈরাজ্যসহ নানা কারণে আলোচনার কেন্দ্রে ছিলেন মাওলানা মামুনুল হক। নরেন্দ্র মোদির সফরের সময় ২৬

থেকে ২৮ মার্চ পর্যন্ত সহিংসতায় দেশে ১৭ জনের মৃত্যু হয়। এসব সহিংসতার ঘটনায় সারাদেশে প্রায় অর্ধশতাধিক মামলা হয়েছে। মামুনুলকে এসব ঘটনার মূল ইন্ধনদাতা হিসেবে মনে করছে পুলিশ।