ঢাকা ১১:২৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
নাইজেরিয়ায় ট্যাংকার ট্রাক বিস্ফোরণে নিহত অন্তত ৮৬ অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করা প্রতিবেদন প্রত্যাহার ব্রিটিশ এমপিদের যুবদল নেতাকে পিটিয়ে আহত করেছে স্বেচ্ছাসেবকদলের নেতা বরগুনার, পাথরঘাটায় সাবেক ইউপি সদস্যকে হুমকি ও মারধর চার প্রদেশে দেশ ভাগ করার কথা ভাবছে সংস্কার কমিশন যুদ্ধবিরতি এখনই কার্যকর হচ্ছে না, জানালেন নেতানিয়াহু সাকিব আল হাসানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি লক্ষ্মীপুরের ঐতিহ্যবাহী ক্রীড়া সংগঠন, ইলেভেন ষ্টার ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সংঘের ২০২৫ সালের নতুন কমিটি গঠন যেখানেই আইন লঙ্ঘন হবে পুলিশ তার বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থানিতে পিছু হটবেনা-ওসি কোতয়ালী টাঙ্গাইলে সমন্বয়ক পরিচয়ধারীদের পদ স্হগিত করলেন হাসনাত আবদুল্লাহ

মরণোত্তর চক্ষুদাতা হিসেবে  সন্ধানী জাতীয় চক্ষুদান সমিতির ডোনার হলেন-সাংবাদিক সাইফুল ইসলাম।

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০১:৪০:৫৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২১ এপ্রিল ২০২১
  • / ৩৩৯ ৫০০০.০ বার পাঠক

নিজস্ব প্রতিবেদক।।

বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের আলো, রঙ, রুপ আমাদের সামনে প্রকাশ হওয়ার জন্য যে অঙ্গটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সেটা হচ্ছে চোখ। দৃষ্টিহীন মানুষের মত দুঃখী আমার মতে মনে হয় আর নেই।

দৃষ্টিহীন সেই অন্ধকারের কথা হয়তো দৃষ্টিসম্পন্ন মানুষের অনুভবের বাইরে।

আগেকার দিনে দৃষ্টিহীনরা অন্ধত্বকে সৃষ্টিকর্তার অভিশাপ বা ভাগ্যের লিখন বলেই মেনে নিতো।

আমরা জানি যে,মানুষ মরে গেলে তার সমস্ত অঙ্গপ্রত্যঙ্গই কিছুদিনের মধ্যে নষ্ট হয়ে যায়। তাই মরেও নিজের চোখ অন্যকে দানের মাধ্যমে চাইলেই বেঁচে থাকা যায় পৃথিবীর আলো-রঙের মাঝে।

মৃত্যুর পর অন্যকে কর্ণিয়া দানের রীতিকেই মূলত বলে মরণোত্তর চক্ষুদান। সন্ধানী জাতীয় চক্ষুদান সমিতির’ তথ্য মতে বাংলাদেশে প্রায় সাড়ে ১৪ লাখ লোক দৃষ্টিহীন। যাদের সংখ্যা দিনে দিনে বেড়েই চলছে।

সেই দৃষ্টিহিন মানুষদের চোখের আলো বর্তমান প্রযুক্তির সাহায্যে এবং মানবিক সহযোগিতার মাধ্যমে চাইলে আমরাই ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করতে পারি।

আর সেই লক্ষ্যেই সাংবাদিক সাইফুল ইসলাম

মৃত্যুর পর তার চোখ দুটো সন্ধানী জাতীয় চক্ষুদান সমিতির মাধ্যমে দান করার ইচ্ছা পোষণ করেন।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

মরণোত্তর চক্ষুদাতা হিসেবে  সন্ধানী জাতীয় চক্ষুদান সমিতির ডোনার হলেন-সাংবাদিক সাইফুল ইসলাম।

আপডেট টাইম : ০১:৪০:৫৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২১ এপ্রিল ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক।।

বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের আলো, রঙ, রুপ আমাদের সামনে প্রকাশ হওয়ার জন্য যে অঙ্গটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সেটা হচ্ছে চোখ। দৃষ্টিহীন মানুষের মত দুঃখী আমার মতে মনে হয় আর নেই।

দৃষ্টিহীন সেই অন্ধকারের কথা হয়তো দৃষ্টিসম্পন্ন মানুষের অনুভবের বাইরে।

আগেকার দিনে দৃষ্টিহীনরা অন্ধত্বকে সৃষ্টিকর্তার অভিশাপ বা ভাগ্যের লিখন বলেই মেনে নিতো।

আমরা জানি যে,মানুষ মরে গেলে তার সমস্ত অঙ্গপ্রত্যঙ্গই কিছুদিনের মধ্যে নষ্ট হয়ে যায়। তাই মরেও নিজের চোখ অন্যকে দানের মাধ্যমে চাইলেই বেঁচে থাকা যায় পৃথিবীর আলো-রঙের মাঝে।

মৃত্যুর পর অন্যকে কর্ণিয়া দানের রীতিকেই মূলত বলে মরণোত্তর চক্ষুদান। সন্ধানী জাতীয় চক্ষুদান সমিতির’ তথ্য মতে বাংলাদেশে প্রায় সাড়ে ১৪ লাখ লোক দৃষ্টিহীন। যাদের সংখ্যা দিনে দিনে বেড়েই চলছে।

সেই দৃষ্টিহিন মানুষদের চোখের আলো বর্তমান প্রযুক্তির সাহায্যে এবং মানবিক সহযোগিতার মাধ্যমে চাইলে আমরাই ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করতে পারি।

আর সেই লক্ষ্যেই সাংবাদিক সাইফুল ইসলাম

মৃত্যুর পর তার চোখ দুটো সন্ধানী জাতীয় চক্ষুদান সমিতির মাধ্যমে দান করার ইচ্ছা পোষণ করেন।