ঢাকা ০১:৩৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৯ মার্চ ২০২৩
সংবাদ শিরোনাম ::
ভারতের রাষ্ট্রপতি, রাজভবন কে জন রাজভবনের জন্য চাবি তুলে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাতে বস্তুনিষ্ঠ লেখনিতেই ছড়িয়ে পড়ে পরিচিতি, গড়ে ওঠে পাঠকের আস্থা নাজিরপুরে যৌতুকের দাবীতে স্ত্রীকে নির্যাতন ময়মনসিংহের থানায় মটর সাইকেল সেড ও বুক কর্ণার উদ্ভোধন এবার বেড়েছে মোংলা বন্দরের সক্ষমতা: “বন্দর জেটিতে ৮ মিটারের জাহাজ ভিড়তে শুরু করেছে” মোংলায় নিশি ও সুমি লীলার বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলনসহ মানববন্ধন চাঞ্চল্যকর ধর্ষণ মামলার এজাহার নামীয় আসামী গ্রেফতার কোটালীপাড়ায় জমি বিক্রির নামে প্রবাসীর টাকা নিয়ে প্রতারণা ঢাকা রেঞ্জে ৩ বারের মতো শ্রেষ্ঠ পুলিশ সুপার নির্বাচিত হয়েছেন গাজীপুরের, কাজী শফিকুল আলম বিপিএম নবাবগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় ১(এক) জনের মৃত্যু

রোজায় ইসুবগুলের ভূষির যত উপকারিতা

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট।।

রোজা থাকলে শরীরে পানিস্বল্পতা দেখা দেয়। এজন্য প্রত্যেক রোজাদার ইফতারে শরবত পান করেন। নানা রকম ফল ও ভেষজ উপাদানে এসব শরবত তৈরি হয়। তবে শরবতের মধ্যে সবচেয়ে প্রচলিত ইসুবগুলের ভূষি।

বারডেম হাসপাতালের চিফ নিউট্রিশন অফিসার এবং হেড অব ডিপার্টমেন্ট অব নিউট্রিশন (অব.) আখতারুন নাহার আলো জানিয়েছেন, ভিজিয়ে খাওয়ার চেয়ে শুকনা ইসুবগুলের ভূষি বেশি কার্যকর।

তিনি বলেন, ইসুবগুলের ভূষি উদ্ভিদজাত উপাদান এবং এটি আমাদের দেশে উৎপাদিত হয় না। অন্য দেশ থেকে আমদানি করা হয়। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা যাদের আছে, তাদের জন্য এ ভূষি খুবই উপকারি।

কারণ হিসেবে আখতারুন নাহার জানান, ইসুবগুলের ভূষির বৈশিষ্ট্য হলো, এটি দেহে এক ধরনের শীতল আমেজ দেয়। এজন্য রোজা রেখে ইফতারে ভূষির শরবত খেলে ভালো লাগে। ইসুবগুলের ভূষির ভেতর পানি ধারণক্ষমতা অনেক বেশি। এজন্য ভূষি খেলে আমাদের ক্ষুদ্রান্তে বাড়তি একটা চাপ তৈরি। ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।

এখন কথা হলো কখন ভূষি খেতে হবে এবং কীভাবে? এ বিষয়ে আখতারুন নাহারের পরামর্শ, কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থাকলে খাবার গ্রহণের দুই ঘণ্টা আগে খেতে হবে। আর যদি ওজন কমানোর জন্য কেউ খেতে চান, খাবারের আগে আগে খেলেই হবে। এক গ্লাস পানিতে দুই চা চামচ ভূষি মিশিয়ে সকাল-বিকাল খেতে হবে। এতে খাবারের প্রতি রুচিও বাড়বে।

সব থেকে বড় বিষয়, ইসুবগুলের ভূষির কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বা অপকারিতা নেই। এটি শুকনা খেতে পারলে খুবই উপকার। মুখের মধ্যে কিছু দানা রেখে হালকা গরম পানি খাবেন। ঠান্ডা পানির চেয়ে গরম পানিতে ইসুবগুলের ভূষির গুণাগুণ অনেক বেড়ে যায়।

আরো খবর.......
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ভারতের রাষ্ট্রপতি, রাজভবন কে জন রাজভবনের জন্য চাবি তুলে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাতে

রোজায় ইসুবগুলের ভূষির যত উপকারিতা

আপডেট টাইম : ০১:০০:৪৫ অপরাহ্ণ, রবিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২১

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট।।

রোজা থাকলে শরীরে পানিস্বল্পতা দেখা দেয়। এজন্য প্রত্যেক রোজাদার ইফতারে শরবত পান করেন। নানা রকম ফল ও ভেষজ উপাদানে এসব শরবত তৈরি হয়। তবে শরবতের মধ্যে সবচেয়ে প্রচলিত ইসুবগুলের ভূষি।

বারডেম হাসপাতালের চিফ নিউট্রিশন অফিসার এবং হেড অব ডিপার্টমেন্ট অব নিউট্রিশন (অব.) আখতারুন নাহার আলো জানিয়েছেন, ভিজিয়ে খাওয়ার চেয়ে শুকনা ইসুবগুলের ভূষি বেশি কার্যকর।

তিনি বলেন, ইসুবগুলের ভূষি উদ্ভিদজাত উপাদান এবং এটি আমাদের দেশে উৎপাদিত হয় না। অন্য দেশ থেকে আমদানি করা হয়। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা যাদের আছে, তাদের জন্য এ ভূষি খুবই উপকারি।

কারণ হিসেবে আখতারুন নাহার জানান, ইসুবগুলের ভূষির বৈশিষ্ট্য হলো, এটি দেহে এক ধরনের শীতল আমেজ দেয়। এজন্য রোজা রেখে ইফতারে ভূষির শরবত খেলে ভালো লাগে। ইসুবগুলের ভূষির ভেতর পানি ধারণক্ষমতা অনেক বেশি। এজন্য ভূষি খেলে আমাদের ক্ষুদ্রান্তে বাড়তি একটা চাপ তৈরি। ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।

এখন কথা হলো কখন ভূষি খেতে হবে এবং কীভাবে? এ বিষয়ে আখতারুন নাহারের পরামর্শ, কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থাকলে খাবার গ্রহণের দুই ঘণ্টা আগে খেতে হবে। আর যদি ওজন কমানোর জন্য কেউ খেতে চান, খাবারের আগে আগে খেলেই হবে। এক গ্লাস পানিতে দুই চা চামচ ভূষি মিশিয়ে সকাল-বিকাল খেতে হবে। এতে খাবারের প্রতি রুচিও বাড়বে।

সব থেকে বড় বিষয়, ইসুবগুলের ভূষির কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বা অপকারিতা নেই। এটি শুকনা খেতে পারলে খুবই উপকার। মুখের মধ্যে কিছু দানা রেখে হালকা গরম পানি খাবেন। ঠান্ডা পানির চেয়ে গরম পানিতে ইসুবগুলের ভূষির গুণাগুণ অনেক বেড়ে যায়।