ঢাকা ০১:২৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৪

বীর মুক্তিযোদ্ধারা পাচ্ছেন ডিজিটাল সনদ-স্মার্ট আইডি কার্ড

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৮:২৬:৪১ পূর্বাহ্ণ, রবিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২১
  • / ২৩৫ ৫০০০.০ বার পাঠক

সময়ের কন্ঠ রিপোর্টার।।

বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ডিজিটাল সনদ ও জীবিত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ডিজিটাল স্মার্ট আইডি কার্ড পাচ্ছেন। ডিজিটাল সনদ ও স্মার্ট আইডি কার্ড তৈরির জন্য দরপত্র আহ্বান করেছে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়।

ইতোমধ্যে দরপত্র আহ্বান করে দুটি জাতীয় দৈনিকে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী ২৫ এপ্রিল থেকে ৪ মে পর্যন্ত দরপত্র বিক্রি করা হবে।

গত ২৫ মার্চ এক সংবাদ সম্মেলনে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক প্রথম ধাপে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করেন। এ তালিকায় রয়েছে এক লাখ ৪৭ হাজার ৫৩৭ জন বীর মুক্তিযোদ্ধার নাম।

সব মিলিয়ে বীর মুক্তিযোদ্ধার প্রকৃত সংখ্যা এক লাখ ৭০ হাজার পার হবে না বলে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেমে (এমআইএস) এক লাখ ৮২ হাজার ৮৩৪ জন বীর মুক্তিযোদ্ধার নাম যুক্ত করা হয়েছে। প্রায় ৩৫ হাজার জনের বেসামরিক গেজেটে জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের অনুমোদন না থাকায় তাদের এই তালিকার বাইরে রাখা হয়েছে।’

ইতোমধ্যে এসব গেজেট নিয়মিতকরণের জন্য উপজেলার প্রতিবেদন আসছে। সেগুলো যচাই-বাছাই এবং আপিল শুনানি শেষে আগামী ৩০ জুনের মধ্যে যাচাই-বাছাইধীন বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নামের চূড়ান্ত তালিকায় প্রকাশ করা হবে বলেও জানিয়েছিলেন মন্ত্রী। তবে এর আগে ৩০ এপ্রিলের মধ্যে গেজেটধারী বীর মুক্তিযোদ্ধাদের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করার কথা রয়েছে।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

বীর মুক্তিযোদ্ধারা পাচ্ছেন ডিজিটাল সনদ-স্মার্ট আইডি কার্ড

আপডেট টাইম : ০৮:২৬:৪১ পূর্বাহ্ণ, রবিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২১

সময়ের কন্ঠ রিপোর্টার।।

বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ডিজিটাল সনদ ও জীবিত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ডিজিটাল স্মার্ট আইডি কার্ড পাচ্ছেন। ডিজিটাল সনদ ও স্মার্ট আইডি কার্ড তৈরির জন্য দরপত্র আহ্বান করেছে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়।

ইতোমধ্যে দরপত্র আহ্বান করে দুটি জাতীয় দৈনিকে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী ২৫ এপ্রিল থেকে ৪ মে পর্যন্ত দরপত্র বিক্রি করা হবে।

গত ২৫ মার্চ এক সংবাদ সম্মেলনে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক প্রথম ধাপে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করেন। এ তালিকায় রয়েছে এক লাখ ৪৭ হাজার ৫৩৭ জন বীর মুক্তিযোদ্ধার নাম।

সব মিলিয়ে বীর মুক্তিযোদ্ধার প্রকৃত সংখ্যা এক লাখ ৭০ হাজার পার হবে না বলে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেমে (এমআইএস) এক লাখ ৮২ হাজার ৮৩৪ জন বীর মুক্তিযোদ্ধার নাম যুক্ত করা হয়েছে। প্রায় ৩৫ হাজার জনের বেসামরিক গেজেটে জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের অনুমোদন না থাকায় তাদের এই তালিকার বাইরে রাখা হয়েছে।’

ইতোমধ্যে এসব গেজেট নিয়মিতকরণের জন্য উপজেলার প্রতিবেদন আসছে। সেগুলো যচাই-বাছাই এবং আপিল শুনানি শেষে আগামী ৩০ জুনের মধ্যে যাচাই-বাছাইধীন বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নামের চূড়ান্ত তালিকায় প্রকাশ করা হবে বলেও জানিয়েছিলেন মন্ত্রী। তবে এর আগে ৩০ এপ্রিলের মধ্যে গেজেটধারী বীর মুক্তিযোদ্ধাদের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করার কথা রয়েছে।