ঢাকা ০১:৪৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::

সংস্কার নিয়ে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা শুরু শনিবার : আদিলুর রহমান

নিজস্ব সংবাদদাতা:
  • আপডেট টাইম : ১০:০৯:২৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • / ৯২ ১৫০.০০০ বার পাঠক

সংস্কার নিয়ে আগামীকাল শনিবার থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা শুরু হবে বলে জানিয়েছেন শিল্প ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান।

শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) সকালে হাইকোর্টের সামনে ‘শিক্ষা চত্বরে’ স্বৈরাচার পতন আন্দোলনে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে এ কথা জানান তিনি।

উপদেষ্টা বলেন, সরকার দেশের মানুষের অধিকার ফিরিয়ে দিতে চায়। নতুন ব্যবস্থায় ফ্যাসিবাদ আর মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারবে না।

একইস্থানে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমান বলেন, নব্বই ও চব্বিশের স্বৈরাচার পতনের আন্দোলন একই সূত্রে গাঁথা। সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে সব রাজনৈতিক দলগুলোকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান তিনি।

উল্লেখ্য, ১৯৮৩ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি এরশাদ সরকারের শিক্ষানীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ সমাবেশ করে শিক্ষার্থীরা। সমাবেশে পুলিশের গুলিতে নিহত হন জাফর, জয়নাল, দীপালী, মোজাম্মেল, আইয়ুব ও কাঞ্চন। আন্দোলনের মুখে বাতিল করা হয় সেই শিক্ষানীতি। সেই থেকে ১৪ ফেব্রুয়ারি স্বৈরাচার প্রতিরোধ দিবস হিসেবে পালন করা হয়।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

সংস্কার নিয়ে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা শুরু শনিবার : আদিলুর রহমান

আপডেট টাইম : ১০:০৯:২৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

সংস্কার নিয়ে আগামীকাল শনিবার থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা শুরু হবে বলে জানিয়েছেন শিল্প ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান।

শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) সকালে হাইকোর্টের সামনে ‘শিক্ষা চত্বরে’ স্বৈরাচার পতন আন্দোলনে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে এ কথা জানান তিনি।

উপদেষ্টা বলেন, সরকার দেশের মানুষের অধিকার ফিরিয়ে দিতে চায়। নতুন ব্যবস্থায় ফ্যাসিবাদ আর মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারবে না।

একইস্থানে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমান বলেন, নব্বই ও চব্বিশের স্বৈরাচার পতনের আন্দোলন একই সূত্রে গাঁথা। সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে সব রাজনৈতিক দলগুলোকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান তিনি।

উল্লেখ্য, ১৯৮৩ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি এরশাদ সরকারের শিক্ষানীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ সমাবেশ করে শিক্ষার্থীরা। সমাবেশে পুলিশের গুলিতে নিহত হন জাফর, জয়নাল, দীপালী, মোজাম্মেল, আইয়ুব ও কাঞ্চন। আন্দোলনের মুখে বাতিল করা হয় সেই শিক্ষানীতি। সেই থেকে ১৪ ফেব্রুয়ারি স্বৈরাচার প্রতিরোধ দিবস হিসেবে পালন করা হয়।