বাংলাদেশ পল্লি উন্নয়ন বোর্ড পিডিবি ঢাকা কার্যালয়ে সিনিয়র একাউন্টস পদে নিয়োগ দেওয়া নিয়ে চলছে বানিজ্য। ২০১৯ সালে সাভার উপজেলায় এই নিয়োগ প্রচার করেন হানিফ নামে এক ব্যক্তি। ঘটনাস্থল থেকে পাওয়া, পিডিবি সরকারি চাকরির তথ্য দিয়ে নিয়োগ বানিজ্যের অভিযোগ।
সিনিয়র একাউন্টস পদে নিয়োগ দেওয়া হবে বাংলাদেশ পল্লি উন্নয়ন বোর্ড পিডিবি ঢাকা কারযালয়।
২০১৯ সালে আনুমানিক বিকেল ৫ টায় কাতলাপুর এলাকাবাসী আব্দুল হাই এর আত্নীয় কে পিডিবির চাকরি দেওয়ার আলোচনা হয়। আলোচক হানিফ (৫০) চাকরির প্রজ্ঞাপন প্রচার করে। তার তথ্য অনুযায়ী সরকারি ভাবে কোন নিয়োগ হয়নি। সাভার পৌরসভার ৬ নং ওয়ার্ডে আব্দুল হাই কে চাকরির তথ্য টি নিশ্চিত করে হানিফ। তথ্য পেয়ে আব্দুল হাই সার্কুলার জাচাই না করেই অগ্রসর হন।

অভিযোগ সূত্রে পাওয়া নিয়োগ চুক্তি তে যোগ দিতে প্রয়োজন ৩ লাখ টাকা। আব্দুল হাই সার্কুলার এর ডকুমেন্টস এর তথ্য জানতে চাইলে এরিয়ে যান। মিথ্যা প্রতিস্রুতি দিয়ে পিডিবি চাকরির আশ্বাস বিনা সার্কুলারে। নিয়োগ হতে সময় সীমিত এবং অর্থ প্রয়োজন দূত। আব্দুল হাই ওনার সময় অনুযায়ী অর্থ দেন। নিয়োগ হওয়ার জন্য ১ লাখ ৪৬ হাজার টাকা অর্থ নেন হানিফ। অর্থ নিয়ে নিয়োগ এর বিসয় নিয়ে আলোচনা করছেন না। তার সাথে যোগাযোগ এর চেষ্টা করলে বিভিন্ন আলোচনায় মগ্ন হন।২০১৯ সালে নেওয়া অর্থ ২০২৪ সাল জানুয়ারি মাসেও হয়নি পিডিবি সরকারি চাকরি ও নেওয়া অর্থ দেয়নি ফেরত। আব্দুল হাই এর আত্নীয় কে পিডিবি চাকরি দেওয়ার জন্য অর্থ নিয়ে প্রতারনা করে হানিফ। ভুক্তভোগী কে সময় এর অজুহাত দিয়ে ৪/৫ বছরে ও দেওয়া হয়নি চাকরি। মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে প্রতারনা করেন এবিসয়ে জানান তার স্ত্রী শামিমা রহমান কে তিনি এরিয়ে যান ঘটনা শুনে। পরবর্তী তে আব্দুল হাই তার আত্নীয় সহ প্রতারক এর বাড়িতে যান ও আলোচনায় প্রতারক আব্দুল হাই কে ২৪ হাজার টাকা ফেরত দেন ও বাকি অর্থ ১ মাসের মধ্যে ফেরত দিবেন এমন আশ্বাস দেন প্রতারক এর স্ত্রী শামিমা রহমান । এর পরই ভুক্তভোগী কে পুনরায় সময় এর অজুহাত দেখান। ২০২৫ সালে প্রতারক ও তার স্ত্রীর সাথে পুনরায় যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে একপর্যায়ে ভুক্তভোগী কে হুমকি দেন দেখে নিবো হানিফ। নিরুপায় হয়ে ভুক্তভোগী আব্দুল হাই তার আত্নীয় সহ সাভার মডেল থানায় ৭/১/২০২৫ তারিখ সকাল ১১,৩০ মিনিটে অভিযোগ দায়ের করেন। মিথ্যা প্রতিস্রতি ও সার্কুলার ব্যতিত পল্লি উন্নয়ন বোর্ড পিডিবি তে সরকারি চাকরি দেওয়ার আলোচক হানিফ আইন বিরুদ্ধী কাজে লিপ্ত হয়। প্রতারক হানিফ কে আইনের আওতায় এনে সুবিচার দাবি ভুক্তভোগীর।