ঢাকা ০৭:৩৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩১ মার্চ ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
দেশবাসীকে জামায়াত আমিরের ঈদের শুভেচ্ছা পিরোজপুর জেলার, মঠবাড়িয়া উপজেলায়, স্বপ্নের মুক্তি ফাউন্ডেশন, এর প্রতিষ্ঠাতা, আব্দুল্লাহ আল অভি, এর উদ্যোগে, আশ্রয়ন প্রকল্পের সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের নিয়ে মেহেদি উৎসব ঢাকাস্থ ফুলবাড়ী সমিতির উদ্যোগে দুস্থদের মাঝে ঈদ উপহার বিতরণ লক্ষ্মীপুর জেলা ক্রীড়া সংস্থার নবগঠিত এ‍্যডহক কমিটির সদস্য জয়নাল আবেদীন ফিরোজের ব্যক্তিগত পরিচয় ও তার বর্ণাঢ্য ক্রিকেট ক্যারিয়ার নান্দাইলে বিএনপি নেতা মেজর জেনারেল (অব:) আনোয়ারুল মোমেনের সাংবাদিকদের সম্মানে ইফতার মাহফিল ও মতবিনিময় সভা গাজীপুরের কোনাবাড়ীতে বাস চাপায় অটোরিকশার যাত্রী নারীসহ নিহত ৩ সময়ের কন্ঠ’র অনুসন্ধানে রহস্যজনক ভাবে বিএনপির কর্মী সোহাগসহ চারজন কনডেম সেলে রাখার রহস্য উৎপাটন! যুক্তরাষ্ট্রে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহীদের সবাই নিহত সৌদির সাথে মিল রেখে চাঁদপুরের ৫০ গ্রামে উদযাপন হচ্ছে ঈদুল ফিতর আমজনতার দল চট্টগ্রাম জেলা শাখার উদ্যোগে ইফতার মাহফিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

মাসুদ মোল্লার টিস্টল ও বেকারি তে হামলা ভাংচুরে জড়িত মোস্তাফিজুর রহমান কালু ও রেনু খানম

বিশেষ প্রতিনিধি
  • আপডেট টাইম : ১২:৫৪:০৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৫
  • / ৩৪ ৫০০০.০ বার পাঠক

পুরাতন সোনালী ব্যাংক এর পাশে কাটেংগা রোড সংলগ্ন টিনশেড বেকারির দোকান দীর্ঘ দিন যাবত পরিচালনা করে আসিতেছেন মাসুদ মোল্লা (৩৬)। হঠাৎ ৪/০১/২০২৫ ইং তারিখে বেলা আনুমানিক ১২.৩০ ঘটিকার সময় মোস্তাফিজুর রহমান ওরফে (কালু ) এবং (৬২) রেনু খানম (৬০) সহ তার সদস্যরা
মাসুদ মোল্লার দোকানে হামলা ও ভাংচুর চালায়। সেসময় মোস্তাফিজুর রহমান কালু ও রেনু খানম মাসুদ মোল্লা কে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকেন। কোন সুযোগ হয়নি মাসুদ মোল্লার দোকানের মালপএ ভাংচুর ও তার নিকটস্থ জমি খালি করার হুমকি দেন মোস্তাফিজুর রহমান কালু ও রেনু খানম। দোকান ভাংচুরে অনেক খতি সাধন হয় মাসুদ মোল্লার। উক্ত দোকানটির জমি পানি উন্নয়ন বোর্ড এর নামে বিদ্যমান। যাহার পূর্বে মালিকানা ছিলেন সেলিনা মাহবুবু ও মাহবুবুর রহমান। এস এ ৪১৪ খতিয়ানের ২৩৩ দাগ এর ৩৬ শতক জমির মালিক মমতা দাসী ১৬৭০৫/৭৪ নং কবলা দলিলে ২৬ শতক জমি মাহবুবুর রহমান ও সেলিনা মাহবুবু এর নিকট বিক্রি করেন। বাকি ১০ শতক এবং সেলিনা মাহবুবু এর ২৬ শতকের মধ্যে ১০ শতক মোট ২০ শতক জমি ১৯৮২-৮৩ সালে পানি উন্নয়ন বোর্ড একর করেন। উক্ত জমির বাকি অংশ বি আর এস ১৩২৬ নং খতিয়ানের ৪৭ দাগ ১৬ শতক জমি সেলিনা মাহবুবু ও মাহবুবুর রহমান এর মধ্যে সমানভাগে রেকর্ডভুক্ত হয়ে গেজেট বিদ্যমান। সেলিনা মাহবুবু এর জমি ১৯৯২ সালে পানি উন্নয়ন বোর্ড খুলনা নিকট ডি – রিকুইজিশন নিজের নামে চেয়ে আবেদন করেছিলেন। সেই মতে তার ছেলে দিদারুল ইসলাম সোহেল ২০১৩ সালে ঐ স্থানে বালুর ব্যবসা করতেন।

২০১৪ সালে মোস্তাফিজুর রহমান কালু, মোঃ মাহবুবুর রহমান এর নিকট থেকে কৌশলে ৮ শতকের স্থানে ১৩ শতক দলিল করে। মোস্তাফিজুর রহমান কালু তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের খুলনা জেলা কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ও প্রাক্তন চেয়ারম্যান হওয়ায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের জমিতে থাকা সকল দোকানদের থেকে জোরপূর্বক ভাড়া নিয়ে থাকেন। ২০২৩ সালে মোস্তাফিজুর রহমান কালু তার নিজ খমতার বলে সেলিনা মাহবুবু এর জমির অংশ মিউটেশন করে দকল করতে গেলে সেলিনা মাহবুবু এর ওয়ারিশ গন বাঁধা দেয় এবং এসপি ৪৮০/২০২৩ মামলা দায়ের করেন। ২৬/৬/২০২৩ থেকে উক্ত জমির ওপর ১৪৪/১৪৫ ধারা জারি করেন। আদালতের নিষেধাজ্ঞা অবমাননা করে মোস্তাফিজুর রহমান কালু পানি উন্নয়ন বোর্ডের জায়গায় মাসুদ মোল্লার টিনসেড ঘরটি দকলে নেওয়ার উদ্দেশ্যে দোকানে ভাংচুর করে অনেক খতি সাধন করে। পরবর্তী তে তেরখাদা যৌথ বাহিনীর নিকট মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করে এবং ১ মাসের মধ্যে খালি করার পায়তারা করছেন।

দোকান না ছাড়লে বিভিন্ন ভয়ভীতি এবং প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে চলে যায়।

বাধ্য হয়ে মাসুদ মোল্লা তেরখাদা থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

মাসুদ মোল্লার টিস্টল ও বেকারি তে হামলা ভাংচুরে জড়িত মোস্তাফিজুর রহমান কালু ও রেনু খানম

আপডেট টাইম : ১২:৫৪:০৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৫

পুরাতন সোনালী ব্যাংক এর পাশে কাটেংগা রোড সংলগ্ন টিনশেড বেকারির দোকান দীর্ঘ দিন যাবত পরিচালনা করে আসিতেছেন মাসুদ মোল্লা (৩৬)। হঠাৎ ৪/০১/২০২৫ ইং তারিখে বেলা আনুমানিক ১২.৩০ ঘটিকার সময় মোস্তাফিজুর রহমান ওরফে (কালু ) এবং (৬২) রেনু খানম (৬০) সহ তার সদস্যরা
মাসুদ মোল্লার দোকানে হামলা ও ভাংচুর চালায়। সেসময় মোস্তাফিজুর রহমান কালু ও রেনু খানম মাসুদ মোল্লা কে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকেন। কোন সুযোগ হয়নি মাসুদ মোল্লার দোকানের মালপএ ভাংচুর ও তার নিকটস্থ জমি খালি করার হুমকি দেন মোস্তাফিজুর রহমান কালু ও রেনু খানম। দোকান ভাংচুরে অনেক খতি সাধন হয় মাসুদ মোল্লার। উক্ত দোকানটির জমি পানি উন্নয়ন বোর্ড এর নামে বিদ্যমান। যাহার পূর্বে মালিকানা ছিলেন সেলিনা মাহবুবু ও মাহবুবুর রহমান। এস এ ৪১৪ খতিয়ানের ২৩৩ দাগ এর ৩৬ শতক জমির মালিক মমতা দাসী ১৬৭০৫/৭৪ নং কবলা দলিলে ২৬ শতক জমি মাহবুবুর রহমান ও সেলিনা মাহবুবু এর নিকট বিক্রি করেন। বাকি ১০ শতক এবং সেলিনা মাহবুবু এর ২৬ শতকের মধ্যে ১০ শতক মোট ২০ শতক জমি ১৯৮২-৮৩ সালে পানি উন্নয়ন বোর্ড একর করেন। উক্ত জমির বাকি অংশ বি আর এস ১৩২৬ নং খতিয়ানের ৪৭ দাগ ১৬ শতক জমি সেলিনা মাহবুবু ও মাহবুবুর রহমান এর মধ্যে সমানভাগে রেকর্ডভুক্ত হয়ে গেজেট বিদ্যমান। সেলিনা মাহবুবু এর জমি ১৯৯২ সালে পানি উন্নয়ন বোর্ড খুলনা নিকট ডি – রিকুইজিশন নিজের নামে চেয়ে আবেদন করেছিলেন। সেই মতে তার ছেলে দিদারুল ইসলাম সোহেল ২০১৩ সালে ঐ স্থানে বালুর ব্যবসা করতেন।

২০১৪ সালে মোস্তাফিজুর রহমান কালু, মোঃ মাহবুবুর রহমান এর নিকট থেকে কৌশলে ৮ শতকের স্থানে ১৩ শতক দলিল করে। মোস্তাফিজুর রহমান কালু তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের খুলনা জেলা কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ও প্রাক্তন চেয়ারম্যান হওয়ায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের জমিতে থাকা সকল দোকানদের থেকে জোরপূর্বক ভাড়া নিয়ে থাকেন। ২০২৩ সালে মোস্তাফিজুর রহমান কালু তার নিজ খমতার বলে সেলিনা মাহবুবু এর জমির অংশ মিউটেশন করে দকল করতে গেলে সেলিনা মাহবুবু এর ওয়ারিশ গন বাঁধা দেয় এবং এসপি ৪৮০/২০২৩ মামলা দায়ের করেন। ২৬/৬/২০২৩ থেকে উক্ত জমির ওপর ১৪৪/১৪৫ ধারা জারি করেন। আদালতের নিষেধাজ্ঞা অবমাননা করে মোস্তাফিজুর রহমান কালু পানি উন্নয়ন বোর্ডের জায়গায় মাসুদ মোল্লার টিনসেড ঘরটি দকলে নেওয়ার উদ্দেশ্যে দোকানে ভাংচুর করে অনেক খতি সাধন করে। পরবর্তী তে তেরখাদা যৌথ বাহিনীর নিকট মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করে এবং ১ মাসের মধ্যে খালি করার পায়তারা করছেন।

দোকান না ছাড়লে বিভিন্ন ভয়ভীতি এবং প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে চলে যায়।

বাধ্য হয়ে মাসুদ মোল্লা তেরখাদা থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন।