ঢাকা ০২:৪২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
গাজীপুরে দুর্নীতিবাজ ভূমি কর্মকর্তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ এটিএম আজহারুলের মুক্তির দাবিতে গণঅবস্থানের ডাক জামায়াতের চলন্তবাসে বাসে ডাকাতি ও শ্লীলতাহানি, টাঙ্গাইলে গ্রেফতার ৩ বাংলাদেশে ২৯ মিলিয়ন ডলার কারা পেয়েছে? যা বললেন ট্রাম্প অনলাইন ভিত্তিক নিউজ পোর্টাল বাংলা ৫২ নিউজ ডটকম এর ৯ম বর্ষপূর্তি আজশনিবার সকাল দশটায় পিরোজপুর মঠবাড়িয়ায় উদযাপিত হয় কোনাবাড়িতে বিএনপি’র দু’গ্রুপের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া: আতঙ্কে ওই এলাকার সাধারণ মানুষ ৩৬ বছর আগে হারিয়ে যাওয়া মায়ের সন্ধান পেল সাংবাদিক আশিকুর রহমান জামাল শ্রমিক কল্যান ফেডারেশন মোংলা পৌর শাখার উদ্যোগে মোংলা আইডিয়াল ক্যাডেট মাদ্রাসায় দিন ব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত আওয়ামী সরকারের উৎখাতের কারণ উঠে এলো জাতিসংঘের প্রতিবেদনে পবিপ্রবি থেকে মুছে গেলো শেখ পরিবারের নাম

মাসুদ মোল্লার টিস্টল ও বেকারি তে হামলা ভাংচুরে জড়িত মোস্তাফিজুর রহমান কালু ও রেনু খানম

বিশেষ প্রতিনিধি
  • আপডেট টাইম : ১২:৫৪:০৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৫
  • / ২৪ ৫০০০.০ বার পাঠক

পুরাতন সোনালী ব্যাংক এর পাশে কাটেংগা রোড সংলগ্ন টিনশেড বেকারির দোকান দীর্ঘ দিন যাবত পরিচালনা করে আসিতেছেন মাসুদ মোল্লা (৩৬)। হঠাৎ ৪/০১/২০২৫ ইং তারিখে বেলা আনুমানিক ১২.৩০ ঘটিকার সময় মোস্তাফিজুর রহমান ওরফে (কালু ) এবং (৬২) রেনু খানম (৬০) সহ তার সদস্যরা
মাসুদ মোল্লার দোকানে হামলা ও ভাংচুর চালায়। সেসময় মোস্তাফিজুর রহমান কালু ও রেনু খানম মাসুদ মোল্লা কে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকেন। কোন সুযোগ হয়নি মাসুদ মোল্লার দোকানের মালপএ ভাংচুর ও তার নিকটস্থ জমি খালি করার হুমকি দেন মোস্তাফিজুর রহমান কালু ও রেনু খানম। দোকান ভাংচুরে অনেক খতি সাধন হয় মাসুদ মোল্লার। উক্ত দোকানটির জমি পানি উন্নয়ন বোর্ড এর নামে বিদ্যমান। যাহার পূর্বে মালিকানা ছিলেন সেলিনা মাহবুবু ও মাহবুবুর রহমান। এস এ ৪১৪ খতিয়ানের ২৩৩ দাগ এর ৩৬ শতক জমির মালিক মমতা দাসী ১৬৭০৫/৭৪ নং কবলা দলিলে ২৬ শতক জমি মাহবুবুর রহমান ও সেলিনা মাহবুবু এর নিকট বিক্রি করেন। বাকি ১০ শতক এবং সেলিনা মাহবুবু এর ২৬ শতকের মধ্যে ১০ শতক মোট ২০ শতক জমি ১৯৮২-৮৩ সালে পানি উন্নয়ন বোর্ড একর করেন। উক্ত জমির বাকি অংশ বি আর এস ১৩২৬ নং খতিয়ানের ৪৭ দাগ ১৬ শতক জমি সেলিনা মাহবুবু ও মাহবুবুর রহমান এর মধ্যে সমানভাগে রেকর্ডভুক্ত হয়ে গেজেট বিদ্যমান। সেলিনা মাহবুবু এর জমি ১৯৯২ সালে পানি উন্নয়ন বোর্ড খুলনা নিকট ডি – রিকুইজিশন নিজের নামে চেয়ে আবেদন করেছিলেন। সেই মতে তার ছেলে দিদারুল ইসলাম সোহেল ২০১৩ সালে ঐ স্থানে বালুর ব্যবসা করতেন।

২০১৪ সালে মোস্তাফিজুর রহমান কালু, মোঃ মাহবুবুর রহমান এর নিকট থেকে কৌশলে ৮ শতকের স্থানে ১৩ শতক দলিল করে। মোস্তাফিজুর রহমান কালু তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের খুলনা জেলা কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ও প্রাক্তন চেয়ারম্যান হওয়ায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের জমিতে থাকা সকল দোকানদের থেকে জোরপূর্বক ভাড়া নিয়ে থাকেন। ২০২৩ সালে মোস্তাফিজুর রহমান কালু তার নিজ খমতার বলে সেলিনা মাহবুবু এর জমির অংশ মিউটেশন করে দকল করতে গেলে সেলিনা মাহবুবু এর ওয়ারিশ গন বাঁধা দেয় এবং এসপি ৪৮০/২০২৩ মামলা দায়ের করেন। ২৬/৬/২০২৩ থেকে উক্ত জমির ওপর ১৪৪/১৪৫ ধারা জারি করেন। আদালতের নিষেধাজ্ঞা অবমাননা করে মোস্তাফিজুর রহমান কালু পানি উন্নয়ন বোর্ডের জায়গায় মাসুদ মোল্লার টিনসেড ঘরটি দকলে নেওয়ার উদ্দেশ্যে দোকানে ভাংচুর করে অনেক খতি সাধন করে। পরবর্তী তে তেরখাদা যৌথ বাহিনীর নিকট মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করে এবং ১ মাসের মধ্যে খালি করার পায়তারা করছেন।

দোকান না ছাড়লে বিভিন্ন ভয়ভীতি এবং প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে চলে যায়।

বাধ্য হয়ে মাসুদ মোল্লা তেরখাদা থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

মাসুদ মোল্লার টিস্টল ও বেকারি তে হামলা ভাংচুরে জড়িত মোস্তাফিজুর রহমান কালু ও রেনু খানম

আপডেট টাইম : ১২:৫৪:০৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৫

পুরাতন সোনালী ব্যাংক এর পাশে কাটেংগা রোড সংলগ্ন টিনশেড বেকারির দোকান দীর্ঘ দিন যাবত পরিচালনা করে আসিতেছেন মাসুদ মোল্লা (৩৬)। হঠাৎ ৪/০১/২০২৫ ইং তারিখে বেলা আনুমানিক ১২.৩০ ঘটিকার সময় মোস্তাফিজুর রহমান ওরফে (কালু ) এবং (৬২) রেনু খানম (৬০) সহ তার সদস্যরা
মাসুদ মোল্লার দোকানে হামলা ও ভাংচুর চালায়। সেসময় মোস্তাফিজুর রহমান কালু ও রেনু খানম মাসুদ মোল্লা কে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকেন। কোন সুযোগ হয়নি মাসুদ মোল্লার দোকানের মালপএ ভাংচুর ও তার নিকটস্থ জমি খালি করার হুমকি দেন মোস্তাফিজুর রহমান কালু ও রেনু খানম। দোকান ভাংচুরে অনেক খতি সাধন হয় মাসুদ মোল্লার। উক্ত দোকানটির জমি পানি উন্নয়ন বোর্ড এর নামে বিদ্যমান। যাহার পূর্বে মালিকানা ছিলেন সেলিনা মাহবুবু ও মাহবুবুর রহমান। এস এ ৪১৪ খতিয়ানের ২৩৩ দাগ এর ৩৬ শতক জমির মালিক মমতা দাসী ১৬৭০৫/৭৪ নং কবলা দলিলে ২৬ শতক জমি মাহবুবুর রহমান ও সেলিনা মাহবুবু এর নিকট বিক্রি করেন। বাকি ১০ শতক এবং সেলিনা মাহবুবু এর ২৬ শতকের মধ্যে ১০ শতক মোট ২০ শতক জমি ১৯৮২-৮৩ সালে পানি উন্নয়ন বোর্ড একর করেন। উক্ত জমির বাকি অংশ বি আর এস ১৩২৬ নং খতিয়ানের ৪৭ দাগ ১৬ শতক জমি সেলিনা মাহবুবু ও মাহবুবুর রহমান এর মধ্যে সমানভাগে রেকর্ডভুক্ত হয়ে গেজেট বিদ্যমান। সেলিনা মাহবুবু এর জমি ১৯৯২ সালে পানি উন্নয়ন বোর্ড খুলনা নিকট ডি – রিকুইজিশন নিজের নামে চেয়ে আবেদন করেছিলেন। সেই মতে তার ছেলে দিদারুল ইসলাম সোহেল ২০১৩ সালে ঐ স্থানে বালুর ব্যবসা করতেন।

২০১৪ সালে মোস্তাফিজুর রহমান কালু, মোঃ মাহবুবুর রহমান এর নিকট থেকে কৌশলে ৮ শতকের স্থানে ১৩ শতক দলিল করে। মোস্তাফিজুর রহমান কালু তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের খুলনা জেলা কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ও প্রাক্তন চেয়ারম্যান হওয়ায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের জমিতে থাকা সকল দোকানদের থেকে জোরপূর্বক ভাড়া নিয়ে থাকেন। ২০২৩ সালে মোস্তাফিজুর রহমান কালু তার নিজ খমতার বলে সেলিনা মাহবুবু এর জমির অংশ মিউটেশন করে দকল করতে গেলে সেলিনা মাহবুবু এর ওয়ারিশ গন বাঁধা দেয় এবং এসপি ৪৮০/২০২৩ মামলা দায়ের করেন। ২৬/৬/২০২৩ থেকে উক্ত জমির ওপর ১৪৪/১৪৫ ধারা জারি করেন। আদালতের নিষেধাজ্ঞা অবমাননা করে মোস্তাফিজুর রহমান কালু পানি উন্নয়ন বোর্ডের জায়গায় মাসুদ মোল্লার টিনসেড ঘরটি দকলে নেওয়ার উদ্দেশ্যে দোকানে ভাংচুর করে অনেক খতি সাধন করে। পরবর্তী তে তেরখাদা যৌথ বাহিনীর নিকট মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করে এবং ১ মাসের মধ্যে খালি করার পায়তারা করছেন।

দোকান না ছাড়লে বিভিন্ন ভয়ভীতি এবং প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে চলে যায়।

বাধ্য হয়ে মাসুদ মোল্লা তেরখাদা থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন।