ঢাকা ০৬:৪৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০২ জানুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
৪৩তম বিসিএস বাদ পড়া ২২৭ প্রার্থী পুনর্বিবেচনার আবেদন করতে পারবেন বিপিএল সেরা স্পেল তাসকিনের, গড়লেন বিশ্বরেকর্ড পাথরঘাটায় যুবদল নেতাকে রগ কেটে হত্যা  মঠবাড়ীয়া জাতীয় সমাজ সেবা দিবস ২০২৫ইং সমাজ সেবা দপ্তর এর ওয়াকাথন ও কল্যাণ রাষ্ট্র মুক্ত আড্ডা মোংলায় বিএনপি কর্মীকে মারধোর করায় সংবাদ সম্মেলন কুমিল্লার সদর দক্ষিণে নারী শ্রমিককে হত্যা চেষ্টায় মূল হোতা রকি আটক ১৪ দিনে জুলাই অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র অসম্ভব নয়: রিজওয়ানা হাসান নিহত-আহতদের সহযোগিতা পেতে চিকিৎসকদের সত্যায়িত কপি লাগবে: সারজিস নবীনগর সরকারি জায়গার বাড়ার নামে চাঁদা নিচ্ছে প্রভাবশালীরা, জায়গাটি ৪৮ ঘন্টার মধ্যে উদ্ধারের দাবি সচেতন মহলের এক বছরে পাকিস্তানে জঙ্গি হামলায় নিহত ১৬০০

সারাদেশের ন্যায় গাজীপুরেও চলছে বিএনপির অন্ত কোন্দল, চাঁদাবাজি, ছাত্র হত্যা মামলাথেকে আওয়ামীলীগ নেতাদের নাম বাদ দেওয়া পাশাপাশি স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের লোকদেরকে আশ্রয় প্রশ্রয়

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট টাইম : ০৯:১০:৪৭ পূর্বাহ্ণ, সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪
  • / ৭ ৫০০০.০ বার পাঠক

নিজেস্ব প্রতিনিধি:

গাজীপুর মহানগর কাশেমপুর এলাকায় বিএনপি’র বাড়িতে আওয়ামী লীগের পাড়া মামলা হওয়ার পরও তদন্ত দিচ্ছেন না বিএনপি’র কথায় কাশেমপুর থানার ভারপ্রাপ্ত ওসি সাইফুল ইসলাম।
গাজীপুর মহানগরীর কাশিমপুর থানায় করা হত্যা চেষ্টা মামলার বাঁদীকেই বাধ্য করছেন নিজেই মামলার বিষয়ে জানেন না।
তাকে মুক্তিযোদ্ধা ভাতার প্রতিশ্রুতিতে কয়েকটি সাদা কাগজে স্বাক্ষর নিয়েছেন মহানগর বিএনপির এক নেতা। এরপর মামলাটি করা হয়। মামলায় ১০২ জনের নাম উল্লেখ করে আসামি করা হয়েছে অজ্ঞাত ২০০ থেকে ৩০০ জনকে। এর মধ্যে বিএনপির ১০ নেতার নামও রয়েছে। তবে বাদী নিজেই এ মামলা প্রত্যাহার চান।

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় শিশু আহত হওয়ার ঘটনায় ১ অক্টোবর মামলাটি করেন মো. জাহাঙ্গীর আলম। তিনি বলেন, ‘আমার ৫ বছরের ছেলে গুলিবিদ্ধ হয়। আমি শওকত চেয়ারম্যানের (গাজীপুর মহানগর বিএনপির সভাপতি শওকত হোসেন সরকার) কাছে গিয়েছিলাম। চেয়ারম্যান কইছে, থানায় একটা জিডি করতে হবে। জিডি করলে মুক্তিযোদ্ধা ভাতা পাওয়া যাবে। সরকারি সাহায্যও নাকি পাওয়া যাবে। তার কথামতো রাজি হলে কয়েকটি কাগজে আমার দস্তখত নেয় চেয়ারম্যান। বেশ কিছুদিন পরে বিভিন্ন আসামি আমাকে ফোন করে বলে আমি নাকি মামলা করেছি। আমি কারও বিরুদ্ধে মামলা করিনি। নিরাপত্তার জন্য আমার ছেলেকেও বাড়িতে পাঠিয়ে দিয়েছি। এখন কিভাবে ফয়সালা করব বুঝতেছি না। এখন মামলাটা কিভাবে খালাস হবে, সেই চেষ্টা করছি।’ বগুড়ার বাসিন্দা মো. জাহাঙ্গীর আলম। তিনি বর্তমানে গাজীপুর মহানগরীর কাশিমপুর এলাকায় বসবাস করেন। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে তার ছেলে আহত হয়। এ ঘটনায় ১ অক্টোবর মামলাটি হয়। মামলার এজাহারে সাবেক মুক্তিযোদ্ধামন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক ও গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আজমত উল্লাহ খানের নাম রয়েছে। শনাক্তদের মধ্যে ১০ জন বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাও আসামি রয়েছেন। তারা হলেন-তারেক জিয়া মুক্তি পরিষদের গাজীপুর মহানগর কমিটির সভাপতি আবু সাঈদ মিয়া, গাজীপুর মহানগরের কাশিমপুর এলাকার ৫নং ওয়ার্ড বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব আলম, একই এলাকার গাজীপুর মহানগর বিএনপির সদস্য রকিবুল ইসলাম, সাবেক ছাত্রনেতা আসাদ মন্ডল, মহানগরীর ৪নং ওয়ার্ড বিএনপির প্রচার সম্পাদক ইউসুফ আলী খান, মহানগরীর ৩নং ওয়াার্ড বিএনপির সাবেক সহসভাপতি হানিফ মোল্লা, মহানগরীর ৫নং ওয়ার্ড যুবদলের সোহেল ইসলাম, সাবেক ছাত্রদল নেতা আয়নাল মিয়া ও তার কলেজ পড়ুয়া ছেলে সাবেক ছাত্রদল নেতা পারভেজ আহমেদ। মামলার বাদী জাহাঙ্গীর আলম বলেন, আমি আসামিদের কাউকেই চিনি না।এই মামলার আসামি ও বিএনপি নেতা মাহবুব আলম বলেন, মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুরুল করিমকে কাশিমপুর এলাকায় একটি সভা করতে দেওয়ার কারণে সভাপতি শওকত সরকার আমাদের হুমকি দেয়। তার কথা অমান্য করে মঞ্জুরুল করিমকে সভা করতে দেওয়ায় আমাদের ১০ জন বিএনপি নেতাকর্মীর নামে অসংখ্য মিথ্যা মামলা করা হয়েছে।

গাজীপুর মহানগর বিএনপির ৫ নং ওয়াডের্র প্রচার সম্পাদক মোহাম্মদ আসাদ মন্ডল বলেন, আওয়ামী লীগ থেকে বিএনপিতে এসে শওকত সরকার নেতাদের সঙ্গে রাজনৈতিক কোনো সম্পর্ক তৈরি করতে পারেননি। তাই নিজের ব্যক্তিগত প্রভাবকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য আমাদের বিএনপির অসংখ্য নির্যাতিত ও ত্যাগী নেতাকর্মীর নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করছেন। গাজীপুর মহানগর বিএনপির সভাপতি শওকত হোসেন সরকার বলেন, মামলার বিষয়ে আমার কিছুই জানা নেই। তারপরও বলছি তিনি (বাদী) মামলার বিষয়ে যদি কিছু না জানেন, তবে তিনি আমার কাছে এলে আমি তাকে (মামলার বাদী) নিয়ে পুলিশ কমিশনারের কাছে যাব। তাকে মামলা প্রত্যাহার করার বিষয়ে সহযোগিতা করব। কাশিমপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল ইসলাম বলেন, যেহেতু মামলা হয়েছে, তাই এখন তদন্ত করে চূড়ান্ত প্রতিদেন দেওয়ার আগে কিছুই করার নেই।ইতিমধ্যেই তাদের সাথে জমির সংক্রান্তে যার যার সাথে বন্ধু আছে তাদেরকে বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন জেলায় মিথ্যা মামলা দেওয়ার পায়তারা করছেন এরা।এরপর প্রমাণ মিলল অসহায় পরিবারদের কে একে একে দুইটি মামলা কাশেমপুর থানার ওসি সাইফুলের মাধ্যমে করেছেন আবিল গঞ্জে বিরুদ্ধে এই মামলায় যাবেন হয়ে বের হতে না হতেই ঢাকা মিরপুর মেট্রো থানা বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মামলায় দেখা মিলল অসহায় পরিবারদের চারজনের জড়িয়ে মামলার কফি (১) আব্দুল মালেক(২)হাবিল মিয়া (৩)সালাম মিয়া(৪)আরফান মিয়া বাংলার বাঘীর সাথে কথা বললে হে বাদী মামলার এই বিষয়ে জানেনা জানে সমন্বয়করা এই মিথ্যা মামলার তাই যে ক্ষতিগ্রস্ত হলো তারই ক্ষতি হলো।

আওয়ামী লীগের অর্থ যোগানদাতা
সরকারি ব্যাংকের টাকা আত্মসাৎ কারি এবং মিথ্যা মামলার কারিগর। এরা গাজীপুর জেলা মহানগর কাশিমপুর থানাধীন এলাকার
তাদের এখন শেল্টার দিয়েছেন বিএনপি গাজীপুর মহানগর সভাপতি শওকত ইতিমধ্যেই বিভিন্ন মিডিয়ায় শওকতের বিরুদ্ধে একাধিক গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ করেছে।


(১)মোঃ মাহবুবুর রহমান,বয়স: ৫২ বছর,পিতাঃ রফিকুল ইসলাম (মৃত) মাতা: উম্মে কুপচুম সাং: শৈল ডুবি
থানা+পোঃ কাশিম পুর জেলাঃ গাজীপুর
(২)কৃষ্ণ গোপাল শাহা
বয়স: ৫২ বছর পিতা: মৃত চান গোপাল সাহা
মাতা: মিনতি রানী সাহা সাং কাশিমপুর, ৬ নং ওয়ার্ড থানা+পোঃ কাশিখ পুর জেলাঃ গাজীপুর
ইদ্রিস মোল্লা,বয়স: ৪৫ বছর
পিতা: হোসেন উদ্দিন মোন্না, নাত মাতা,সারজান বিবি,
সাং থারেন্ডা, ৩ নং ওয়ার্ড থানা+পোঃ
কাশিমপুর+মাক,জেলাঃ গাজীপুর।
মোঃ আতাউর রহমান মুকুল,বয়স: ৫০ বছর,পিতা: মৃত মোজাম্মেল হক,মাতা অগাত
সাং সুরাবাড়ী, খানকা শরীফ। ৫নং ওয়ার্ড
ঐ থানা+ পোর ঐ
ইদ্রিস আলী মূর্বা,বয়স: ৫০ বছর
পিতাঃ আঃ হামেদ মূর্বা মাতা; অজ্ঞাত সাং বারেন্ডা, ৩ নং ওয়ার্কস থানা+ পোঃজেলাঃ ঐ
মো: সাইজুদ্দিন মোল্লা,বয়সঃ ৫৫ বছর,পিতাঃ হোসেন উদ্দিনা মোল্লাা
মাতা: সাবজান বিবি
সাং যাবো, ৩ নং থানা+ পোঃ + জেলা ওয়ার্ড,থানা+ পোঃ + জেলা: গাজীপুর
এ বিষয়গুলো নিয়ে এলাকার সাধারণ মানুষদের মধ্যে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

সারাদেশের ন্যায় গাজীপুরেও চলছে বিএনপির অন্ত কোন্দল, চাঁদাবাজি, ছাত্র হত্যা মামলাথেকে আওয়ামীলীগ নেতাদের নাম বাদ দেওয়া পাশাপাশি স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের লোকদেরকে আশ্রয় প্রশ্রয়

আপডেট টাইম : ০৯:১০:৪৭ পূর্বাহ্ণ, সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪

নিজেস্ব প্রতিনিধি:

গাজীপুর মহানগর কাশেমপুর এলাকায় বিএনপি’র বাড়িতে আওয়ামী লীগের পাড়া মামলা হওয়ার পরও তদন্ত দিচ্ছেন না বিএনপি’র কথায় কাশেমপুর থানার ভারপ্রাপ্ত ওসি সাইফুল ইসলাম।
গাজীপুর মহানগরীর কাশিমপুর থানায় করা হত্যা চেষ্টা মামলার বাঁদীকেই বাধ্য করছেন নিজেই মামলার বিষয়ে জানেন না।
তাকে মুক্তিযোদ্ধা ভাতার প্রতিশ্রুতিতে কয়েকটি সাদা কাগজে স্বাক্ষর নিয়েছেন মহানগর বিএনপির এক নেতা। এরপর মামলাটি করা হয়। মামলায় ১০২ জনের নাম উল্লেখ করে আসামি করা হয়েছে অজ্ঞাত ২০০ থেকে ৩০০ জনকে। এর মধ্যে বিএনপির ১০ নেতার নামও রয়েছে। তবে বাদী নিজেই এ মামলা প্রত্যাহার চান।

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় শিশু আহত হওয়ার ঘটনায় ১ অক্টোবর মামলাটি করেন মো. জাহাঙ্গীর আলম। তিনি বলেন, ‘আমার ৫ বছরের ছেলে গুলিবিদ্ধ হয়। আমি শওকত চেয়ারম্যানের (গাজীপুর মহানগর বিএনপির সভাপতি শওকত হোসেন সরকার) কাছে গিয়েছিলাম। চেয়ারম্যান কইছে, থানায় একটা জিডি করতে হবে। জিডি করলে মুক্তিযোদ্ধা ভাতা পাওয়া যাবে। সরকারি সাহায্যও নাকি পাওয়া যাবে। তার কথামতো রাজি হলে কয়েকটি কাগজে আমার দস্তখত নেয় চেয়ারম্যান। বেশ কিছুদিন পরে বিভিন্ন আসামি আমাকে ফোন করে বলে আমি নাকি মামলা করেছি। আমি কারও বিরুদ্ধে মামলা করিনি। নিরাপত্তার জন্য আমার ছেলেকেও বাড়িতে পাঠিয়ে দিয়েছি। এখন কিভাবে ফয়সালা করব বুঝতেছি না। এখন মামলাটা কিভাবে খালাস হবে, সেই চেষ্টা করছি।’ বগুড়ার বাসিন্দা মো. জাহাঙ্গীর আলম। তিনি বর্তমানে গাজীপুর মহানগরীর কাশিমপুর এলাকায় বসবাস করেন। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে তার ছেলে আহত হয়। এ ঘটনায় ১ অক্টোবর মামলাটি হয়। মামলার এজাহারে সাবেক মুক্তিযোদ্ধামন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক ও গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আজমত উল্লাহ খানের নাম রয়েছে। শনাক্তদের মধ্যে ১০ জন বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাও আসামি রয়েছেন। তারা হলেন-তারেক জিয়া মুক্তি পরিষদের গাজীপুর মহানগর কমিটির সভাপতি আবু সাঈদ মিয়া, গাজীপুর মহানগরের কাশিমপুর এলাকার ৫নং ওয়ার্ড বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব আলম, একই এলাকার গাজীপুর মহানগর বিএনপির সদস্য রকিবুল ইসলাম, সাবেক ছাত্রনেতা আসাদ মন্ডল, মহানগরীর ৪নং ওয়ার্ড বিএনপির প্রচার সম্পাদক ইউসুফ আলী খান, মহানগরীর ৩নং ওয়াার্ড বিএনপির সাবেক সহসভাপতি হানিফ মোল্লা, মহানগরীর ৫নং ওয়ার্ড যুবদলের সোহেল ইসলাম, সাবেক ছাত্রদল নেতা আয়নাল মিয়া ও তার কলেজ পড়ুয়া ছেলে সাবেক ছাত্রদল নেতা পারভেজ আহমেদ। মামলার বাদী জাহাঙ্গীর আলম বলেন, আমি আসামিদের কাউকেই চিনি না।এই মামলার আসামি ও বিএনপি নেতা মাহবুব আলম বলেন, মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুরুল করিমকে কাশিমপুর এলাকায় একটি সভা করতে দেওয়ার কারণে সভাপতি শওকত সরকার আমাদের হুমকি দেয়। তার কথা অমান্য করে মঞ্জুরুল করিমকে সভা করতে দেওয়ায় আমাদের ১০ জন বিএনপি নেতাকর্মীর নামে অসংখ্য মিথ্যা মামলা করা হয়েছে।

গাজীপুর মহানগর বিএনপির ৫ নং ওয়াডের্র প্রচার সম্পাদক মোহাম্মদ আসাদ মন্ডল বলেন, আওয়ামী লীগ থেকে বিএনপিতে এসে শওকত সরকার নেতাদের সঙ্গে রাজনৈতিক কোনো সম্পর্ক তৈরি করতে পারেননি। তাই নিজের ব্যক্তিগত প্রভাবকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য আমাদের বিএনপির অসংখ্য নির্যাতিত ও ত্যাগী নেতাকর্মীর নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করছেন। গাজীপুর মহানগর বিএনপির সভাপতি শওকত হোসেন সরকার বলেন, মামলার বিষয়ে আমার কিছুই জানা নেই। তারপরও বলছি তিনি (বাদী) মামলার বিষয়ে যদি কিছু না জানেন, তবে তিনি আমার কাছে এলে আমি তাকে (মামলার বাদী) নিয়ে পুলিশ কমিশনারের কাছে যাব। তাকে মামলা প্রত্যাহার করার বিষয়ে সহযোগিতা করব। কাশিমপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল ইসলাম বলেন, যেহেতু মামলা হয়েছে, তাই এখন তদন্ত করে চূড়ান্ত প্রতিদেন দেওয়ার আগে কিছুই করার নেই।ইতিমধ্যেই তাদের সাথে জমির সংক্রান্তে যার যার সাথে বন্ধু আছে তাদেরকে বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন জেলায় মিথ্যা মামলা দেওয়ার পায়তারা করছেন এরা।এরপর প্রমাণ মিলল অসহায় পরিবারদের কে একে একে দুইটি মামলা কাশেমপুর থানার ওসি সাইফুলের মাধ্যমে করেছেন আবিল গঞ্জে বিরুদ্ধে এই মামলায় যাবেন হয়ে বের হতে না হতেই ঢাকা মিরপুর মেট্রো থানা বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মামলায় দেখা মিলল অসহায় পরিবারদের চারজনের জড়িয়ে মামলার কফি (১) আব্দুল মালেক(২)হাবিল মিয়া (৩)সালাম মিয়া(৪)আরফান মিয়া বাংলার বাঘীর সাথে কথা বললে হে বাদী মামলার এই বিষয়ে জানেনা জানে সমন্বয়করা এই মিথ্যা মামলার তাই যে ক্ষতিগ্রস্ত হলো তারই ক্ষতি হলো।

আওয়ামী লীগের অর্থ যোগানদাতা
সরকারি ব্যাংকের টাকা আত্মসাৎ কারি এবং মিথ্যা মামলার কারিগর। এরা গাজীপুর জেলা মহানগর কাশিমপুর থানাধীন এলাকার
তাদের এখন শেল্টার দিয়েছেন বিএনপি গাজীপুর মহানগর সভাপতি শওকত ইতিমধ্যেই বিভিন্ন মিডিয়ায় শওকতের বিরুদ্ধে একাধিক গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ করেছে।


(১)মোঃ মাহবুবুর রহমান,বয়স: ৫২ বছর,পিতাঃ রফিকুল ইসলাম (মৃত) মাতা: উম্মে কুপচুম সাং: শৈল ডুবি
থানা+পোঃ কাশিম পুর জেলাঃ গাজীপুর
(২)কৃষ্ণ গোপাল শাহা
বয়স: ৫২ বছর পিতা: মৃত চান গোপাল সাহা
মাতা: মিনতি রানী সাহা সাং কাশিমপুর, ৬ নং ওয়ার্ড থানা+পোঃ কাশিখ পুর জেলাঃ গাজীপুর
ইদ্রিস মোল্লা,বয়স: ৪৫ বছর
পিতা: হোসেন উদ্দিন মোন্না, নাত মাতা,সারজান বিবি,
সাং থারেন্ডা, ৩ নং ওয়ার্ড থানা+পোঃ
কাশিমপুর+মাক,জেলাঃ গাজীপুর।
মোঃ আতাউর রহমান মুকুল,বয়স: ৫০ বছর,পিতা: মৃত মোজাম্মেল হক,মাতা অগাত
সাং সুরাবাড়ী, খানকা শরীফ। ৫নং ওয়ার্ড
ঐ থানা+ পোর ঐ
ইদ্রিস আলী মূর্বা,বয়স: ৫০ বছর
পিতাঃ আঃ হামেদ মূর্বা মাতা; অজ্ঞাত সাং বারেন্ডা, ৩ নং ওয়ার্কস থানা+ পোঃজেলাঃ ঐ
মো: সাইজুদ্দিন মোল্লা,বয়সঃ ৫৫ বছর,পিতাঃ হোসেন উদ্দিনা মোল্লাা
মাতা: সাবজান বিবি
সাং যাবো, ৩ নং থানা+ পোঃ + জেলা ওয়ার্ড,থানা+ পোঃ + জেলা: গাজীপুর
এ বিষয়গুলো নিয়ে এলাকার সাধারণ মানুষদের মধ্যে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে।