ঢাকা ০৫:৫৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
হুমকি দেওয়া বিমানের সেই ফ্লাইটে তল্লাশি চালিয়ে যা জানাল কর্তৃপক্ষ মোবাইল ও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের খরচ নিয়ে সুখবর কোস্ট গার্ডের অভিযানে দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র সহ ০২ জন দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী আটক মোংলায় জমি জমার বিরোধের জেরে সংঘর্ষ আহত ৩ কালিয়াকৈরে উঠান বৈঠক ও বিট পুলিশিং সভা অনুষ্ঠিত মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ কর্মচারী সংঘের মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু নওগাঁর নিয়ামতপুরে সমতল ভূমিতে বসবাসর ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর মাঝে মুরগি ও মুরগির উপকরণ বিতরণ অনুষ্ঠান ছাত্রশিবির এখন ছাত্রসমাজের সবচেয়ে আপন: ডা. শফিকুর রহমান ন্যূনতম সংস্কার শেষে নির্বাচন চাই: মির্জা ফখরুল ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক ভূমিধসে ১৬ জনের মৃত্যু

কুমিল্লায় পুলিশের জব্দ করা ৫০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট রেখে দিয়ে আসামী ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ।

নিজস্ব প্রতিনিধি
  • আপডেট টাইম : ০৪:১৮:০৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪
  • / ৯৫ ৫০০০.০ বার পাঠক

গত ১৭ ডিসেম্বর মঙ্গলবার ২০২৪ইং তারিখে সদর দক্ষিণ মডেল থানার পুলিশ এসআই জিয়া এবং তার সহকর্মী মান্নান এ কাজ করেন।
সোর্স মো: হানিফ জানায় গত মঙ্গলবার জাগুরঝুলী এলাকায় ৫০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট আছে, লোক গুলো তার সাথে আছে। যেহেতু জাগুরঝুলী এলাকা কোতোয়ালি থানার অন্তর্ভুক্ত সেহেতু সদর দক্ষিণ থানার পুলিশ অভিযান পরিচালনা করতে পারবে না। তাই মোঃ হানিফকে সদর দক্ষিণ মডেল থানার পুলিশ এসআই জিয়া এবং মান্নান
যত কষ্টই হোক না কেন সদর দক্ষিণ এলাকায় আনার জন্য। বিনিময়ে টাকা এবং ইয়াবার অর্ধেক দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়। পরবর্তীতে হানিফ রাত ০৯.০০ মিনিটে
চন্দু হোটেলের সামনে নিয়ে আসে তখন এসআই জিয়া এবং মান্নান তাদেরকে ইয়াবাসহ আটক করে।
সোর্স হানিফ আরও বলেন আমি তাদেরকে খাওয়ার বিলটাও পরিশোধ করতে হয়েছে। তাদের কথামত মাদকের অর্ধেক পাওয়ার কথা থাকলেও তা পায় নি বলে অভিযোগ করেন হানিফ।
৫০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট রেখে আসামীদেরকে ছেড়ে দেয়। এস আই জিয়াসহ সঙ্গীয় ফোর্স। সোর্স হানিফ বলেন যাকে ইয়াবা ট্যাবলেটসহ গ্রেফতার করে, ইয়াবা ট্যাবলেট রেখে ছেড়ে দেয় তার নাম জহির জেলা : নোয়াখালী, তার নিকট ১৩,০০০-/ হাজার টাকা ছিল। সে জাগুরঝুলীতে একটি হোটেলে কর্মরত ছিল।
কিন্তু মাদক উদ্ধার নিয়ে কোনো মামলা হয় নি থানায়।

কিন্তু সোর্স হানিফ বলেন আমি আমার পাওনা বুঝিয়ে নিতে চাইলে স্যার মান্নান আমাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে সদর দক্ষিণ মডেল থানার এসআই জিয়া বলেন, চন্দু হোটেলের সামনে থেকে আমরা কোনো মাদকই উদ্ধার করিনি ঘটনা সঠিক নয়।
সদর দক্ষিণ মডেল থানায় অফিসার ইনচার্জ মুহাম্মদ রফিকুল ইসলাম জানান এমন কোন ঘটনা তার জানা নেই।
এ বিষয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আরাফাতুল ইসলাম জানান আমরা অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নিব।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

কুমিল্লায় পুলিশের জব্দ করা ৫০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট রেখে দিয়ে আসামী ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ।

আপডেট টাইম : ০৪:১৮:০৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪

গত ১৭ ডিসেম্বর মঙ্গলবার ২০২৪ইং তারিখে সদর দক্ষিণ মডেল থানার পুলিশ এসআই জিয়া এবং তার সহকর্মী মান্নান এ কাজ করেন।
সোর্স মো: হানিফ জানায় গত মঙ্গলবার জাগুরঝুলী এলাকায় ৫০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট আছে, লোক গুলো তার সাথে আছে। যেহেতু জাগুরঝুলী এলাকা কোতোয়ালি থানার অন্তর্ভুক্ত সেহেতু সদর দক্ষিণ থানার পুলিশ অভিযান পরিচালনা করতে পারবে না। তাই মোঃ হানিফকে সদর দক্ষিণ মডেল থানার পুলিশ এসআই জিয়া এবং মান্নান
যত কষ্টই হোক না কেন সদর দক্ষিণ এলাকায় আনার জন্য। বিনিময়ে টাকা এবং ইয়াবার অর্ধেক দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়। পরবর্তীতে হানিফ রাত ০৯.০০ মিনিটে
চন্দু হোটেলের সামনে নিয়ে আসে তখন এসআই জিয়া এবং মান্নান তাদেরকে ইয়াবাসহ আটক করে।
সোর্স হানিফ আরও বলেন আমি তাদেরকে খাওয়ার বিলটাও পরিশোধ করতে হয়েছে। তাদের কথামত মাদকের অর্ধেক পাওয়ার কথা থাকলেও তা পায় নি বলে অভিযোগ করেন হানিফ।
৫০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট রেখে আসামীদেরকে ছেড়ে দেয়। এস আই জিয়াসহ সঙ্গীয় ফোর্স। সোর্স হানিফ বলেন যাকে ইয়াবা ট্যাবলেটসহ গ্রেফতার করে, ইয়াবা ট্যাবলেট রেখে ছেড়ে দেয় তার নাম জহির জেলা : নোয়াখালী, তার নিকট ১৩,০০০-/ হাজার টাকা ছিল। সে জাগুরঝুলীতে একটি হোটেলে কর্মরত ছিল।
কিন্তু মাদক উদ্ধার নিয়ে কোনো মামলা হয় নি থানায়।

কিন্তু সোর্স হানিফ বলেন আমি আমার পাওনা বুঝিয়ে নিতে চাইলে স্যার মান্নান আমাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে সদর দক্ষিণ মডেল থানার এসআই জিয়া বলেন, চন্দু হোটেলের সামনে থেকে আমরা কোনো মাদকই উদ্ধার করিনি ঘটনা সঠিক নয়।
সদর দক্ষিণ মডেল থানায় অফিসার ইনচার্জ মুহাম্মদ রফিকুল ইসলাম জানান এমন কোন ঘটনা তার জানা নেই।
এ বিষয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আরাফাতুল ইসলাম জানান আমরা অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নিব।