ঢাকা ০৬:৩৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
জানাযায় প্রধান উপদেষ্টার কাতার সফরে গুরুত্ব পাবে কতটুকু নার্সিং ডিপ্লোমাকে ডিগ্রী সমমান করার দাবিতে ঠাকুরগাঁওয়ে অবস্থান কর্মসূচি ঠাকুরগাঁওয়ে কবরের ওপর থেকে হাত পা বাঁধা অবস্থায় নারীর মরদেহ উদ্ধার ঠাকুরগাঁওয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১ জলবায়ু চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আঞ্চলিক সহযোগিতা বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আবাসিক এলাকায় বাণিজ্যিক খামার তৈরি করায় অতিষ্ঠ এলাকাবাসী দেশে তিন স্তরে কমছে ইন্টারনেটের দাম নবীনগরে অগ্নি নিরাপত্তা বিষয়ক প্রশিক্ষণ ও মহড়া অনুষ্ঠিত ১৯ দিনে এলো ২১ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে সম্মিলিত আন্তর্জাতিক উদ্যোগ প্রয়োজন: প্রধান উপদেষ্টা

কুমিল্লায় পুলিশের জব্দ করা ৫০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট রেখে দিয়ে আসামী ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ।

নিজস্ব প্রতিনিধি
  • আপডেট টাইম : ০৪:১৮:০৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪
  • / ১৬৮ ৫০০০.০ বার পাঠক

গত ১৭ ডিসেম্বর মঙ্গলবার ২০২৪ইং তারিখে সদর দক্ষিণ মডেল থানার পুলিশ এসআই জিয়া এবং তার সহকর্মী মান্নান এ কাজ করেন।
সোর্স মো: হানিফ জানায় গত মঙ্গলবার জাগুরঝুলী এলাকায় ৫০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট আছে, লোক গুলো তার সাথে আছে। যেহেতু জাগুরঝুলী এলাকা কোতোয়ালি থানার অন্তর্ভুক্ত সেহেতু সদর দক্ষিণ থানার পুলিশ অভিযান পরিচালনা করতে পারবে না। তাই মোঃ হানিফকে সদর দক্ষিণ মডেল থানার পুলিশ এসআই জিয়া এবং মান্নান
যত কষ্টই হোক না কেন সদর দক্ষিণ এলাকায় আনার জন্য। বিনিময়ে টাকা এবং ইয়াবার অর্ধেক দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়। পরবর্তীতে হানিফ রাত ০৯.০০ মিনিটে
চন্দু হোটেলের সামনে নিয়ে আসে তখন এসআই জিয়া এবং মান্নান তাদেরকে ইয়াবাসহ আটক করে।
সোর্স হানিফ আরও বলেন আমি তাদেরকে খাওয়ার বিলটাও পরিশোধ করতে হয়েছে। তাদের কথামত মাদকের অর্ধেক পাওয়ার কথা থাকলেও তা পায় নি বলে অভিযোগ করেন হানিফ।
৫০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট রেখে আসামীদেরকে ছেড়ে দেয়। এস আই জিয়াসহ সঙ্গীয় ফোর্স। সোর্স হানিফ বলেন যাকে ইয়াবা ট্যাবলেটসহ গ্রেফতার করে, ইয়াবা ট্যাবলেট রেখে ছেড়ে দেয় তার নাম জহির জেলা : নোয়াখালী, তার নিকট ১৩,০০০-/ হাজার টাকা ছিল। সে জাগুরঝুলীতে একটি হোটেলে কর্মরত ছিল।
কিন্তু মাদক উদ্ধার নিয়ে কোনো মামলা হয় নি থানায়।

কিন্তু সোর্স হানিফ বলেন আমি আমার পাওনা বুঝিয়ে নিতে চাইলে স্যার মান্নান আমাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে সদর দক্ষিণ মডেল থানার এসআই জিয়া বলেন, চন্দু হোটেলের সামনে থেকে আমরা কোনো মাদকই উদ্ধার করিনি ঘটনা সঠিক নয়।
সদর দক্ষিণ মডেল থানায় অফিসার ইনচার্জ মুহাম্মদ রফিকুল ইসলাম জানান এমন কোন ঘটনা তার জানা নেই।
এ বিষয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আরাফাতুল ইসলাম জানান আমরা অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নিব।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

কুমিল্লায় পুলিশের জব্দ করা ৫০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট রেখে দিয়ে আসামী ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ।

আপডেট টাইম : ০৪:১৮:০৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪

গত ১৭ ডিসেম্বর মঙ্গলবার ২০২৪ইং তারিখে সদর দক্ষিণ মডেল থানার পুলিশ এসআই জিয়া এবং তার সহকর্মী মান্নান এ কাজ করেন।
সোর্স মো: হানিফ জানায় গত মঙ্গলবার জাগুরঝুলী এলাকায় ৫০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট আছে, লোক গুলো তার সাথে আছে। যেহেতু জাগুরঝুলী এলাকা কোতোয়ালি থানার অন্তর্ভুক্ত সেহেতু সদর দক্ষিণ থানার পুলিশ অভিযান পরিচালনা করতে পারবে না। তাই মোঃ হানিফকে সদর দক্ষিণ মডেল থানার পুলিশ এসআই জিয়া এবং মান্নান
যত কষ্টই হোক না কেন সদর দক্ষিণ এলাকায় আনার জন্য। বিনিময়ে টাকা এবং ইয়াবার অর্ধেক দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়। পরবর্তীতে হানিফ রাত ০৯.০০ মিনিটে
চন্দু হোটেলের সামনে নিয়ে আসে তখন এসআই জিয়া এবং মান্নান তাদেরকে ইয়াবাসহ আটক করে।
সোর্স হানিফ আরও বলেন আমি তাদেরকে খাওয়ার বিলটাও পরিশোধ করতে হয়েছে। তাদের কথামত মাদকের অর্ধেক পাওয়ার কথা থাকলেও তা পায় নি বলে অভিযোগ করেন হানিফ।
৫০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট রেখে আসামীদেরকে ছেড়ে দেয়। এস আই জিয়াসহ সঙ্গীয় ফোর্স। সোর্স হানিফ বলেন যাকে ইয়াবা ট্যাবলেটসহ গ্রেফতার করে, ইয়াবা ট্যাবলেট রেখে ছেড়ে দেয় তার নাম জহির জেলা : নোয়াখালী, তার নিকট ১৩,০০০-/ হাজার টাকা ছিল। সে জাগুরঝুলীতে একটি হোটেলে কর্মরত ছিল।
কিন্তু মাদক উদ্ধার নিয়ে কোনো মামলা হয় নি থানায়।

কিন্তু সোর্স হানিফ বলেন আমি আমার পাওনা বুঝিয়ে নিতে চাইলে স্যার মান্নান আমাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে সদর দক্ষিণ মডেল থানার এসআই জিয়া বলেন, চন্দু হোটেলের সামনে থেকে আমরা কোনো মাদকই উদ্ধার করিনি ঘটনা সঠিক নয়।
সদর দক্ষিণ মডেল থানায় অফিসার ইনচার্জ মুহাম্মদ রফিকুল ইসলাম জানান এমন কোন ঘটনা তার জানা নেই।
এ বিষয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আরাফাতুল ইসলাম জানান আমরা অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নিব।