ঢাকা ০২:২৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০২ এপ্রিল ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীর অস্ত্রপচারের জন্য ছুটি নিয়ে বাড়িতে যাওয়ার পথে গাজীপুরের কালিয়াকৈরে অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী এক পুলিশ সদস্যের মৃত্যু হয়েছে ভৈরবে রেলওয়ে জংশনের সামনে সিগন্যালের তার সহ ২জন চোর গ্রেফতার মোংলায় সহকারি অ্যাটর্ণি জেনারেল মনিরুজ্জামান: গণঅভ্যুত্থানের গণআকাংখা হলো সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সুশাসন নিশ্চিত করা সংস্কার সংস্কারের মত চলবে, নির্বাচন নির্বাচনের মত// প্রধান উপদেষ্টার চীন সফর আমাদের জন্য ইতিবাচক ঠাকুরগাঁওয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর নাড়ির টানে গ্রামে সবাই, রাজধানী ‘ফাঁকা’ ঈদের ছুটিতে কক্সবাজারে প্রাণচাঞ্চল্য,পর্যটকদের বরণে প্রস্তুত হোটেল-রিসোর্ট রাফা খালি করে দিতে বলল ইসরাইলি বাহিনী আজমিরীগঞ্জে বাড়ির সীমানা নিয়ে সংঘর্ষে আহত শিশু সহ আহত ৯ আমেরিকা হামলা চালালে ইরানও ‘কঠোর জবাব’ দেবে: খামেনি ড. ইউনূসকে শেহবাজের ফোন, পাকিস্তান সফরের আমন্ত্রণ

কুমিল্লায় পুলিশের জব্দ করা ৫০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট রেখে দিয়ে আসামী ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ।

নিজস্ব প্রতিনিধি
  • আপডেট টাইম : ০৪:১৮:০৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪
  • / ১৪৩ ৫০০০.০ বার পাঠক

গত ১৭ ডিসেম্বর মঙ্গলবার ২০২৪ইং তারিখে সদর দক্ষিণ মডেল থানার পুলিশ এসআই জিয়া এবং তার সহকর্মী মান্নান এ কাজ করেন।
সোর্স মো: হানিফ জানায় গত মঙ্গলবার জাগুরঝুলী এলাকায় ৫০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট আছে, লোক গুলো তার সাথে আছে। যেহেতু জাগুরঝুলী এলাকা কোতোয়ালি থানার অন্তর্ভুক্ত সেহেতু সদর দক্ষিণ থানার পুলিশ অভিযান পরিচালনা করতে পারবে না। তাই মোঃ হানিফকে সদর দক্ষিণ মডেল থানার পুলিশ এসআই জিয়া এবং মান্নান
যত কষ্টই হোক না কেন সদর দক্ষিণ এলাকায় আনার জন্য। বিনিময়ে টাকা এবং ইয়াবার অর্ধেক দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়। পরবর্তীতে হানিফ রাত ০৯.০০ মিনিটে
চন্দু হোটেলের সামনে নিয়ে আসে তখন এসআই জিয়া এবং মান্নান তাদেরকে ইয়াবাসহ আটক করে।
সোর্স হানিফ আরও বলেন আমি তাদেরকে খাওয়ার বিলটাও পরিশোধ করতে হয়েছে। তাদের কথামত মাদকের অর্ধেক পাওয়ার কথা থাকলেও তা পায় নি বলে অভিযোগ করেন হানিফ।
৫০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট রেখে আসামীদেরকে ছেড়ে দেয়। এস আই জিয়াসহ সঙ্গীয় ফোর্স। সোর্স হানিফ বলেন যাকে ইয়াবা ট্যাবলেটসহ গ্রেফতার করে, ইয়াবা ট্যাবলেট রেখে ছেড়ে দেয় তার নাম জহির জেলা : নোয়াখালী, তার নিকট ১৩,০০০-/ হাজার টাকা ছিল। সে জাগুরঝুলীতে একটি হোটেলে কর্মরত ছিল।
কিন্তু মাদক উদ্ধার নিয়ে কোনো মামলা হয় নি থানায়।

কিন্তু সোর্স হানিফ বলেন আমি আমার পাওনা বুঝিয়ে নিতে চাইলে স্যার মান্নান আমাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে সদর দক্ষিণ মডেল থানার এসআই জিয়া বলেন, চন্দু হোটেলের সামনে থেকে আমরা কোনো মাদকই উদ্ধার করিনি ঘটনা সঠিক নয়।
সদর দক্ষিণ মডেল থানায় অফিসার ইনচার্জ মুহাম্মদ রফিকুল ইসলাম জানান এমন কোন ঘটনা তার জানা নেই।
এ বিষয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আরাফাতুল ইসলাম জানান আমরা অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নিব।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

কুমিল্লায় পুলিশের জব্দ করা ৫০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট রেখে দিয়ে আসামী ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ।

আপডেট টাইম : ০৪:১৮:০৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪

গত ১৭ ডিসেম্বর মঙ্গলবার ২০২৪ইং তারিখে সদর দক্ষিণ মডেল থানার পুলিশ এসআই জিয়া এবং তার সহকর্মী মান্নান এ কাজ করেন।
সোর্স মো: হানিফ জানায় গত মঙ্গলবার জাগুরঝুলী এলাকায় ৫০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট আছে, লোক গুলো তার সাথে আছে। যেহেতু জাগুরঝুলী এলাকা কোতোয়ালি থানার অন্তর্ভুক্ত সেহেতু সদর দক্ষিণ থানার পুলিশ অভিযান পরিচালনা করতে পারবে না। তাই মোঃ হানিফকে সদর দক্ষিণ মডেল থানার পুলিশ এসআই জিয়া এবং মান্নান
যত কষ্টই হোক না কেন সদর দক্ষিণ এলাকায় আনার জন্য। বিনিময়ে টাকা এবং ইয়াবার অর্ধেক দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়। পরবর্তীতে হানিফ রাত ০৯.০০ মিনিটে
চন্দু হোটেলের সামনে নিয়ে আসে তখন এসআই জিয়া এবং মান্নান তাদেরকে ইয়াবাসহ আটক করে।
সোর্স হানিফ আরও বলেন আমি তাদেরকে খাওয়ার বিলটাও পরিশোধ করতে হয়েছে। তাদের কথামত মাদকের অর্ধেক পাওয়ার কথা থাকলেও তা পায় নি বলে অভিযোগ করেন হানিফ।
৫০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট রেখে আসামীদেরকে ছেড়ে দেয়। এস আই জিয়াসহ সঙ্গীয় ফোর্স। সোর্স হানিফ বলেন যাকে ইয়াবা ট্যাবলেটসহ গ্রেফতার করে, ইয়াবা ট্যাবলেট রেখে ছেড়ে দেয় তার নাম জহির জেলা : নোয়াখালী, তার নিকট ১৩,০০০-/ হাজার টাকা ছিল। সে জাগুরঝুলীতে একটি হোটেলে কর্মরত ছিল।
কিন্তু মাদক উদ্ধার নিয়ে কোনো মামলা হয় নি থানায়।

কিন্তু সোর্স হানিফ বলেন আমি আমার পাওনা বুঝিয়ে নিতে চাইলে স্যার মান্নান আমাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করে সদর দক্ষিণ মডেল থানার এসআই জিয়া বলেন, চন্দু হোটেলের সামনে থেকে আমরা কোনো মাদকই উদ্ধার করিনি ঘটনা সঠিক নয়।
সদর দক্ষিণ মডেল থানায় অফিসার ইনচার্জ মুহাম্মদ রফিকুল ইসলাম জানান এমন কোন ঘটনা তার জানা নেই।
এ বিষয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আরাফাতুল ইসলাম জানান আমরা অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নিব।