ঢাকা ০৪:৫৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৯ মার্চ ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
ঈদের মাত্র দুই দিন বাকি। ঈদ করা হলো না, একই পরিবারের ৩ সহোদর, শুভ শান্ত নাদিমের। সড়কে, তাজা তিনটি প্রাণ, নিমেষেই শেষ হয়ে গেল একজন দানবীর ও সাদা মনের মানুষ জাকিরুল ইসলাম উইলিয়াম আজীবন জনকল্যাণে কাজ করে যেতে চান নাসিরনগরে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে ছাত্রদলের ঈদ উপহার বিতরণ জাতীয় ঈদগাহে ঈদের জামাতে অংশ নিতে পারেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক নতুন পর্যায়ে প্রবেশ করবে: ড. ইউনূস ভারত মহাসাগরের যে ঘাঁটি থেকে ইরানকে টার্গেট করতে পারে যুক্তরাষ্ট্র বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে অটোরিকশা শ্রমিকের মৃত্যু গাজীপুরে পিকআপ-ট্রাক সংঘর্ষ, নিহত -২ ফের যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা উঁকি দিচ্ছে গাজায় ইংল্যান্ডে ঘাপটি মেরে আছে জার্মানির গুপ্তচর

বিজয় দিবস উপলক্ষে মোংলায় নৌবাহিনীর যুদ্ধ জাহাজে দর্শনার্থীদের ভীড়

ওমর ফারুক :
  • আপডেট টাইম : ০২:৪৫:১৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৪
  • / ৪৪ ৫০০০.০ বার পাঠক

যথাযোগ্য মর্যাদা আর নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে মহান বিজয় দিবস পালন করেছে নৌবাহিনী। এ উপলক্ষে নৌবাহিনীর একটি যুদ্ধ জাহাজ জনসাধারণ ও দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত রাখা হয়েছে।

সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) মহান বিজয় দিবস। প্রতি বছর এ দিনটি বাঙালি জাতি বিশেষভাবে পালন করে থাকে। দীর্ঘ নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী আনুষ্ঠানিকভাবে বাঙালি জাতির নিকট আত্মসমর্পণ করে, ফলে স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে।

তাই প্রতি বছর বাংলাদেশে নৌবাহিনী দিবসটি যথাযথ মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্য এবং বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনার সাথে পালন করে আসছে । সে উপলক্ষে মোংলা দিগরাজ নৌঘাঁটিতে নৌবাহিনীর ‘বানৌজা তুরাগ’ দুপুর ২টা থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত রেখেছে নৌবাহিনী
এরই ধারাবাহিকতায় সোমবার দুপুর ২টা থেকে জাহাজটি পরিদর্শন করতে মোংলা ও এর আশেপাশের এলাকা থেকে ভীড় করে বিপুল সংখ্যক শিশু, কিশোর, নারী-পুরুষ এসে পরিদর্শন করে যুদ্ধের জাহাজটি । এতে করে সাধারণ মানুষের নৌবাহিনীর জাহাজ ঘুরে দেখা এবং জাহাজের বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে জানার সুযোগ হয়। মোংলা দিগরাজ নৌ ঘাঁটির বানৌজা তুরাগ’ জাহাজের অধিনায়ক কমান্ডার ফয়সাল আহমেদ জানান, জনসাধারণকে যুদ্ধজাহাজ সম্পর্কে মানুষের কৌতূহল থাকে এবং তাদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন জাহাজের দ্বায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।

জাহাজগুলো যুদ্ধকালীন সময় কি ধরনের অস্ত্র-গোলাবারুধ ও বিভিন্ন সরঞ্জামাদি ব্যবহারের কলাকৌশল দেখানো হয় দর্শনার্থীদের ।

এছাড়া নৌবাহিনী সমুদ্রে গমন, উপকূলীয় অঞ্চলে টহল প্রদান, উদ্ধার ও অনুসন্ধান কর্মকাণ্ড, অবৈধ অনুপ্রবেশ ও চোরাচালান রোধ, জলদস্যুতা দমন, মৎস্য ও প্রাকৃতিক সম্পদ রক্ষা এবং যুদ্ধ কৌশল সম্পর্কে জানতে পেরে সকলেই খুশি মনে বাড়ি ফিরে এবং জনসাধারণের মাঝে বাংলাদেশ নৌবাহিনী সম্পর্কে ইতিবাচক দিক প্রকাশ করেন।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

বিজয় দিবস উপলক্ষে মোংলায় নৌবাহিনীর যুদ্ধ জাহাজে দর্শনার্থীদের ভীড়

আপডেট টাইম : ০২:৪৫:১৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৪

যথাযোগ্য মর্যাদা আর নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে মহান বিজয় দিবস পালন করেছে নৌবাহিনী। এ উপলক্ষে নৌবাহিনীর একটি যুদ্ধ জাহাজ জনসাধারণ ও দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত রাখা হয়েছে।

সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) মহান বিজয় দিবস। প্রতি বছর এ দিনটি বাঙালি জাতি বিশেষভাবে পালন করে থাকে। দীর্ঘ নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী আনুষ্ঠানিকভাবে বাঙালি জাতির নিকট আত্মসমর্পণ করে, ফলে স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে।

তাই প্রতি বছর বাংলাদেশে নৌবাহিনী দিবসটি যথাযথ মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্য এবং বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনার সাথে পালন করে আসছে । সে উপলক্ষে মোংলা দিগরাজ নৌঘাঁটিতে নৌবাহিনীর ‘বানৌজা তুরাগ’ দুপুর ২টা থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত রেখেছে নৌবাহিনী
এরই ধারাবাহিকতায় সোমবার দুপুর ২টা থেকে জাহাজটি পরিদর্শন করতে মোংলা ও এর আশেপাশের এলাকা থেকে ভীড় করে বিপুল সংখ্যক শিশু, কিশোর, নারী-পুরুষ এসে পরিদর্শন করে যুদ্ধের জাহাজটি । এতে করে সাধারণ মানুষের নৌবাহিনীর জাহাজ ঘুরে দেখা এবং জাহাজের বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে জানার সুযোগ হয়। মোংলা দিগরাজ নৌ ঘাঁটির বানৌজা তুরাগ’ জাহাজের অধিনায়ক কমান্ডার ফয়সাল আহমেদ জানান, জনসাধারণকে যুদ্ধজাহাজ সম্পর্কে মানুষের কৌতূহল থাকে এবং তাদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন জাহাজের দ্বায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।

জাহাজগুলো যুদ্ধকালীন সময় কি ধরনের অস্ত্র-গোলাবারুধ ও বিভিন্ন সরঞ্জামাদি ব্যবহারের কলাকৌশল দেখানো হয় দর্শনার্থীদের ।

এছাড়া নৌবাহিনী সমুদ্রে গমন, উপকূলীয় অঞ্চলে টহল প্রদান, উদ্ধার ও অনুসন্ধান কর্মকাণ্ড, অবৈধ অনুপ্রবেশ ও চোরাচালান রোধ, জলদস্যুতা দমন, মৎস্য ও প্রাকৃতিক সম্পদ রক্ষা এবং যুদ্ধ কৌশল সম্পর্কে জানতে পেরে সকলেই খুশি মনে বাড়ি ফিরে এবং জনসাধারণের মাঝে বাংলাদেশ নৌবাহিনী সম্পর্কে ইতিবাচক দিক প্রকাশ করেন।